Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ৪ মুহাররম,১৪৪৭ হিজরী || ৩০ জুন, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ৪ মুহাররম,১৪৪৭ হিজরী || ৩০ জুন, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    ভারতের বিহারে ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে বিশাল সমাবেশে অনুষ্ঠিত



    ওয়াকফ সংশোধনী আইন ২০২৫-এর প্রতিবাদে গত ২৯ জুন ভারতের বিহার রাজ্যের পাটনায় এক বিশাল প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে ইমারত শরিয়াহ নামে একটি সংগঠন। ভারতের অন্যতম প্রধান মুসলিম সামাজিক-ধর্মীয় সংগঠনটির আহ্বানে লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতিতে পাটনার গান্ধী ময়দান জনসমুদ্রে পরিণত হয়। বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গসহ বিভিন্ন রাজ্য থেকে অংশগ্রহণকারীরা সমাবেশে যোগ দেন।

    ‘সংবিধান বাঁচাও, ওয়াকফ বাঁচাও’ শীর্ষক এ সমাবেশে ইমারত শরিয়াহর প্রধান মাওলানা ফয়সাল ওয়ালী রহমানি বলেন, ওয়াকফ সংশোধনী আইন সংবিধানের একাধিক অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করে, ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর সরাসরি আঘাত হানে এবং উপাসনালয়ের সুরক্ষা হ্রাস করে। তিনি আরও জানান, এই আইনের বিরুদ্ধে ৩০০টিরও বেশি আবেদন জমা দেওয়া হলেও কেন্দ্রীয় সরকার সেগুলি অবজ্ঞা করে বাতিল করেছে। তার ভাষায়, এটি কোনো সংস্কার নয়, বরং আদর্শিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত একটি পদক্ষেপ।

    প্রসঙ্গত, এ বছরের এপ্রিল মাসে ভারতের সংসদে পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইনটি মুসলিম সংগঠন, সংখ্যালঘু অধিকার কর্মী ও আইন বিশেষজ্ঞদের ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে। বর্তমানে আইনটি সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন, যেখানে এর সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে শুনানি চলছে।

    সমাবেশে সর্বসম্মতভাবে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়, যেখানে চারটি মূল দাবি জানানো হয়:
    ১. ওয়াকফ সংশোধনী আইন ২০২৫ অবিলম্বে প্রত্যাহার; ২. ওয়াকফ সম্পত্তি ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ; ৩. সংখ্যালঘু প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে সংসদীয় পর্যালোচনা কমিটি গঠন; ৪. সংখ্যালঘুদের সাংবিধানিক সুরক্ষা ক্ষুন্ন না করার ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চয়তা।

    সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মাওলানা রহমানি বলেন, ‘এই আইন সংস্কারের নামে সম্প্রদায়ে বিভাজন সৃষ্টি করছে। এটি ভারতীয় মুসলমানদের ঐতিহাসিক অবদান ও ধর্মীয় ঐতিহ্য মুছে ফেলার প্রচেষ্টা।’ তিনি গণতান্ত্রিক পন্থায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

    ইমারত শরিয়াহ জানিয়েছে, তারা রাস্তায় এবং আদালতে শান্তিপূর্ণ লড়াই চালিয়ে যাবে, যতদিন না ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. Massive Rally in Patna Against Amended Waqf Act: Imarat e Shariah Leads “Save Constitution, Save Waqf” Movement
    https://tinyurl.com/y7jz82ms
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    গাজায় বর্বর ইসরায়েলি হামলায় ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীসহ শহীদ আরও ৭২



    ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় বিভিন্ন স্থানে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর একের পর এক হামলায় ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রার্থীসহ আরও অন্তত ৭২ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। শহীদদের মধ্যে রয়েছেন এমন কিছু মানুষ, যারা খাদ্য সহায়তার জন্য বিভিন্ন বিতরণকেন্দ্রে অপেক্ষা করছিলেন। অবরুদ্ধ গাজায় প্রতিদিনই মানবিক পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে।

    ৩০ জুন, সোমবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

    আল জাজিরাকে গাজার মেডিকেল সূত্র জানিয়েছে, রবিবার ভোর থেকে শুরু হওয়া বর্বর ইসরায়েলি হামলায় শুধু গাজা শহর ও উত্তরের অংশেই শহীদ হয়েছেন অন্তত ৪৭ জন। গাজা শহর থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক মুয়াত আল-কালহুত জানান, জেইতুন, সাবরা ও আল-জাওইয়া বাজার এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলার পর আহতদের ঢল নামে উত্তর গাজার আল-আহলি হাসপাতালে।

    তিনি বলেন, “এখানে প্রচুর আহত মানুষ এসেছেন, যাদের মধ্যে অনেক শিশু। পর্যাপ্ত বেড বা চিকিৎসা সরঞ্জাম নেই, অনেকেই মেঝেতে পড়ে আছেন। হাসপাতালটি চরম সংকটে রয়েছে।”

    তিনি আরও জানান, ইসরায়েল পূর্ব গাজা শহরে লিফলেট ছড়িয়ে সাধারণ মানুষকে দক্ষিণে সরে যেতে বলছে। কিন্তু এসব সতর্কতার পরই শুরু হচ্ছে ভারী বোমা হামলা, যাতে হতাহতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

    এদিকে রবিবার শহীদদের মধ্যে অন্তত পাঁচজন ফিলিস্তিনি রয়েছেন, যারা দক্ষিণাঞ্চলের রাফাহর উত্তরে খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রে সহায়তা নিতে গিয়েছিলেন। বিতরণ কেন্দ্রগুলো বর্তমানে পরিচালনা করছে ব্যাপক সমালোচিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ), যাকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সমর্থন দিচ্ছে।

    গাজা সরকারের মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, জিএইচএফ গাজায় আংশিক সহায়তা বিতরণ শুরু করার পর থেকে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা প্রায়শই এসব কেন্দ্রের আশপাশে অপেক্ষমাণ মানুষদের লক্ষ্য করে গুলি চালাচ্ছে, এতে এখন পর্যন্ত ৫৮০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি শহীদ এবং চার হাজারেরও বেশি আহত হয়েছেন।

    ইসরায়েলি দৈনিক হারেৎজ একটি প্রতিবেদনে জানায়, কিছু ইসরায়েলি সেনা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন— তাদেরকে নিরস্ত্র সহায়তা প্রার্থীদের ওপর গুলি চালিয়ে ছত্রভঙ্গ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    এদিকে গাজায় মানবিক সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে। পুষ্টির অভাবে শিশু ও নবজাতকদের মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত।গাজা শহরের একটি হাসপাতালে কাজ করছেন অস্ট্রেলীয় স্বেচ্ছাসেবী নার্স ক্রিস্টি ব্ল্যাক। তিনি বলেন, “আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জামের তীব্র ঘাটতি রয়েছে। এমনকি অন্তঃসত্ত্বা নারীদের জন্য প্রয়োজনীয় বিশেষ ফর্মুলা খাবারও নেই, ফলে অনেক মা দুধ উৎপাদন করতে পারছেন না, আবার শিশুদের জন্য দুধের বিকল্পও নেই।”

    তিনি জানান, শুধু গত কয়েকদিনেই গাজা শহরে কয়েকজন শিশু অপুষ্টির কারণে মারা গেছে। তিনি বলেন, “আমরা এমন শিশুদের দেখছি যারা নয় বা দশ বছর বয়সী কিন্তু দেখতে দুই বছর বয়সীদের মতো।”


    তথ্যসূত্র:
    1. Israel kills 72 in Gaza, including hungry Palestinians waiting for food
    https://tinyurl.com/4cbwv5ex
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      জাবিতে ফের মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কটূক্তি; সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদের মুখে বরখাস্ত শাতিম



      হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে কটূক্তি করায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। সোমবার (৩০ জুন) সকালে বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ড মোহাম্মদ মহিউদ্দিন স্বাক্ষরিত এক জরুরি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্যটি জানানো হয়।

      বহিষ্কৃত ওই শিক্ষার্থী হল তৌফিক ইসলাম নাবিল। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী।

      উল্লেখ্য, গত ২৮ জুন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে নিয়ে ওই শিক্ষার্থীর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দেওয়া একটি কটূক্তিমূলক স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। ওইদিন রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগে তৌফিক নাবিলের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও তদন্ত সাপেক্ষে বহিষ্কার দাবি করে। ২৯ জুন শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর একটি অভিযোগপত্র প্রদান করেন। অভিযোগে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ ও সহনশীল পরিবেশ বজায় রাখার জন্য ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করায় তৌফিক নাবিলকে তদন্ত সাপেক্ষে বহিষ্কার দাবি করেন।


      তথ্যসূত্র:
      ১. জাবির সেই শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার, তদন্তে কমিটি
      https://tinyurl.com/3prdxe9a
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ইবিতে নারী শিক্ষার্থীদের হেনস্তাকারী সেই শিক্ষককে চাকুরি হতে অপসারণ



        কথার অবাধ্য হলে শিক্ষার্থীদের ইন্টারনাল নম্বর কম দেওয়া, ক্লাসে মেয়েদের জামা কাপড় নিয়ে কটূক্তি, তাদের গালাগাল করার অভিযোগ ওঠা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক হাফিজুল ইসলামকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে।

        সোমবার (৩০ জুন) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মনজুরুল হকের স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

        এতে বলা হয়, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে ওই বিভাগের শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে গঠিত তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পর্যালোচনাপূর্বক গত ২২/১২/২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ২৬৬তম সভার ৪৪ নম্বর প্রস্তাব ও সিদ্ধান্ত মোতাবেক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা বিধির (4) i (b) ও (e) ধারা মোতাবেক তাকে বাৎসরিক ১ (এক)টি ইনক্রিমেন্ট/ধাপ বাতিল করা হয় এবং তাকে সিন্ডিকেট সভার (২২-১২-২০২৪) তারিখ থেকে ১ (এক) বছরের বাধ্যতামূলক ছুটি প্রদান করা হয়।

        অফিস আদেশে আরও বলা হয়, ‘ওই সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সব শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ২৬/০২/২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ২৬৭তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিষয়টি পুনরায় ব্যাপক তদন্তের জন্য গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশ গত ৩১/০৫/২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের ২৬৮তম (সাধারণ) সভার ৭ নং সিদ্ধান্ত মোতাবেক পূর্ববর্তী এবং পরবর্তী তদন্তের আলোকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও শৃঙ্খলার স্বার্থে তার এহেন কর্মকাণ্ড ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা বিধির চরম পরিপন্থি। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী দক্ষতা ও শৃঙ্খলা বিধির ৪(১) (F) ধারা মোতাবেক তাকে ৩১/০৫/২০২৫ তারিখ থেকে চাকুরী হতে অপসারণ (Dismissal from Service) করা হলো।’

        জানা যায়, একাধিক গুরুতর অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাফিজুল ইসলামের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট বাতিল এবং এক বছরের বাধ্যতামূলক ছুটির সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তদন্ত কমিটি অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর গত ২২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ২৬৬তম সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে বিভাগের শিক্ষার্থীরা এ শাস্তিকে পর্যাপ্ত মনে না করে হাফিজুল ইসলামকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করার দাবি জানান। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৮ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে তারা আন্দোলন স্থগিত করেন।

        সহকারী অধ্যাপক হাফিজুল ইসলামের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে নারী শিক্ষার্থীদের অকথ্য ভাষায় গালাগাল, কথার অবাধ্য হলে পরীক্ষায় নম্বর কম দেওয়া, ক্লাসে মেয়েদের জামা কাপড় নিয়ে কথা বলা, বাজারের মেয়ে বলে গালিগালাজ, শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে হেনস্তা, ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে মারার ও ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি, ব্যক্তিগত রুমে নিয়ে গিয়ে শিক্ষার্থীদের শারীরিকভাবে নির্যাতন, দাড়ি থাকলে শিবির ট্যাগ দিয়ে হেনস্তা, ইচ্ছাকৃতভাবে ফলাফল খারাপ করে দেওয়া, অন্যান্য শিক্ষকদের নাম নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে অপমান, অপদস্থ ও চাপ প্রয়োগ ইত্যাদি।


        তথ্যসূত্র:
        ১. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষককে চাকরি থেকে অপসারণ
        https://tinyurl.com/28f8nm2h
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X