Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ # ২২শে জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ # ২২শে জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪২ হিজরি | ৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০২১ ঈসায়ী

    তেলের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ ,বিপাকে সাধারণ মানুষ



    বাজারে দফায় দফায় ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছে। তেল আমদানি ও বাজারজাতকারী শীর্ষস্থানীয় একটি কোম্পানি গত সপ্তাহে এক লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য (এমআরপি) নির্ধারণ করেছে ১৪০ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বলে জানিয়েছে বিপণনকারী।

    শুধু বোতলজাত সয়াবিন তেল নয়, খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দামও ব্যাপক চড়া। চারজনের একটি পরিবারে মাসে পাঁচ লিটারের মতো তেল লাগে। ফলে একটি পরিবারে ছয় মাস আগের তুলনায় এখন মাসে তেলবাবদ খরচ ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা বেশি। বাজারে এখন চালের দাম চড়া। গত সপ্তাহে পেঁয়াজ, আটা, ময়দা, মসুর ডাল ও অ্যাংকর ডালের দাম কিছুটা বেড়েছে। সব মিলিয়ে বিপাকে সাধারণ মানুষ।

    বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান বলেছেন, ‘দারিদ্র্য নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে আমরা দেখেছি, করোনায় আয় কমে যাওয়া মানুষ খাওয়ার অন্যান্য খরচ কমিয়ে শুধু কয়েকটি অতি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে বাজার ব্যয় সীমিত করে এনেছে। চাল ও ভোজ্যতেল তাদের খাদ্যতালিকার সবচেয়ে জরুরি পণ্যের মধ্যে থাকে। দাম বেড়ে যাওয়ায় মানুষের কষ্ট আরও বাড়বে।’
    এটাই কি সর্বোচ্চ দর

    ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এর আগে ভোজ্যতেলের সর্বোচ্চ দাম ছিল ২০১২ সালের মাঝামাঝিতে। ওই বছর বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি মেট্রিক টন ১ হাজার ৪০০ ডলার পর্যন্ত উঠেছিল। তখন আমদানি কম হওয়ায় বাজারে তেলের ঘাটতিও তৈরি হয়েছিল।

    ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) পুরোনো নথিপত্র ঘেঁটে দেখা যায়, বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১৩৩ টাকা ৫০ পয়সা। দুটি কোম্পানির দুজন কর্মকর্তা ও একজন পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, তখন (২০১২ সালে) বোতলজাত সয়াবিন তেলের এক লিটারের সর্বোচ্চ দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ১৩৫ টাকা। এখন সর্বোচ্চ দাম ১৪০ টাকায় নির্ধারণ করার মধ্য দিয়ে আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেল। একটি কোম্পানির একজন শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, ভোজ্যতেল খাতে তাঁর ২৫ বছরের চাকরিজীবনে বোতলজাত তেলের এত দাম দেখেননি।
    এক বছরে ১৯-২৬% বেড়েছে

    করোনাকালে গত মে মাসে শীর্ষস্থানীয় দুই ভোজ্যতেল কোম্পানি মেঘনা ও সিটি গ্রুপ সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ৫ টাকা কমিয়ে ১০৫ টাকা নির্ধারণ করে। এই দাম মোটামুটি আগস্ট পর্যন্ত একই ছিল। এরপর থেকে বাড়তে থাকে।

    বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড তাদের রূপচাঁদা ব্র্যান্ডের সয়াবিন তেলের দাম সর্বশেষ বাড়িয়েছে গত ২৪ জানুয়ারি। ওই দিনের তারিখ দিয়ে ১৪০ টাকা লিটারের তেল বাজারে ছাড়া হয়েছে।

    বাজারে ফ্রেশ ও তীর ব্র্যান্ডের এক লিটার সয়াবিন তেলের বোতলের এমআরপি এখন ১৩৫ টাকা এবং পুষ্টি ও বসুন্ধরা ব্র্যান্ডের ক্ষেত্রে তা ১৩০ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলের ক্ষেত্রে রূপচাঁদার তেলের ৬৮৫, ফ্রেশ, তীর ও পুষ্টির ৬৫৫ এবং বসুন্ধরার ৬৫০ টাকা এমআরপি নির্ধারণ করা হয়েছে। বড় বাজারে ব্যবসায়ীরা এমআরপির চেয়ে দাম কিছুটা কমিয়ে বিক্রি করেন। তবে সুপারশপে বোতলের মোড়কে লেখা মূল্য অনুযায়ী তেল বিক্রি করতে দেখা যায়।

    সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ বলছে, গত বছরের এ সময়ের তুলনায় সয়াবিন তেলের দাম এখন ১৯ থেকে ২৬ শতাংশ বেশি।

    বিশ্ববাজারে দাম বাড়রেও সরকার কর কম নিচ্ছে না। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে ভোজ্যতেলের ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) এক স্তরের বদলে তিন স্তরে আরোপ শুরু হয়। সব মিলিয়ে যে করকাঠামো, তাতে এক লিটার তেলে প্রায় ২৫ টাকা করবাবদ পায় সরকার। বর্তমান কাঠামোয় বিশ্ববাজারে দাম যত বাড়ে, ভোজ্যতেলের ওপর ভ্যাটের পরিমাণও বাড়ে।

    দেশে বছরে প্রায় ১৫ লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ তেল আমদানি করতে হয়। কোম্পানিগুলো অপরিশোধিত ভোজ্যতেল আমদানি করার পর পরিশোধন করে তা বাজারজাত করে।

    পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের ব্যবসায়ী গোলাম মাওলা প্রথম আলোকে বলেন, দেশে ছয়টি মিল ভোজ্যতেল সরবরাহ করে। এখন তিনটি দিতে পারছে না। তাই সরকারের উচিত আগামী রমজান মাস মাথায় রেখে বাজারে তেলের সরবরাহ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া। তিনি বলেন, এখন বড় উদ্যোগ নিতে হবে। দেরি করা যাবে না।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    টিকা দেয়ার পরও ইসরাইলে বাড়ছে করোনা
    করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে ত্রিশ লাখের বেশি নাগরিককে ভাইরাস প্রতিরোধী টিকা দিয়েছে ইসরাইল। কিন্তু বিপুল টিকা সরবরাহের পরেও দেশটিতে বেড়ে চলছে ভাইরাস আক্রমণ।

    জেরুসালেমের কালালিত হেলথকেয়ারের করোনাভাইরাস প্রতিকার ও টিকা সরবরাহ বিষয়ক প্রধান ইয়ান মিসকিন সোমবার বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সিকে এক সাক্ষাতকারে এই কথা জানান।

    মিসকিন বলেন, ইসরাইলে করোনাভাইরাস সংক্রমণের পরিস্থিতি এখনো জটিল।

    তিনি বলেন, ব্রিটেনে করোনাভাইরাসের রূপান্তরিত ধরন হয়তো ইসরাইলে করোনা সংক্রমণের বেড়ে যাওয়ার পেছনে মূল কারণ হতে পারে।

    মিসকিন বলেন, ‘ডিসেম্বরের শেষে যখন টিকা সরবরাহ শুরু হয়, তখনকার ভাইরাস সংক্রমণের ৩০ থেকে ৪০ ভাগ নতুন ধরনের ভাইরাস। বর্তমানে, ভাইরাস আক্রান্তের ৮০ ভাগের বেশি ব্রিটিশ রূপান্তরিত ধরনে সংক্রমিত।’

    শিশুরাও ব্রিটেনের রূপান্তরিত ধরনের ভাইরাসে সংক্রমিত হচ্ছে জানান মিসকিন।

    ইসরাইলের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, দেশটিতে ৩০ লাখের বেশি লোককে কোভিড-১৯ টিকার প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে।

    এছাড়া, ১৭ লাখ ইসরাইলির দ্বিতীয় ডোজের টিকা গ্রহণের কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

    মিসকিন বলেন, ৬০ বছরের বেশি বয়সী প্রায় ৯০ ভাগ ইসরাইলি করোনা প্রতিরোধে টিকা নিয়েছেন।

    সাক্ষাতকারে তিনি বলেন, ‘দ্বিতীয় ধাপে ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সী ইসরাইলিদের টিকা দেয়া হবে। তাদের টিকা দেয়া শেষ করতে আমাদের দুই থেকে তিন সপ্তাহ সময় প্রয়োজন।’

    তিনি বলেন, ‘এক মাসের মধ্যেই, ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ইসরাইলের বেশিরভাগ মানুষকেই টিকা দেয়া হবে।’

    করোনাভাইরাস সংক্রমণ নজরদারি করা জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটারসের তথ্যানুসারে, বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত ইসরাইলে করোনাভাইরাস সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ছয় লাখ ৬৮ হাজার আট শ’ ৭৪ জন। ভাইরাস সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে চার হাজার নয় শ’ ৪৮ জন।

    করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে ইসরাইল সরকার দেশটিতে কঠোর লকডাউন দেয়। পাশাপাশি বেনগুরিয়ান বিমানবন্দর ও সীমান্তের টার্মিনাল বন্ধ করে দেয়া হয়।

    ইয়ান মিসকিন বলেন, ইসরাইল আরো দীর্ঘ সময় করোনা মহামারীর ভেতর দিয়ে যাবে। নয়া দিগন্ত
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পাকিস্তান থেকে আবারো আফগানিস্তানে রকেট হামলা, বাসিন্দাদের আর্থিক ক্ষতিসাধন
      পাকিস্তান থেকে নিক্ষেপ করা অন্তত ৫০টি রকেট আফগানিস্তানের কুনার রাজ্যের শেল্টন জেলায় আঘাত হেনেছে। কুনার রাজ্যের গভর্নর মুহাম্মদ ইকবাল সাইদ এ তথ্য জানিয়েছে।

      কুনার রাজ্যের গভর্নরের বরাত দিয়ে টোলো নিউজ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, রকেট হামলার জেরে স্থানীয় বাসিন্দাদের আর্থিক ক্ষতিসাধন হয়েছে।

      কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তান এবং আফগান সরকার মাঝেমাঝেই গোলাগুলি চালানোর ব্যাপারে একে অন্যকে দোষারোপ করে। অথচ, সীমান্তের উভয় দিকেই স্থানীয় বাসিন্দাদের বসবাস।

      কুফ্ফারদের দেয়া ডুরান্দ লাইন বা আন্তার্জাতিক সীমান্ত রেখা দ্বারা আফগানিস্তান ও পাকিস্তান বিভক্ত। দেশ দু’টির মধ্যে প্রায় দুই হাজার চারশ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। আর সেই সীমানা রেখা বরাবর গ্রাম থেকে শুরু করে মসজিদ, বিদ্যালয় এবং নানা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

      সেখানে এমনও বাড়ি রয়েছে, যার অর্ধেক রয়েছে পাকিস্তানে এবং বাকি অর্ধেক আফগানিস্তানে।
      আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমান্ত ২ হাজার ৬০০ কিলোমিটারজুড়ে। দেশ দুটির সীমান্ত বিভক্তকারী এই কুখ্যাত রেখাকে বলা হয় ডুরান্ড লাইন।

      ১৮৯৩ সালে স্যার মর্টিমার ডুরান্ড দুই দেশের মধ্যে ওই বিভক্তরেখা টেনে দেয়। কিন্তু দীর্ঘ সময় উন্মুক্ত ওই সীমান্ত দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে অবাধে চলাফেরা করতে পারতেন সীমান্তে বসবাসরত উপজাতিরা। করতে পারতেন নির্বিঘ্নে ব্যবসা-বাণিজ্য।

      পাকিস্তান বলেছে যে তারা ২০১৭ সালে, যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে সীমান্তে বেড়িকেড দেয়া শুরু করেছে। ২০২০ সালের জুলাইয়ে পাকিস্তানের রকেট নিক্ষেপে কমপক্ষে চার বেসামরিক নাগরিক মারা গিয়েছিল এবং নারী ও শিশুসহ নয় জন আহত হয়েছিল। সূত্র : জি ফাইভ।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        দেশ এখন মাফিয়াদের হাতে?
        রীতিমতো বোমা ফাটালো কাতারভিত্তিক চ্যানেল আন্তর্জাতিক মিডিয়া আল জাজিরা। বাংলাদেশের আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাসহ সেনা প্রধান জেনারেল আজিজের কতিপয় মাফিয়া চক্র আন্তর্জাতিক টেন্ডারবাজির মাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ন্ত্রণ করছে অনেকদিন থেকেই।

        রিপোর্টটি প্রচারিত করার পর বিশ্ববাসীসহ সারা দেশ জুড়েই ব্যাপক আলোড়ন হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় লক্ষ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যেই তাদের ক্ষোভ আর আশংকার কথা ব্যক্ত করেছেন। বিভিন্ন ঘরানার সামাজিক আন্দোলনের নেতারাও রিপোর্টটির বিষয়ে স্বাভাবিকভাবেই তাদের আশংকা আর হতাশার কথা তুলে ধরেছেন।

        অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রধান প্রধান সংবাদমাধ্যমগুলো অনেকটাই মুখে কুলুপ এটে বসেছে। মনে হচ্ছে যেন কিছুই হয়নি। বরং আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের মুখস্ত কাউন্টার প্রেস প্রকাশিত করেছে। হলুদ সাংবাদিকতা আর কাকে বলে!

        এছাড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীও আল জাজিরার রিপোর্টের বিপক্ষে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেছে। প্রেস রিলিজে উক্ত রিপোর্ট অসত্য ও অগ্রহণযোগ্য বলে মতামত প্রকাশ করেছে। কিন্তু আল জাজিরার রিপোর্টের তথ্যের তুলনায় সেনাবাহিনীর বক্তব্য অনেকটাই মলিন হওয়ায় সাধারণ মানুষ যে সেনাবাহিনীর বক্তব্য একেবারেই গ্রহণ করেনি তা সোস্যাল মিডিয়ায় একটু চোখ রাখলেই বুঝা যায়।
        বিভিন্ন সোস্যাল এক্টিভিস্টরাও এ বিষয়ে তাদের মন্তব্য করেছেন। সেনাবাহিনীর বক্তব্য যে একেবারেই অসাড় তা সোস্যাল এক্টিভিস্টদের কথায় প্রমাণিত হয়েছে। অনেকে আবার আশংকা করেছেন যে প্রতিরক্ষা সেক্টরে ইজরাইল থেকে স্পাইওয়ার কেনার ঘটনা সেনা কর্মকর্তাদের ভিতরে ভয় আর সন্দেহের সৃষ্টি করবে যা সেনাবাহিনীর মতো শক্তিশালী টিমকে অনেকটাই দূর্বল করে দিবে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          টিকাদানের কোনো পরিকল্পনাই নেই তানজানিয়ায়, দেশজ ঔষধ সেবনের পরামর্শ
          তানজানিয়ায় করোনাভাইরাসের টিকাদান শুরুর কোনো পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী। স্বয়ং প্রেসিডেন্ট জন মাগুফুলি টিকা মানুষের ক্ষতি করতে পারে এ মর্মে কর্মকর্তাদের কিছুদিন আগে সতর্ক করেন। এরপরই দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ ঘোষণা দিলেন। খবর বিবিসির।

          এরপর শয়তানি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দেশটিতে টিকাদান কর্মসূচি গ্রহণ করতে তানজানিয়ার প্রতি আহ্বান জানায়।

          স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডরোথি গওয়াজিমা গত সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অন্য দেশ থেকে আসা করোনার টিকা নেওয়ার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই।

          মন্ত্রী করোনাভাইরাস মোকাবিলায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও দেশজ ওষুধ ব্যবহার করতে আহ্বান জানিয়েছেন।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            Originally posted by Al-Firdaws News View Post
            তেলের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ ,বিপাকে সাধারণ মানুষ
            উন্নয়ন....উন্নয়ন....উন্নয়ন.......!
            উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে সারা দেশ!
            সরকারী চামচাদের মুখে কষে চড় লাগাতে পারলে দিলে কিছুটা শান্তি পেতাম!
            হে আল্লাহ, বাংলার জনগণকে আওয়ামী মুরতাদলীগ এর কবল থেকে রেহাই দিন।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment

            Working...
            X