ফিলিস্তিন | গাজায় শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি হামলা, নিহত কমপক্ষে ১০ মুসলিম
ফিলিস্তিনের গাজায় একটি শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরাইলি বিমান বাহিনী। এতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন ফিলিস্তিনি মুসলিম।
ফিলিস্তিন ভিত্তিক গণমাধ্যম জানায়, অবরুদ্ধ গাজার জনবহুল শাতি শরণার্থী শিবির লক্ষ্য করে অভিশপ্ত ইসরাইল বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে কমপক্ষে ১০ জন মুসলিম প্রাণ হারিয়েছেন, গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন আরো ১৫ ফিলিস্তিনি, যাদের ৯ জন ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়েছেন।
গত ১৪ মে ২০২১ রাতের বেলায়, শরণার্থী শিবিরের একটি ঘর লক্ষ্য করে ইহুদীদের ছোঁড়া বোমার আঘাতে নিকটস্থ আরো চারটি ঘর ধ্বংস হয়ে যায়। ঘরটি থেকে আল্লাহর করুণায় বেঁচে যাওয়া একটি ২ মাসের শিশুকে উদ্ধার করা গেছে।
এদিকে, অবরুদ্ধ গাজার রাফাহ শহরে ইসরাইলি বিমান হামলায় ১ বছর বয়সী হুর আল জামিলী নিজ গৃহে নিহত হয়েছেন। উদ্ধার কাজে নিয়োজিত স্বাস্থ্য কর্মীরা জানান, ফিলিস্তিনে অভিশপ্ত ইহুদীদের বর্বরোচিত হামলায় নিহতের অধিকাংশই শিশু।
দখলদার ইসরাইলি সৈন্যের পাশাপাশি অভিশপ্ত ইহুদীরাও ফিলিস্তিন জুড়ে মুসলিম নিধনে ব্যাপকভাবে অংশ নিয়েছে।
এদিকে, বিচ্ছিন্ন চোরাগোপ্তা হামলার অংশ হিসেবে, গত ১৪ মে রাতে জাফফা শহরে উগ্র ইহুদীরা মুসলিমদের একটি বাড়ি লক্ষ্য করেছে মোলটোভ ককটেল নিক্ষেপ করে, যেখান থেকে আগুনে মারাত্মক দগ্ধ ৩ মুসলিম শিশুকে আহতাবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
পশ্চিম তীরের রামাল্লায় বেতেল্লো শহরে ইহুদি সন্ত্রাসীরা ১৫ বছরের এক শিশুকে মাথায় গুলি করেছে।
রেড ক্রিসেন্টের তথ্যমতে, অবরুদ্ধ গাজায় ও ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমে গত ১৪, মে শুক্রবারে ফিলিস্তিনিদের উপর দখলদার ইসরাইলের দমন-পীড়নে ১৭৫৭ জন মুসলিম আহত হন, যাদের মধ্যে ২৫০ জন সরাসরি গুলিবিদ্ধ ও ৩২৫ জন রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, ১০ মে থেকে ১৪ মে, ২১ পর্যন্ত গত চার দিনে অবরুদ্ধ গাজায় ইহুদি ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে অন্তত ১২২ জন, যাদের মধ্যে ৩১জন শিশু; আহত ৯০০ অধিক।
অভিশপ্ত ইসরাইলি বিমান হামলায় নিজ বাড়িতে নিহত হওয়ার পূর্বে, ইউসুফ মানসির ফেসবুকে দেয়া তার শেষ স্ট্যাটাসে বলেনঃ
"এটা আমাদের জীবনের শেষ কয়েক ঘণ্টা হতে পারে, কারণ ইসরাইলের পরবর্তী হামলায় আমরাও মারা যেতে পারি...যাইহোক, আমার প্রতি কারো কোন ক্ষোভ থাকলে, দয়াকরে আমায় ক্ষমা করুন, কারণ আমি শপথ করে বলছি, আমি জেনে-বুঝে কখনো কাউকে আঘাত দেইনি।...আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নেই এবং হযরত মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল।"
ফিলিস্তিনের গাজায় একটি শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরাইলি বিমান বাহিনী। এতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ১০ জন ফিলিস্তিনি মুসলিম।
ফিলিস্তিন ভিত্তিক গণমাধ্যম জানায়, অবরুদ্ধ গাজার জনবহুল শাতি শরণার্থী শিবির লক্ষ্য করে অভিশপ্ত ইসরাইল বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে কমপক্ষে ১০ জন মুসলিম প্রাণ হারিয়েছেন, গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন আরো ১৫ ফিলিস্তিনি, যাদের ৯ জন ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়েছেন।
গত ১৪ মে ২০২১ রাতের বেলায়, শরণার্থী শিবিরের একটি ঘর লক্ষ্য করে ইহুদীদের ছোঁড়া বোমার আঘাতে নিকটস্থ আরো চারটি ঘর ধ্বংস হয়ে যায়। ঘরটি থেকে আল্লাহর করুণায় বেঁচে যাওয়া একটি ২ মাসের শিশুকে উদ্ধার করা গেছে।
এদিকে, অবরুদ্ধ গাজার রাফাহ শহরে ইসরাইলি বিমান হামলায় ১ বছর বয়সী হুর আল জামিলী নিজ গৃহে নিহত হয়েছেন। উদ্ধার কাজে নিয়োজিত স্বাস্থ্য কর্মীরা জানান, ফিলিস্তিনে অভিশপ্ত ইহুদীদের বর্বরোচিত হামলায় নিহতের অধিকাংশই শিশু।
দখলদার ইসরাইলি সৈন্যের পাশাপাশি অভিশপ্ত ইহুদীরাও ফিলিস্তিন জুড়ে মুসলিম নিধনে ব্যাপকভাবে অংশ নিয়েছে।
এদিকে, বিচ্ছিন্ন চোরাগোপ্তা হামলার অংশ হিসেবে, গত ১৪ মে রাতে জাফফা শহরে উগ্র ইহুদীরা মুসলিমদের একটি বাড়ি লক্ষ্য করেছে মোলটোভ ককটেল নিক্ষেপ করে, যেখান থেকে আগুনে মারাত্মক দগ্ধ ৩ মুসলিম শিশুকে আহতাবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
পশ্চিম তীরের রামাল্লায় বেতেল্লো শহরে ইহুদি সন্ত্রাসীরা ১৫ বছরের এক শিশুকে মাথায় গুলি করেছে।
রেড ক্রিসেন্টের তথ্যমতে, অবরুদ্ধ গাজায় ও ফিলিস্তিনের রাজধানী জেরুজালেমে গত ১৪, মে শুক্রবারে ফিলিস্তিনিদের উপর দখলদার ইসরাইলের দমন-পীড়নে ১৭৫৭ জন মুসলিম আহত হন, যাদের মধ্যে ২৫০ জন সরাসরি গুলিবিদ্ধ ও ৩২৫ জন রাবার বুলেটে আহত হয়েছেন।
উল্লেখ্য, ১০ মে থেকে ১৪ মে, ২১ পর্যন্ত গত চার দিনে অবরুদ্ধ গাজায় ইহুদি ইসরাইলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে অন্তত ১২২ জন, যাদের মধ্যে ৩১জন শিশু; আহত ৯০০ অধিক।
অভিশপ্ত ইসরাইলি বিমান হামলায় নিজ বাড়িতে নিহত হওয়ার পূর্বে, ইউসুফ মানসির ফেসবুকে দেয়া তার শেষ স্ট্যাটাসে বলেনঃ
"এটা আমাদের জীবনের শেষ কয়েক ঘণ্টা হতে পারে, কারণ ইসরাইলের পরবর্তী হামলায় আমরাও মারা যেতে পারি...যাইহোক, আমার প্রতি কারো কোন ক্ষোভ থাকলে, দয়াকরে আমায় ক্ষমা করুন, কারণ আমি শপথ করে বলছি, আমি জেনে-বুঝে কখনো কাউকে আঘাত দেইনি।...আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন মাবুদ নেই এবং হযরত মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহর বান্দা এবং রাসূল।"
Comment