পাকিস্তানে ফ্রান্সবিরোধী বিক্ষোভে মুরতাদ পুলিশের গুলিতে নিহত ৪
পাকিস্তানের ফ্রান্স বিরোধী বিক্ষোভ চলাকালে তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান (টিএলপি) নামে সংগঠনের চারজন সমর্থককে পুলিশ নির্মমভাবে হত্যা করেছে জানিয়েছে সংগঠনটি।
এদিকে দেশটির প্রশাসন দাবি করেছে লাহোরে পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের ছয় সদস্যকে জিম্মি করে রেখেছে টিএলপি।
রবিবারের (১৮ এপ্রিল) বিক্ষোভে চারজন সমর্থককে পুলিশ নির্মমভাবে হত্যা করেছে বলে দাবি টিএলপির। খবর রয়টার্সের।
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কার্টুন প্রকাশ করার জেরে ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে পাকিস্তান থেকে বহিষ্কারের দাবিতে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে টিএলপি। এ নিয়ে এক সপ্তাহ ধরে বিক্ষোভ করে আসছে টিএলপির সমর্থকরা। এ ঘটনায় সরকার টিএলপির নেতাকে গ্রেপ্তার করে। এরপর বিক্ষোভ আরও চরম আকার ধারণ করেছে।
কয়েকদিন ধরে চলা এ বিক্ষোভে অন্তত চারজন নিহত ও শত শত বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। এছাড়া হাজারেরও বেশি বিক্ষোভকারীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এছাড়াও টিএলপিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের মুরতাদ সরকার।
লাহোর পুলিশের মুখপাত্র আরিফ রানা বলেছে, টিএলপি সমর্থকদের দ্বারা জিম্মিকৃত ছয়জনের মধ্যে একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা ও প্যারামিলিটারি বাহিনীর দুইজন সদস্য রয়েছে।
টিএলপির মুখপাত্র শফিক আমিনি রয়টার্সকে বলেছেন, রবিবার তাদের সংগঠনের চারজন সদস্য পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
গত সপ্তাহে সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পর থেকে পাকিস্তানের চ্যানেলগুলোকে ওই সংগঠনের কভারেজ প্রচার করতে দেওয়া হচ্ছে না। রবিবার সংঘর্ষের এলাকায় মোবাইল ও ইন্টারনেট সংযোগ ব্যহত হচ্ছে।
লাহোরের চক ইয়াতিমকাহানে টিএলপির সদর দফতরে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে সমর্থকরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করছেন। সংগঠনটিকে সমর্থন করে হ্যাশট্যাগ এখন পাকিস্তানের ট্রেন্ডিং-এ আছে।
ভিডিতে দেখা যায়, হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলছে। বাতাসে টিয়ার গ্যাস ছড়িয়ে পড়ছে ও গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। অন্য ভিডিওতে দেখা যায়, আহত বিক্ষোভকারীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
পাকিস্তানের ফ্রান্স বিরোধী বিক্ষোভ চলাকালে তেহরিক-ই-লাব্বাইক পাকিস্তান (টিএলপি) নামে সংগঠনের চারজন সমর্থককে পুলিশ নির্মমভাবে হত্যা করেছে জানিয়েছে সংগঠনটি।
এদিকে দেশটির প্রশাসন দাবি করেছে লাহোরে পুলিশ সদর দফতর থেকে পুলিশের ছয় সদস্যকে জিম্মি করে রেখেছে টিএলপি।
রবিবারের (১৮ এপ্রিল) বিক্ষোভে চারজন সমর্থককে পুলিশ নির্মমভাবে হত্যা করেছে বলে দাবি টিএলপির। খবর রয়টার্সের।
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কার্টুন প্রকাশ করার জেরে ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে পাকিস্তান থেকে বহিষ্কারের দাবিতে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছে টিএলপি। এ নিয়ে এক সপ্তাহ ধরে বিক্ষোভ করে আসছে টিএলপির সমর্থকরা। এ ঘটনায় সরকার টিএলপির নেতাকে গ্রেপ্তার করে। এরপর বিক্ষোভ আরও চরম আকার ধারণ করেছে।
কয়েকদিন ধরে চলা এ বিক্ষোভে অন্তত চারজন নিহত ও শত শত বিক্ষোভকারী আহত হয়েছেন। এছাড়া হাজারেরও বেশি বিক্ষোভকারীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। এছাড়াও টিএলপিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের মুরতাদ সরকার।
লাহোর পুলিশের মুখপাত্র আরিফ রানা বলেছে, টিএলপি সমর্থকদের দ্বারা জিম্মিকৃত ছয়জনের মধ্যে একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা ও প্যারামিলিটারি বাহিনীর দুইজন সদস্য রয়েছে।
টিএলপির মুখপাত্র শফিক আমিনি রয়টার্সকে বলেছেন, রবিবার তাদের সংগঠনের চারজন সদস্য পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
গত সপ্তাহে সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পর থেকে পাকিস্তানের চ্যানেলগুলোকে ওই সংগঠনের কভারেজ প্রচার করতে দেওয়া হচ্ছে না। রবিবার সংঘর্ষের এলাকায় মোবাইল ও ইন্টারনেট সংযোগ ব্যহত হচ্ছে।
লাহোরের চক ইয়াতিমকাহানে টিএলপির সদর দফতরে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তবে সমর্থকরা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করছেন। সংগঠনটিকে সমর্থন করে হ্যাশট্যাগ এখন পাকিস্তানের ট্রেন্ডিং-এ আছে।
ভিডিতে দেখা যায়, হাজার হাজার বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ চলছে। বাতাসে টিয়ার গ্যাস ছড়িয়ে পড়ছে ও গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে। অন্য ভিডিওতে দেখা যায়, আহত বিক্ষোভকারীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
Comment