Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ৬ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ২০শে জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ৬ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ২০শে জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

    রামমন্দিরের জন্য চাঁদা সংগ্রহের নামে মুসলিমদের উপর গেরুয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত ১

    অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের চাঁদা সংগ্রহের নামে গুজরাতে মুসলিমদের উপর গেরুয়া সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়েছে।

    মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশে হামলার পর এবার মোদির রাজ্য গুজরাট। রবিবার রাম মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহের নামে মিছিল বের করে সন্ত্রাসবাদী সংস্থা বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। এই মিছিল বরাবরের মতো অন্যান্য মিছিলের মতোই তার স্বরূপ এবং জঘন্য উদ্দেশ্য প্রকাশ করে তাদের মূল টার্গেট মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় গিয়ে। সেখানে গিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় মুসলিমদের বাড়িঘর এবং দোকানে, জ্বালিয়ে দেয়া হয় বহু যানবাহন, হামলা করা হয় মুসলিমদের উপরে। উগ্র গেরুয়া সন্ত্রাসবাদীদের হামলায় এখনো পর্যন্ত ১ ব্যক্তির মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে আহত হয়েছেন বহু মানুষ।

    গত রবিবার গুজরাটের উত্তর-পশ্চিম অংশের কচ্ছ অঞ্চলের কিদানা গ্রামে রাম মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহের নামে মিছিল বের করে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। পুলিশের অনুমতি ছাড়াই বের করা এই মিছিলে বাধা দেয়নি মালাউন পুলিশ। মিছিল বহু পথ অতিক্রম করে তাদের মূল নিশানা মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় এসে মসজিদের সামনে জোরে জোরে “জয় শ্রীরাম” স্লোগান সহ অনেক আপত্তিকর এবং উত্তেজনা সৃষ্টিকারী স্লোগান দিতে থাকে। তারপর হামলা চালানো হয় মুসলিমদের ঘরবাড়িতে। মিছিলকারীদের হাতে ছিল লাঠি তরোয়ালসহ বিভিন্ন মারামারি করার সামগ্রী।

    স্থানীয়দের অভিযোগ, তলোয়ার, লাঠিসোটা নিয়ে রথযাত্রায় পা মিলিয়েছিল অনেকেই। কিন্তু এলাকায় মসজিদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় জোরে জোরে স্লোগান দিতে শুরু করে তাঁরা। তাতেই এলাকাবাসীর সঙ্গে সঙ্ঘর্ষ বেধে যায়। এলোপাথাড়ি তরোয়াল, লাঠি যেমন চলতে থাকে, তেমনই পরস্পরকে লক্ষ করে শুরু হয় ইটবৃষ্টি।

    পরে রাতের দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে ঘটনাস্থল থেকে ২০০ মিটার দূরে এক ব্যক্তির মৃতদেহ উদ্ধার হয়। কচ্ছ (ইস্ট) পুলিশের সুপারিন্টেনডেন্ট ময়ূর পাটিল জানিয়েছে, ওই এলাকা দিয়ে রথযাত্রা নিয়ে যাওয়ার অনুমতি নেয়নি ভিএইচপি।

    তবে গুজরাতই নয়, রামমন্দির নির্মাণের জন্য চাঁদা তোলা ঘিরে মধ্যপ্রদেশের উজ্জ্বয়িনী, ইন্দোর এবং মন্দসৌর-সহ দেশের আরও অনেক জায়গায় মুসলমানদের উপর হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে।

    সূত্র: আনন্দ বাজার, এনডিটিভি
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ইসরায়েলে টিকা নিয়ে ১৩ জনের মুখমণ্ডল বিকৃত

    ইসরায়েলে করোনার টিকা নেওয়ার পর অন্তত ১৩ জনের মৃদু ফেসিয়াল প্যারালাইসিস হয়েছে। টিকা নেওয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে এমন হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, করোনার টিকা নেওয়ার পর এ ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া ব্যক্তির সংখ্যা হয়তো আরও বেশি। খবর এএফপির।

    এর ফলে ওইসব লোকদের করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ দিতে বিশেষজ্ঞরা শঙ্কিত। যদিও দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তাদের মুখমণ্ডল ঠিক হতে আবার করোনার টিকা দিতে চাইছে।

    এক ব্যক্তি ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম ইয়নেটকে বলেন, অন্তত ২৮ ঘণ্টা আমার মুখমণ্ডল বিকৃত ছিল। তবে এরপর সেরে গেছে। নরওয়েতে ফাইজারের টিকা নেয়া ২৩ জনের মৃত্যুর ঘটনার পর নতুন করে আবারও শংকাজনক খবর এলো।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গণধর্ষণের শিকার প্রতিবন্ধী কিশোরীও

      ফরিদগঞ্জে শ্রবণ প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। উপজেলার সুবিদপুর পশ্চিম ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামে এ গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে।

      থানায় দায়েরকৃত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ জানুয়ারি বিকেলে শ্রবণ প্রতিবন্ধী কিশোরী বুকের ব্যথার ওষুধ কেনার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। এ সময় একই বাড়ির জামাল হোসেনের ছেলে ইজি বাইকচালক টিটু কৌশলে তাকে ইজিবাইকে তুলে পাশের একটি বাগানে নিয়ে যান এবং ধর্ষণ করেন। পরে সেখান থেকে ইজি বাইকে করে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ ভবনের পাশে আরেকটি বাগানে নিয়ে যান। রাত হয়ে গেলে টিটু ও তার সহযোগীরা পালাক্রমে গণধর্ষণ করেন। ধর্ষণ শেষে তাকে বাগানের পাশে ফেলে রেখে যায় তারা। পরে আশপাশের লোকজন টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। বাড়ি ফিরে তিনি পরিবারের লোকজনকে এ ঘটনা জানান। এ দিকে বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসার জন্য চেষ্টা করেন কিছু প্রভাবশালী।

      আমাদের সময়
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে আরও একজনের সাক্ষ্য

        জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে আরও একজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তাঁর নাম কাজী ইয়াদ। তিনি কর অঞ্চল ১৪–এর প্রধান সহকারী হিসেবে কর্মরত। ২৬ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ঠিক করেছেন আদালত।

        আজ মঙ্গলবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬–এর বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান এই দিন ঠিক করেন। এই সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে মামলার ৩৩ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে।

        এ মামলায় জব্দ তালিকার সাক্ষী কাজী ইয়াদ আদালতকে বলেন, ২০১৯ সালের ৯ জুলাই দুদকের কর্মকর্তা মঞ্জুর মোর্শেদের চাহিদা অনুযায়ী তিনি কাগজপত্র উপস্থাপন করেন। সেই কাগজপত্র তিনি (মঞ্জুর) জব্দ করেন। ওই সব কাগজপত্র ছিল মিজানুর রহমানের আয়কর বিবরণীর দলিল।

        অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায় যে ডিআইজি মিজান তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থ দিয়ে নিকটাত্মীয়দের নামে সম্পদ কিনে তা কৌশলে নিজে ভোগদখল করেন।

        এর আগে এই মামলার বাদী দুদক পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ আদালতকে বলেন, দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু হয়। প্রাথমিক অনুসন্ধানে দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়ার পর তাঁকে সম্পদের হিসাব দেওয়ার জন্য নোটিশ দেওয়া হয়। তিনি ২০১৮ সালের ১ আগস্ট দুদকে সম্পদের হিসাব জমা দেন। সেখানে তিনি মোট ১ কোটি ১০ লাখ ৪২ হাজার ২৬০ টাকার স্থাবর সম্পদ এবং ৪৬ লাখ ২৬ হাজার ৭৫২ টাকার অস্থাবর সম্পদের হিসাব দেখান। জমা দেওয়া সম্পদের হিসাব যাচাই করার জন্য ২০১৮ সালের ১৩ জুন তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।

        অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায় যে ডিআইজি মিজান তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থ দিয়ে নিকটাত্মীয়দের নামে সম্পদ কিনে তা কৌশলে নিজে ভোগদখল করেন।
        পরে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০১৯ সালের ২৪ জুন মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ।

        মামলার অন্য আসামিরা হলেন মিজানের স্ত্রী সোহেলিয়া আনার রত্না, তাঁর ছোট ভাই মাহবুবুর রহমান এবং ভাগনে মাহমুদুল হাসান। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ৩ কোটি ৭ লাখ ৫ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। মামলাটি তদন্ত করে গত বছরের ৩০ জানুয়ারি ডিআইজি মিজানসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

        ৪০ লাখ টাকা ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে মিজানের বিরুদ্ধে আরও একটি মামলার বিচার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এ চলমান। মামলার অন্য আসামি হলে দুদকের বরখাস্ত হওয়া পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির। ওই মামলার বাদী দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা আদালতে বলেছিলেন, আসামি খন্দকার এনামুল বাছির দুদকের কর্মকর্তা হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ডিআইজি মিজানুর রহমানকে অবৈধ সুবিধা দেওয়ার জন্য ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নেন। প্রথম আলো
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ‘নৌকার প্রার্থীকে ভোট দিলে কেন্দ্রে আসবে, না দিলে আসার দরকার নাই’

          বগুড়ার গাবতলী পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীকে ভোট না দিলে কেন্দ্রে আসার দরকার নেই বলে ‘হুমকি’ দিয়েছেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাজেদুর রহমান। এ জন্য তিনি নেতা–কর্মীদের ভাগ হয়ে প্রতিটি কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের ‘নির্দেশ’ বলেছেন, ধানের শীষ নিয়ে যে কথা বলবে তাঁর ওপর গজব হবে।

          সাজেদুর রহমান জেলার শাজাহানপুর উপজেলার খড়না ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানও। তিনি ভিপি সাহিন নামেও পরিচিত। গত শনিবার সন্ধ্যায় গাবতলী পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে দাঁড়ইল বাজারে অনুষ্ঠিত নৌকা প্রতীকের মেয়র প্রার্থী মোমিনুল হকের নির্বাচনী কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন নির্দেশ দেন। ঘরোয়া ওই সভায় উপস্থিত কর্মীরা সাজেদুর রহমানের বক্তব্যের ভিডিও মুঠোফোনে ধারণ করেন। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

          এ ঘটনার পর গাবতলী পৌরসভায় বিএনপির সমর্থিত মেয়র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে ভোটারদের হুমকি দেওয়ার ভিডিওর সিডিসহ আজ মঙ্গলবার রিটানিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

          রিটার্নিং কর্মকর্তা ও গাবতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. রওনক জাহান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মেয়র প্রার্থী মোমিনুল হকের নির্বাচনী সভায় তাঁর পক্ষে একজন নেতার ভোটারদের হুমকি দিয়ে বক্তব্যের সিডিসহ লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। নির্বাচনী আচরণ বিধিমালা ভঙ্গের দায়ে নৌকার প্রার্থীসহ বক্তব্যদাতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হবে।

          ২ মিনিট ১৬ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা গেছে, বগুড়ার আঞ্চলিক ভাষায় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে সাজেদুর রহমান বলেন, ‘আপনারা প্রত্যেকটা ইউনিটের নেতা-কর্মীদের আনে সেন্টার ভাগ করে দিবেন। সেখানে একজনকে কমান্ডার ব্যানা (বানিয়ে) দিবেন। সেই কমান্ডারের নেতৃত্ব চলবে, সেখানে শিলুক (নৌকার প্রার্থীর ডাক নাম শিলু) ভোট দিলে সেই লোক আসবে, শিলুক ভোট না দিলে তাঁর আসার দরকার নাই।’ এ সময় নেতা-কর্মীরা ‘ঠিক ঠিক’ বলে সমস্বরে চিৎকার করেন। এরপর সাজেদুর রহমান বলেন, ‘ঘরের লোক ঘরতই থাক।’

          এরপর সাজেদুর রহমান বলেন, ‘কথাটা যেহেতু ঘরের ভিতর, সবাই আমার কর্মী, কর্মীদের এই কথাটা ম্যাসেজ দিলাম। এটা করবেন আপনারা?’ এ সময় নেতা-কর্মীরা সমম্বরে ‘হ্যা’ ও ‘অবশ্যই’ বলে উত্তর দিলে সাজেদুর প্রশ্ন করেন, ‘এখন কী মার খাওয়ার সময় আছে?’ নেতা-কর্মীরা ‘না’ বলে জবাব দিলে তিনি বলেন, ‘মার দেওয়ার সময় আছে। আমরা মারব ধানের শীষের মার্কা লিয়্যা যে কথা বলবে, তাঁর ওপর গজব হবে। কথাটা বুঝাতে পারছি?’

          নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে এই নেতা আরও বলেন, যেভাবে গাবতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান করেছেন, সেভাবেই পৌরসভার মেয়রও করা হবে। তাঁরা মেয়রে দাঁড়িয়েছেন, মেয়র নেবেন। কথা একটাই। তারেক জিয়া এখানে দাঁড়াল, না খালেদা জিয়া দাঁড়াল, সেটা দেখার বিষয় না। নেতা–কর্মীরা যদি তাঁর নির্দেশমতো কাজ করতে পারেন তাহলে মেয়র হবে। না হলে এই গাবতলীতে কোনো প্রতিনিধি (আ. লীগ থেকে) হওয়ার সুযোগ নেই। প্রথম আলো
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            দামেস্কে ৯০ বছর বয়সে উসমানীয় সিংহাসনের শেষ উত্তরাধিকারীর ইন্তেকাল

            অবলুপ্ত উসমানীয় খেলাফতের শেষ উত্তরাধিকারী শাহজাদা দুনদার আবদুল করিম ওসমানওলু ইন্তেকাল করেছেন। সোমবার রাতে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ৯০ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন বলে পরিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে।

            এ দিকে উসমানীয় পরিবারের সদস্য ওরহান ওসমানওলু এক টুইট বার্তায় জানান, ‘আমাদের পরিবার ও উসমানীয় বংশের প্রধান, চাচা শাহজাদা দুনদার আবদুল করিম ওসমানওলু সিরিয়ার দামেস্কে ইন্তেকাল করেছেন।’

            বিবৃতিতে তিনি মরহুমের জন্য সবার কাছে দোয়ার আবেদন জানান।

            ১৯২৪ সালে উসমানীয় খেলাফত ধ্বংস করে তুরস্ক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর দেশটি থেকে পুরো উসমানীয় রাজপরিবারকে নির্বাসন দেয়া হলে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পরিবারের সদস্যরা ছড়িয়ে পড়েন। ১৯৩০ সালে সিরিয়ার দামেস্কে দুনদার ওসমানওলু জন্মগ্রহণ করেন এবং নির্বাসিত পরিবারের সাথে দামেস্কেই তিনি বসবাস করে আসছিলেন।

            শাহজাদা দুনদার ওসমানওলু শাহজাদা মোহাম্মদ সেলিম এফেন্দির নাতি। শাহজাদা সেলিম এফেন্দি সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদের সন্তান। ১৯ শতকে উসমানীয় খেলাফত পতনের যুগে সুলতান দ্বিতীয় আবদুল হামিদ খেলাফতকে নতুন করে পুনরুজ্জীবিত করে।

            ১৯২৪ সালে নির্বাসনের পর উসমানিয় বংশধররা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়েন। ১৯৫২ সালে পরিবারের নারী সদস্যদের দেশে ফেরার অনুমতি দেয়া হয়। পরে ১৯৭৪ সালে পুরুষ সদস্যদেরও তুরস্কে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়।

            সূত্র: ডেইলি সাবাহ
            আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              Originally posted by Al-Firdaws News View Post
              দামেস্কে ৯০ বছর বয়সে উসমানীয় সিংহাসনের শেষ উত্তরাধিকারীর ইন্তেকাল
              ইনশাআল্লাহ এই সিংহাসন অচিরেই আবার আমরা দখল করবো।
              হে আল্লাহ তুমি আমাদের তাওফীক দান করো আমীন।
              মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
              লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

              Comment


              • #8
                ইসরায়েলে টিকা নিয়ে ১৩ জনের মুখমণ্ডল বিকৃত
                আলহামদুলিল্লাহ!আল্লাহ তায়ালার গযব তোদের উপর।
                দাওয়াহ,ইদাদ ও জিহাদের মাধ্যমে ইসলামি খিলাফাহ কায়েম হবে ইনশাআল্লাহ।

                Comment

                Working...
                X