Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৫ সফর, ১৪৪৭ হিজরী || ১০ আগস্ট, ২০২৫ ঈসায়ী​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৫ সফর, ১৪৪৭ হিজরী || ১০ আগস্ট, ২০২৫ ঈসায়ী​

    কাশ্মীরে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় বাহিনী



    ভারতীয় বাহিনী দখলকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার এবং ডোডা জেলায় ব্যাপক তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে, যেখানে বেসামরিক নাগরিকদের বাড়িঘর লক্ষ্য করে এসব অভিযান পরিচালিত হচ্ছে।

    কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের একটি প্রতিবেদনে জানা গেছে, গত ৯ আগস্ট কিশতওয়ার জেলার ২৬টি বাড়িতে অভিযান চালানো হয়, যার মধ্যে রয়েছে মুহাম্মদ আমিন ভাটের বাসভবন, যাকে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ স্বাধীনতাপন্থী হিসেবে চিহ্নিত করেছে। অভিযানের সময়ে, বেসামরিক নাগরিকদের বাড়ি ধ্বংস, তাদের সম্পত্তি জব্দ এবং মানসিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে।

    এছাড়াও এর আগে ভারতীয় বাহিনী ডোডা জেলায় অন্তত ১৫টি স্থানে একযোগে তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করে। এসব অভিযানে মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত সম্পত্তি জব্দ করেছে।

    তথ্যসূত্র:
    1. Dozens of houses raided in massive crackdowns in Kishtwar, Doda districts of IIOJK
    https://tinyurl.com/5fmj7ane
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    গাজায় অনাহার-অপুষ্টিতে আরও ১১ জনের মৃত্যু



    ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েলের নির্মম সামরিক আগ্রাসনে গাজার মাটি রক্তাক্ত হচ্ছে প্রতিদিন। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই গণহত্যায় ইতিমধ্যে ৬১,৩৬৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন ১,৫২,৮৫০ জন। ৯ আগস্ট, শনিবার অবরুদ্ধ গাজায় খাদ্য ও ওষুধের অভাবে আরও ১১ জন প্রাণ হারিয়েছেন, যাদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু। বর্বর ইসরায়েলি হামলায় এদিন ৩৯ জন শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও ৪৯১ জন। এছাড়া, মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে দখলদার ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে ২১ জন নিহত ও ৩৪১ জন আহত হয়েছেন।

    ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে জানা গেছে, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী ৯ আগস্ট, শনিবার গাজার বিভিন্ন এলাকায় হামলা চালিয়ে ৩৯ জনকে হত্যা করেছে। এ সময় ৪৯১ জন আহত হয়েছেন, যাদের অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। এখনও অনেক লাশ ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে, উদ্ধারকারী দলগুলো সেখানে পৌঁছাতে পারছে না ইসরায়েলি বাহিনীর বাঁধার কারণে।

    গাজার অবরুদ্ধ জনগণ খাদ্য ও চিকিৎসা সামগ্রীর জন্য হন্যে হয়ে ত্রাণ কেন্দ্রের দিকে ছুটছে। কিন্তু সন্ত্রাসী ইসরায়েলি সেনারা সেখানেও হামলা চালাচ্ছে। শনিবার সাহায্য বিতরণ কেন্দ্রের কাছে ২১ জন নিহত ও ৩৪১ জন আহত হয়েছেন। মে ২৭ থেকে এ পর্যন্ত সাহায্য নিতে গিয়ে মোট ১,৭৪৩ জন নিহত ও ১২,৫৯০ জন আহত হয়েছেন।

    দখলদার ইসরায়েলের নির্মম অবরোধের কারণে গাজায় খাদ্য, পানি ও ওষুধের মারাত্মক সংকট তৈরি হয়েছে। শনিবার অনাহার ও অপুষ্টিতে ১১ জন মারা গেছেন, যাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন শিশু। এ পর্যন্ত অনাহারে মৃতের সংখ্যা ২১২ জন, যার মধ্যে ৯৮ জনই শিশু।

    তথ্যসূত্র:
    1. Gaza death toll nears 61,400 amid Israel’s genocidal war
    https://tinyurl.com/5yeucmy8
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      নোয়াখালীর সেনবাগে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শত কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি


      নোয়াখালীর সেনবাগের অন্যতম বাণিজ্যিক কেন্দ্র সেবারহাট বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কয়েকটি উৎপাদনমুখী কারখানাসহ ২৫টির বেশি দোকান পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট, সেনাবাহিনী ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি,অগ্নিকান্ডে প্রায় শত কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

      স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা গণমাধ্যমকে জানান, শনিবার (০৯ আগস্ট) দিবাগত রাত আনুমানিক সাড়ে বারোটার দিকে সেবারহাট বাজারের মহিব উল্যাহর প্লাইউডের কারখানায় আগুন লাগার পর মুহূর্তেই তা আশপাশের প্রায় ২৫টি দোকান ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে, প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের ৩ টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। আগুনের তীব্রতা বাড়ায় যোগ দেয় আরো ২ ইউনিট। তাদের সহযোগিতা করে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা। প্রায় তিন ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন। ততোক্ষণে পুড়ে ছাই হয়ে যায় বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।

      ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতির পরিমাণ শতকোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। তবে, এখন পর্যন্ত আগুন লাগার সঠিক কারণ ও ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।


      তথ্যসূত্র:
      ১.নোয়াখালীর সেনবাগে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শত কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি
      -https://tinyurl.com/yj8vnyar
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        হাসিনার আর্শিবাদপুষ্ট কর্মকর্তাদের ‘প্রটেকশন’ ও প্রমোশন দিচ্ছে অন্তবর্তী সরকারের ৪ উপদেষ্টা



        পতিত শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের আস্থাভাজন সুবিধাভোগী কর্মকর্তারা প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়সহ সরকারি অনেক দপ্তর ও সংস্থায় এখনো রাজত্ব করছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর শীর্ষ পদগুলোতে পরিবর্তন হয়েছে সামান্যই।

        গণমাধ্যমের অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে হাসিনার নিয়োগকৃত অধিকাংশ কর্মকর্তাই রয়ে গেছে। তারা জোটবদ্ধ এবং নিজেদের মধ্যে কিছুদিন পরপর গোপন বৈঠকও করে, যেন তারা সুযোগের অপেক্ষায় আছে।

        ১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়ার বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে মহীউদ্দীন খান আলমগীরের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ অনুসারী আমলারা ‘জনতার মঞ্চ’ নাম দিয়ে আন্দোলন করে এবং একপর্যায়ে সচিবালয়ে ‘আমলা বিদ্রোহ’ হয়। তারই পুনরাবৃত্তির আলামত দেখা যাচ্ছে পতিত সরকারের সুবিধাভোগীদের মধ্যে।

        সচিবালয় সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, অন্তর্বর্তী সরকারের চারজন উপদেষ্টা তাদের মন্ত্রণালয়গুলোতে আওয়ামী সচিব এবং অতিরিক্ত সচিবদের প্রটেকশন দিচ্ছে। তারা মৌখিক আদেশ দিয়েছে যে, সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টার সম্মতি ছাড়া কোনো কর্মকর্তাকে পদায়ন কিংবা প্রত্যাহার করা যাবে না। এ ধরনের নির্দেশনার ফলে ফ্যাসিস্ট আমলের অনেক সুবিধাভোগী কর্মকর্তা আগের মতোই বেপরোয়াভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
        পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ করত। তার কিছুই হয়নি। স্বপদেই রয়েছে। সাতক্ষীরা হত্যাযজ্ঞের নির্দেশদাতা হিসেবে চিহ্নিত সচিব নাজমুল আহসানকে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব করা হয়েছে। অর্থ সচিব ড. খায়রুজ্জামান সালমান এফ রহমান এবং পলাতক গভর্নর রউফের লোক হিসেবে পরিচিত। ইআরডি সচিব শাহরিয়ার কাদের সিদ্দিকী ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর ইসমত আরা সাদিকের পিএস ছিল। নাজমা মোবারক এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান ও পলাতক গভর্নর রউফ এবং পতিত সরকারের অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকার বন্ধু। তারাও আছে বহালতবিয়তে এবং পদোন্নতি পাচ্ছে।

        হাসিনার দোসর হিসেবে চিহ্নিত অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সিরাজুন নূর চৌধুরী (৬৩৬২) ও ইআরডি অতিরিক্ত সচিব একেএম শাহাবউদ্দিনকে (৬৩৫৯) ইতোমধ্যে সচিব করা হয়েছে। তেমনি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির জন্য অন্যতম অভিযুক্ত মেজবাহ উল হকের স্ত্রী তসলিমা কানিজ নাহিদকেও (৬৩৪০) সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অথচ পদোন্নতি ও পদায়নের জন্য গঠিত কমিটি ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট-পরবর্তীকালে পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিবদের সচিব পদে পদোন্নতি দিতে অনীহা দেখাচ্ছে।

        ৫ আগস্ট-পরবর্তী সরকারের আদেশগুলো পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, জুলাই আন্দোলনের সমর্থকদের প্রতি অবহেলা করা হচ্ছে। অন্যদিকে হাসিনার অনুগত যারা টুঙ্গিপাড়া কিংবা ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দিয়েছে, তাদের পদায়ন কিংবা পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে।

        সচিবালয়ের নির্ভরযোগ্য সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে শেখ হাসিনা থাকাকালে যেসব কর্মকর্তা পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত সচিব হয়, বর্তমান সরকারের আমলে তাদেরই পদোন্নতি দিয়ে সচিব করা হয়েছে। এরা ফ্যাসিস্টদের সহযোগী ছিল এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বিরোধিতা করেছে।


        তথ্যসূত্র:
        ১.হাসিনার আর্শিবাদপুষ্ট কর্মকর্তাদের ‘প্রটেকশন’ দিচ্ছেন সরকারের ৪ উপদেষ্টা
        -https://tinyurl.com/mvm5vhjd
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          ভারতের উত্তর প্রদেশে বাঙালি মুসলিমদের ওপর নিপীড়ন, নিজ দেশেই নির্বাসিত মুসলিমরা



          ভারতের উত্তর প্রদেশের নয়ডা ও হরিয়ানার গুরুগ্রাম অঞ্চলে বাঙালি মুসলিমদের বাংলাদেশি আখ্যা দিয়ে এলাকা থেকে তাড়ানোর ঘটনা দিন দিন আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখানে বাংলাভাষী মুসলিমদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চলছে এবং তাদের ওপর নানা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এই পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশটির রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং সমাজকর্মীরা, যারা স্থানীয় প্রশাসন ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

          গত ৯ আগস্ট মাকতুব মিডিয়া এক প্রতিবেদনে জানায়, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যসভার সাংসদ এবং অভিবাসী শ্রমিক কল্যাণ বোর্ডের চেয়ারম্যান সামিরুল ইসলাম সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টের মাধ্যমে সেখানে মুসলিমদের দুর্দশার কথা তুলে ধরেছেন।

          তিনি লিখেছেন, ‘মুসলিমরা আজ নিজের দেশে নির্বাসিত! এই দেশ তাদেরও। যারা তাদেরকে ‘বিদেশি’ বলে চিহ্নিত করছে এবং তাড়িয়ে দিচ্ছে, তাদেরকে বলতে চাই, এই মাটিতে তাদের চেয়ে বড় অধিকার আর কারো নেই। দেশের প্রধানমন্ত্রী যেমন ভারতীয়, তেমনি এই মানুষগুলোও ভারতীয়।’

          তিনি আরও বলেন, ‘আমি গুরুগ্রামের বেশিরভাগ বাঙালি বসতি পরিদর্শন করেছি এবং পরিস্থিতি খুব কাছ থেকে দেখেছি। ২০-২৫ বছর ধরে সেখানে বসবাস করা শ্রমিকরা এখন ভয় এবং উদ্বেগের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন, কারণ কেবল বাংলা ভাষায় কথা বলার কারণে তাদের বাংলাদেশি হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে।’

          এছাড়া, বাংলা ভাষা ও সাংস্কৃতিক রীতিনীতির কারণে তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্য করা হচ্ছে। এক মহিলা নেত্রী জানান, ‘বাঙালিদের সাথে মানুষের মতো নয়, কুকুরের মতো আচরণ করা হচ্ছে।’

          উল্লেখ্য, বাংলাভাষী মুসলিমদের বিরুদ্ধে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অবৈধ আটক ও জোরপূর্বক বহিষ্কার বৃদ্ধি পেয়েছে। মহারাষ্ট্র, গুজরাট, দিল্লি, ওড়িশা, আসামসহ বিভিন্ন রাজ্যে ২০২৫ সালের মে থেকে জুলাই পর্যন্ত এই ধরনের ঘটনা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এমনকি, বাঙালি মুসলিমদের বাংলাদেশি হিসেবে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে এবং তাদের আইনি সহায়তা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।


          তথ্যসূত্র:
          1. “Exiles in their own land”: TMC MP slams anti-Bengali discrimination in Noida, Gurugram
          https://tinyurl.com/2weu3usx
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            ডেঙ্গুতে আরও ০৩ জনের মৃত্যু; চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯৮ জন



            বেড়েই চলেছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়া মৃত্যুর সংখ্যা। নগরবাসীর জীবনে আতঙ্কের ছায়া নিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যাও। সারাদেশে ২৪ ঘন্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং এই সময়ের মধ্যে সারাদেশে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩২৫ জন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৯৮ জনের। তাদের মধ্যে ৫৬ জন পুরুষ এবং ৪২ জন নারী।

            শনিবার (০৯ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সারাদেশে ২৪ ঘন্টায় এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে এবং এই সময়ের মধ্যে সারাদেশে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩২৫ জন। মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে একজন পুরুষ এবং দুজন নারী। মৃতদের মধ্যে দুজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বাসিন্দা। অন্যজন বরিশাল বিভাগের। এদিকে নতুন আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বাইরের জেলার রোগীর সংখ্যা ২৩০ জন, যা মোট আক্রান্তের একটি বড় অংশ। অন্যদিকে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন মোট ২৩ হাজার ৭৩৫ জন, যার মধ্যে ১৩ হাজার ৯৩১ জন পুরুষ এবং ৯ হাজার ৮০৪ জন নারী।


            তথ্যসূত্র:
            ১. ডেঙ্গুতে আরো ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫ জন
            https://tinyurl.com/3uztenzh
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বিমান থেকে ফেলা সাহায্যের বাক্স মাথায় পড়ে গাজায় শিশু মুহান্নাদের মৃত্যু




              ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েলের নির্মম অবরোধের মুখে মানবিক সহায়তার জন্য আকাশপথে ফেলা একটি বাক্সের নিচে চাপা পড়ে ১৪ বছর বয়সী মুহান্নাদ ইদের মৃত্যু হয়েছে। গাজার আল-নুওয়াইরি পাহাড়ের পশ্চিমে নুসাইরাত শরণার্থী শিবিরের কাছে ৯ আগস্ট, শনিবার এ হৃদয়বিদারক ঘটনা টি ঘটে। এটি গত জুলাই মাস থেকে শুরু হওয়া বিমান সহায়তা কার্যক্রমের মধ্যে চতুর্থ মৃত্যুর ঘটনা। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, এই ধরনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৩ জন নিহত এবং ১২৪ জনের বেশি আহত হয়েছেন।

              মুহান্নাদ ইদ (৯ আগস্ট) শনিবার সকালে গাজার আল-নুওয়াইরি এলাকায় বিমান থেকে ফেলা সাহায্যের বাক্স সংগ্রহ করতে গিয়ে মৃত্যুর মুখে পড়ে। ঘটনাস্থল থেকে তাকে আল-আওদা হাসপাতালে নেওয়া হলেও চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। একই দিনের শুরুতে গাজা সিটির আল-ইয়ারমুক এলাকায় আরেকজন ফিলিস্তিনি সাহায্য বাক্সের নিচে চাপা পড়ে মারা যান। এর আগে আল-জাওয়াইদায় একটি তাবুতে পড়ে যাওয়া বাক্সের নিচে চাপা পড়ে একজন নার্স এবং ১১ বছর বয়সী একটি শিশুর মৃত্যু হয় একইভাবে।

              গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায় বা জোরপূর্বক খালি করা অঞ্চলে বেশিরভাগ সাহায্য প্যাকেজ ফেলা হচ্ছে, যা সংগ্রহ করতে গিয়ে বেসামরিক লোকজন সরাসরি ইসরায়েলি সেনাদের গুলির লক্ষ্যে পরিণত হচ্ছেন।

              গাজার মানুষের উপর ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েলের নির্মমতা দিন দিন বাড়ছে। আকাশপথে সাহায্য পাঠানোর নামে আরও বেশি মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে, কিন্তু পশ্চিমা বিশ্ব ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরবতা এই গণহত্যাকে সমর্থন এমনকি সহযোগিতা করে চলেছে।


              তথ্যসূত্র:
              1. Updates: Gaza child crushed by aid drop as Israel kills 21 more seeking aid
              https://tinyurl.com/4rev3zu2
              2. Palestinian boy killed by air-dropped aid box in central Gaza
              https://tinyurl.com/4e8aupmh
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                ভারতীয় মাদকের নতুন রুট গোমতী নদী; পানিতে ভাসিয়ে পাঠানো হচ্ছে বড় বড় চালান




                জুলাই বিপ্লবের পর দেশের প্রেক্ষাপট বদলে গেছে। পরিবর্তন এসেছে দখল, চাঁদাবাজি, মাদক কারবারসহ বিভিন্ন অপকর্ম নিয়ন্ত্রণে। সীমান্তে পণ্য চোরাচালানেও ব্যবহার হচ্ছে নতুন নতুন কৌশল। এর মধ্যে নদীপথে চোরাকার অন্যতম। এরই অংশ হিসেবে ভারত থেকে নেশাজাতীয় দ্রব্য দেশে ঢোকানোর সহজ ও ব্যয়সাশ্রয়ী রুট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে কুমিল্লার গোমতী নদী।

                নদীপাড়ের বাসিন্দা ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরা গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, কুমিল্লার বিবির বাজার স্থলবন্দর থেকে ১৩০ কিলোমিটার ভেতরে ডাম্বুর বাঁধ । সম্প্রতি স্থলবন্দর থেকে এক কিলোমিটার আগে কটক বাজার এলাকায় নদীর বেড়িবাঁধের কাছে একটি বস্তা ভেসে আসে। সন্দেহবশত বস্তাটি পানি থেকে তুলে আনে বিজিবি। খোলার পর তাতে বিভিন্ন রঙের বেশ কয়েকটি বোতল দেখা যায়। ফেনসিডিল, মদসহ বিভিন্ন মাদকে পূর্ণ ছিল বোতলগুলো। সেগুলো জব্দ করে ক্যাম্পে নিয়ে ধ্বংস করে বিজিবি। এভাবে মাঝেমধ্যেই গোমতী নদী হয়ে ভেসে আসে বস্তা। কখনো দেখা যায় শুধু বোতল। সেগুলো খুললেই মেলে বিভিন্ন ধরনের মাদক।

                বিজিবি সদস্য এনামুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, বস্তাগুলো ভারত থেকে বিভিন্ন ধরনের চিহ্ন দিয়ে নদীর পানিতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। মাদক কারবারিরা সেগুলো কয়েকটি স্থান থেকে সংগ্রহ করে। চিহ্ন অনুযায়ী যার যার চালান বুঝে নেয় তারা। কখনো কখনো আবার পানির খালি বোতল, মবিলের খালি বোতল, কলাগাছসহ বিভিন্ন হালকা বস্তুর সঙ্গে মাদকদ্রব্যের বস্তা বেঁধে নদীর উজান থেকে পানিতে ছেড়ে দেওয়া হয়। বস্তা ও চিহ্নের ছবি তুলে তা বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের মোবাইল ফোনে পাঠিয়ে দেওয়া হয় । ওই ছবি দেখে ভাটির মাদক কারবারিরা নির্দিষ্ট স্থান থেকে চালান তুলে নেয় ।

                পানিতে ভেসে আসা মাদক কীভাবে কারবারিরা চেনে বা এত স্রোতের মধ্যে কীভাবে তারা সেগুলো শনাক্ত করতে পারে- এমন প্রশ্নের উত্তরে এই বিজিবি সদস্য বলেন, মাদক কারবারিরা এগুলা সহজেই বুঝতে পারে । তাদের কয়েকটি দল বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে । এক জায়গায় না পারলে আধা কিলোমিটার দূরে গিয়ে বস্তাগুলো সংগ্রহ করে । ঘাসের বস্তা ও ঝুড়ির মধ্যে করেও এরা নদী থেকে তুলে নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দেয়। স্থানীয়দের অনেকেই মাদক কারবারে জড়িত । স্থানীয়রা জড়িত না থাকলে দূর থেকে এসে কেউ এগুলো সংগ্রহ করতে পারত না।

                তথ্যসূত্র:
                ১. মাদক পরিবহনের নতুন রুট গোমতী নদী
                https://tinyurl.com/2rme4e9m
                নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  বিপুল অঙ্কের টাকা নিয়ে ভারতে পালানোর সময় সীমান্তে আটক দিপু মনির ভাগনে


                  ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালানোর সময় নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনির ভাগনে ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দীনকে তিন দালালসহ আটক করেছে পুলিশ।

                  শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে মহেশপুর উপজেলার জেলেপোতা গ্রাম থেকে স্থানীয় জনতা তাদের আটক করে পুলিশে দেয়।

                  স্থানীয় বাসিন্দা ও পুলিশ সূত্রের বরাতে গণমাধ্যমগুলো জানায়, বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্ত দিয়ে বিপুল অঙ্কের টাকা নিয়ে দিপু মনির ভাগনে রিয়াজ উদ্দীন ভারতে পালানোর সময় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের হাতে আটক হয়। তারা রিয়াজের কাছ থেকে টাকা কেড়ে নিয়ে মহেশপুরের দালালদের কাছে হস্তান্তর করে।

                  শনিবার দুপুরে এ খবর জানতে পেরে সীমান্ত এলাকা থেকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে মহেশপুরের জেলেপোতা গ্রামের লোকজন তিন দালালসহ রিয়াজ উদ্দীনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। খবর পেয়ে মহেশপুর ৫৮ বিজিবি ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।


                  তথ্যসূত্র:
                  ১. ভারতে পালানোর সময় দিপু মনির ভাগনেসহ আটক ৪
                  https://tinyurl.com/mrx3ps7r
                  নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    ভারতের বিহারে পুলিশের হেফাজতে মুসলিম যুবকের মৃত্যু, পরিবারের অভিযোগ শ্বাসরোধ করে হত্যা



                    ভারতের বিহারের সিওয়ান জেলায় পুলিশের হেফাজতে ২০ বছর বয়সী এক মুসলিম যুবক নিহত হয়েছে। নিহত যুবকের নাম ফয়েজ আনোয়ার। তার পরিবার দাবি করেছে, পুলিশ তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে।

                    গত ৯ আগস্ট মাকতুব মিডিয়া এক প্রতিবেদনে জানায়, গত ৩১ জুলাই পুলিশ ফয়েজ আনোয়ারকে চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তী ২ আগস্ট পুলিশ তাকে মৃত ঘোষণা করে এবং দাবি করে যে সে অসুস্থ হয়ে পড়েছিল এবং পরে আত্মহত্যা করেছে। তবে, ফয়েজের পরিবার এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে এবং নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ করেছে।

                    ফয়েজের বড় ভাই সাইফ আলী জানান, ‘তার শরীরে গভীর আঘাতের চিহ্ন ছিল, বিশেষত ঘাড়ে দুটি দাগ ছিল, যা শ্বাসরোধে হত্যার ইঙ্গিত দেয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি বারবার পুলিশের কাছে ফয়েজের সাথে দেখা করার অনুমতি চেয়েছিলাম, কিন্তু তারা আমাকে ফিরিয়ে দিয়েছে। শেষ পর্যন্ত যখন আমি তাকে দেখতে পাই, তখন পুলিশ তার লাশ নিয়ে বের হয়ে আসছিল।’

                    পরিবারের অভিযোগ, পুলিশ প্রথমে লাশের পরিচয় গোপন করার চেষ্টা করে এবং পরে হাসপাতাল নিয়ে গেলে ফয়েজকে মৃত ঘোষণা করা হয়। সাইফ আলীর ভাষায়, ‘পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের মধ্যে স্পষ্ট সমন্বিত গোপন খেলা চলছিল’।

                    এছাড়াও ফয়েজের পরিবার এবং তাদের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাইফ হাসান অভিযোগ করেছেন যে, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন সময়মতো পাওয়া যাচ্ছে না, যা তদন্তে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। তিনি বলেন, ‘এটি ন্যায়বিচারের স্পষ্ট অস্বীকৃতি, রাষ্ট্রকে ফরেনসিক পরীক্ষা ও স্বাধীন তদন্তের মাধ্যমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।’

                    এখন পর্যন্ত ফয়েজের মৃত্যুর ঘটনায় কোন পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত বা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। ফয়েজের মা জায়দা খাতুন ইতিমধ্যে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়ে ছেলের হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছেন।

                    তথ্যসূত্র:
                    1. “My son was killed in police custody”: Mother of 20-year-old Muslim youth in Bihar’s Siwan
                    https://tinyurl.com/ywyybz7x
                    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      জাবির হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ


                      হল ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। গত ৮ আগস্ট জাবি ছাত্রদলের হল কমিটি ঘোষণার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেছে। হলে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শনিবার (৯ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হলের সামনে থেকে একটি মিছিল বের করে। পরবর্তীতে একে একে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন আবাসিক হলের শিক্ষার্থী মিছিলে অংশ নেয়। বিক্ষোভ মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বট তলা এলাকা হয়ে নতুন কলা ভবনের সামনে দিয়ে মেয়েদের হল হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেয়।

                      বিক্ষোভ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা হলের অভ্যন্তরে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জানিয়ে ‘হল পলিটিক্সের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন; ওয়ান টু থ্রি ফোর, হল পলিটিক্স নো মোর’ ইত্যাদি স্লোগান দেন। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা হল ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিসহ ছয় দফা দাবি উপাচার্যের নিকট পেশ করেন।

                      তাদের দাবিগুলো হল- বিশ্ববিদ্যালয়ের হলসমূহে সকল ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ, ভবিষ্যতে হলে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত শিক্ষার্থী এবং গণ-রুম ও গেস্ট-রুমে ‘র‍্যাগিং’ সংস্কৃতিতে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক শাস্তির সুনির্দিষ্ট রূপরেখা প্রণয়ন, অতি দ্রুত হল সংসদ গঠন করে শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা, রাজনৈতিক সংগঠনের যেকোনো উপহারসামগ্রী একমাত্র হল প্রশাসনের মাধ্যমে প্রদান এবং এতে ওই সংগঠনের নাম বা কোনো চিহ্ন ব্যবহার না করা, হলের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বহিরাগতদের অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ, হলের মেয়াদোত্তীর্ণ ছাত্রদের বিরুদ্ধে অনতিবিলম্বে ব্যবস্থা গ্রহণ।


                      তথ্যসূত্র:
                      ১. হল ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে জাবিতে বিক্ষোভ
                      -https://tinyurl.com/yrttfx5w
                      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                      Comment

                      Working...
                      X