Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৩ যিলক্বদ, ১৪৪৬ হিজরী || ১২ মে ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৩ যিলক্বদ, ১৪৪৬ হিজরী || ১২ মে ২০২৫ ঈসায়ী​​

    আবারও বর্বর ইসরায়েলি হামলায় গাজায় ৮ শিশুসহ ২৬ ফিলিস্তিনি নিহত



    ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় গৃহহীন ফিলিস্তিনিদের ওপর একের পর এক বর্বর ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৮ শিশুও রয়েছে। ১১ মে, রবিবার রাতভর মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ, দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিস ও গাজা শহরের বিভিন্ন এলাকায় এই হামলা চালানো হয়।

    বার্তাসংস্থা আনাদোলু ও স্থানীয় চিকিৎসা সূত্রগুলো জানিয়েছে, লক্ষ্য ছিল মূলত বেসামরিক আশ্রয়প্রার্থী মানুষজন—বিশেষ করে তাঁবুতে আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলো। ড্রোন ও বিমান হামলায় নিহতদের মধ্যে রয়েছে শিশু, তরুণ, বৃদ্ধসহ ঘুমন্ত পরিবার। বর্বর ইসরায়েল দাবি করছে এটি সামরিক অভিযান, কিন্তু বাস্তবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।

    পুরো রাতজুড়ে দেইর আল-বালাহতে বর্বর ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় তিনজনের মৃত্যু হয়, আহত হন অনেকে। খান ইউনিসে এক পরিবারের তাঁবুতে হামলায় বাবা-ছেলে নিহত হন, পাশাপাশি আরেক তাঁবুতে দুই শিশুসহ চারজন প্রাণ হারান। আল-মাওয়াসি এলাকায় পৃথক দুটি তাঁবুতে হামলায় নিহত হন চারজন, যার মধ্যে রয়েছে আরও দুই শিশু। একই এলাকায় একটি সাইকেল লক্ষ্য করে চালানো হামলায় এক তরুণের মৃত্যু হয়।

    গাজার উত্তরে জাবালিয়া ও পূর্ব খান ইউনিসে গোলাবর্ষণে হতাহত হন আরও অনেকে। খান ইউনিসে একটি গাড়ি লক্ষ্য করে হামলায় চারজন ও গাজা শহরে আরেক হামলায় পাঁচজন নিহত হন, যাদের একজন শিশু। আল-তুফাহ এলাকায় আবাসিক ভবন ধ্বংস করা হয়, আর ওল্ড গাজা স্ট্রিটের একটি মসজিদেও বিমান হামলায় দুজন আহত হন।

    গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এ পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রাণ গেছে ৫২,৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনির—এদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।


    1. Israel kills 26 Palestinians, including 8 children, in Gaza
    https://tinyurl.com/38jdhukc
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা




    চার দশকের সশস্ত্র সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে নিজেদের সশস্ত্র দলকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে)। ১২ মে, সোমবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, তারা সব ধরনের সামরিক কার্যক্রম স্থায়ীভাবে বন্ধ করছে।

    তুর্কি-কুর্দি সম্পর্ককে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করার সময় এসেছে, বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। একই সঙ্গে জানানো হয়, পিকেকে তাদের ‘ঐতিহাসিক মিশন’ শেষ করেছে।

    পিকেকে’র এই সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে তুরস্ক ও ইরাকের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে প্রায় ৪০ বছর ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটল। এই দীর্ঘ যুদ্ধে ৪০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন।

    উল্লেখ্য, পিকেকে প্রধান আবদুল্লাহ ওজালান ১৯৯৯ সাল থেকে তুরস্কে যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এক বিবৃতিতে তিনি সব সশস্ত্র গ্রুপকে ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এই ঘোষণার ধারাবাহিকতায় সংগঠনটি নিজেদের বিলুপ্তির ঘোষণা দেয়।


    1. PKK to disband, potentially ending decades of conflict in Turkiye
    https://tinyurl.com/54duayza
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      অফলাইন ও অনলাইনে আওয়ামীলীগ ও এর সহযোগী সকল সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি



      আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। সোমবার (১২ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

      স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এ তথ্য জানিয়েছেন।

      সোমবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

      স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের সব ধরনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন এরই মধ্যে হয়ে গেছে। অধ্যাদেশ অনুসারে বিষয়টি বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব আমাদের।

      জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার যুক্তিসঙ্গতভাবে মনে করে সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা-১৮(১) অনুযায়ী আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা দরকার।

      এ অবস্থায় আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যেকোনো ধরনের প্রকাশনা, গণমাধ্যম, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেকোনো ধরনের প্রচারণা, মিছিল, সভা-সমাবেশ, সম্মেলন আয়োজনসহ যাবতীয় কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।

      এতে আরও বলা হয়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর সদস্য ও ভিন্নমতের মানুষের ওপর হামলা, গুম, খুন, হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণসহ বিভিন্ন নিপীড়নমূলক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সারাদেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।

      এছাড়া, আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে গুম, খুন, পুড়িয়ে মানুষ হত্যা, গণহত্যা, বেআইনি আটক, অমানবিক নির্যাতন, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাসী কাজ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে এবং এসব অভিযোগ দেশি ও আন্তর্জাতিক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

      উল্লিখিত অপরাধের অভিযোগে আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এবং দেশের ফৌজদারি আদালতে বহু মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়।

      এসব মামলার বিচারে প্রতিবন্ধকতা তৈরি, জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি, বাংলাদেশের সংহতি, জননিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন করতে গত ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর হামলা, উস্কানিমূলক মিছিল, রাষ্ট্রবিরোধী লিফলেট বিতরণ এবং অন্যদেশে পলাতক তাদের নেতাসহ অন্য নেতাকর্মী সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অপরাধমূলক বক্তব্য প্রদান, ব্যক্তি ও প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তির ক্ষতিসাধনের চেষ্টাসহ আইন-শৃঙ্খলা বিরোধী কর্মকাণ্ড পরিলক্ষিত হয়েছে।

      এসব কর্মকাণ্ডে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে, দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী ও সাক্ষীদের মনে ভীতির সঞ্চার করা হয়েছে ও এভাবে বিচার বিঘ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং সার্বিকভাবে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।

      এছাড়া, সরকারের কাছে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ আছে যে, আওয়ামী লীগ এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল ও অকার্যকর করতে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকাসহ জনমনে ভীতি সঞ্চারের উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী সংগঠনের মতো বিভিন্ন বেআইনি কার্যকলাপ ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

      এ অবস্থায় সরকার মনে করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশ ২০২৫ এবং সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিচারকাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দলটি এবং এর সব অঙ্গসংগঠন, সহযোগী সংগঠন ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা উচিত।


      তথ্যসূত্র:
      ১. আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
      -https://tinyurl.com/5yuzw99m
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        সীমান্ত থেকে তিন বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি





        বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নাফ নদীতে মাছ ধরতে গেলে তিন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি।

        গ্রেফতারকৃতরা হল- কক্সবাজারের টেকনাফের হ্নীলা লেদা গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে মো. সিদ্দিক (২৭) একই গ্রামের নাগু মিয়ার ছেলে মো. রবিউল আলম (২৮) ও হোসনের ছেলে মো. মাহমুদ হোসেন (৩০)।

        বিষয়টি গণমাধ্যমের নিশ্চিত করেন টেকনাফ হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ আলী।

        তিনি বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে শুনেছি সোমবার (১২ মে) দুপুরের দিকে নাফ নদীর হ্নীলা সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে তিন জেলে মাছ ধরতে যায়। সেখানে তারা ভুল করে কিছুটা মিয়ানমার সীমান্তে গেলে আরাকান আর্মির সদস্যরা তাদের আটক করে নিয়ে যায়।


        তথ্যসূত্র:
        ১. বাংলাদেশি ৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেলো আরাকান আর্মি
        https://tinyurl.com/mrx7jckt
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধকে দীর্ঘায়িত করছে দখলদার ইসরায়েল





          দীর্ঘদিন ধরে ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় নিহতের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে যুদ্ধ বন্ধে নানা উদ্যোগ নেয়া হলেও কার্যকর কোন সুফল পাওয়া যাচ্ছেনা। যুদ্ধ বন্ধ কিংবা যুদ্ধ বিরতিতে উপনীত হওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য দখলদার ইসরায়েল হামাসকে দোষারোপ করছে। এবার গাজা যুদ্ধ বিলম্বিত করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ইসরায়েলকে দায়ী করা হল।

          মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ মন্তব্য করে বলেছে, ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছে। সে বলেছে, ইসরায়েল বন্দি মুক্তি চুক্তিতেও বাধা দিচ্ছে। তার মতে, এখন যুদ্ধবিরতি ও বন্দি মুক্তির চুক্তিই সবচেয়ে যৌক্তিক পদক্ষেপ।

          ১২ মে, সোমবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু। বার্তাসংস্থাটি বলছে, গাজায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে আটক থাকা ইসরায়েলি বন্দিদের পরিবারের সঙ্গে এক বৈঠকে উইটকফ এই মন্তব্য করেন বলে রোববার ইসরায়েলের চ্যানেল ১২ জানিয়েছে। অবশ্য বৈঠকটি কখন ও কোথায় হয়েছিল, সে সম্পর্কে চ্যানেলটি কিছু জানায়নি। উইটকফ আরও বলেছে, “আমরা চাই বন্দিরা ফিরে আসুক, কিন্তু (সন্ত্রাসী) ইসরায়েল এখনো যুদ্ধ থামাতে প্রস্তুত নয়”।

          সম্প্রতি মার্কিন ও ইসরায়েলি গণমাধ্যম জানিয়েছে, নেতানিয়াহু ও ট্রাম্প প্রশাসনের মধ্যে সম্পর্ক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে এবং ট্রাম্প দলীয়ভাবে ইসরায়েলের অপেক্ষা না করে নিজস্ব মধ্যপ্রাচ্যনীতি বাস্তবায়নের চিন্তা করছে। ইসরায়েল জানিয়েছে, এখনও ৫৯ জন বন্দি গাজায় রয়েছে, যাদের মধ্যে ২১ জন জীবিত বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে ইসরায়েলের কারাগারে রয়েছে প্রায় ৯ হাজার ৯০০ ফিলিস্তিনি, যাদের অনেকে মারাত্মক নির্যাতন, অনাহার ও চিকিৎসাসেবার অভাবে মারা গেছেন বলে মানবাধিকার সংস্থাগুলোর প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।


          1. Netanyahu shows desire to relinquish US security assistance: Reports
          https://tinyurl.com/55wwxmx7
          2.US envoy says Israel prolonging Gaza war
          https://tinyurl.com/yehbtxmw
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X