Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ#| ০৬ শাবান, ১৪৪৫ হিজরী।। ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ#| ০৬ শাবান, ১৪৪৫ হিজরী।। ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ঈসায়ী

    লেবাননে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় অন্তত সাতজন বেসামরিক লোক নিহত



    লেবাননের কয়েকটি গ্রামে ইসরাইলের মিসাইল আঘাত হেনেছে। এ হামলায় একজন মহিলা এবং দুই শিশু সহ মোট সাত জন নিহত হয়েছে বলে জানা গেছে।

    লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম,ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি (এনএনএ) জানিয়েছে, ১৪ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) গভীর রাতে দক্ষিণ লেবাননের নাবাতিহ শহরের একটি আবাসিক ভবনে ঘুমন্ত বেসামরিক নাগারিকদের ওপর বর্বর ড্রোন হামলা চালায় ইসরায়েল। এ হামলায় একই পরিবারের অন্তত চার জন সদস্য সহ মোট সাত জন নিহত হয়েছে। হামলায় একাধিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলেও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

    উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর পরবর্তী সময় থেকে ইসরাইল-লেবানন সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। সীমান্তের দুই পাশ থেকেই নিয়মিত গোলা ও গুলি বিনিময় অব্যাহত রয়েছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. Israeli drone targets apartment in southern Lebanese city of Nabatieh
    http://tinyurl.com/ye2uses7

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    খরচ বাড়ায় কমছে হজযাত্রী




    এবার হজের জন্য নিবন্ধনের সময় চার দফা বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু কোটার এক তৃতীয়াংশ ফাঁকাই রয়ে গেছে। এবার সরকারিভাবে ৪ হাজার ২৬০ জন এবং বেসরকারিভাবে ৭৮ হাজার ৮৯৫ জন হজে যেতে নিবন্ধন করেছেন। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জনের হজে যাওয়ার কোটা বরাদ্দ রয়েছে। দফায় দফায় সময় বাড়িয়েও কোনো কোটা পূরণ হচ্ছে না।

    খরচ বেড়ে যাওয়াকেই যাত্রী কমার বড় কারণ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশে হজের খরচ বেশি। খরচ বাড়ায় ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অনেকে হজে যেতে পারছেন না। ধর্ম মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডলারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারণে খরচ বেড়েছে।

    পাশাপাশি সৌদি আরবে হজের আনুষঙ্গিক খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এসব বিবেচনায় নিয়ে হজ প্যাকেজের খরচ নির্ধারণ করতে হচ্ছে। হজ প্যাকেজের একটি বড় অংশ যায় বিমান ভাড়ায়। সংশ্লিষ্ট অনেকে বলছেন, নির্ধারিত বিমান ভাড়া অনেক বেশি নেয়া হয়। সাধারণ যাত্রীদের চেয়ে হজ যাত্রীদের বিমান ভাড়া বেশি নেয়া কোনোভাবেই যৌক্তিক নয়।

    এবারের হজ নিবন্ধন শুরু হয় গত ১৫ই নভেম্বর। যা ১০ই ডিসেম্বর শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রত্যাশিত সাড়া না মেলায় সময় বাড়ানো হয় ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। পরে সেই সময় আরও দুই দফায় বাড়ানো হয়। বিশেষ বিবেচনায় চতুর্থ দফায় সময় দেয়া হয় ৬ই ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

    প্রতি বছরের মতো এবারো সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজে খরচ হবে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা। আর বিশেষ প্যাকেজে ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা।

    বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ প্যাকেজে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা এবং বিশেষ প্যাকেজে ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৩০০ টাকা খরচ নির্ধারণ করা হয়েছে। যদিও আগের বছরের চেয়ে ব্যয় কিছুটা কমিয়ে নতুন প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল। আগের বছরও বেশি ব্যয়ের কারণে হজের কোটা পূরণ হয়নি। গত বছর কোটার চেয়ে ৬ হাজারেরও অধিক যাত্রী কম গিয়েছিলেন হজে।

    ২০২২ সালে সরকারিভাবে হজে যেতে প্যাকেজ ধরা হয়েছিল পাঁচ লাখ ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। ওই বছরে হজের খরচ দেড় লাখ থেকে প্রায় দুই লাখ ২১ হাজার পর্যন্ত বেড়েছিল। ২০২০ সালে এই প্যাকেজের মূল্য ধার্য করা হয়েছিল জনপ্রতি তিন লাখ ৬১ হাজার ৮০০ টাকা।

    কোন দেশে কতো খরচ:

    পাকিস্তানে হজের খরচ নির্ধারণ করা হয়েছে বাংলাদেশি মুদ্রায় সোয়া চার লাখ টাকার মতো। ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন হজ কমিটি অব ইন্ডিয়া প্রতি বছর হজ পলিসি ঘোষণা করে। সংস্থাটির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এ বছর তারা সর্বনিম্ন যে প্যাকেজ নির্ধারণ করেছে রাজ্য ভেদে সেটি তিন থেকে চার লাখ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা চার থেকে সাড়ে পাঁচ লাখের মধ্যে।

    গত বছর ইন্দোনেশিয়া থেকে একজন মুসলমানকে হজে যেতে হলে খরচ করতে হয়েছে তিন হাজার ৩০০ ডলার বা তিন লাখ ৪৭ হাজার ৩৪৭ টাকা।

    মালয়েশিয়ায় যেসব পরিবারের মাসিক আয় ৯৬ হাজার টাকার কম, সেইসব পরিবারের সদস্যদের জন্য গত বছর সরকারিভাবে হজের খরচ ধরা হয়েছিল দুই লাখ ১৮ হাজার ৭৫৪ টাকা। মাসিক আয় এর বেশি হলে দিতে হয় দুই লাখ ৫৮ হাজার ৬০০ টাকা।

    হজ এজেন্সিগুলো বলছে, হজ প্যাকেজের অতি উচ্চমূল্যের কারণে হজ গমনেচ্ছুদের অনেকের বাজেটে কুলাচ্ছে না। বর্তমানে দেশে অর্থনৈতিক সংকট চলছে। সংসার চালাতে সাধারণ মানুষের হিমশিম অবস্থা। হজের জন্য যারা অল্প অল্প করে দীর্ঘদিন টাকা জমান তাদেরও বাজেটে টানাটানি। ফলে অনেকে হজে যেতে পারছেন না। তাদের অনেকেই হজের পরিবর্তে অল্প টাকায় ওমরাহের দিকে ঝুঁকছেন। এ ছাড়া প্যাকেজের বাইরে আগের তুলনায় অনেক বেশি খরচ হচ্ছে। রিয়ালের তুলনায় টাকার মান আগের চেয়ে কমার কারণে প্যাকেজের বাইরের খরচ বেড়েছে। আগে ৪০০ রিয়াল দিয়ে কোরবানি দেয়া গেলেও এখন ৮০০ রিয়াল প্রয়োজন হচ্ছে।

    হজ এজেন্সি আল নুর এয়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা মাহবুব আলম বলেন, মানুষ অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে। এখন আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি। এজন্য অনেক সাধারণ মানুষ হজে যেতে পারছেন না।


    তথ্যসূত্র:
    ১. কেন কমছে হজযাত্রী
    http://tinyurl.com/nhb2mxfe


    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      কয়েকদিনের অবরোধের পর আবারও গাজার নাসের হাসপাতালে ইসরাইলের হামলা


      আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ১৫ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার আবারও দক্ষিণ গাজার আন নাসের হাসপাতালের ভেতর ঢুকে হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা।

      ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস এর সূত্রমতে, ইসরায়েলি বাহিনী কয়েক দিন ধরে অবরোধ করে রাখার পর বৃহস্পতিবার ভোরে হাসপাতালে গোলাবর্ষণ করে। এতে ডাক্তর ও চিকিৎসাকর্মী সহ কয়েক জন বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছে আরো বেশ কয়েক জন। হামলার পর থেকে তাদের একজন সহকর্মী নিখোজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তারা।

      দক্ষিণ গাজার চিকিৎসা কর্মকর্তারা বলেছেন যে, ইসরায়েলি স্নাইপাররা এদিন নাসের হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করার সময় বেশ কয়েকজনকে গুলি করে হত্যা করেছে। এই ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে হাসপাতালের একজন ট্রমা সার্জন বলেছেন, মঙ্গলবার ইসরায়েলি স্নাইপারদের গুলিতে অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন, আরও কয়েকজন গুলিবিদ্ধ ও আহত হয়েছেন।

      ইসরায়েলি বাহিনী হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কর্মীদের সহ প্রায় ২০০ রোগী, ৯৫ জন চিকিৎসা কর্মী, এবং ১৬৫ জন বাস্তুচ্যুত লোককে কোন প্রকার খাদ্য পানীয় ছাড়াই তীব্র সংকটের মধ্যে কঠোর ও ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে থাকতে বাধ্য করেছে।

      গাজায় ইসরাইলের হামলার মূল টার্গেট এখন হাসপাতালগুলো। যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই অবরুদ্ধ অঞ্চলটির ছোট-বড় অসংখ্য হাসপাতাল-ক্লিনিকে তাণ্ডব চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা।

      তথ্যসূত্র:
      1. Israeli special forces raid largest functioning hospital in Gaza
      http://tinyurl.com/34sccrur

      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        গাজায় চলমান গণহত্যায় ভারতীয় ড্রোন ব্যবহার করছে ইসরাইল



        স্বাধীন ফিলিস্তিন ভূমিকে নিশ্চিহ্ন করতে গাজা উপত্যকায় ইতিহাসের বর্বরোচিত গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল। আর এই গণহত্যাকে আরও দীর্ঘায়িত করতে জায়োনিস্ট বাহিনী নতুন করে ভারতের তৈরি মনুষ্যবাহীন ২০টি ড্রোন তাদের বিমান বহরে যুক্ত করেছে।

        গত ২ ফেব্রুয়ারি সামরিক বিষয়ক ওয়েবসাইট শেফার্ড মিডিয়ায় ভারতীয় সাংবাদিক নীলাম ম্যাথিউসের উদ্ধৃতি দিয়ে দাবি করা হয় যে, ভারত-ইসরাইলের যৌথভাবে তৈরি হারমেস-৯০০ মডেলের ২০টি ড্রোন সম্প্রতি ইসরাইলে পাঠানো হয়েছে। এগুলো গাজায় চলমান ইসরাইলি গণহত্যায় ব্যবহার করা হচ্ছে।

        জানা যায় যে, দক্ষিণ গাজা উপত্যকার রাফা এলাকা এবং ঘনবসতিপূর্ণ শহুরে এলাকায় একটি বড় সামরিক আগ্রাসনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। আর এই আগ্রাসনে অধিক পরিমাণে ব্যবহার হবে হারমেস-৯০০ মডেলের ড্রোনগুলো।

        যদিও ইসরাইল বা ভারত কোনো দেশই নতুন করে এই ড্রোনগুলো স্থানান্তরের বিষয়ে প্রকাশ্যে স্বীকার করেনি। তবে ভারতের আদানি ডিফেন্স অ্যান্ড অ্যারোস্পেসের একটি সূত্র দ্যা ওয়্যার এবং প্রেস টিভিকে নিশ্চিত করেছে যে ড্রোনগুলো ইসরায়েলে স্থানান্তর করা হয়েছে।

        হারমেস-৯০০ মনুষ্যবিহীন যানগুলো মাঝারি উচ্চতার ও দীর্ঘ পাল্লার সামরিক ড্রোন। এটি ৩০ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে বাতাসে উড়তে পারে। ড্রোনটি পুনরুদ্ধার মিশনের পাশাপাশি বোমা হামলা সহ বিভিন্ন সামরিক অভিযানে ব্যবহৃত হয়। হারমেস-৯০০ ইসরায়েল দ্বারা ফিলিস্তিনিদের গণহত্যায় ব্যবহৃত চারটি প্রাণঘাতী ড্রোন মডেলের একটি। গাজায় ২০১৪ সালের যুদ্ধে প্রথমবার ড্রোনটি ব্যবহার করা হয়, যেই যুদ্ধে ২ হাজার ফিলিস্তিনি শহীদ এবং ১০ হাজার ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন।

        হারমেস-৯০০ মডেলের ড্রোনগুলো কোচাভ বা স্টার নামেও পরিচিত, যা ইসরাইলের এলবিট সিস্টেমস এবং ভারতের আদানি গ্রুপ হায়দ্রাবাদের একটি কারখানায় যৌথভাবে উৎপাদন করছে। দুটি কোম্পানি ১৫ মিলিয়ন ডলারের যৌথ বিনিয়োগে হায়দ্রাবাদে প্রতিষ্ঠিত ড্রোন কারখানার ৪৯% শেয়ার ইসরাইলি কোম্পানিটির।

        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ইসরাঈল আর ভারত জুলুম ও বর্বরতার সকল সীমা পার করে চলেছে। এদেরকে বিচারের কাঠগড়ায় আমাদেরই দাড় করাতে হবে ইনশাআল্লাহ!

          Comment


          • #6
            ফিলিস্তিনিদের বিবস্ত্র করে নির্যাতন ইসরায়েলি সেনাদের



            ইউরো-মেডিটারিয়ান হিউম্যান রাইটস মনিটর সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দিদের কাছ থেকে প্রাপ্ত একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে।

            হিউম্যান রাইটস মনিটর তাদের আটকের কয়েকটি ছবিও প্রকাশ করেছে। ছবিতে দেখা যায়, ফিলিস্তিনি যুবক-পুরুষদের বিবস্ত্র করে শুধু অন্তর্বাস পরিয়ে গণহারে আটক করছে ইসরায়েলি সেনারা। তাদের অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। তাদের চোখ বেঁধে রাস্তায় হাঁটু গেড়ে বসিয়ে রাখতে দেখা গেছে ছবিতে।

            মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দিরা জানায় সৈন্যরা তাদের ধাতব লাঠি দিয়ে পেটানো সহ বিভিন্নভাবে শারীরিক নির্যাতন চালিয়েছে। এ সময় সৈন্যরা তাদের বৈদ্যুতিক লাঠি দিয়ে মারধর এবং তাদের মাথায় গরম পানি ঢেলে অকারণে শাস্তি দিয়েছে। আটককৃতদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজও করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।

            এই ঘটনা গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর কৃত অপরাধের তালিকায় একটি নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে। এই সব নির্যাতনই বন্দীদের বিরুদ্ধে নিষ্ঠুর নির্যাতনের সব সীমা লঙ্ঘন করেছে।
            ইসরাইলি বাহিনী গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরাইলিদের এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে।

            তথ্যসূত্র:
            1. http://tinyurl.com/3864v5r8


            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X