Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১২ সফর, ১৪৪৭ হিজরী || ০৭ আগস্ট, ২০২৫ ঈসায়ী​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১২ সফর, ১৪৪৭ হিজরী || ০৭ আগস্ট, ২০২৫ ঈসায়ী​

    ভিডিও || কাশ্মীরে থানায় পুলিশের নির্যাতনে মুসলিম যুবকের মৃত্যু



    কাশ্মীরের শ্রীনগরে থানায় এক মুসলিম যুবককে নির্যাতন করে হত্যা করেছে দখলদার ভারতীয় পুলিশ।

    কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, শ্রীনগরের ঈদগাহ এলাকায় রিয়াজ আহমদ নামের ৩২ বছর বয়সী ওই যুবককে পুলিশ একটি থানায় আটক করে এবং পরে নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করা হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। এ ঘটনায় স্থানীয় জনগণ রাস্তায় নেমে ভারতীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে।

    উল্লেখ্য, অধিকৃত কাশ্মীরে স্বাধীনতা আন্দোলন দমন করার নামে ভারত সরকার দীর্ঘদিন ধরে নানা ধরনের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে আসছে। এই প্রক্রিয়ায় বহু নিরীহ সাধারণ নাগরিককে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করে দীর্ঘ সময় ধরে বিনা বিচারে আটক রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি, বন্দিদের ওপর শারীরিক নির্যাতনের ফলে নিহতের ঘটনাও ঘটছে।

    ভিডিওটি আর্কাইভ থেকে দেখুন:
    https://archive.org/details/kashamir...ath-06-08-2025


    তথ্যসূত্র:
    1. Youth tortured to death in police custody in Srinagar
    https://tinyurl.com/fahd6eur
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন, উদ্বেগ প্রকাশ করে ২৪৪ শিক্ষকের বিবৃতি


    ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনের (OHCHR) কার্যালয় স্থাপনের ঘোষণায় উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতি প্রদান করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের ২৪৪ জন শিক্ষক উদ্বেগ। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট ২০২৫) এ বিবৃতি দেন তারা। বিবৃতি প্রদানকারী শিক্ষকের মধ্যে রয়েছেন ৫০ জন অধ্যাপক, ৪১ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৭৮ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৭৫ জন প্রভাষক। বিবৃতি প্রদানকারী শিক্ষকদের বিস্তারিত তালিকা www.mullobodh.com ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

    বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা, বাংলাদেশের শিক্ষক সমাজ, ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনের (OHCHR) কার্যালয় স্থাপনের ঘোষণায় গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। আমরা মনে করি, এ সিদ্ধান্ত দেশের সার্বভৌমত্ব, শিক্ষা-সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মানসিক গঠনের ওপর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যদিও মানবাধিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, তবে জাতিসংঘের ‘মানবাধিকার’ ধারণা অনেক ক্ষেত্রেই আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। পূর্বে দেখা গেছে, এই ধরনের আন্তর্জাতিক অফিস পশ্চিমা এজেন্ডা বাস্তবায়নের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়—যেমন এলজিবিটি (LGBTQ+), ইউনিফর্ম ফ্যামিলি কোড, গর্ভপাতের বৈধতা ইত্যাদি। ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ পরিপন্থী এসব বিষয় আমাদের পাঠ্যক্রমে চাপিয়ে দেবার মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থা ও সমাজে বিভ্রান্তি ও সংকট তৈরির যৌক্তিক শঙ্কা আমাদের মধ্যে তৈরি হয়েছে।”

    তারা বলেন, এই অফিস প্রাথমিকভাবে ৩ বছরের একটি প্রজেক্ট হিসেবে দেখানো হলেও বাস্তবে এটি দীর্ঘমেয়াদে রূপ নিতে পারে, যা ভবিষ্যৎ সরকারের স্বাধীন সিদ্ধান্ত গ্রহণের পথ সংকীর্ণ করে দিতে পারে। বিশ্বের যেসব দেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস রয়েছে, সেসব দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও আন্তর্জাতিক মর্যাদা প্রশ্নবিদ্ধ। উপরন্তু সরকারের এ সিদ্ধান্ত জনগণের মতামত ও জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী।

    তারা আরও বলেন, আমরা মনে করি, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে জনগণের মতামত, ধর্মীয় নেতৃত্ব, জাতীয় সংসদ ও শিক্ষাবিদদের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত ছিল। দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতি-সার্বভৌমত্ব এবং ধর্মীয় ও সামাজিক মূল্যবোধ রক্ষার স্বার্থে আমরা এই সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।”

    বিবৃতি প্রদানকারী শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ ওমর ফারুক ও সহকারী অধ্যাপক মো. আব্দুস সবুর, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (আইইউবি) সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রভাষক আসিফ মাহতাব উৎস, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামীমা তাসনীম, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. আরিফ মোর্শেদ খান, মেডিকেল কলেজ ফর ওমেন অ্যান্ড হসপিটালের সহকারী অধ্যাপক ডা. মিলিভা মোজাফফর, বুয়েটের অধ্যাপক মো. মাসুদ করিম এবং বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. লামিউর রায়হানসহ অন্যান্য শিক্ষাবিদরা।

    উল্লেখ্য, বিবৃতি প্রদানকারীদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ জন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০ জন, বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮ জন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ জন, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ৯ জন, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের ৬ জন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ জন, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ জন, বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের ৪১ জনসহ অনান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজের শিক্ষকগণ রয়েছেন।


    তথ্যসূত্র:
    ১. ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস, উদ্বেগ প্রকাশ করে ২৪৪ শিক্ষকের বিবৃতি
    https://tinyurl.com/ye22rsu4
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      মসজিদের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে



      নেত্রকোনার বারহাট্টায় মসজিদের টাকা আত্মসাৎ ও সড়কের খোয়া লুটের অভিযোগে নুরুল ইসলাম টিপন মিয়া (৫০) নামের ইউনিয়ন বিএনপির এক নেতাকে শোকজ করা হয়েছে।

      টিপন মিয়া উপজেলার সিংধা ইউনিয়ন বিএনপির মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সহসম্পাদক।

      বুধবার (০৬ আগস্ট) এই ঘটনা ঘটেছে।

      এলাকাবাসীরা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, গত বছরের ৫ আগস্টের পর টিপন মিয়া দলীয় প্রভাব খাটিয়ে গ্রামের মাঝপাড়া জামে মসজিদের সভাপতির পদ দখল করে। তারপর মসজিদের দান-অনুদানের টাকা-পয়সা আত্মসাৎ করে। নিজের ছোট ভাইয়ের ১৪০ শতক জমি জোর করে দখল করে চাঁদা দাবি করে আসছে।

      সম্প্রতি গ্রামের নির্মাণাধীন পাকা সড়ক থেকে কয়েক গাড়ি ইটের খোয়া লুট করে টিপন মিয়া। এ ছাড়া দলীয় প্রভাব ব্যবহার করে এলাকার মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করে আসছে। এসব বিষয়ে ভুক্তভোগীরা মিলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর অভিযোগ করেন। পরে টিপন মিয়াকে শোকজ করা হয়।


      তথ্যসূ্ত্র:
      ১. মসজিদের টাকা আত্মসাৎ, বিএনপি নেতাকে শোকজ
      https://tinyurl.com/mwhacvuh
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        জুলাই ঘোষণাপত্রে শাপলা চত্বরের গণহত্যা উপেক্ষিত: বিস্মিত হেফাজতে ইসলাম



        অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আনুষ্ঠানিকভাবে পঠিত জুলাই ঘোষণাপত্রে ২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিল শাপলা চত্বরের নৃশংস গণহত্যার বিচারের কোনো প্রতিশ্রুতির উল্লেখ না থাকায় হতাশা ও বিস্ময় প্রকাশ করেছে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

        বুধবার (০৬ আগস্ট) বিকালে এক যৌথ বিবৃতিতে হেফাজতের আমীর আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী হাফিযাহুল্লাহ ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান হাফিযাহুল্লাহ হতাশা ও বিস্ময় প্রকাশ করেছে।

        বিবৃতিতে তারা বলেন, মূলত শাপলা চত্বরের গণপ্রতিরোধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়েই জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আলেম-ওলামা, মাদরাসা শিক্ষার্থী ও তৌহিদি জনতা দলে দলে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অকাতরে রক্ত দিয়েছে; জান দিয়েছে। অথচ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের পঠিত জুলাই ঘোষণাপত্রে শাপলা গণহত্যার বিচারের প্রতিশ্রুতি দূরের কথা, কোনো উল্লেখই নেই! ঘোষণাপত্র পাঠকালে হেফাজত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত থাকা সত্ত্বেও এমনটি হয়েছে। ফলে এটি যে সচেতনভাবে করা হয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। ওলামায়ে কেরাম ও মাদরাসা শিক্ষার্থীরা এতে বিক্ষুব্ধ হয়েছেন। আমরা হতাশ ও বিস্মিত! সামনে দিন আরও আছে। এই উপেক্ষার বিষয়টি অবশ্যই আমাদের মনে থাকবে।

        তারা আরও বলেন, ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলাম-এর নেতৃত্বে দেশের সমগ্র ওলামায়ে কেরাম ও তৌহিদি জনতা শাহবাগী-আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও হিন্দুস্তানি আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে গণজাগরণ ও গণআন্দোলনের অভূতপূর্ব নজির গড়ে তুলেছিল। ওই বছরের ৫ মে ‘ঢাকা অবরোধ’ কর্মসূচি দিয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী গণপ্রতিরোধ গড়ে তোলে হেফাজতে ইসলাম। সেদিন মতিঝিল শাপলা চত্বরে বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন করে রাতের আঁধারে নিরীহ-নিরস্ত্র আলেম-ওলামা ও মাদরাসাছাত্রদের ওপর নৃশংস গণহত্যা চালায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার যৌথবাহিনী। তারা বহু লাশ গুম করেছিল। সেই নারকীয় গণহত্যা আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচিত হয়েছিল। এছাড়া ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর মোদির আগমনবিরোধী গণপ্রতিরোধেও শহীদ হন প্রায় দুই ডজন আলেম ও মাদরাসা শিক্ষার্থী।

        নেতৃবৃন্দ বলেন, শাপলার শহীদদের পরিবার ও প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীরা আজও সেই ভয়াল কালরাতের ট্রমা থেকে বের হতে পারেননি। তারা ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিতে ভয় পাচ্ছেন; নিজেদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। কারণ এখনো গণহত্যাকারী হাসিনার সাজানো প্রশাসন ও গোয়েন্দা ব্যবস্থার আমূল সংস্কার করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। অত্যাচারীরা এখনো বহাল। সাক্ষীদের দীর্ঘদিনের মানসিক ভীতি ও ট্রমা কাটাতে এবং তাদের আস্থায় আনতে সরকারকে উদ্যোগ নিতে হবে। তা নাহলে শাপলা গণহত্যার বিচারকাজ আগানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

        তারা আরও বলেন, পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার ষোল বছরের শাসনজুড়ে ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদবিরোধী গণপ্রতিরোধের প্রেরণা ও পথিকৃৎ হেফাজতে ইসলাম। ২০১৩ সালে শাহবাগী ফ্যাসিবাদকে রুখে না দিলে বাংলাদেশ বহু আগেই সামরিকভাবেও দিল্লির উপনিবেশে পরিণত হয়ে যেত। ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ওলামায়ে কেরামের আত্মত্যাগ ও অবদান ভুলিয়ে দেওয়া যাবে না। ইসলামবিদ্বেষী সেক্যুলাররা কখনোই এতে সফল হতে পারবে না।


        তথ্যসূত্র:
        ১. জুলাই ঘোষণাপত্রে শাপলা চত্বরের গণহত্যা উপেক্ষিত: হেফাজতে ইসলাম
        https://tinyurl.com/42z96ejv
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          জুলাইয়ের বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে ইউএনওর সাথে হত্যা মামলার আসামি আ.লীগ নেতা



          ​জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শেরপুরের ঝিনাইগাতী থানা মোড়ে শহীদ সৌরভ চত্বরের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন। সেই অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) পাশে দেখা গেল এক আওয়ামী লীগ নেতাকে, যে কি না আবার মামলার আসামি। তাকে নিয়েই ইউএনও এবং প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা মোড়ক উন্মোচন করেছে।

          একই দিনে একই ধরণের ঘটনা ঘটেছে নকলা উপজেলায়। পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে ইউএনওর পাশে দেখা গেল আরেক আওয়ামী লীগ নেতাকে। সেও বিভিন্ন মামলার আসামি।

          মঙ্গলবারের (৫ আগস্ট) এ দুই ঘটনায় বেশ সমালোচনা হচ্ছে শেরপুরজুড়ে। রাষ্ট্রীয় প্রোগ্রামে আওয়ামী নেতাদের উপস্থিতি নিয়ে নাখোশ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সচেতন মহলেরা। অনেকে অভিযোগ করেছে, প্রশাসনের কর্মকর্তারা আওয়ামী নেতাদের কৌশলে পুনর্বাসনের চেষ্টা চালাচ্ছে।


          তথ্যসূত্র:
          ১. জুলাইর অনুষ্ঠানে ঝিনাইগাতী ও নকলা ইউএনওর সঙ্গে আ. লীগ নেতারা, ভাইরাল ছবি
          https://tinyurl.com/4ubthyxm
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            আবু সাঈদ হত্যার ভিডিও এআই দিয়ে বানানো : আদালতে হাসিনার আইনজীবী



            জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আগামী ১৭ আগস্ট পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

            বুধবার (৬ আগস্ট) বেলা ১১টার পর থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ সাক্ষ্যগ্রহণ কার্যক্রম চলে।

            এদিন সাক্ষ্য দেন দুই প্রত্যক্ষদর্শী। তারা হলেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রিনা মুরমু এবং এনটিভির রংপুর প্রতিনিধি একেএম মঈনুল হক। তারা ২০২৩ সালের ১৬ জুলাই সংঘটিত আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ডের আগের ও পরের পরিস্থিতি আদালতের সামনে তুলে ধরেন।

            সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আসামিপক্ষের রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন দুই সাক্ষীকে জেরা করে।

            সাংবাদিক মঈনুল হককে জেরা করতে গিয়ে আইনজীবী আমির হোসেন দাবি করে, আবু সাঈদের ওপর হামলার যে ভিডিও ফুটেজ রয়েছে, তা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। তবে মঈনুল হক এই দাবি অস্বীকার করে জানান, ফুটেজটি তিনি নিজেই ধারণ করেছেন এবং সেটি সম্পূর্ণ সত্য।


            তথ্যসূত্র:
            ১. আবু সাঈদ হত্যার ভিডিও এআই দিয়ে বানানো : হাসিনার আইনজীবী
            https://tinyurl.com/ynzc74d9
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X