এবার মামুনুল হককেও গ্রেপ্তার করল ভারতীয় দালাল ত্বাগুত বাহিনী
অবশেষে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর মুরতাদ পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ। মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার বেলা একটার দিকে শায়খুল হাদিস সাহেবকে মাদ্রাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে মাফিয়া সরকারের গোলাম বাহিনীর ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।
সাধারণ জনগণের অধিকার নিয়ে কথা বলা, ন্যায়ের পক্ষে অবিচল থাকা মামুনুল হককে অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের পরপরই বিক্ষোভ মিছিল করেছেন সাধারণ জনগণ। যুবকদের ওই বিক্ষোভে শায়খুল হাদিসের প্রতি তাদের অগাধ ভালোবাসার প্রমান করে। মুহম্মদপুর থেকে করা হয় বিক্ষোভটি।
পুলিশের তেজগাঁও জোনের উপকমিশনার হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে একটি দল শায়খুল হাদিসকে গ্রেপ্তার করে। মাওলানা মামুনুল হককে তেজগাঁওয়ের উপ পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ৮ বছর আগের ২০১৩ সালের একটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে বলে জানায় পেটুয়া ডিএমপি কমিশনার। ৮ বছর আগের মামলার জন্য গ্রেফতার স্বাভাবিকভাবেই গ্রেফতারের উদ্দেশ্য খুব ভালোভাবেই ফুটে ওঠে।
কথিত লকডাউনের উদ্দেশ্য ছিলো হেফাজতে ইসলামের নেতাদের গ্রেফতার করে ন্যায়ের আন্দোলনকে স্তমিত করা। আর মামুনুল হককে গ্রেফতার হলো তার শেষ চাল। জনগণের কন্ঠস্বরকে থামিয়ে দিতে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেই মতামত প্রায় সকল ঘরানার মানুষের।
অবশেষে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর মুরতাদ পুলিশের তেজগাঁও বিভাগ। মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ রোববার বেলা একটার দিকে শায়খুল হাদিস সাহেবকে মাদ্রাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানিয়েছে মাফিয়া সরকারের গোলাম বাহিনীর ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম।
সাধারণ জনগণের অধিকার নিয়ে কথা বলা, ন্যায়ের পক্ষে অবিচল থাকা মামুনুল হককে অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের পরপরই বিক্ষোভ মিছিল করেছেন সাধারণ জনগণ। যুবকদের ওই বিক্ষোভে শায়খুল হাদিসের প্রতি তাদের অগাধ ভালোবাসার প্রমান করে। মুহম্মদপুর থেকে করা হয় বিক্ষোভটি।
পুলিশের তেজগাঁও জোনের উপকমিশনার হারুন অর রশিদের নেতৃত্বে একটি দল শায়খুল হাদিসকে গ্রেপ্তার করে। মাওলানা মামুনুল হককে তেজগাঁওয়ের উপ পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে রাখা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
মাওলানা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ৮ বছর আগের ২০১৩ সালের একটি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে বলে জানায় পেটুয়া ডিএমপি কমিশনার। ৮ বছর আগের মামলার জন্য গ্রেফতার স্বাভাবিকভাবেই গ্রেফতারের উদ্দেশ্য খুব ভালোভাবেই ফুটে ওঠে।
কথিত লকডাউনের উদ্দেশ্য ছিলো হেফাজতে ইসলামের নেতাদের গ্রেফতার করে ন্যায়ের আন্দোলনকে স্তমিত করা। আর মামুনুল হককে গ্রেফতার হলো তার শেষ চাল। জনগণের কন্ঠস্বরকে থামিয়ে দিতে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেই মতামত প্রায় সকল ঘরানার মানুষের।
Comment