Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# ১৮ই রমজান, ১৪৪২ হিজরি | ০১ লা মে, ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# ১৮ই রমজান, ১৪৪২ হিজরি | ০১ লা মে, ২০২১ ঈসায়ী |

    ইহুদিদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে ৪৪ ইজরাইলী নিহত

    ইজরাইলের উত্তরাঞ্চলে স্থানীয় সময় শুক্রবার ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে কমপক্ষে ৪৪ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অনেকে। খবর এএফপির।

    ইহুদি ধর্মাবলম্বীরা ‘লাগ বাওমর’ পালনের জন্য মাউন্ট মেরনে জড়ো হয়। ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় ছুটির দিন হিসেবে এটি পালন করা হয়।

    গত বছর করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে এখানে গণজমায়েতের ওপর বিধিনিষেধ দেওয়া হয়। ইজরাইলে করোনা সংক্রমণ কমে যাওয়ায় এ বছর সেটি খুলে দেওয়া হয়।

    প্রাথমিকভাবে জানা যায়, যে জায়গায় মানুষের বসার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল, তার একাংশ ধসে পড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে উদ্ধারকর্মীরা জানান, পদদলিত হওয়ার কারণে এ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

    কর্তৃপক্ষ ওই ধর্মীয় উৎসবে ১০ হাজার মানুষ সমবেত হওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। আয়োজকেরা বলছে, ৬৫০টির বেশি বাসে প্রায় ৩০ হাজার মানুষ মেরনে যায়। ইয়েহুদা গতলেইব নামের স্বেচ্ছাসেবী জানায়, উঁচু থেকে একজন অন্যের ওপর পড়তে শুরু করে। তাঁদের মধ্যে অনেকেই জ্ঞান হারিয়েছে।

    ইজরাইলের উদ্ধারকারী দল দ্য মেগান ডেভিড অ্যাডম জানায়, এ পর্যন্ত ৪৪ জন নিহত হয়েছে। আহতদের অবস্থাও গুরুতর।

    ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এ ঘটনাকে বড় ধরনের বিপর্যয় বলে উল্লেখ করেছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ৫ দিনের মধ্যে ফিলিস্তিনি পরিবারকে বাড়ি ত্যাগের ইসরায়েলি নির্দেশ

    ফিলিস্তিনের জর্ডান উপত্যকায় এক ফিলিস্তিনি পরিবারকে ৫ দিনের মধ্যে তাঁর নিজ বাড়ি ছাড়তে নির্দেশ জাড়ি করেছে দখলদার ইসরায়েল।

    গত ২৯ এপ্রিল ইসরায়েলি বাহিনী এ নির্দেশ জাড়ি করে। খবর কুদুস নিউজ নেটওয়ার্কের।

    খবরে বলা হয়, ফিলিস্তিনের এ এলাকাটি দখলদার ইসরায়েল সামরিক এলাকা হিসেবে ব্যবহার করেছে। ইসরায়েল প্রায়ই এ এলাকায় সামরিক মহড়া নিয়ে থাকে। এ এলাকাটিকে সামরিক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করার পর থেকেই ফিলিস্তিনিদের হটাতে শুরু করে ইসরায়েল।

    তারই অংশ হিসেবে গত ২৯ এপ্রিল এক ফিলিস্তিনি পরিবারকে তাঁর নিজ বাড়ি ছাড়তে নির্দেশ জাড়ি করে সন্ত্রাসবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল।

    ফিলিস্তিনের এ এলাকায় প্রায় ৬০ হাজার ফিলিস্তিনি বসবাস করে। কিন্তু এলাকার ৯০ শতাংশ ভূমিই দখল করে নিয়েছে অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল। আর এ এলাকায় প্রায় ১২ হাজার ইসরায়েলি অবৈধভাবে বসতি স্থাপন করেছে। এছাড়াও এ এলাকায় ৫০ টি পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করেছে সন্ত্রাসবাদী অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল।

    গেল কয়েকবছরে এলাকাটিতে মাত্রাতিরিক্ত আগ্রাসন চালিয়েছে ইসরায়েল। বিগত ২০২০ সালে এ এলাকাতে ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৮০০ ফিলিস্তিনি বাড়িছাড়া হয়েছে। এছাড়াও ২০১৯ সালে ৬৭৭ জন, ২০১৮ সালে ৩৮৭ জন এবং ২০১৭ সালে ৫২১ টি ফিলিস্তিনি পরিবার নিজ বাড়িঘর থেকে বিতাড়িত হয়েছে। অর্থাৎ গত ৪ বছরে ২,৩৮৫ ফিলিস্তিনি পরিবারকে বাস্তুচ্যুত করা হয়েছে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাওলানা নিয়াজুলসহ ৬ জন গ্রেফতার

      ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইসলামি আন্দোলন জেলা শাখার মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মাদ্রাসা বিষয়ক সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটির মাওলানা নিয়াজুল করিমসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে মুরতাদ পুলিশ।

      শনিবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রইস উদ্দিন জানায়, শুক্রবার রাত পর্যন্ত বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
      তাদের আজ শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এসব মামলায় এপর্যন্ত ৩৯৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

      এ ঘটনায় জড়িত ইসলামি আন্দোলন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক, জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মাদ্রাসা বিষয়ক সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটির মাওলানা নিয়াজুল করিমকে গ্রেফতার করেছে। তাছাড়াও আরও পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়।

      গত ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯টি, আশুগঞ্জ থানায় তিনটি ও সরাইল থানায় দুটিসহ মোট ৫৪টি মামলা রুজু হয়েছে।

      এসব মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০-৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভোলায় ঘরে ঢুকে প্রতিবন্ধীকে বিজিবি সদস্যের জোরপূর্বক ধর্ষণচেষ্টা

        ভোলার চরফ্যাশনে স্বামীর দুর্ঘটনার কথা বলে ঘরে ঢুকে প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে জোরপূর্বক ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মো. দুলাল হোসেন নামের বিজিবি সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

        ভোলা নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালে ওই গৃহবধূ বাদী হয়ে ১৩ এপ্রিল বিজিবি সদস্য দুলালকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন।

        শুক্রবার ওই গৃহবধূর পক্ষের আইনজীবী মো. ইকবাল হোসেন মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

        মামলা সূত্রে জানা যায়, ছুটিতে বাড়িতে আসলে প্রায় সময় বিজিবি সদস্য দুলাল ওই প্রতিবন্ধী গৃহবধূকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। এসব বিষয়ে তিনি এলাকার গণ্যমান্যদের জানালে বিজিবি সদস্য দুলাল ক্ষিপ্ত হয়। নানান সময়ে ছুটিতে বাড়িতে আসলে তাকে হুমকি ধমকি দিত।

        গত ২ এপ্রিল সন্ধ্যায় তার স্বামী দুই সন্তান নিয়ে স্থানীয় বাজারে যান। এ সুযোগে দুলাল ভিকটিমের বাড়িতে যায়। তার স্বামী দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে বলে তাকে ডাকতে থাকেন। স্বামীর দুর্ঘটনার খবর শুনে ভিকটিম ঘরের দরজা খুলে দেয়।

        এসময় অভিযুক্ত দুলাল তার মুখ চেপে ধরে টেনে হিঁচড়ে তার ঘরের রুমে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করেন। গৃহবধূর চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এলে দুলাল পালিয়ে যায়। প্রতিবেশীরা পালিয়ে যাওয়ার সময় দুলালকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে। স্থানীয়রা তাকে ধরতে ব্যর্থ হন।

        পরে বিষয়টি তার স্বামী ও স্বজনদের জানিয়ে তিনি গত ১৩ এপ্রিল ভোলা নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালে ভিকটিম বাদী হয়ে ওই অভিযুক্ত বিজিবি সদস্য দুলালকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আল্লাহ ভাইদের কাজগুলো কবুল করুন। আমিন
          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

          Comment


          • #6
            উম্মাহ নিউজে উম্মাহর একটা অবস্থার কথা বলি: এই যে হেফাজতের আলেমদেরকে একের পর এক গ্রেফতার করছে.... এটা নিয়ে খুব দু:খ হচ্ছে। যেখানে কাফেররাই ২০ জন মুসলিমকে হত্যা করল, অসংখ্যকে আহত করল, সেখানে তারাই উল্টো মুসলিমদেরকে ভাঙ্গচুর ও তান্ডবের অভিযোগে গ্রেফতার করছে। যার বয়ান থেকে সামান্য জিহাদী কথা বের হয়েছে, তাকে জঙ্গী সম্পৃক্ততার কথা বলছে।

            আর সকলের সামনে মামুনুল হক সাহেবকে নিয়ে কী তামাশা করা হচ্ছে। একবার উনার ছেলেকে উঠিয়ে নিয়ে মায়ের নামে বিভিন্ন পরক্রিয়ার কাহিনী পুরো জাতিকে শোনানো হচ্ছে। তারপর উনার শশুরকে উঠিয়ে নিয়ে মিথ্যা অভিযোগ বলানো হচ্ছে। তারপর উনার স্ত্রীকে উঠিয়ে নিয়ে নির্যাতন করে নিজ স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করতে বাধ্য করা হচ্ছে। *

            যেদিন উনার স্ত্রী মিডিয়ার সামনে এসে মামলা করার কথা জানালেন, তখন উনার স্ত্রীকে অত্যন্ত বিমর্ষ ও চাপের মধ্যে দেখা গেছে। মাত্র ২-৩ তিনটি শব্দ বলেছে। তবু খুব নার্ভাস হয়ে গিয়েছিলেন। চেহারা খুব কালো ছিল, চোখের মধ্যে অনেক হতাশা ও দু:খ ছিল।

            এর আগেও মামুনুল হক সাহেবকে গ্রেফতার করার পূর্বে উনার স্ত্রীকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। যা মামুনুল হক সাহেব রাত ৩টার দিকে লাইভে এসে বলেছিলেন। তখনই ভেবেছি, উনার স্ত্রীকে তুলে নিয়ে বাধ্য করে মামলা করানোর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তারপর যখন উনার শশুরকে তুলে নিল, তখনও ভেবেছি এই উদ্দেশ্যেই উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে। তারপর উনার স্ত্রীকে যেদিন উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে, সেদিনই ভেবেছি, এরকম কিছুই হবে। সম্ভবত উনার স্ত্রীকে রিমান্ডে অনেক নির্যাতনও করেছে।

            কী আশ্চর্য! দেশের সমস্ত আলেমদের সামনে নিজেদের একজন লোককে তার স্ত্রী সহ এভাবে হেনস্তা করা হচ্ছে, মারাত্মক বিপদে ফেলে দেওয়া হয়েছে, তবু আলেমদের গাইরতে বাঁধে না। এই চির অক্ষমগুলো নিজেদেরকে অক্ষমই মনে করে। এগুলো সেই কাপুরুষের দলে পরিণত হয়েছে, যখন তাতারিরা মুসলিম দেশে আক্রমণ করে মুসলমানদেরকে ব্যাপকভাবে হত্যা করত, আর শত শত মুসলিমকে একসাথে থাকাবস্থায় বলত, তোমরা দাড়াও, আমি তরবারিটি নিয়ে আসছি তোমাদের হত্যা করার জন্য। তখন সকলে ঠায় দাড়িয়ে থাকতো, মরার অপেক্ষায়। কতটা হীন, নিকৃষ্ট ও কাপুরুষ ছিল, যা পৃথিবীর মানুষ পড়তেও লজ্জা করবে।

            আজ আলেমদের সেই দশাই হয়েছে। এই নিকৃষ্টগুলোর কোন গায়রত নেই। এই নিকৃষ্টগুলো আত্মগোপনে চলে যেতে পারে। তারপর লুকিয়ে লুকিয়ে ছোট ছোট গ্রুপ করে ছাত্রলীগের অফিসগুলো আক্রমণ করে হত্যার প্রতিশোধ নিতে পারে। অথবা বিভিন্নভাবে জঙ্গীদের সাথে যোগাযোগ করে সাহায্য ও পরামর্শ চাইতে পারে। কিন্তু এই নিকৃষ্টগুলো কিছুই করবে না। অক্ষমভাবে নিজেদের মা বোনদেরকে বেইজ্জত হতে দেখবে।

            আহ! কী দূরাবস্থা। এত এত আলেমদের দেশে, এত এত মুসলিমের দেশে এমন প্রকাশ্যভাবে ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা হচ্ছে।

            সম্ভবত: এগুলো তাদের পাপের ফসল। তারাই প্রতিটি মাদরাসা থেকে জিহাদকে নিশ্চিহ্ন করেছে। জিহাদী ছাত্রদেরকে বহিস্কার করেছে, জিহাদি বই-পুস্তক পুড়িয়ে দিয়েছে। তাদেরকে জঙ্গী-সন্ত্রাস বলেছে। সরকারের সুরে সুর মিলিয়েছে। সরকারের সাথে মিলে জঙ্গীদের বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছে। শায়খ আব্দুর রহমান ও বাংলা ভাইদেরকে সাহায্যবঞ্চিত করেছে। হরকাতুল জিহাদকে অনেক অনেক নিন্দা করেছে। জিহাদ ও মুজাহিদদেরকে অনেক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করেছে।

            আমি একটা বিষয় মনে করি, তা হল: শাপলা চত্বরের ঘটনার পর কেন সরকার হেফাজতের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলল? কারণ তারপরেই ভারতবর্ষের আলেমদের উদ্দেশ্যে শায়খ আইমানের বক্তব্যটি এসেছিল এবং তারপরেই আমাদের আনসার আলইসলামের ভাইয়েরা ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের বিরুদ্ধে হৃদয় প্রশান্তকারী সিরিজ হত্যা চালিয়েছিলেন।
            সেজন্য সেই জিহাদী স্রোত এবং মাদরাসায় জিহাদি জনপ্রিয়তা ঠেকানোর জন্যই আওয়ামীলীগ সেটা করেছিল। এজন্যই তারপর সংসদে কওমী মাদরাসার খুব প্রশংসা করেছে। কাউন্টার টেররিজমের প্রধান মুনির বলেছে, মাদরাসায় জঙ্গী তৈরী হয় না, আরো বিভিন্ন মন্ত্রী-এমপিরা কওমী মাদরাসায় জঙ্গী তৈরী হয় না মর্মে বক্তব্য দিয়েছে।

            কিন্তু আলেমরা বুঝতে পারেনি যে, কাদের উসিলায় তারা এই কদর পাচ্ছে এবং কী উদ্দেশ্যে তাদের এত প্রশংসা করা হচ্ছে। তারা মনে করেছে, তাদের জনবল ও মিটিং মিছিলের জন্যই সরকার তাদেরকে ভয় পেয়েছে।

            আমার মনে হয়, এখনো যদি আবার আমাদের ভাইয়েরা আগের মত অভিযান শুরু করে দিতে পারতেন, তাহলে সরকার আবার হেফাজতের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলতো। আবার আগের মত নাটক করতো। তখন হেফাজত আবারো আত্মপ্রবঞ্চনায় ভোগত। বুঝতো না যে, কেন তাদের কদর করা হচ্ছে।

            আল্লাহ বলেছেন:“তারা পিছনে থেকে যাওয়া নারী-শিশুদের সঙ্গে থাকাতেই আনন্দবোধ করে। আর তাদের অন্তরে মোহর করে দেওয়া হয়েছে। তাই তারা বুঝবে না।”

            Comment


            • #7
              salahuddin aiubi ভাইজান! আপনি সুন্দর বলেছেন... আল্লাহ যখন কনো জাতি কে বীজয়ের দিকে নিয়ে যান তখন তার উপাই উপকরণ তৈরি করেদেন.. চলমান ঘটনা থেকে আল্লাহ যাদের শিক্ষা গ্রহণ করাবেন ও সঠিক মানহাজ বোঝার তাওফিক দেবেন.. তারা সঠিক মানহাজে আসবেন ইনশা-আল্লাহ.. এরপরই এমন এক শক্তির উত্থান হবে যে শক্তিকে তাগুতের কনো শক্তি এই শক্তিশালি মুজাহিদ বাহিনিকে দমাতে পারবেনা বিইজনিল্লাহ্.. আমরা আল্লাহ তায়া-লা র কাছে এমন সুন্দর ধারণাই রাখি ইনশা-আল্লাহ্।

              Comment


              • #8
                Originally posted by Rumman Al Hind View Post
                salahuddin aiubi ভাইজান! আপনি সুন্দর বলেছেন... আল্লাহ যখন কনো জাতি কে বীজয়ের দিকে নিয়ে যান তখন তার উপাই উপকরণ তৈরি করেদেন.. চলমান ঘটনা থেকে আল্লাহ যাদের শিক্ষা গ্রহণ করাবেন ও সঠিক মানহাজ বোঝার তাওফিক দেবেন.. তারা সঠিক মানহাজে আসবেন ইনশা-আল্লাহ.. এরপরই এমন এক শক্তির উত্থান হবে যে শক্তিকে তাগুতের কনো শক্তি এই শক্তিশালি মুজাহিদ বাহিনিকে দমাতে পারবেনা বিইজনিল্লাহ্.. আমরা আল্লাহ তায়া-লা র কাছে এমন সুন্দর ধারণাই রাখি ইনশা-আল্লাহ্।
                জি ভাই ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহ।

                আজ দেখলাম, মামুন সাহেবকে আবারো রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেছে। হায় আফসোস, তাও মঞ্জুর করেছে মালউন সত্যব্রত নামক কথিত বিচারক। মুসলমানদের দেশে হিন্দুরা মুসলিমদের বিচার করছে...
                এই লোকটাকে সকল আলেমদের সামনে এভাবে একের পর এক রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে, তবু আলেমদের গায়ে লাগে না। আশ্চর্য লাগে, অনেক নিকৃষ্ট এখন প্রতিশোধের প্রস্তুতি নেওয়ার পরিবর্তে নির্লিপ্তভাবে ইতিকাফে বসে শাগরেদ ও মুরিদদেরকে নিয়ে। ওদের প্রতি আল্লাহর লা’নত বর্ষিত হোক। যারা এখনো স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে, তারা কি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত?! আমার আশ্চর্য লাগে! আলেম ও তালিবুল ইলমরা এখন কিভাবে মাদরাসায় পড়া-পড়ানি নিয়ে মজে থাকতে পারে। আশ্চর্য লাগে, এখনো কিভাবে নিকৃষ্টগুলো নিজ নিজ স্বাভাবিক জীবন যাত্রা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যেতে পারে?!

                বর্তমানের চিত্রগুলো দেখে আমার সহ্য হয় না। খুবই গ্লানি অনুভব করি। ব্যক্তিগতভাবে আমার শিরায় শিরায় লাঞ্ছনা ও অপমানের অনুভব হচ্ছে। মিডিয়ায় যেভাবে ইচ্ছা কথাগুলো ব্যক্ত করছে। আর আমরা নিয়মিত তা শুনছি। মামুন সাহেবকে যেভাবে আদালতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তা দেখে সমস্ত আলেমদের রক্ত টগবগিয়ে উঠার কথা! কিন্তু কী আশ্চর্য! মামুনুল হক সাহেবের স্ত্রী আজ কতটা অসহায়! রিমান্ডে নির্মম নির্যাতন করে তাকে নিজ স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করতে বাধ্য করা হয়েছে, কিন্তু আলেমরা এই অসহায় নারীরও কোন সাহায্য করতে পারছে না। আলেমরা একজন বড় আলেমের সম্মানিত স্ত্রীর সম্মানটুকু রক্ষা করতে পারছে না। হায়! এদের দ্বারা কী হবে?! এই নিকৃষ্টগুলো বুখারা সমরকন্দের আলেমদের মত লাঞ্ছিত হওয়ার উপযুক্তই যেন হয়েছে।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by salahuddin aiubi View Post
                  জি ভাই ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহ।

                  আজ দেখলাম, মামুন সাহেবকে আবারো রিমান্ডের আবেদন মঞ্জুর করেছে। হায় আফসোস, তাও মঞ্জুর করেছে মালউন সত্যব্রত নামক কথিত বিচারক। মুসলমানদের দেশে হিন্দুরা মুসলিমদের বিচার করছে...
                  এই লোকটাকে সকল আলেমদের সামনে এভাবে একের পর এক রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে, তবু আলেমদের গায়ে লাগে না। আশ্চর্য লাগে, অনেক নিকৃষ্ট এখন প্রতিশোধের প্রস্তুতি নেওয়ার পরিবর্তে নির্লিপ্তভাবে ইতিকাফে বসে শাগরেদ ও মুরিদদেরকে নিয়ে। ওদের প্রতি আল্লাহর লা’নত বর্ষিত হোক। যারা এখনো স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে, তারা কি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উম্মত?! আমার আশ্চর্য লাগে! আলেম ও তালিবুল ইলমরা এখন কিভাবে মাদরাসায় পড়া-পড়ানি নিয়ে মজে থাকতে পারে। আশ্চর্য লাগে, এখনো কিভাবে নিকৃষ্টগুলো নিজ নিজ স্বাভাবিক জীবন যাত্রা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে যেতে পারে?!

                  বর্তমানের চিত্রগুলো দেখে আমার সহ্য হয় না। খুবই গ্লানি অনুভব করি। ব্যক্তিগতভাবে আমার শিরায় শিরায় লাঞ্ছনা ও অপমানের অনুভব হচ্ছে। মিডিয়ায় যেভাবে ইচ্ছা কথাগুলো ব্যক্ত করছে। আর আমরা নিয়মিত তা শুনছি। মামুন সাহেবকে যেভাবে আদালতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তা দেখে সমস্ত আলেমদের রক্ত টগবগিয়ে উঠার কথা! কিন্তু কী আশ্চর্য! মামুনুল হক সাহেবের স্ত্রী আজ কতটা অসহায়! রিমান্ডে নির্মম নির্যাতন করে তাকে নিজ স্বামীর বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা করতে বাধ্য করা হয়েছে, কিন্তু আলেমরা এই অসহায় নারীরও কোন সাহায্য করতে পারছে না। আলেমরা একজন বড় আলেমের সম্মানিত স্ত্রীর সম্মানটুকু রক্ষা করতে পারছে না। হায়! এদের দ্বারা কী হবে?! এই নিকৃষ্টগুলো বুখারা সমরকন্দের আলেমদের মত লাঞ্ছিত হওয়ার উপযুক্তই যেন হয়েছে।
                  জি ভাইজান! ওরা এখনো চাচ্ছে আগের মত শান্তি.. ওরা মাদ্রাসার ভিতর প্রতিটা রুমে রুমে চেক করছে ছাত্রদের নাম ধরে ধরে.. তাদের সতর্ক করছে লিষ্টের বাইরে আর কেও যেন রুমে না থাকে..তারা যদি সামান্ন খাসি ছাগলের সমপরিমান আচার আচারণ দেখাত হাজার হাজার মুসলিম জনতা ও ছাত্রদের মোধ্য থেকে কমপক্ষে ৫০০ জন বীর সিংহ সাবক পেত..তাদের আচারণ সাধারণ বাচ্চা জন্ম দেওয়া বকরির মত যে বাচ্চার দুধ পান করাতে পারলেই খুশি..হাই আফসোস.. তারা চাই কনো রকম সরকার বিরধি কনো কাজ করে বন্ধি না হতে... হাই আফসোস..! এ লজ্জা কোথাই লুকাবো উম্মাহর মা বোন আজ তার ইজ্জত হারাবার ভয়ে শঙ্কিত চিন্তিত ও লাঞ্ছিত.. এই পরিবেশ হয়ত সেই দিকে গড়াবে যখন ছাত্র তার শিক্ষক কে হত্যা করবে স্ত্রী তার স্বামি কে হত্যা করবে.. লাঞ্ছনার জীবন থেকে মুক্তি পেতে হয়ত ঘরে ঘরে গৃহ যুদ্ধ বাধবে..আর তখনি হয়ত পরিবেশ সামাল দিতে তাগুত হাসিনা মালাউন মোদির কাছে সাহায্য চাইবে.. আর সেই সুযোগে হয়ত মালু সৈন্য পাঠিয়ে এ দেশে নির্যাতনের সুচনা শুরু করবে.. আর এ জন্যই মনেহয় মালাউন মোদি করনার ভয়াবহ মুহুর্তও সামরিক অস্ত্র কিনতে ব্যাস্ত..ওরা চক্রান্ত করছে আল্লাহ তায়া-লা উত্তম কৌশলি.. আল্লাহর কসম হৃদয়ের জমা রাখা কষ্ট যেদিন আল্লাহ তায়া-লা প্রকাশ করতে সাহায্য করবেন, ঐ দিন তাগুতের মসনদ গুড়িয়ে মুজাহিদের পায়ের নিচে রাখবো বিইজনিল্লাহ্।

                  Comment

                  Working...
                  X