Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরী || ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ ঈসায়ী

    গাজায় বোমা ফেলে ভবন উড়িয়ে দিল দখলদার ইসরায়েল




    ফিলিস্তিনের গাজায় ব্যাপক বোমাবর্ষণ শুরু করেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। ১৪ এপ্রিল, সোমবার সকাল না হতেই দক্ষিণ গাজায় ভয়ংকর শব্দে একের পর এক বোমা বিস্ফোরিত হতে থাকে। এ সময় বোমা ফেলে একটি ভবন সম্পূর্ণ উড়িয়ে দেওয়া হয়।

    আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, এ ঘটনায় ছয় জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

    ওয়াফা সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, খান ইউনিসের খুজা’আ শহরের ওই বাড়িতে বর্বর ইসরায়েলি বাহিনী বোমা হামলা চালায়। এতে চোখের পলকে ভবনটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। তারা কোনো সতর্কতা ছাড়াই বেসামরিকদের অবস্থান নেওয়া বাড়িটি ধ্বংস করে।

    গাজার চিকিৎসা সূত্র জানিয়েছে, হতাহতদের ইউরোপীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। সেখানে অপ্রতুল সরঞ্জামের কারণে অনেকেই বিনা চিকিৎসায় মেঝেতে কাতরাচ্ছেন।

    এদিকে রাফাহ উপকূলে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে একজন জেলে আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এছাড়াও রাফাহের উত্তরাঞ্চলে ইসরায়েলি সৈন্যরা আরও আবাসিক বাড়ি গুড়িয়ে দিয়েছে। সেখানকার পরিস্থিতি ভয়াবহ।


    তথ্যসূত্র:
    1. Several Palestinians killed and injured in Israeli airstrikes in Gaza
    https://tinyurl.com/5h53vyme
    2. 6 Palestinians killed in Israeli strikes in Khan Younis
    https://tinyurl.com/4jaudttj
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    বাংলাদেশের পর ফিলিস্তিনের পক্ষে এবার পাকিস্তান-তুরস্কে লাখো মানুষের বিক্ষোভ




    গাজাবাসীর প্রতি সমর্থন এবং অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে পাকিস্তানের রাস্তায় নেমেছেন লাখো জনতা। ১৪ এপ্রিল, সোমবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম ডন।

    ১৩ এপ্রিল, রবিবার করাচির রাস্তায় ফিলিস্তিনের পতাকার পাশাপাশি হামাস নেতাদের ছবি নিয়ে রাস্তায় নেমে বর্বর ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানান তারা। আয়োজকরা জানিয়েছেন, এদিনের বিক্ষোভে লক্ষাধিক মানুষ অংশ নিয়েছেন।

    নারী-পুরুষ নির্বিশেষে হাজারো মানুষ এই সমাবেশে অংশ নেন, যাদের মধ্যে অনেকেই সন্তানসহ উপস্থিত ছিলেন। শুধু মুসলমানই নয়, খ্রিস্টান ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীরাও এই সংহতির মিছিলে অংশগ্রহণ করেন। “গাজা সংহতি মার্চ” শিরোনামে আয়োজিত এই বিশাল বিক্ষোভে করাচির প্রধান শাহরা-এ-ফয়সাল সড়ক মানুষে ভরে যায়।

    এদিকে ফিলিস্তিনিদের সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ হয়েছে তুরস্কেও। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে ১৩ এপ্রিল, রবিবার ইস্তাম্বুলের বেয়াজিত স্কয়ারে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশটির বিভিন্ন প্রদেশের হাজারো মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

    তুরস্কের বেসরকারি সংস্থা আইএইচএইচ হিউম্যানিটারিয়ান রিলিফ ফাউন্ডেশন গাজায় দখলদার ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসনের প্রতিবাদের জন্য বেশ কয়েকদিন আগে এই বিক্ষোভের ডাক দেয়। রবিবার স্থানীয় সময় দুপুর ২টায় বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। অংশগ্রহণকারীরা তুরস্ক এবং ফিলিস্তিনি পতাকা নেড়ে ‘খুনি ইসরায়েল, ফিলিস্তিন থেকে বেরিয়ে যাও’ স্লোগান দিয়ে ইয়েনিসেরির রাস্তা ধরে মিছিল করে।

    পাশাপাশি আঙ্কারা প্যালেস্টাইন সলিডারিটি প্ল্যাটফর্মের (এএনএফআইডিএপি) সদস্যরা আঙ্কারায় মার্কিন দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ করেছে।
    এর আগে ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর প্রতি সমর্থন ও দখলদার ইসরায়েলের আগ্রাসনের নিন্দা জানাতে ১২ এপ্রিল, শনিবার মার্চ ফর গাজা নামে র‌্যালি ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ। এরপরই ফিলিস্তিনিদের সাথে সংহতি প্রকাশে রাস্তায় নেমেছেন পাকিস্তান ও তুরস্কের লাখো জনতা।


    তথ্যসূত্র:
    1. Thousands descend on Karachi’s key roads in solidarity with Palestinians in Gaza
    https://tinyurl.com/4rth88ce
    2. Thousands rally across Türkiye against Israel’s attacks on Gaza
    -https://tinyurl.com/54a3yb7c
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ভারতের উত্তরাখণ্ডে সিলগালা করে দেওয়া হল ১৭০টি মাদরাসা




      সম্প্রতি ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যজুড়ে অন্তত ১৭০টি মাদরাসা সিল করে দিয়েছে প্রশাসন। প্রশাসনের দাবি, প্রতিষ্ঠানগুলো রাজ্য সরকারের নিয়ম লঙ্ঘন করেছে এবং উত্তরাখণ্ড মাদ্রাসা বোর্ড বা রাজ্য শিক্ষা বিভাগে এগুলো নিবন্ধিত নয় বলে প্রমাণিত হয়েছে৷

      ১৪ এপ্রিল এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম দ্য সিয়াসত ডেইলি। প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, রাজ্যের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোতে প্রশাসনিক অভিযানের অংশ হিসেবে ১৩ এপ্রিল হলদোয়ানির বনভুলপুরা এলাকায় একটি যৌথ অভিযান চালায়। জেলা প্রশাসন, পৌর কর্পোরেশন ও স্থানীয় পুলিশের সমন্বয়ে গঠিত এই দল ৭টি মাদরাসা বৈধ নিবন্ধন না থাকার অভিযোগে তাৎক্ষণিকভাবে সিলগালা করে দেয়।

      এ সংক্রান্ত একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির দপ্তর জানায়, সরকার নিযুক্ত একটি বিশেষ টিমের মাধ্যমে পরিচালিত জরিপের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ধামি আরও বলেছে, ‘শিক্ষার নামে শিশুদের উগ্রবাদের দিকে ঠেলে দেওয়া কোনো প্রতিষ্ঠানকেই বরদাশত করা হবে না।’ সে মাদরাসা বন্ধের এই পদক্ষেপকে ঐতিহাসিক বলে উল্লেখ করেছে।

      প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই অভিযান কেবল শুরু, আরও প্রায় ৫০০টি মাদরাসা তদন্তাধীন রয়েছে এবং পরবর্তীতে সেগুলোর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। সিল করে দেওয়া অনেক প্রতিষ্ঠান বহু বছর ধরে চলে আসছিল, যা স্থানীয় মুসলিম জনগণের মধ্যে তীব্র উদ্বেগের জন্ম দিয়েছে।

      এই পদক্ষেপের পরিপ্রেক্ষিতে নাগরিক অধিকার রক্ষাকারী সংস্থা ও মুসলিম ধর্মীয় নেতারা সরকারের কাছে স্বচ্ছতা ও তথ্যভিত্তিক তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।

      একজন আলেম জানান, ‘আমরা বেআইনি প্রতিষ্ঠান চাই না। কিন্তু ন্যায়বিচার ছাড়া শুধুমাত্র ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে, তা একটি শান্তিপূর্ণ সম্প্রদায়কে আরও কোণঠাসা করে তুলবে।’


      তথ্যসূত্র:
      1. Atleast 170 madrasas sealed in Uttarakhand, CM calls it ‘historic step’
      https://tinyurl.com/386xw26f
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভারতে বেঙ্গালুরুতে ওয়াকফ বিল নিয়ে মত প্রকাশ করায় ২ মুসলিমকে গ্রেফতার



        ভারতের বেঙ্গালুরুতে ওয়াকফ বিল সংশোধনীর ওপর মত প্রকাশ করায় দুইজন মুসলিমকে গ্রেফতার করা হয়েছে। একই মামলায় প্রাক্তন সিটি কর্পোরেশন সদস্য ও মুসলিম সমাজের প্রখ্যাত আইনজীবী আহমদ কবির খান পলাতক রয়েছেন।

        গত ১৩ এপ্রিল দ্য অবজারভার পোস্ট জানিয়েছে, সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও ক্লিপে আহমদ কবির খানকে ওয়াকফ সম্পত্তি ও মুসলিম সম্প্রদায়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায়। ভিডিওটিতে বলা হয়, ২০২৫ সালের প্রস্তাবিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও সম্পত্তির ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে।

        ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর আজাদ নগর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে বাশানগরের দুই মুসলিম বাসিন্দা- আব্দুল গণি (৫৬) ও সমাজকর্মী মোহাম্মদ জুবায়ের (৪০) কে গ্রেফতার করে। উভয়কেই ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছিল।

        স্থানীয়দের অভিযোগ, তাদের বক্তব্যকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে বিকৃত করা হয়েছে এবং সরকার বিরোধী বা উস্কানিমূলক বলে প্রচার করে গ্রেফতার করা হয়েছে। পরিবার সূত্র বলছে, তারা শান্তিপূর্ণভাবে তাদের ধর্মীয় অধিকার ও সম্পত্তি রক্ষার বিষয়ে সচেতনতা ছড়াতে চেয়েছিলেন।

        এদিকে, আহমেদ কবির খান এখনও পালিয়ে রয়েছেন। তার ঘনিষ্ঠরা বলেছেন, তিনি কোনো ধরনের উস্কানি দেননি, বরং মুসলিম সমাজকে আসন্ন আইনি পরিবর্তন সম্পর্কে সচেতন করতে চেয়েছেন।

        এই ঘটনার পর বেঙ্গালুরুসহ বিভিন্ন স্থানে মুসলিম সমাজের মধ্যে উদ্বেগ ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই বলছেন, শান্তিপূর্ণভাবে মত প্রকাশ করাও এখন ভারতীয় মুসলিমদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।


        তথ্যসূত্র:
        1. Two Arrested in Bengaluru Over Viral Video Discussing Waqf Bill Amendment
        https://tinyurl.com/264rv3d3
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          মার্কিনীদের হয়ে কাজ করা আফগান শরণার্থীদের দেশ ত্যাগে ৭ দিনের সময়সীমা দিল আমেরিকা





          যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে আফগান শরণার্থীদের জন্য এক অমানবিক ও নৈতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ সিদ্ধান্ত জারি করা হয়েছে। দেশটিতে অবস্থানরত হাজার হাজার আফগান শরণার্থীকে মাত্র ৭ দিনের মধ্যে দেশ ত্যাগের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে ওয়াশিংটন প্রশাসন। এই নির্দেশনা আফগানদের মধ্যে চরম উদ্বেগ তৈরি করেছে।

          গত ১২ এপ্রিল এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আফগান গণমাধ্যম খামা প্রেস। প্রতিবেদনে জানা যায়, অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা (টিপিএস) পাওয়া হাজারো আফগান নাগরিকসহ যারা মার্কিন সামরিক বা রাজনৈতিক সহায়তার অংশ হিসেবে দেশটিতে প্রবেশ করেছিল, তাদেরকে এই আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে।

          ‘আফগানইভ্যাক’ নামক শরণার্থী সহায়তাকারী সংস্থার প্রধান শন ভ্যানডাইভার এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে জানান, আফগান শরণার্থীদের একটি বড় অংশকে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য, এই সব আফগানরা মূলত আমেরিকার হয়ে কাজ করেছিল এবং তাদের অনেকে আমেরিকার কথায় নিজের দেশ ও বিশ্বাসের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল। এখন আমেরিকা সেই ‘বিশ্বাসঘাতকদের’ আর আশ্রয় দিতে রাজি নয়।

          ভ্যানডাইভার এই সিদ্ধান্তকে অগ্রহণযোগ্য বললেও, এটা তারাই করেছে যারা এই শরণার্থীদের স্বপ্ন বিক্রি করেছিল উন্নত জীবনের নামে। আজ যখন আমেরিকার স্বার্থ শেষ, তখন তাদেরকে আবার সেই আফগানিস্তানে পাঠানো হচ্ছে, যেখানে তাদের ওপর তালেবান প্রতিশোধ নিতে পারে বলে তারা দাবি করছে। অথচ ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষ থেকে বহুবার বলা হয়েছে- যারা অপরাধী নয়, তাদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সবাই নিজ ভূমিতে নিরাপদে ফিরে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারে।

          অধিকাংশ মানবাধিকার সংগঠন এবং কিছু কংগ্রেস সদস্য মুখে এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করলেও, বাস্তব পদক্ষেপ নেই বললেই চলে।

          ইমারতে ইসলামিয়ার মুখপাত্র ও বিভিন্ন সূত্র বারবার বলেছেন, যেসব আফগান শরণার্থী আমেরিকার প্ররোচনায় দেশ ছেড়েছিলেন, তারা এখন চাইলে শান্তিপূর্ণভাবে ফিরে এসে দেশের পুনর্গঠনে অংশ নিতে পারেন। ইমারতে ইসলামিয়া প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যে কেউ শান্তি ও নিরাপত্তার সাথে দেশে বসবাস করতে পারবে। তাদের পূর্ব রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা বিচার্য হবে না যদি তারা আর কোনো অপরাধে জড়িত না থাকেন।

          এই ঘটনা আবারো প্রমাণ করে দিলো- যুক্তরাষ্ট্র কখনোই প্রকৃত বন্ধু নয়, তাদের স্বার্থের বাইরে কাউকে তারা মূল্যায়ন করে না।


          তথ্যসূত্র:
          1. US issues 7-Day Deadline for thousands of Afghan Refugees to leave
          https://tinyurl.com/4asts8bv
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            এই ঘটনা আবারো প্রমাণ করে দিলো- যুক্তরাষ্ট্র কখনোই প্রকৃত বন্ধু নয়, তাদের স্বার্থের বাইরে কাউকে তারা মূল্যায়ন করে না।
            এরপরও উম্মাহ..........!
            যাক আল্লাহ তাআ'লা উম্মাহকে এবার হলেও বুঝার তাওফিক দিক আমীন।

            কুফ্ফাররা সব সময়ই মুসলিমদের দুশমন। এটা একটা মূলনীতি। এটা যতদিন মাথায় ঢুকবে না ততদিন উম্মাহর নির্যাতিত হওয়াও বন্ধ হবেনা। আল্লা-হ পানা-হ।
            হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

            Comment


            • #7
              وَلَنْ تَرْضَى عَنْكَ الْيَهُودُ وَلا النَّصَارَى حَتَّى تَتَّبِعَ مِلَّتَهُمْ قُلْ إِنَّ هُدَى اللَّهِ هُوَ الْهُدَى وَلَئِنِ اتَّبَعْتَ أَهْوَاءَهُمْ بَعْدَ الَّذِي جَاءَكَ مِنَ الْعِلْمِ مَا لَكَ مِنَ اللَّهِ مِنْ وَلِيٍّ وَلا نَصِيرٍ

              "ইয়াহুদী ও নাসারা তোমার প্রতি কিছুতেই খুশী হবে না, যতক্ষণ না তুমি তাদের ধর্মের অনুসরণ করবে। বলে দাও, প্রকৃত হিদায়াত তো আল্লাহরই হিদায়াত। তোমার কাছে (ওহীর মাধ্যমে) যে জ্ঞান এসেছে, তার পরও যদি তুমি তাদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ কর, তবে আল্লাহর থেকে রক্ষা করার জন্য তোমার কোনও অভিভাবক থাকবে না এবং সাহায্যকারীও না।"
              সুরা বাকারাঃ ১২০
              Last edited by Rakibul Hassan; 5 days ago.

              Comment

              Working...
              X