ফিলিস্তিন | শাইখ জাররাহতে ইফতার কালে মুসলিমদের উপর অভিশপ্ত ইহুদীদের হামলা
পবিত্র রমজান মাসেও অভিশপ্ত দখলদার ইহুদী কর্তৃক মুসলিম দমন নিপিড়ন থেমে নেই। বরং ফিলিস্তিন জুড়ে পবিত্র এই মাসে রোজাদার মুসলিমিদের উপর দখলদার ইহুদীদের নিপীড়ন বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত ৬ মে বৃহস্পতিবারেও ফিলিস্তিনের পূর্ব জেরুজালেমের শাইখ জাররাহতে ইফতার কালীন সময়ে বর্বর হামলা চালিয়েছে দখলদার ইহুদীরা।
তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সীর বরাত দিয়ে দৈনিক সাবাহ নিউজ জানায়, পবিত্র এই মাসে সারাদিন সিয়াম সাধনার পর রোজাদার ফিলিস্তিনিরা যখন নিজেদের বাড়ির সামনে ইফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, ঠিক তখনই দখলদার ইহুদীরা মুসলিমদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। দখলদার ইহুদীরা বাড়ির ছাদ থেকে রোজাদার মুসলিমদের উপর পাথর, কাচের বোতল সহ বিভিন্ন আঘাতকারী বস্তু নিক্ষেপ করে।
এসময় অবৈধ ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইলের মুসলিম বিদ্বেষী কট্টর ডানপন্থী দল 'ওজমা ইয়েহুদিত' পার্টির নেতা ও ইসরাইলি সংসদ সদস্য 'ইতামার বেন গাভির' ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে বর্বর ইহুদীদের হামলায় প্ররোচিত করতে থাকে।
এদিকে ফিলিস্তিনে ইসরাইলি দখলদারত্বের বিরুদ্ধে পবিত্র রমজানে রোজাদার মুসলিমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন। বিক্ষোভ চলাকালে আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত আগ্রাসী ইহুদী সৈন্যরা মুসলিমদের উপর নৃশংসভাবে হামলা চালায়। বিক্ষোভ দমাতে মুসলিমদের উপর ব্যাপকহারে গ্রেফতার ও নির্যাতন চালাচ্ছে।
শাইখ জাররায় এমনই এক বিক্ষোভ থেকে আনাস ওবেইদ নামে ১৬ বছর বয়সী যুবককে আঘাতে আঘাতে নির্মমভাবে রক্তাক্ত করে গ্রেফতার করেছে ইসরাইলি সৈন্যরা।
গতরাতে শাইখ জাররায় বিক্ষোভরত ওমর আল খতিব নামে আরেক মুসলিমকে দখলদার ইহুদী সৈন্যরা হাটু দিয়ে ঘাড়ে আঘাত করে, যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে দ্রুতই ভাইরাল হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, গ্রেফতারের পূর্বে অস্ত্রধারী দুইজন ইহুদী সৈন্য ওমর আল খতিবের ঘাড় ও হাতে সর্ব শক্তিবলে চেপে ধরে আছে, এ সময় আর্তনাদরত ওমরের গোঙ্গানি শোনা যায়।
এদিকে পশ্চিম তীরের বুরিন গ্রামে ফিলিস্তিন মালিকানাধীন জমিতে আগুন ধরিয়ে ভূসম্পত্তির ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করেছে ইহুদী দুষ্কৃতকারীরা।
এদিন সন্ধ্যায় পশ্চিম তীরের নাবালুস শহরে ১৬ বছর বয়সী সাঈদ ইউসুফ ওদেহকে ইসরাইলি সৈন্যরা কাঁধে গুলি করে হত্যা করেছে। তারা গুলিবিদ্ধ সাঈদকে রক্তক্ষরণে মৃত্যু অবধি ফেলে রাখে!
দখলদার ইসরাইলি সৈন্যরা প্রথমে সাঈদকে গ্রেফতার করে, পরে মৃত সাঈদের লাশ রেড ক্রসের নিকট হস্তান্তর করে।
সাঈদের নির্মম মৃত্যুতে এলাকায় শোকের আবহ বিরাজ করছে।
পবিত্র রমজান মাসেও অভিশপ্ত দখলদার ইহুদী কর্তৃক মুসলিম দমন নিপিড়ন থেমে নেই। বরং ফিলিস্তিন জুড়ে পবিত্র এই মাসে রোজাদার মুসলিমিদের উপর দখলদার ইহুদীদের নিপীড়ন বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত ৬ মে বৃহস্পতিবারেও ফিলিস্তিনের পূর্ব জেরুজালেমের শাইখ জাররাহতে ইফতার কালীন সময়ে বর্বর হামলা চালিয়েছে দখলদার ইহুদীরা।
তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সীর বরাত দিয়ে দৈনিক সাবাহ নিউজ জানায়, পবিত্র এই মাসে সারাদিন সিয়াম সাধনার পর রোজাদার ফিলিস্তিনিরা যখন নিজেদের বাড়ির সামনে ইফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, ঠিক তখনই দখলদার ইহুদীরা মুসলিমদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। দখলদার ইহুদীরা বাড়ির ছাদ থেকে রোজাদার মুসলিমদের উপর পাথর, কাচের বোতল সহ বিভিন্ন আঘাতকারী বস্তু নিক্ষেপ করে।
এসময় অবৈধ ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইলের মুসলিম বিদ্বেষী কট্টর ডানপন্থী দল 'ওজমা ইয়েহুদিত' পার্টির নেতা ও ইসরাইলি সংসদ সদস্য 'ইতামার বেন গাভির' ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে বর্বর ইহুদীদের হামলায় প্ররোচিত করতে থাকে।
এদিকে ফিলিস্তিনে ইসরাইলি দখলদারত্বের বিরুদ্ধে পবিত্র রমজানে রোজাদার মুসলিমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বিক্ষোভ চালিয়ে যাচ্ছেন। বিক্ষোভ চলাকালে আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত আগ্রাসী ইহুদী সৈন্যরা মুসলিমদের উপর নৃশংসভাবে হামলা চালায়। বিক্ষোভ দমাতে মুসলিমদের উপর ব্যাপকহারে গ্রেফতার ও নির্যাতন চালাচ্ছে।
শাইখ জাররায় এমনই এক বিক্ষোভ থেকে আনাস ওবেইদ নামে ১৬ বছর বয়সী যুবককে আঘাতে আঘাতে নির্মমভাবে রক্তাক্ত করে গ্রেফতার করেছে ইসরাইলি সৈন্যরা।
গতরাতে শাইখ জাররায় বিক্ষোভরত ওমর আল খতিব নামে আরেক মুসলিমকে দখলদার ইহুদী সৈন্যরা হাটু দিয়ে ঘাড়ে আঘাত করে, যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে দ্রুতই ভাইরাল হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, গ্রেফতারের পূর্বে অস্ত্রধারী দুইজন ইহুদী সৈন্য ওমর আল খতিবের ঘাড় ও হাতে সর্ব শক্তিবলে চেপে ধরে আছে, এ সময় আর্তনাদরত ওমরের গোঙ্গানি শোনা যায়।
এদিকে পশ্চিম তীরের বুরিন গ্রামে ফিলিস্তিন মালিকানাধীন জমিতে আগুন ধরিয়ে ভূসম্পত্তির ক্ষতিসাধনের চেষ্টা করেছে ইহুদী দুষ্কৃতকারীরা।
এদিন সন্ধ্যায় পশ্চিম তীরের নাবালুস শহরে ১৬ বছর বয়সী সাঈদ ইউসুফ ওদেহকে ইসরাইলি সৈন্যরা কাঁধে গুলি করে হত্যা করেছে। তারা গুলিবিদ্ধ সাঈদকে রক্তক্ষরণে মৃত্যু অবধি ফেলে রাখে!
দখলদার ইসরাইলি সৈন্যরা প্রথমে সাঈদকে গ্রেফতার করে, পরে মৃত সাঈদের লাশ রেড ক্রসের নিকট হস্তান্তর করে।
সাঈদের নির্মম মৃত্যুতে এলাকায় শোকের আবহ বিরাজ করছে।
Comment