Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ২৫ রজব, ১৪৪৫ হিজরী।। ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ২৫ রজব, ১৪৪৫ হিজরী।। ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

    ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদকের বাসা থেকে পড়ে নিহত গৃহকর্মী, ‘হত্যাকারী’র বিচার চান স্থানীয়রা



    রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ৯ তলা ভবনের নিচ থেকে প্রীতি (১৫) নামে এক গৃহকর্মী কিশোরীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত কিশোরী দেশের ইংরেজি পত্রিকা ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হকের বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করতো।

    এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক আশফাক ও তার স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে গেছে।

    স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রীতির গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারে। কয়েক মাস আগে মোহাম্মদপুরের শাহজাহান রোডের ২/৭ নম্বর বাসায় কাজ করতে এসেছিল সে। মঙ্গলবার সকালে বাসার জানালা দিয়ে ভবনের নিচে পড়ে যায় কিশোরী।

    স্থানীয়রা বলছেন, এর আগেও এই বাসায় একই ঘটনা ঘটেছিল। শাহজাহান রোডের এই ভবনের একই ফ্ল্যাট থেকে ২০২৩ সালের ৪ আগস্ট গৃহকর্মী শিশু ফেরদৌসী পড়ে গুরুতর আহত হয়। ওই সময় তার শরীরের বিভিন্ন অংশে নির্যাতনের চিহ্ন পাওয়া যায়।

    এই বাসায় বারবার এমন ঘটনা ঘটায় স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ২০২৩ সালের ঘটনার পর শিশুটির মা জোসনা বেগম বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। শিশুটিকে নির্যাতন করা হতো, মায়ের কাছে যেতে চাইলেও যেতে দেওয়া হতো না, মায়ের সাথে কথা বলতে দিতো না বলে অভিযোগ করেন জোসনা বেগম। ঐ মামলায় ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক আশফাকুল হকসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। সেই ঘটনার ৬ মাস না যেতেই একই ঘটনা ঘটলো আশফাকুল হকের বাসায়। মঙ্গলবার আবারও আটক হলেন তিনি।

    কিশোরীর মৃত্যুতে এলাকার লোকেরা বিক্ষোভ শুরু করেন। তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এ ঘটনাকে ‘হত্যাকাণ্ড’ দাবি করে এর বিচার চান।

    স্থানীয় বাসিন্দা সালমান হোসেন বলেন, আজকে সকালে রাস্তায় বের হয়ে দেখি অনেক মানুষ জড়ো হয়ে আছে। সামনে গিয়ে দেখি একজন কাজের মেয়ের লাশ পড়ে আছে। পরে তাকে রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যাই। এই ঘটনা শুধু আজকে নয়, এর আগেও একই বাসা থেকে আরেকজন কাজের মেয়েকে ফেলে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। তখন এলাকাবাসী সেই মেয়েকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।

    আরেক বাসিন্দা তানিয়া বেগম বলেন, সকালে চিৎকার শুনে বাসা থেকে দৌঁড়ে বের হই। এসে দেখি ছোট্ট একটি মেয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। এসময় ওই বাসার দারোয়ানকে বললে তিনি আমাদের ওপর ক্ষেপে যান, মারধর করতে আসেন। পরে মেয়েটিকে উদ্ধার করে রিকশায় করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই, অভিযুক্তের ফাঁসি চাই।

    পাশ থেকে আরেকজন বলেন, আমি সকালে আমার বাচ্চাকে স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সময় পাশের ভবনের এক আপু ডেকে বলেন এক কিশোরী মেয়ে রেলিংয়ে ঝুলছে। তখন চেয়ে দেখি মেয়েটি রেলিংয়ের সঙ্গে ঝুলে আছে, কিছুক্ষণ পর ভিতর থেকে একজন এসে মেয়েটির হাতে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটি নিচে পড়ে যায়। এই ঘটনা দেখে চিৎকার করলে আশপাশ থেকে বেশ কয়েকজন মানুষ ছুটে আসে। নিচে পড়ে থাকা কিশোরীর শরীরে তখন জামা থাকলেও পরনে পায়জামা ছিল না।

    তিনি আরও বলেন, আমার ধারণা ওই বাসার কেউ মেয়েটার সঙ্গে খারাপ কিছু করতে চেয়েছিল। সেজন্য নিজে বাঁচতে মেয়েটিকে নিচে ফেলে দেয়। ফ্ল্যাটের মালিক এর আগেও এমন কাজ করেছে। আমরা তার ফাঁসি চাই।

    তথ্যসূত্র:
    ———–
    ১. ‘উপর থেকে পড়ে’ গৃহকর্মীর মৃত্যু, স্ত্রীসহ সাংবাদিক থানায়
    http://tinyurl.com/yscyjvfr
    ২. মোহাম্মদপুরে শিশু গৃহকর্মীকে নির্যাতনের ঘটনায় মামলা হলেও ধরা পড়েনি কেউ
    http://tinyurl.com/yvs6d2vn
    ৩. ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদকের ফাঁসির দাবি স্থানীয়দের
    http://tinyurl.com/27be5d8b


    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ভারতের জনপ্রিয় বক্তা ও আলেম মুফতি সালমান আজহারিকে কথিত ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য’ দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন।



    মুফতি সালমান আজহারী মুম্বাইয়ের একজন সুন্নি আলেম ও সুন্নী ঘরানার জনপ্রিয় বক্তা। একই সাথে তিনি জামিয়া রিয়াজ-উল-জান্নাহ, আল-আমান শিক্ষা ও কল্যাণ ট্রাস্ট এবং দারুল আমানেরও প্রতিষ্ঠাতা। তিনি মিশরের জামিয়া আল-আজহার (আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মুফতি সাহেবের বক্তৃতা মূলত মুসলিম তরুণদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। এছাড়া তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় কর্মকান্ডের সাথেও জড়িত।

    গত ৩১ জানুয়ারি রাতে গুজরাটের জুনাগড় শহরের ‘বি’ ডিভিশন পুলিশ স্টেশনের কাছে একটি ওয়াজ মাহফিলে দেয়া মুফতি সালমান আজহারি সাহেবের কাটছাট করা একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়।

    মুফতি সাহেব ছাড়াও মাহফিলের আয়োজক মুহাম্মাদ ইউসুফ মালেক ও আজিম হাবিব ওদেদারার বিরুদ্ধেও ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৫৩বি (বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা প্রচার করা) এবং ৫০৫ (২) (জনসাধারণের মধ্যে বিশৃঙ্খলার জন্য সহায়ক বিবৃতি দেওয়া) ধারায় এফআইআর (ফার্স্ট ইনফরমেশন রিপোর্ট) দায়ের করেছে হিন্দুত্ববাদীরা।

    সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে মুফতি সাহেবের বক্তৃতার সেই অংশ ভাইরাল হয় যেখানে তিনি বলেছিলেন, এখনো কারবালার শেষ ময়দান বাকি আছে, কিছু সময়ের অপেক্ষা মাত্র। এখন কুকুরদের সময় চলছে, সামনে আমাদের সময় আসবে। এরই প্রেক্ষিতে হিন্দুত্ববাদীরা তার উপর ‘হিন্দুদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক ভাষণ’ দেওয়ার অভিযোগ আনে। তবে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ফ্যাক্ট চেকাররা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উনার মূল বক্তব্যটি তুলে ধরার পর দেখা যায়, সেখানে তিনি মূলত চলমান ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত ও বিশ্বজুড়ে মুসলিমদের উপর নির্যাতনের ব্যাপারেই বলেছেন।

    এদিকে মুফতি সাহেবকে মুম্বাইয়ে তার ভিখরোলির বাসভবন থেকে ঘাটপোকার থানায় গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসা হয়। পরে তার মুক্তির দাবিতে থানার সামনে উনার সমর্থকরা জড়ো হয়। সেসময় হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন মুফতি সাহেবের সমর্থকদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করে। উত্তেজনা বাড়তে থাকলে মুফতি সাহেব লাউড স্পিকারের মাধ্যমে তার সমর্থকদের বলেন, “আমি অপরাধী নই এবং এর জন্য আমাকে এখানে আনা হয়নি। তারা প্রয়োজনীয় তদন্ত করছে এবং আমিও তাদের সহায়তা করছি। আমার ভাগ্যে থাকলে আমি গ্রেপ্তার হতে প্রস্তুত। আপনারা যদি আমাকে ভালোবেসে থাকেন তাহলে দয়া করে রাস্তা খালি করে দিন।”

    তথ্যসূত্র:
    ———-
    1. Gujarat police arrest Mufti Salman Azhari in ‘hate speech’ case
    http://tinyurl.com/3uyar8uz
    2. Here is the full video of #MuftiSalmanAzhari.
    http://tinyurl.com/53tfeuzf
    3. Don’t stand for me, stand for the sake of Rasool Allah ﷺ
    http://tinyurl.com/wvadvwma


    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      এবার চবিতে অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ, বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা



      চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের একজন অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ করেছেন একই বিভাগের একজন ছাত্রী। গত ৩১শে জানুয়ারি বুধবার দুপুরে উপাচার্য শিরীণ আখতারের কাছে ওই শিক্ষার্থী ওই অধ্যাপক সম্পর্কে লিখিতভাবে যৌন হয়রানি, যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ করেন। অভিযুক্ত অধ্যাপকের নাম মাহবুবুল মতিন।

      এই ঘটনা ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীরা অভিযুক্ত অধ্যাপকের বিচারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন। রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

      উপাচার্যের কাছে দেওয়া অভিযোগে ওই ছাত্রী উল্লেখ করেন, তিনি অভিযুক্ত অধ্যাপকের তত্ত্বাবধানে স্নাতকোত্তরের থিসিস করছেন। থিসিস শুরু হওয়ার পর থেকেই অধ্যাপক তাকে বিভিন্নভাবে যৌন হয়রানি করছে। পরীক্ষাগারে (ল্যাব) ও নিজের কক্ষে ডেকে নিয়ে একাধিকবার ওই অধ্যাপক তার শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেওয়া, জড়িয়ে ধরাসহ নানাভাবে যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন করে আসছে।
      অভিযোগে ওই ছাত্রী উল্লেখ করেন, ৬ জানুয়ারি গবেষণাগারে তাকে একা পেয়ে ওই শিক্ষক যৌন নিপীড়ন করে। এরপর ১৩ জানুয়ারি নিজের কক্ষে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে।

      হেনস্তার শিকার ছাত্রী আরও উল্লেখ করেন, এ ঘটনা প্রকাশ না করতে ওই শিক্ষক তাকে ও তার সহপাঠীকে বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়েছে। এ অবস্থায় ওই ছাত্রী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে জানিয়েছেন। তার পক্ষে আর এই গবেষণাগারে থিসিসের কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়া সম্ভব নয় বলেও উল্লেখ করেছেন।

      এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে অধ্যাপক মাহবুবুল মতিন বলেন, এসব ঘটনা বানোয়াট। ওই ছাত্রী পারিবারিক কারণে বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন। এ ছাড়া ওই গবেষণাগারে যখন কেউ থাকেন না, তখন ওই ছাত্রী তার ছেলেবন্ধু নিয়ে সময় কাটান। এসব বিষয় নিয়ে অনেকেই আপত্তি তুলেছিলেন।

      ওই অধ্যাপক আরও বলেন, তার বয়স এখন ৫৬ বছর। প্রায় ৩০ বছর তিনি শিক্ষকতায় আছেন। যে অভিযোগ তার বিরুদ্ধে তোলা হয়েছে, এটি ভয়ংকর। তার থিসিসের শিক্ষার্থীরা কাজে কোনো ভুল করলে তিনি বকাবকি করেন, সেটিও শিক্ষার্থীদের ভালোর জন্য করেন। এ ধরনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই।

      তবে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর এক সহপাঠী প্রথম আলোকে বলেন, ওই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি ও হেনস্তার আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে। এত দিন পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হওয়ার ভয়ে কোনো ছাত্রী কথা বলেননি। কিন্তু এখন সবাই বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন। একের পর এক প্রমাণ সামনে আসছে। যতক্ষণ পর্যন্ত তদন্ত সাপেক্ষে ওই অধ্যাপকের বিচার না হবে, ততক্ষণ তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন।
      সেই শিক্ষকের শাস্তিসহ দুই দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বিভাগের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো অভিযুক্ত শিক্ষক কে স্থায়ী বহিষ্কার করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় তার বিরুদ্ধে বাদী হয়ে মামলা দায়ের করতে হবে।

      সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে নয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিল্ডিং এর সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এসময় তাদের হাতে ব্যানারে লিখা ছিলো ‘ধর্ষণ চেষ্টাকারী শিক্ষক মাহবুবুল মতিনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই’। পাশাপাশি Raise your voice against sexual harassment; যৌন নিপীড়কের স্থায়ী বহিষ্কার চাই; অস্থায়ী শাস্তি আর নয়, স্থায়ী সমাধান চাই; বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হেনস্তাকারী কেন, প্রশাসন জবাব চাই; আমার বোন লাঞ্ছিত কেন, প্রশাসন জবাব চাই; একটা দুইটা ধর্ষক ধর, ধইরা ধইরা জেলে ভর; ইত্যাদি লেখা সংশ্লিষ্ট পোস্টার দেখা যায়।

      বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান রয়েছে। তদন্ত রিপোর্ট আসার আগ পর্যন্ত তাকে সকল প্রকার একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

      তথ্যসূত্র:
      ———–
      ১. চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ ছাত্রীর
      http://tinyurl.com/bv596334
      ২. চবিতে ধর্ষণচেষ্টায় অভিযুক্ত শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত
      http://tinyurl.com/49s7um4p


      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment

      Working...
      X