হজরত মুসা আ. মসজিদে জুমা আদায়ে ইসরায়েলি সেনাদের বাধা
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উত্তর পশ্চিম তীর থেকে আগত কয়েক ডজন নাগরিককে মুসা আ. এর মাজার মসজিদে জুমার নামাজ আদায়ে বাধা দেয়। এ উদ্দেশ্যে তারা মসজিদে যাওয়ার রাস্তা গুলোতে বেশ কয়েকটি সামরিকচৌকি স্থাপন করে।
গতকাল (শুক্রবার) জেরুসালেমের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নাবুলুসের পশ্চিমে আমাতিন গ্রামের বাসিন্দা আব্দুন-নাসির গানিম (আল-কুদস) কে জানান, আমরা এই প্রথম মুসা আ. এর পবিত্র সমাধি সৌধ পরিদর্শন ও সেখানকার মসজিদে জুমা আদায় উদ্দেশ্যে রওনা হই।
কিন্তু জেরিকো পার হওয়ামাত্রই ৯০ নম্বর রোডে ইসরায়েলি সেনাদের প্রথম চৌকিটির মুখোমুখি হই। সৈন্যরা আমাদেরকে কোনরকম কথা বা জিজ্ঞাসাবাদ ছাড়াই ফিরে যেতে বলে।
আবদুন নাসের বলেন, এ সময় আমরা বেশ কয়েকজন যুবককে দেখলাম। তারা পায়ে হেঁটে সেনাদের বাধা অতিক্রম করে জুমায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু দখলদার পুলিশ তাদেরকে তাড়া করছে। তাদের পরিচয়পত্র বাজেয়াপ্ত করছে। তাদেরকে ফিরে যেতে বলছে।
তিনি আরো বলেন, জুমার নামাজের উদ্দেশ্যে বের হওয়া নাগরিকদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে পার্শ্ববর্তী পাহাড়গুলোতে সেনাটহলগুলিকে অবস্থান করতে দেখা যায়।তারা যে কোন উপায়ে মুসল্লিদের আগমণ ঠেকাতে বদ্ধপরিকর।
কুলকিল্লার বাসিন্দা ৫৮বছর বয়সী ওয়াসফি হামুদা বলেন, আমি আগে কখনো এ জায়গাটি ঘুরে দেখিনি। তাই জায়গাটি দেখার খুব আগ্রহ ছিল।সেমতে আমি আমার পরিকল্পনাটিও সাজিয়ে ছিলাম।
কিন্তু উক্ত স্থান থেকে তিন কিলোমিটার দূরের চৌকিতে পৌঁছামাত্রই আমার সকল প্ল্যান – পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। শেষমেষ ভারাক্রান্ত মনে ফিরে আসতে হয়। সূত্র: (আল কুদস)
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী উত্তর পশ্চিম তীর থেকে আগত কয়েক ডজন নাগরিককে মুসা আ. এর মাজার মসজিদে জুমার নামাজ আদায়ে বাধা দেয়। এ উদ্দেশ্যে তারা মসজিদে যাওয়ার রাস্তা গুলোতে বেশ কয়েকটি সামরিকচৌকি স্থাপন করে।
গতকাল (শুক্রবার) জেরুসালেমের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নাবুলুসের পশ্চিমে আমাতিন গ্রামের বাসিন্দা আব্দুন-নাসির গানিম (আল-কুদস) কে জানান, আমরা এই প্রথম মুসা আ. এর পবিত্র সমাধি সৌধ পরিদর্শন ও সেখানকার মসজিদে জুমা আদায় উদ্দেশ্যে রওনা হই।
কিন্তু জেরিকো পার হওয়ামাত্রই ৯০ নম্বর রোডে ইসরায়েলি সেনাদের প্রথম চৌকিটির মুখোমুখি হই। সৈন্যরা আমাদেরকে কোনরকম কথা বা জিজ্ঞাসাবাদ ছাড়াই ফিরে যেতে বলে।
আবদুন নাসের বলেন, এ সময় আমরা বেশ কয়েকজন যুবককে দেখলাম। তারা পায়ে হেঁটে সেনাদের বাধা অতিক্রম করে জুমায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু দখলদার পুলিশ তাদেরকে তাড়া করছে। তাদের পরিচয়পত্র বাজেয়াপ্ত করছে। তাদেরকে ফিরে যেতে বলছে।
তিনি আরো বলেন, জুমার নামাজের উদ্দেশ্যে বের হওয়া নাগরিকদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে পার্শ্ববর্তী পাহাড়গুলোতে সেনাটহলগুলিকে অবস্থান করতে দেখা যায়।তারা যে কোন উপায়ে মুসল্লিদের আগমণ ঠেকাতে বদ্ধপরিকর।
কুলকিল্লার বাসিন্দা ৫৮বছর বয়সী ওয়াসফি হামুদা বলেন, আমি আগে কখনো এ জায়গাটি ঘুরে দেখিনি। তাই জায়গাটি দেখার খুব আগ্রহ ছিল।সেমতে আমি আমার পরিকল্পনাটিও সাজিয়ে ছিলাম।
কিন্তু উক্ত স্থান থেকে তিন কিলোমিটার দূরের চৌকিতে পৌঁছামাত্রই আমার সকল প্ল্যান – পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। শেষমেষ ভারাক্রান্ত মনে ফিরে আসতে হয়। সূত্র: (আল কুদস)
Comment