Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১১ মুহাররম,১৪৪৭ হিজরী || ০৭ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১১ মুহাররম,১৪৪৭ হিজরী || ০৭ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    ২৫০ ভারতীয় সেনার প্রাণহানি: বাস্তবতা গোপন করেছে সরকার


    কাশ্মীরের পেহেলগাম ইস্যুতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংঘাতে ভারত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির মুখোমুখি হলেও সরকারিভাবে সেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ গোপন রাখা হয়েছে বলে অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা গেছে।

    সীমান্তবর্তী লাইন অব কন্ট্রোলে (এলওসি) পাকিস্তানের বিরুদ্ধে চালানো অভিযানে ২৫০-এর বেশি ভারতীয় সেনা নিহত হয়েছে বলে বিভিন্ন সামরিক ও কূটনৈতিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

    তবুও ভারত সরকার এই তথ্য জনসমক্ষে আনতে চায়নি এবং বরাবরই ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা অস্বীকার বা খাটো করে দেখানোর চেষ্টা করেছে। ৬ জুলাই, রোববার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম সামা টিভি।

    প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারত সরকার গোপনে ১০০ জনেরও বেশি নিহত সেনাকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাতে জনগণের নজর এড়িয়ে ভেতরে ভেতরে তাদের স্মরণ করা যায়। নিহতদের মধ্যে রয়েছে,

    ৩ জন রাফায়েল পাইলটসহ মোট ৪ জন পাইলট;
    ভারতীয় বিমানবাহিনীর (আইএএফ) ৭ জন সদস্য;
    ১০ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেডের ‘জি-টপ’ পোস্টের ৫ জন সেনা;
    ৯৩ ইনফ্যান্ট্রি ব্রিগেড হেডকোয়ার্টারের ৯ জন সদস্য;
    আদমপুর বিমানঘাঁটিতে নিহত এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ইউনিটের ৫ জন অপারেটর।

    সূত্রমতে, রাফায়েল ফাইটার জেটের ক্ষতি এবং বিভিন্ন কৌশলগত ঘাঁটি ধ্বংস হওয়া নিয়ে শুরুতে ভারত সরকার ও সেনাবাহিনী মুখ না খুললেও, পরে একাধিক উচ্চপদস্থ জেনারেল ও কূটনৈতিক কর্মকর্তা এ তথ্য স্বীকার করতে বাধ্য হয়।

    এদিকে নিহত সেনাদের পরিবারের সদস্যদের ওপরও সরকার চাপ সৃষ্টি করছে। যাতে তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছবি বা ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করে। পুরো পরিস্থিতি যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সেই চেষ্টায় তথ্য নিয়ন্ত্রণ ও প্রচারণা কৌশল অবলম্বন করছে মোদি প্রশাসন।

    সামা টিভি জানিয়েছে, পাঠানকোট ও উদমপুর বিমানঘাঁটির ক্ষয়ক্ষতির তথ্য আন্তর্জাতিক ও ভারতীয় স্বাধীন মিডিয়া নিশ্চিত করলেও, সরকার তা অস্বীকার করে চলেছে। ভারত সরকার এই পরিস্থিতিতে যুদ্ধে পরাজয় ও তথ্য সংকট একসঙ্গে সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেছে পর্যবেক্ষকরা।


    তথ্যসূত্র:
    1.
    More than 250 Indian soldiers ‘killed’ in Operation Sindoor at LoC
    https://tinyurl.com/ybsw6dwr
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    গণহত্যার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায় যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের বৃদ্ধা যাজক আটক



    ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করায় এবং গাজায় বর্বর ইসরায়েলি গণহত্যার বিরোধিতা করায় যুক্তরাজ্যের ৮৩ বছরের বৃদ্ধা যাজককে আটক করেছে যুক্তরাজ্য পুলিশ। আটক ৮৩ বছর বয়সী রিভারেন্ড স্যু পারফিট একজন অবসরপ্রাপ্ত যাজক। মিডল ইস্ট আই এর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বৃদ্ধা যাজক রিভারেন্ড স্যু ব্র্রিস্টলের অধিবাসী।

    সে ফিলিস্তিনের পক্ষে ও গণহত্যা বিরোধী ‘ফিলিস্তিন এ্যাকশন’-এর সমর্থক। মধ্যরাতে তাকে আটকের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে সংগঠনটিকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাজ্য সরকার নিষিদ্ধ করেছিল। এ সংগঠনে যুক্ত হলে বা সমর্থন করলে ১৪ বছর কারাদণ্ড ঘোষণা করে সেখানকার সরকার।

    আটককালে তার হাতে একটি প্ল্যাকার্ড ছিল যাতে লেখা ছিল, ‘আমি গণহত্যার বিরুদ্ধে, আমি ফিলিস্তিন এ্যাকশনকে সমর্থন করি’।

    মানবাধিকার কর্মী ও আইনজ্ঞরা সরকারের এমন অযৌক্তিক ও দমনমূলক সিদ্ধান্তের কট্টর সমালোচনা করেন।

    রিভারেন্ড স্যু পারফিটের আটকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। একজন লিখেছেন, “এটি মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উপর আঘাত। তবে কি এখন তাকে ‘বীর’ ডাকাও এখন ‘নিষিদ্ধ’।”

    তার বন্ধু জেরি হিক্স তার মুক্তি চেয়ে বলেছে, ‘সে গণহত্যার বিরুদ্ধে, সেটাতো তার অপরাধ হতে পারে না।’

    ২০২০ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে ‘ফিলিস্তিন অ্যাকশন’ সংগঠনটি দখলদার ইসরায়েলকে অস্ত্র সরবরাহকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার। তাদের লক্ষ্য সন্ত্রাসী ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যা চালাতে সকল সহযোগিতা বন্ধ করতে তৎপরতা চালানো। কিন্তু তারা কোনো ধরনের উগ্রবাদী কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত নয় বলে ঘোষণা করেছিল।


    তথ্যসূত্র:
    1. UK arrests 83-year-old priest for backing Palestine Action and opposing Gaza genocide
    https://tinyurl.com/534wfw3c
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      স্মৃতিতে জুলাই অভ্যুত্থান:ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে গাড়ি তুলে দিয়ে হত্যা করা হয় কলেজছাত্র সৌরভকে



      ​৪ আগস্ট ২০২৪। শেরপুর জেলা শহরের কলেজ মোড়ের রাজপথ তখন উত্তাল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে চলছিল ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল। বিকেলের সেই উত্তপ্ত মুহূর্তে হঠাৎ করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের একটি দ্রুতগতির গাড়ি ঢুকে যায় মিছিলের ভেতরে। মুহূর্তেই সব কিছু থমকে যায়। সবার চোখের সামনে রাজপথে ছিটকে পড়ে একটি তরুণ দেহ—তিনি ছিলেন সারদুল আশিস সৌরভ (২২)। আর কোনো শব্দ করেননি। নিথর পড়ে ছিলেন।

      সৌরভ ছিলেন শেরপুরের ঝিনাইগাতি উপজেলার পাইকুড়া গ্রামের সন্তান। পিতা মো. সোহরাব হোসেন এবং মাতা মোছা. শামসুন্নাহার বেগমের দুই ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। শেরপুর সেকান্দার আলী কলেজের বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। শেরপুর শহরের একটি ছাত্রাবাসে থেকে স্বপ্ন বুনতেন—নিজেকে গড়ে তোলার, দেশের পাশে দাঁড়ানোর।

      সৌরভ শুধু পড়াশোনাই করতেন না, সমাজসেবার এক অদম্য আগ্রহ ছিল তার ভেতরে। তিনি নিজের উদ্যোগে দরিদ্র কল্যাণ তহবিল গড়ে তুলেছিলেন। ঈদের আগে গরিবদের খাবার বিলি করতেন। গ্রামের গণকবরস্থানের উন্নয়নের জন্য একাই আড়াই লাখ টাকা চাঁদা সংগ্রহ করেছিলেন। এক তরুণ, যে নিজের কষ্টে ফ্রিল্যান্সিং করে মোটরবাইক কেনার জন্য দুই লাখ টাকা জমিয়েছিল—সেই মানুষটিই আজ শুধু স্মৃতি।

      তার বাবা মো. সোহরাব হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার ছেলে কোনো অন্যায় করে নাই। সে মানুষের জন্য কাজ করত, গরিবদের উপকার করত। সেই ছেলে আজ নেই এক বছর হলো। যারা গাড়ি চাপা দিয়ে মেরে ফেলল, তারা এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আমি চাই আন্তর্জাতিক মানের তদন্ত হোক। মরার আগে যেন ন্যায়বিচার দেখে যেতে পারি।’

      উল্লেখ্য, শেরপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন বিসিএস ৪১তম ব্যাচের কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম শাকিল। গত বছর ৪ আগস্ট শাকিলকে গাড়িতে করে নিয়ে যাচ্ছিল চালক হারুনুর রশীদ। এ সময় ছাত্ররা শেরপুর শহরে সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে আন্দোলন করতে থাকে। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাকিলের নির্দেশে চালক হারুন গাড়ি দ্রুতগতিতে চালিয়ে দেন ছাত্রদের ওপর। এতে ঘটনাস্থলে শিক্ষার্থী মাহবুব আলম ও শারদুল আশীষ সৌরভ নিহত হন। আহত হন অনেকে।

      তথ্যসূত্র:
      ১.ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশে গাড়ি তুলে দিয়ে হত্যা করা হয় কলেজছাত্র সৌরভকে
      -https://tinyurl.com/ynsxf98w
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বৈষম্যবিরোধী দুই ছাত্র নেতার বিরুদ্ধে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ; অডিও ভাইরাল


        খুলনায় একটি মেলাকে কেন্দ্র করে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দুই শিক্ষার্থী ও খুলনা মহানগর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতাদের বিরুদ্ধে। অভিযুক্তরা হল- জহুরুল ইসলাম তানভীর ও সাজ্জাদুল ইসলাম আজাদ। রবিবার (৬ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ সংক্রান্ত একটি অডিও রেকর্ড ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি আলোচনায় আসে।

        জহুরুল ইসলাম তানভীর খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী এবং সাজ্জাদুল ইসলাম আজাদ গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী। তারা যথাক্রমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা মহানগরীর সদস্য সচিব ও মুখ্য সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।

        জানা যায়, মেলার আয়োজক বগুড়ার মন্টু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের সত্ত্বাধিকারী মন্টুর কাছে চাঁদা দাবি করা হয়। ১ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডের এই কল রেকর্ডে আয়োজকের সঙ্গে কথোপকথনে চাঁদার বিষয়টি স্পষ্টভাবে উঠে আসে। ফাঁস হওয়া অডিও রেকর্ডে সাজ্জাদুল ইসলাম আজাদকে আয়োজকের কাছে ১০ টাকা দাবি করতে শোনা যায়। তবে নেটিজেনদের ধারণা, এখানে ‘১০ টাকা’ বলতে তিনি ১০ লাখ টাকা বুঝিয়েছেন। কল রেকর্ডে আয়োজক মন্টু বলে, ‌আমার কাছে দুই লাখ টাকা রেডি আছে, বললে এখনই দিয়ে যাবো।’ জবাবে আজাদ বলে, ‘আমি পারবো সবাইকে ঠান্ডা করতে এ টু জেড কেউ মেলার দিকে তাকাবে না যদি ১০ টাকা দেন। আর না দিলে আজ এ গ্রুপ যাবে, কাল আরেক গ্রুপ যাবে, আপনি কয়জনকে ঠান্ডা করবেন?’

        এ সময় মন্টু বলে, ‘আমার দ্বারা তো সবাইকে ঠান্ডা করা সম্ভব না।’ আজাদ জবাবে বলে, ‘আপনার পুলিশ কমিশনারও ঠান্ডা করতে পারবে না, বলে দিয়েন তারে।’

        এ বিষয়ে আয়োজক মন্টু বলেন, ‘রেকর্ডিংয়ে আমার কণ্ঠই শোনা যাচ্ছে। সব সত্যি। তারা চাঁদা দাবি করেছে এবং আমার কাছ থেকে নিয়েছেও।’


        তথ্যসূত্র:
        ১.১০ লাখ চাঁদা দাবির অভিযোগ বৈষম্যবিরোধী দুই নেতার বিরুদ্ধে, অডিও ফাঁস
        -https://tinyurl.com/3e5cfmvb
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ৪ ব্যাংকে ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজির অবৈধ ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ



          ​বাংলাদেশের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সের (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক ও ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের সাবেক জিওসি মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) হামিদুল হকের ৪টি ব্যাংক হিসেবে থাকা ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

          সোমবার (৭ জুলাই) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেয়।

          আদালত দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দিয়েছে বলে জানিয়েছে দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ।

          আবেদনে বলা হয়, মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) হামিদুল হকের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন বিষয়ে অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।

          আবেদনে আরও বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক তার ব্যাংকে থাকা অর্থ উত্তোলন হস্তান্তর ও স্থানান্তরের চেষ্টা করছে বলে দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে। এমতাবস্থায় তার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

          উল্লেখ্য, গত ২১ এপ্রিল হামিদুল হক ও তার স্ত্রী নুছরাত জাহান মুক্তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন আদালত।


          তথ্যসূত্র:
          ১.ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
          -https://tinyurl.com/mr26msnt
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X