যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সম্ভবত বিগত এই কয়টা দিনই গাযার জন্য সবচাইতে বেশি কঠিন ও রক্তক্ষয়ী ছিল। এবং আল্লাহ বিশেষ অনুগ্রহ করে না বাঁচালে সামনের দিনগুলোও আরও কঠিনতর হবে।
গাযার স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেমনটা বললেন গতকাল, গাযা হয়তো তার শেষ নিঃশ্বাসটুকু ফেলছে! গাযায় এখন আর ধ্বংস করার মতো কিছু বাকি নাই। ঘর বাড়ি,মাথা গোঁজার সামান্য ঠাই, খাদ্য-পানিয় বস্ত্র ঔষধ কিছুই নাই। স্রেফ খোলা আকাশের নিচে, সীমাহীন ধ্বংসস্তুপের মাঝে কয়েক লক্ষ মানুষ মৃত্যুর সুঁতোয় ঝুলে আছে। গোটা একটা শহর স্রেফ বৃহত্তর একটি কবরস্থানে পরিণত হয়েছে।
ইসরাইল এখন আর কোন কৈফিয়ত দিচ্ছেনা কারও কাছে। কারণ কেউ তার কাছে জানতেও চাইছে না। আগে তাও কোনরকম একটা অযুহাত দিতে চেষ্টা করতো, কোলাটোরাল ক্যাজুয়ালিটি বলে, এখন তারও প্রয়োজন নাই। সরাসরি সিভিলিয়ান টার্গেট করে হামলা করছে, এবং ঘোষণা দিয়ে।
দ্বিতীয় ফেইজের এই সর্বগ্রাসী হামলা নিয়ে না আরবে না পশ্চিমে না পূর্বে, কোথাও কোন সাড়া শব্দ নাই। আমেরিকা-ইসরাইলের যৌথ পরিচালনায় স্মরণকালের সবচাইতে নির্মম একটি হত্যাযজ্ঞের নিরব দর্শক দুইশ কোটি মুসলমান। আরব শাসকেরা নিশ্চুপ। কেউ গোপনে ইন্ধন দিচ্ছে। আবার কেউ আমেরিকায় কত ট্রিলিয়ন বিনিয়োগ করবে তার হিসাব নিকাশ করছে।
বোমার আঘাতে যে শিশুটির চ্ছিন্ন মাথা গাযার আকাশ ছুঁয়ে এসেছে, সেই শিশুটির বুকবিদীর্ন অভিশাপ আজীবন আমরা বয়ে বেড়াবো। ইতিহাস আমাদেরকে চিহ্নিত করবে দুইশ কোটি ভীরু ,কাপুরুষের দল হিসেবে।
আজকের পর থেকে আরবের শাসকেরা যদি মক্কা মদিনার মাটি ও পাহাড় হিরা জহরত দিয়ে লেপেও দেয় তবুও তাদের এই পাপের কোন প্রায়শ্চিত্ত হবে কিনা, আল্লাহ্ ভাল জানেন। এই নিরব সমর্থনের অভিশাপ কেয়ামত পর্যন্ত তাদের তাড়া করে বেড়াবে। তাদের অসীম ক্ষমতা , অঢেল সম্পদ, নিরাপদ জীবন কেয়ামতের দিন একযোগে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে,ইনশাআল্লাহ।
-= কালেক্টেড =-
হে আল্লাহ্, আপনি জালিমদের উপর দুনিয়ার বুকেই জাহান্নামের দুয়ার খুলে দিন। আমীন
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের পশ্চিমের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের দক্ষিনের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের উত্তরের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের পূর্বের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইল কে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার লক্ষে, পুনরায় নবুয়তের আদলে খিলাফাহ প্রতিষ্ঠার লক্ষে পুরো উম্মাহকে বাঁধভাঙ্গা বানের পানির মত, কাল বৈশাখী তুফানের মত মুজাহিদদের পিছে জড়ো হওয়ার সুযোগ করে দিন। আমীন।
যেই তুফানের স্বপ্ন মুজাহিদিন নেতৃবৃন্দ দেখে আসছেন বহুকাল ধরে। যেই স্বপ্ন শাইখ আযযাম রহিমাহুল্লাহ'র, যেই স্বপ্ন, শাইখ উসামাহ রহিমাহুল্লাহ'র, যেই স্বপ্ন শাইখ আইমান সহ হাজারো মুজাহিদের, যে- ইসরাইলের পৃষ্ঠপোষক আমেরিকার কবর রচনা করে, ইসরাইলকে দুনিয়ার বুক থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার।
হে আল্লাহ্, আপনি জালিমদের আর ছাড় দিয়েন না, এবার মাজলুমদের সুযোগ দিন, আমীন ইয়া রব্বাল আলামিন।
গাযার স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেমনটা বললেন গতকাল, গাযা হয়তো তার শেষ নিঃশ্বাসটুকু ফেলছে! গাযায় এখন আর ধ্বংস করার মতো কিছু বাকি নাই। ঘর বাড়ি,মাথা গোঁজার সামান্য ঠাই, খাদ্য-পানিয় বস্ত্র ঔষধ কিছুই নাই। স্রেফ খোলা আকাশের নিচে, সীমাহীন ধ্বংসস্তুপের মাঝে কয়েক লক্ষ মানুষ মৃত্যুর সুঁতোয় ঝুলে আছে। গোটা একটা শহর স্রেফ বৃহত্তর একটি কবরস্থানে পরিণত হয়েছে।
ইসরাইল এখন আর কোন কৈফিয়ত দিচ্ছেনা কারও কাছে। কারণ কেউ তার কাছে জানতেও চাইছে না। আগে তাও কোনরকম একটা অযুহাত দিতে চেষ্টা করতো, কোলাটোরাল ক্যাজুয়ালিটি বলে, এখন তারও প্রয়োজন নাই। সরাসরি সিভিলিয়ান টার্গেট করে হামলা করছে, এবং ঘোষণা দিয়ে।
দ্বিতীয় ফেইজের এই সর্বগ্রাসী হামলা নিয়ে না আরবে না পশ্চিমে না পূর্বে, কোথাও কোন সাড়া শব্দ নাই। আমেরিকা-ইসরাইলের যৌথ পরিচালনায় স্মরণকালের সবচাইতে নির্মম একটি হত্যাযজ্ঞের নিরব দর্শক দুইশ কোটি মুসলমান। আরব শাসকেরা নিশ্চুপ। কেউ গোপনে ইন্ধন দিচ্ছে। আবার কেউ আমেরিকায় কত ট্রিলিয়ন বিনিয়োগ করবে তার হিসাব নিকাশ করছে।
বোমার আঘাতে যে শিশুটির চ্ছিন্ন মাথা গাযার আকাশ ছুঁয়ে এসেছে, সেই শিশুটির বুকবিদীর্ন অভিশাপ আজীবন আমরা বয়ে বেড়াবো। ইতিহাস আমাদেরকে চিহ্নিত করবে দুইশ কোটি ভীরু ,কাপুরুষের দল হিসেবে।
আজকের পর থেকে আরবের শাসকেরা যদি মক্কা মদিনার মাটি ও পাহাড় হিরা জহরত দিয়ে লেপেও দেয় তবুও তাদের এই পাপের কোন প্রায়শ্চিত্ত হবে কিনা, আল্লাহ্ ভাল জানেন। এই নিরব সমর্থনের অভিশাপ কেয়ামত পর্যন্ত তাদের তাড়া করে বেড়াবে। তাদের অসীম ক্ষমতা , অঢেল সম্পদ, নিরাপদ জীবন কেয়ামতের দিন একযোগে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে,ইনশাআল্লাহ।
-= কালেক্টেড =-
হে আল্লাহ্, আপনি জালিমদের উপর দুনিয়ার বুকেই জাহান্নামের দুয়ার খুলে দিন। আমীন
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের পশ্চিমের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের দক্ষিনের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের উত্তরের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইলের পূর্বের মুজাহিদদের বাঁধনগুলো খুলে দিন, আমীন।
হে আল্লাহ্, আপনি ইসরাইল কে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার লক্ষে, পুনরায় নবুয়তের আদলে খিলাফাহ প্রতিষ্ঠার লক্ষে পুরো উম্মাহকে বাঁধভাঙ্গা বানের পানির মত, কাল বৈশাখী তুফানের মত মুজাহিদদের পিছে জড়ো হওয়ার সুযোগ করে দিন। আমীন।
যেই তুফানের স্বপ্ন মুজাহিদিন নেতৃবৃন্দ দেখে আসছেন বহুকাল ধরে। যেই স্বপ্ন শাইখ আযযাম রহিমাহুল্লাহ'র, যেই স্বপ্ন, শাইখ উসামাহ রহিমাহুল্লাহ'র, যেই স্বপ্ন শাইখ আইমান সহ হাজারো মুজাহিদের, যে- ইসরাইলের পৃষ্ঠপোষক আমেরিকার কবর রচনা করে, ইসরাইলকে দুনিয়ার বুক থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার।
হে আল্লাহ্, আপনি জালিমদের আর ছাড় দিয়েন না, এবার মাজলুমদের সুযোগ দিন, আমীন ইয়া রব্বাল আলামিন।
Comment