Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৪ মুহাররম,১৪৪৭ হিজরী || ১০ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৪ মুহাররম,১৪৪৭ হিজরী || ১০ জুলাই, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    জুলাই হত্যাকাণ্ডে সঙ্গে জড়িত ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার করলো সাবেক আইজিপি



    সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় স্বীকার করেছে।

    ট্রাইব্যুনালে সে বলেছে—আমি জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।

    জুলাই গণহত্যা চলাকালীন পুলিশ প্রধানের দায়িত্ব পালন করা চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেছে—এই মামলায় আমি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রাজসাক্ষী হতে চাই।

    বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এ বক্তব্য সে।

    জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে আদেশ দেয় ট্রাইব্যুনাল।

    তার আগে জুলাই-আগস্টের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ৩ জনের আনুষ্ঠানিক বিচার শুরুর আদেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।


    তথ্যসূত্র:
    ১.‘আমি জুলাই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত’, ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি
    -https://tinyurl.com/5y5pewsj
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    নেত্রকোনার বিজয়পুর সীমান্তে ২১ জনকে পুশ ইন করলো বিএসএফ


    নেত্রকোণার দুর্গাপুর উপজেলার বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে ২১ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে পাঠিয়েছে ভারতীয় সীমন্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ। তাদের মধ্যে ১৯ জন তৃতীয় লিঙ্গের এবং দুইজন পুরুষ।

    আটকদের বাড়ি, ঢাকা, চট্রাগ্রাম, রাজবাড়ি, পটুয়াখালি, মৌলভীবাজার, জামালপুর, টাঙ্গাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকায়।

    বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ভোর ৫টার দিকে নেত্রকোনার বিজয়পুর সীমান্ত দিয়ে তাদেরকে ঠেলে দেয় বলে জানিয়েছে নেত্রকোণা ৩১ বিজিবির বিজয়পুর ক্যাম্প কমান্ডার শহীদুল ইসলাম।


    তথ্যসূত্র:
    ১.বিজয়পুর সীমান্তে ২১ জনকে ঠেলে পাঠালো ভারত
    -https://tinyurl.com/mws5w5wx
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ফেনীতে বিদ্যুৎ ও মোবাইল নেটওয়ার্কহীন এলাকায় চরম বিপাকে স্থানীয়রা





      ফেনীতে টানা বর্ষণ ও ভারতীয় উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে অন্তত ২০টি স্থানে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার সীমান্তঘেঁষা বেশ কয়েকটি নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে মানুষ পড়েছে চরম ভোগান্তিতে। দুই উপজেলার কিছু এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটি, মিটার ও ট্রান্সফরমার বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ঘটনার শঙ্কায় প্রায় ৩১ হাজার ২০০ গ্রাহকের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ।

      জানা গেছে, ফুলগাজী উপজেলার আমজাদহাট ইউনিয়ন, ফুলগাজী সদরের কিসমত ঘনিয়ামোড়া, উত্তর শ্রীপুর, পূর্ব ঘনিয়ামোড়া, উত্তর নিলক্ষ্মী, পশ্চিম ঘনিয়ামোড়া, দেড়পাড়া, নিলক্ষ্মী, গোসাইপুর, মন্তলা, গাবতলা, কহুমা, জগতপুর এবং পরশুরাম উপজেলার ধনীকুন্ডা, শালধর, বেড়াবাড়িয়াসহ বেশকিছু এলাকায় বন্ধ হয়ে গেছে মোবাইল নেটওয়ার্ক। এতে যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে পড়েছে মানুষজন।

      ফুলগাজী জগতপুর এলাকার গৃহবধূ সালমা আক্তার গণমাধ্যমকে বলেছে, বন্যার পানিতে আমাদের বাড়ির চারপাশ ঘিরে আছে। কারো সঙ্গে কথা বলার উপায় নেই। মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক না থাকায় সন্তানদের খবর নিতে পারছি না। ভয় হয়, কোনো বিপদ হলে কীভাবে জানাবো।

      একই উপজেলার উত্তর শ্রীপুর এলাকার রবিউল আলম বলেন, আমার দুই সন্তান বিদেশে থাকে। বন্যার খবর শুনে ওরা বারবার ফোন করছে, কিন্তু ফোন যায় না। এই টাওয়ারগুলো যদি সচল রাখা যেত, তাহলে অন্তত খোঁজখবর জানানো যেত।

      ফুলগাজী উপজেলার বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতি প্রসঙ্গে পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) মো. হাবিবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেছে, উপজেলার প্রায় ৩০ শতাংশ এলাকায় সতর্কতামূলকভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। স্থানীয় মানুষের নিরাপত্তা বিবেচনায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফুলগাজী উপজেলায় পল্লী বিদ্যুতের অধীনে মোট গ্রাহক সংখ্যা ৩৮ হাজার, তাদের একটি বড় অংশই সাময়িক বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্নতার মধ্যে রয়েছে।


      তথ্যসূত্র:
      ১.ফেনীতে বিদ্যুৎ ও মোবাইল নেটওয়ার্কহীন বন্যাদুর্গত এলাকা, চরম দুর্ভোগে বানভাসিরা
      -https://tinyurl.com/5s6yxzyu
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        জুনিয়র সেনাদের যৌন হেনস্তা, ৭ দখলদার ইসরায়েলি সেনা আটক


        দখলদার ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর অ্যারো আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইউনিটে মোতায়েন সেনাদের র‌্যাগিংয়ের নামে যৌন হেনস্তা, হুমকি ও সমকামিতায় বাধ্য করার অভিযোগে সাত সৈন্যকে আটক করেছে দেশটির সামরিক পুলিশ।

        সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানায়, ৮ জুলাই, মঙ্গলবার রাতে অভিযুক্তদের আটক করা হয়। তাদের সবাই ১৩৬ নম্বর এয়ার ডিফেন্স ব্যাটালিয়নের সদস্য। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর সামরিক পুলিশ জানিয়েছে, ‘দীক্ষা অনুষ্ঠান’-এর সময় এই সেনারা জুনিয়র সদস্যদের সঙ্গে গুরুতর অসদাচরণ করেছে।

        আরেকটি স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইয়েনেত নিউজ জানিয়েছে, কয়েক সপ্তাহ ধরে অন্তত ১০ জন জুনিয়র সেনা এসব নিপীড়নের শিকার হয়। অভিযোগে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত সিনিয়র সেনারা জুনিয়র সদস্যদের ওপর শারীরিক নিপীড়ন চালিয়েছেন, যৌন হেনস্তা ও মারধর করেছে, হুমকি দিয়েছেন এবং কিছু ক্ষেত্রে সমকামিতায় বাধ্য করেছে।

        এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের পর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সামরিক আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।

        বিশ্লোষকরা মনে করছেন, গাজা হণহত্যার পাশাপাশি নিজ সৈন্যদের উপর যৌন সহিংসতার এসব ঘটনার ইসরায়েলি বাহিনীর নোংরা, সহিংস ও বর্বর মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ


        তথ্যসূত্র:
        1.7 soldiers from Arrow unit detained for alleged abuse of junior troops
        https://tinyurl.com/4k3s5k45
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ইসরায়েলি বর্বরতায় বেড়েই চলেছে মৃত্যু মিছিল, গাজায় নিহত আরও ১০৫



          দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় গাজার বিভিন্ন এলাকায় ৯ জুলাই, বুধবার কমপক্ষে ১০৫ ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও অন্তত ৫৩০ জন আহত হয়েছেন। গাজা ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এই তথ্য জানিয়েছে।

          এক বিবৃতিতে মন্ত্রণালয় জানায়, নিহতদের মধ্যে অন্তত সাতজন ত্রাণপ্রার্থী ছিলেন। ত্রাণ সংগ্রহের সময় তাদেরকে বর্বর ইসরায়েলি বাহিনী হামলা করে। ওই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫৭ জনের বেশি।

          ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া দখলদার ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত মোট ৫৭ হাজার ৬৮০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং এক লাখ ৩৭ হাজার ৪০৯ জন আহত হয়েছেন। বিশেষভাবে উদ্বেগজনক হচ্ছে গত ২৭ মে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সমর্থনে চালু হওয়া তথাকথিত ‘মানবিক সহায়তা সরবরাহ’ চালু হওয়ার পর থেকে সেখানে ত্রাণ নিতে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৭৭৩ জন ত্রাণপ্রার্থী নিহত হয়েছেন। পাশাপাশি পাঁচ হাজার ১০১ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন, যারা সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করছিলেন।

          এই তথাকথিত ত্রাণ ব্যবস্থাকে শুরু থেকেই ‘বিপজ্জনক প্রহসন’ বলে অভিহিত করে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো। ত্রাণ সংগ্রহের সময় সন্ত্রাসী ইসরায়েলের এসব হামলার ফলে সাধারণ নাগরিকদের মধ্যে চরম আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা সৃষ্টি হয়েছে।


          তথ্যসূত্র:
          1.LIVE: Israel kills 105 Palestinians in Gaza in 24 hours
          https://tinyurl.com/4k9u5uas
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আবারও ভারতীয় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, ২ পাইলট নিহত


            ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি জাগুয়ার যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে থাকা দুই পাইলটই নিহত হয়েছে। ৯ জুলাই, বুধবার দুপুর ১টা ২৫ মিনিটের দিকে এটি রাজস্থানের চুরু জেলার ভানোদা গ্রামে বিধ্বস্ত হয়। স্থানীয় থানার ইনচার্জ রাজালদেসার কমলেশ সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে জানায়, যুদ্ধবিমানটি ভানোদা গ্রামের কৃষিজমিতে বিধ্বস্ত হয়।

            বিমানটি বুধবার দুইজন পাইলটসহ ভারতের সুরতগড় বিমানঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছিল। এই ভারতীয় যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় দুই পাইলটই নিহত হয়েছে। বিমান বাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, ‘বুধবার রাজস্থানের চুরু জেলার কাছে রুটিন প্রশিক্ষণ মিশনের সময় একটি জাগুয়ার প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনার শিকার হয়। দুর্ঘটনায় উভয় পাইলটই গুরুতর আঘাত পায় এবং মারা যায়।’

            এর আগে প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়, ঘটনাস্থলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মানবদেহের অংশ পাওয়া গেছে, যা থেকে অনুমান করা হয়, বিমানে থাকা পাইলট হয়তো বেঁচে নেই। দুর্ঘটনাস্থলে প্রশাসন ও উদ্ধারকারী দল দ্রুত পৌঁছে যায়। তদন্ত এবং উদ্ধার কার্যক্রম এখনও চলছে। আরও তথ্য তদন্ত শেষে প্রকাশ করা হবে।

            তিন মাস আগে, এপ্রিল মাসে একই ধরনের একটি ঘটনা ঘটেছিল। তখন দেশটির বিমানবাহিনীর একটি দুই আসনের জাগুয়ার যুদ্ধবিমান জামনগর বিমানঘাঁটি থেকে রাতের একটি মিশনে অংশ নিতে উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই বিধ্বস্ত হয়। ওই দুর্ঘটনায় পাইলট সিদ্ধার্থ যাদব ইজেকশনের সময় গুরুতর আহত হয়ে প্রাণ হারায়। অপর পাইলটও গুরুতর আহত হয়।


            তথ্যসূত্র:
            1.IAF fighter jet crash: Both pilots killed as routine training mission turns fatal in Rajasthan’s Churu
            https://tinyurl.com/zjr5vyj2
            2. Indian Air Force Jaguar trainer aircraft crashes in Rajasthan’s Churu, both pilots killed
            https://tinyurl.com/yzvbfhvt
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              ভারত থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে বিপৎসীমার মাত্র দেড় মিটার নিচে গোমতী নদীর পানি




              টানা ভারী বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা ঢলে গোমতী নদীর পানি প্রতি মুহূর্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের মাঝে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। গত বছরের বন্যার ক্ষতি এখনো পুষিয়ে উঠতে না পারা এসব মানুষ এখন আরেকটি বন্যার মুখোমুখি। ফলে আতঙ্কে দিন কাটছে তাদের।

              বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকাল ৯টায় গোমতী নদীর পানি ৯ দশমিক ৬৮ মিটার দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে। এ নদীর বিপৎসীমা ১১ দশমিক ৩ মিটার। সুতরাং এখন বিপৎসীমার মাত্র ১ দশমিক ৬২ মিটার নিচ দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

              আগের ২৪ ঘণ্টা (মঙ্গলবার-বুধবার) টানা ভারী বর্ষণ হয়েছে। এরপর বুধবার (৯ জুলাই) সারা রাত থেমে থেমে বৃষ্টি পড়েছে। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে আবার শুরু হয়েছে অঝোর বৃষ্টি, সকাল ৮টা পর্যন্ত টানা বর্ষণ চলে।

              বৃষ্টি থামলেও থেমে নেই ভারতের উজান থেকে নেমে আসা ঢল। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে ভারী বর্ষণ হচ্ছে বলে খবর পাওয়া গেছে। সেখানকার পানি আসছে গোমতী নদীতে। ফলে নদীর কুমিল্লা অংশে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

              পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত গোমতী নদীর পানি ছিল বিপৎসীমার ৯ দশমিক ৪২ মিটারে। বুধবার সকাল ৮টায় পানি ছিল বিপৎসীমার ৮ মিটারে। বুধবার দিনব্যাপী নদীর পানি ১ দশমিক ৪২ মিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত নদীটির পানি বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৬ মিটার। ৪৮ ঘন্টায় গোমতী নদীর পানি বেড়েছে ৫ থেকে ৬ মিটারের মতো।

              অন্যদিকে, গত বছরের বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে না পারা মানুষজন নতুন করে বন্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। এসব মানুষের উৎকন্ঠা গেল বছরের চেয়েও বেশি।

              আমির আলী নামে নদী পাড়ের এক বাসিন্দা গণমাধ্যমকে বলেন, একটা বছরও পার হলো না, নতুন করে আবার বন্যার আশঙ্কা। গত বছর বন্যায় ঘর তলিয়ে গিয়েছিল। স্থানীয়দের সহযোগিতায় নতুন ঘর পেয়েছি। এটাও যদি ভেসে যায়, এবার আর কোনো উপায় থাকবে না।


              তথ্যসূত্র:
              ১.বিপৎসীমার দেড় মিটার নিচে গোমতী নদীর পানি, উৎকণ্ঠায় বাসিন্দারা
              -https://tinyurl.com/2bvapst7
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment

              Working...
              X