মহিলাদের পর্দা এবং ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র বন্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কা প্রশাসন মুসলিম মহিলাদের ফরজ বিধান পর্দা এবং দেশটির ১০০০ (এক হাজার) ইসলামী স্কুল বন্ধ করার প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে।
গত ১২ মার্চ শুক্রবার আয়োজিত এক বৈঠকে শ্রীলঙ্কা সরকার এই সিদ্ধান্তগুলি অনুমোদন করেছে। এমনিভাবে দেশটির জননিরাপত্তা মন্ত্রী সরথ বীরসেকেরা শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ইসলাম বিদ্বেষী এই সিদ্ধান্তের কারণ হিসাবে জাতীয় সুরক্ষার অযুহাতকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেছে। সে এও বলেছে যে মুসলমানরা বোরকা জাতীয় কোন কিছু পরতে পারবে না, কারণ এটি চরমপন্থার প্রতীক! সে আরো উগ্রতাভাব প্রকাশ করে জানিয়েছে যে, তারা এই প্রথাটিকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করবে।
বীরসেকেরা আরও একধাপ এগিয়ে বলেছে যে, তারা দেশটিতে মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ১০০০ টিরও (এক হাজার) বেশি ইসলামিক স্কুল বন্ধ করে দেবে। তার পুরো বক্তব্য জুড়েই ছিল ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কথাবার্তা।
শ্রীলঙ্কায় মুসলমানদের উপর হামলা
২০০৯ সালে তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদী ও দেশটির কাফের সরকারী বাহিনীর মধ্যে গৃহযুদ্ধের অবসানের পরে, দেশের প্রায় দশ শতাংশ মুসলিম নাগরিকরা মুশরিক হিন্দু ও সিংহল বৌদ্ধদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হন, এরপর থেকে এধারা আরো তীব্র আকার ধারণ করতে থাকে। এরপর দেশটির খ্রিস্টান সন্ত্রাসী দলগুলিও সরকারের ছত্রছায়ায় ২০১৯ এর পরে এই আক্রমণগুলিতে যোগদান করে।
সর্বশেষ করোনা ভাইরাস মহামারীকে অজুহাত হিসাবে ব্যবহার করে মুসলমানদের দেহকে জোর করে আগুনে পোড়াতে শুরু করে দেশটির সরকার।
শ্রীলঙ্কা প্রশাসন মুসলিম মহিলাদের ফরজ বিধান পর্দা এবং দেশটির ১০০০ (এক হাজার) ইসলামী স্কুল বন্ধ করার প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে।
গত ১২ মার্চ শুক্রবার আয়োজিত এক বৈঠকে শ্রীলঙ্কা সরকার এই সিদ্ধান্তগুলি অনুমোদন করেছে। এমনিভাবে দেশটির জননিরাপত্তা মন্ত্রী সরথ বীরসেকেরা শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে ইসলাম বিদ্বেষী এই সিদ্ধান্তের কারণ হিসাবে জাতীয় সুরক্ষার অযুহাতকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেছে। সে এও বলেছে যে মুসলমানরা বোরকা জাতীয় কোন কিছু পরতে পারবে না, কারণ এটি চরমপন্থার প্রতীক! সে আরো উগ্রতাভাব প্রকাশ করে জানিয়েছে যে, তারা এই প্রথাটিকে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করবে।
বীরসেকেরা আরও একধাপ এগিয়ে বলেছে যে, তারা দেশটিতে মুসলিম শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ১০০০ টিরও (এক হাজার) বেশি ইসলামিক স্কুল বন্ধ করে দেবে। তার পুরো বক্তব্য জুড়েই ছিল ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী কথাবার্তা।
শ্রীলঙ্কায় মুসলমানদের উপর হামলা
২০০৯ সালে তামিল বিচ্ছিন্নতাবাদী ও দেশটির কাফের সরকারী বাহিনীর মধ্যে গৃহযুদ্ধের অবসানের পরে, দেশের প্রায় দশ শতাংশ মুসলিম নাগরিকরা মুশরিক হিন্দু ও সিংহল বৌদ্ধদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হন, এরপর থেকে এধারা আরো তীব্র আকার ধারণ করতে থাকে। এরপর দেশটির খ্রিস্টান সন্ত্রাসী দলগুলিও সরকারের ছত্রছায়ায় ২০১৯ এর পরে এই আক্রমণগুলিতে যোগদান করে।
সর্বশেষ করোনা ভাইরাস মহামারীকে অজুহাত হিসাবে ব্যবহার করে মুসলমানদের দেহকে জোর করে আগুনে পোড়াতে শুরু করে দেশটির সরকার।
Comment