মুসলিমদের প্রতি পরিকল্পিত বৈষম্য নীতি গ্রহণ করছে ভারতীয় মালাউন সরকার
ভারত সংখ্যালঘু মুসলিমদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, ভারত সরকার পরিকল্পিতভাবে এমন আইন ও নীতি গ্রহণ করছে যেগুলো মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক। দিল্লিতে ২৩ ফেব্রুয়ারি মুসলিমবিরোধী গণহত্যার প্রথম বার্ষিকী সামনে রেখে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে এইচআরডব্লিউ। ভয়াবহ ওই পগরমে অন্তত ৫৩ জন নিহত হয়। এর মধ্যে ৪০ জনই ছিল মুসলিম। ভারত সরকারের মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিক আইনের প্রতিবাদকারীদের ওই দাঙ্গার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়।
এইচআরডব্লিউ বলেছে, একটি বিশ্বাসযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্তের বদলে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে লোকজনকে সহিংসতায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ কাজে পুলিশও তাদের সহযোগিতা করেছে। কর্তৃপক্ষ অ্যাক্টিভিস্ট ও বিক্ষোভ আয়োজনকারীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে।
এইচআরডব্লিউ-এর দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মিনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি মুসলমান ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের হামলা থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু তা-ই নয় তারা বরং এই ধর্মান্ধতায় রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে।
দিল্লির ওই দাঙ্গার ঘটনায় উল্টো রাষ্ট্রযন্ত্রের সহিংসতার শিকার মুসলমানদের আসামি করেই অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। তাদের সবাই বিতর্কিত মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তবে ১৭ হাজার পৃষ্ঠার ওই বিশাল অভিযোগপত্রে সিএএ-র পক্ষে প্রচার চালানো একজনকেও আসামি করা হয়নি। আসামিদের কঠোর সন্ত্রাসবিরোধী বেআইনি কার্যক্রম প্রতিরোধ আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
ভারত সংখ্যালঘু মুসলিমদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি বলেছে, ভারত সরকার পরিকল্পিতভাবে এমন আইন ও নীতি গ্রহণ করছে যেগুলো মুসলমানদের প্রতি বৈষম্যমূলক। দিল্লিতে ২৩ ফেব্রুয়ারি মুসলিমবিরোধী গণহত্যার প্রথম বার্ষিকী সামনে রেখে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করে এইচআরডব্লিউ। ভয়াবহ ওই পগরমে অন্তত ৫৩ জন নিহত হয়। এর মধ্যে ৪০ জনই ছিল মুসলিম। ভারত সরকারের মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিক আইনের প্রতিবাদকারীদের ওই দাঙ্গার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়।
এইচআরডব্লিউ বলেছে, একটি বিশ্বাসযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্তের বদলে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে লোকজনকে সহিংসতায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ কাজে পুলিশও তাদের সহযোগিতা করেছে। কর্তৃপক্ষ অ্যাক্টিভিস্ট ও বিক্ষোভ আয়োজনকারীদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে।
এইচআরডব্লিউ-এর দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক মিনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি মুসলমান ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের হামলা থেকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু তা-ই নয় তারা বরং এই ধর্মান্ধতায় রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে।
দিল্লির ওই দাঙ্গার ঘটনায় উল্টো রাষ্ট্রযন্ত্রের সহিংসতার শিকার মুসলমানদের আসামি করেই অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। তাদের সবাই বিতর্কিত মুসলিমবিদ্বেষী নাগরিকত্ব আইনের (সিএএ) বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তবে ১৭ হাজার পৃষ্ঠার ওই বিশাল অভিযোগপত্রে সিএএ-র পক্ষে প্রচার চালানো একজনকেও আসামি করা হয়নি। আসামিদের কঠোর সন্ত্রাসবিরোধী বেআইনি কার্যক্রম প্রতিরোধ আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
Comment