Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ৭ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ৭ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ২১ শে জানুয়ারি, ২০২১ ঈসায়ী

    ‘আলেমদের কণ্ঠরোধ করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সন্ত্রাসী পুলিশ’

    ওয়াজ মাহফিলে আলেমদের বক্তব্যকে নিয়ন্ত্রণ করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সন্ত্রাসী পুলিশ।

    পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম জানায়, আলেমদের নিয়ে পুলিশ ভাবছে।

    সে বলেছে, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি যে সম্প্রতি ওয়াজ মাহফিলে কিছু বক্তা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভ নিয়ে আলোচনা না করে নারীদের নিয়ে বক্তৃতা দেন।’

    ঢাকার আগারগাঁওয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ‘সহিংসতা ও চরমপন্থা প্রতিরোধে ইসলামিক বিজ্ঞজনদের ভূমিকা’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে সে এসব বলেছে।

    গতকাল সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী ওয়াজ মাহফিল ও ধর্মীয় বক্তৃতায়* ‘রাষ্ট্রবিরোধী’ বক্তব্য নিষিদ্ধ করে।

    আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান আইনি নোটিশে বলেন, ৩০ দিনের মধ্যে ব্যবস্থা না নিলে তিনি এ বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করবে।


    ]
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    কুরআনী অনুশাসন ছাড়া দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়: আল্লামা বাবুনগরী


    হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, কুরআনুল কারীম মানবজাতির জন্য একমাত্র সংবিধান। যতদিন পর্যন্ত দেশে কুরআনের অনুশাসন কায়েম হবে না এবং কুরআনের বিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালিত হবে না, ততদিন পর্যন্ত দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত হবে না। কুরআনের অনুশাসন ছাড়া কস্মিনকালেও দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভবও নয়।

    গতকাল বুধবার (২০ জানুয়ারি) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ নোয়াখালী জেলার উদ্যোগে বেগমগঞ্জ স্টেডিয়াম মাঠে আয়োজিত ইসলামি মহাসম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

    আল্লামা বাবুনগরী বলেন, হযরত ওমর ইবনুল আব্দুল আজিজ রহ. কুরআনের বিধান অনুযায়ী দেশ পরিচালনা করেছিলেন তাই তাঁর শাসনামলে সর্বত্র শান্তি-শৃঙ্খলা, ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হয়েছিলো। মানুষের মধ্যে ইনসাফ কায়েম হওয়ার পাশাপাশি পশুপাখির মধ্যেও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো। ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ রহ. এর শাসনামলে বাঘ ছাগল একঘাট থেকে পানি পান করতো। বাঘ কখনো ছাগলের উপর হামলা করেনি। কুরআনের অনুশাসন চালু ছিলো বলে হযরত ওমর ইবনে আব্দুল আজিজ রহ. এর শাসনকাল ছিলো শান্তিতে ভরপুর।

    সুশিক্ষা জাতীর মেরুদণ্ড উল্লেখ করে আল্লামা বাবুনগরী বলেন, ডারউইনের বিবর্তনবাদ সহ ইসলাম বিরোধী শিক্ষানীতি প্রণয়নের মাধ্যমে আজ শিক্ষাব্যবস্থাকে পঙ্গু করে দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামকে মাইনাস করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্র চলছে। তবে মনে রাখতে হবে ইসলামকে বাদ দিয়ে কোন শিক্ষানীতি এ দেশে বাস্তবায়ন হতে দেওয়া হবে না। দেশপ্রেমিক ও সুনাগরিক তৈরী করতে প্রাথমিক স্তর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ স্তর পর্যন্ত ইসলামি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে।

    আল্লামা বাবুনগরী আরও বলেন, ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পরিমণ্ডল সহ সর্বক্ষেত্রে কুরআনের অনুশাসন চালু হলে দেশে শান্তির বাতাস বইবে। কুরআনের অনুশাসন ছাড়া মানব রচিত কোন আইন, তন্ত্রমন্ত্র আর থিওরী দ্বারাই দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করা যাবে না
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫

      বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) বেলা ৩টার দিকে পুনেতে সেরাম ইনস্টিউটের ওই ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

      বিশ্বের বৃহত্তম টিকা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের নির্মাণাধীন একটি ভবনে অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।

      দক্ষিণ মহারাষ্ট্রের পুনে শহরের ফায়ার সার্ভিস জানায়, আগুন লাগার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

      দমকল কর্মীরা আগুন নেভানোর সময় প্রচুর ধোঁয়া দেখা যাচ্ছিল।

      বাংলাদেশ সেরাম ইনস্টিউটের কাছ থেকেই তিন কোটি ডোজ টিকা কিনেছে, যার প্রথম চালান ২৫ জানুয়ারির মধ্যে দেশে পৌঁছানোর কথা।

      এছাড়া, ভারত সরকার উপহার হিসেবে বৃহস্পতিবার (২১ জানুয়ারি) যে ২০ লাখ ডোজ টিকা পাঠিয়েছে, সেটিও সেরাম ইনস্টিউটেরই টিকা।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আলজেরিয়ায় পৈশাচিক গণহত্যা : ক্ষমা চাইবে না ফ্রান্স

        ফরাসী রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রন আলজেরিয়ায় উপনিবেশিক নির্যাতনের জন্য সরকারী ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছে, বুধবার তার অফিস এ তথ্য জানিয়েছে। খবর আলজাজিরা।

        ম্যাক্রনের অফিস জানিয়েছে, আলজেরিয়ায় আট বছরের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের জন্য কোন অনুশোচনা বা ক্ষমা প্রার্থনা করা হবে না।

        ফ্রান্স উপনিবেশিক আমলের পরে জন্ম নেওয়া প্রথম ফরাসী রাষ্ট্রপতি ম্যাক্রন আলজেরিয়ায় ফরাসী অপরাধকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর পূর্বসূরীদের চেয়ে আরও বেশি এগিয়ে গিয়েছে।

        নির্বাচনের আগে, ফেব্রুয়ারী ২০১৭ সালে, *ম্যাক্রন আলজেরিয়ান টিভি চ্যানেলের সাথে একটি সাক্ষাত্কারে আলজেরিয়ায় ফ্রান্সের উপনিবেশকে “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ” হিসাবে স্বীকার করেছিল।

        এক বছর পরে, সে স্বীকার করেছে যে ফ্রান্স আলজেরীয় যুদ্ধের সময় নির্যাতনের *এমন একটি ব্যবস্থা প্রবর্তন করেছিল, যা ১৩২ বছরের ফরাসী শাসনের অবসান ঘটিয়েছে।

        গণতন্ত্রের ধূয়া তুলে যে ইউরোপীয় দেশগুলোর মুখ ফেনিয়ে গেছে, এক সময় এরাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছলে বলে কৌশলে উপনিবেশ গড়ে তুলেছিল। সম্পদের পাহাড় গড়তে এরা নির্বিচারে মানুষ হত্যা করতেও দ্বিধা করেনি। তাদের উপনিবেশের বাসিন্দারা ছিল ‘ ইতর প্রাণী’ । আর তারা ছিল ত্রাতা।

        বিখ্যাত ফরাসী ঐতিহাসিক ও রাজনীতিবিদ অ্যালেক্সিস দ্য তকিউভিলে ১৮৩৫ সালে প্রকাশিত তাঁর ‘Democracy in America’ গ্রন্থে এ বিষয়টির প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে বলেছে, ‘আমরা যদি আমাদের চিন্তাধারার প্রতি লক্ষ্য করি, আমাদেরকে প্রায় এ সিদ্ধান্তে উপনীত হতে হয় যে, ইউরোপীয়রা মানবজাতির এক ভিন্ন গোত্রভুক্ত সম্প্রদায়, যেমন ইতর প্রাণীর বিপরীতে মানব সম্প্রদায়। সে তার নিজের প্রয়োজনে তাদেরকে বশীভূত করে এবং যখন তা করতে ব্যর্থ হয় তার বিনাশ সাধন করে।’

        এই বিনাশের মাত্রাটা বেশি ছিল আফ্রিকা মহাদেশে। আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদ কুক্ষিগত করতে হেন অপকর্ম নেই যা করেনি* ইউরোপীয়রা। তাদের কাছে আফ্রিকার মানুষ ছিল ওরাং ওটাং। ইউরোপের গোত্রভুক্ত ফ্রান্স ১৯ শতকের শুরুতে উপনিবেশ বিস্তার করতে শুরু করে। বর্তমানে ফ্রান্সের আয়তন ৬ লাখ ৭৪ হাজার ৮৪৩ বর্গ কিলোমিটার। অথচ ১৯৬০ সাল পর্যন্ত সাম্রাজ্যবাদী এ দেশটির অধিভুক্ত এলাকা ছিল ১ কোটি ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৭ বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে বড় একটি অংশ ছিল আফ্রিকা মহাদেশে।

        ১৮৩০ সালে আলজেরিয়া দখলের মধ্য দিয়ে আফ্রিকায় প্রবেশ করে ফ্রান্স। তারা দেশটি শাসন করে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত। আলজেরীয় তথ্যসূত্র মতে প্রায় ১৩০ বছরের ‘সভ্যতার মিশনে’ তারা ২০ লাখের বেশি আলজেরীয়কে হত্যা করেছে। ফ্রান্সের হিসাব অনুযায়ী দশ লাখ আলজেরীয় এবং এক লাখ ফরাসি নিহত হয়েছে।

        এবার আসি আলজেরিয়ায় পরিচালিত ফ্রান্সের সেই গণহত্যার ইতিহাসের দিকে। ১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জেনারেল শার্ল দ্য গলের আহ্বানে আলজেরিয়ার তরুণরা ফ্রান্সের পক্ষে অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধে যোগ দেয়।১৯৪৫ সালে নাৎসি বাহিনীর বিরুদ্ধে ফ্রান্স ও মিত্র বাহিনী জয় লাভ করে। বিজয় উদযাপনের জন্য ৮ মে আলজেরিয়ার সেফিত শহরে জমায়েত হয় তরুণরা। সেখানে সাল বোউজিত নামে এক কিশোর স্বাধীন আলজেরিয়ায় পতাকা নিয়ে এলে আলজেরীয়দের অনেকেই স্বাধীনতার স্বপক্ষে স্লোগান দেয়া শুরু করে। এসময় সেখানে জেনারেল দুঁভালের নেতৃত্বে ফরাসি সেনারা গুলি চালালে ওই কিশোর নিহত হয়। মুহূর্তে পুরো এলাকায় তাণ্ডব শুরু করে ফরাসি সেনারা। ওই দিন সেতিফে এক হাজার আলজেরীয় নিহত হয়। সেতিফের পাশের শহর গুয়েলমাতে একই দিন বিক্ষোভ মিছিল বের করে আলজেরীয়রা। সেখানেও গুলি চালায় ফরাসি সেনারা।

        এর ফলে শহর দুটিতে ফরাসি বসতি স্থাপনকারীদের সঙ্গে দাঙ্গায় জড়িয়ে পড়ে আলজেরীয়রা। ইউরোপীয় ইতিহাসবিদদের মতে, *দাঙ্গায় ১০৩ জন ফরাসি নাগরিক নিহত হয়েছে। তবে আলজেরীয়রা বলেছে, নিহত ফরাসির সংখ্যা সর্বসাকুল্যে ১২। এর প্রতিক্রিয়ায় আলজেরিয়া জুড়ে হত্যার উৎসবে মেতে ওঠে ফরাসি সেনারা। আলজেরীয়দের দমনের জন্য তাৎক্ষণিক যে গণহত্যা চালানো হয়, তাতে নিহত হয় প্রায় ৪৫ হাজার লোক। কতোটা নৃশংস হত্যাকাণ্ড ছিলো তা ফুটে ওঠে এক ফরাসি সেনা কর্মকর্তার মন্তব্যে।

        আলজেরীয়দের লাশ গুম করার দায়িত্বে নিয়োজিত ওই সেনা কর্মকর্তা তার সঙ্গের অফিসারকে বলে, তুমি এত দ্রুতগতিতে তাদেরকে কচুকাটা করে চলেছো যে, আমি মাটিচাপা *দিয়ে শেষ করতে পারছি না।

        মুসলমানদের এলাকাগুলোতে প্রবেশ করতে ব্যর্থ হয়ে ফরাসি সশস্ত্র বাহিনী কারাটা ও বুগি এলাকায় বিমান হামলা চালায়। ফরাসি সেনারা জাইলস শহরে আলজেরীয় বন্দিদের নির্বিচারে হত্যা করে। ইউরোপীয় ঐতিহাসিকদের দাবি নিহত আলজেরীয়দের সংখ্যা ৬ হাজার। তবে নিরপেক্ষ ঐতিহাসিকদের দাবি পাঁচ দিনে ফরাসি সেনারা পুরো আলজেরিয়ায় ৪৫ হাজার লোককে হত্যা করেছে।

        ব্রিটিশ ঐতিহাসিক অ্যালিস্টার হর্ন তার বিখ্যাত অ্য সেভেজ ওয়্যার অব পিস বইতে লিখেছে, অভিযান চলাকালে নৃশংসভাবে আলজেরীয় নারীদের ধর্ষণ করে ফরাসি সেনারা। ধর্ষণ শেষে অনেক নারীর স্তুন তারা কেটে ফেলে। হত্যার পর অনেকের মৃতদেহ বিকৃত করতেও কসুর করেনি* সেনারা। এই গণহত্যার পর আলজেরিয়ার জনগণের স্বাধীনতার আন্দোলন জোরদার হয়। ১৯৫৪ সালে ফরাসি ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে আলজেরীয়দের গণজাগরণ শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত ১৯৬২ সালে ফরাসিরা আলজেরিয়াকে স্বাধীনতা দিতে বাধ্য হয়। তবে এই সময়ের মধ্যে অভিযান ও বিচারের নামে দেশটির অন্তত ১০ লাখ মুসলমানকে হত্যা করা হয়।

        একটি প্রজম্ম ভুল করলে আরেকটি প্রজম্ম ক্ষমা চাইবে- সভ্যতার আলো মানুষকে তাই শিক্ষা দিয়েছে। কিন্তু নিজেদের স্বার্থ রক্ষার বেলায় যারা মানবাধিকারের তুবড়ি ছোটাতে দক্ষ সেই ফরাসিরা কিন্তু আজও আলজেরিয়ায় চালানো গণহত্যার বিষয়ে ক্ষমা চায়নি। ২০১২ সালে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদ আলজেরিয়ার জনগণের ওপর চালানো ‘হত্যাযজ্ঞের’ কথা স্বীকার করেছে। তবে ওই নির্মমতার জন্য ফ্রান্সের পক্ষ থেকে ক্ষমা চাইবে না!

        তথ্যসূত্র :

        জেনোসাইড সিন্স নাইনটিন ফরটি ফাইভ : ফিলিপ স্পেন্সার

        দ্য গার্ডিয়ান

        উইকিপিডিয়া

        আলজেরিয়া ডটকম
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতের ভূখণ্ডে নতুন গ্রাম তৈরি করছে চীন

          ভারতের ভূখণ্ডে নতুন গ্রাম তৈরি করেছে চীন। *অরুনাচল প্রদেশে সীমান্তের অন্তত সাড়ে চার কিলোমিটার অভ্যন্তরে ১০১টি বাড়ি তৈরি করা হয়েছে। *২০২০ সালের নভেম্বরে তোলা ছবিতে এ গ্রামের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। এ ঘটনায় উদ্বেগ বেড়েছে নয়া দিল্লির।

          ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি স্যাটেলাইট ছবি প্রকাশ করে দাবি করেছে, ২০১৯ সালেও ওই এলাকাটিতে কোনো প্রকার বসতি ছিল না। তবে ২০২০ সালের নভেম্বরের ছবিতে গ্রামের অস্তিত্ব ধরা পড়ে। এতে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা আরও তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

          তাসরি চু নদীর তীরে ওই গ্রামটি চীনের সেনাবাহিনী বানিয়েছে। দীর্ঘ দিন ধরে ওই অঞ্চলটি নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে।

          ভারতের সঙ্গে চীনের সীমান্ত নিয়ে কয়েক দশক ধরে উত্তেজনা চলে আসছে। সর্বশেষ গত বছরের জুনে লাদাখ উপত্যাকায় প্রতিবেশী দুই দেশের সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। *এতে ২০ ভারতীয় সেনা নিহত হয়। তবে চীনের পক্ষ থেকে হতাহতের খবর প্রকাশ করা হয়নি।

          অরুনাচলে চীনের নতুন গ্রাম নিয়ে দিল্লির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, গত কয়েক বছরে চীন নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পরিকাঠামো তৈরি করে চলছে। সম্প্রতি কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে।

          সূত্র: যুগান্তর
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X