Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি || ১লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি || ১লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    গোপনে আল-আকসা মসজিদের নিচে খনন করছে দুর্বৃত্ত ইসরায়েল!


    ফিলিস্তিনের দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের নিচে গোপন খনন চালিয়ে ইসলামি প্রত্ননিদর্শন ধ্বংস করছে দুর্বৃত্ত ইসরায়েল। আল-আকসার ঐতিহাসিক পরিচয় মুছে দিয়ে শহরকে ইহুদিকরণের ষড়যন্ত্র চলছে। ১ সেপ্টেম্বর, সোমবার ফিলিস্তিনি প্রশাসনের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

    বার্তাসংস্থাটি বলছে, দুর্বৃত্ত ইসরায়েল দখলকৃত পূর্ব জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের নিচে গোপনে খনন চালাচ্ছে এবং ইসলামি নিদর্শন ধ্বংস করছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি প্রশাসন।

    ৩১ আগস্ট, রবিবার এক বিবৃতিতে জেরুজালেম গভর্নরেট জানায়, ফাঁস হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী আল-আকসার নিচে বেআইনি খনন কাজ চালাচ্ছে। বিবৃতিতে বলা হয়, দুর্বৃত্ত ইসরায়েল ইচ্ছাকৃতভাবে উমাইয়া যুগের ইসলামি প্রত্ননিদর্শন ধ্বংস করছে। এগুলো মুসলমানদের এই স্থানের ন্যায্য মালিকানার জীবন্ত প্রমাণ ও সুস্পষ্ট দলিল।

    গভর্নরেট জানায়, আল-আকসার ঐতিহাসিক পরিচয় মুছে ফেলার উদ্দেশ্যে এবং কথিত ‘টেম্পল মাউন্ট’ বর্ণনাকে জোরালো করার জন্য দখলদার ইসরায়েল এসব ইসলামি নিদর্শন ধ্বংস করছে।

    গভর্নরেট সতর্ক করে আরও জানায়, আন্তর্জাতিক তদারকি এড়িয়ে গোপনে এই খননকাজ করা হচ্ছে। এতে মসজিদটির ভিত্তি এবং ঐতিহাসিক স্থাপনার ওপর গুরুতর ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়, এসব খননের মাধ্যমে ইসরায়েল “পূর্ব জেরুজালেমকে ইহুদিকরণের পরিকল্পনায় নতুন বাস্তবতা চাপিয়ে দিতে চাইছে।”

    গভর্নরেট আন্তর্জাতিক মহল, জাতিসংঘ ও তার সাংস্কৃতিক সংস্থা ইউনেস্কোকে অবিলম্বে হস্তক্ষেপ করে এসব লঙ্ঘন বন্ধ করা এবং দখলদার ইসরায়েলকে জবাবদিহি করার আহ্বান জানায়।

    বহু বছর ধরেই ইহুদী সন্ত্রাসীরি আল-আকসার নিচে সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে। ফিলিস্তিনিদের মতে, এর সবই পূর্ব জেরুজালেমকে ইহুদিকরণের বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ। আল-আকসা মসজিদের তত্ত্বাবধানের একমাত্র অধিকার জর্ডান-পরিচালিত জেরুজালেম এনডাওমেন্ট কাউন্সিলের।

    আল-আকসা মসজিদ মুসলমানদের জন্য বিশ্বের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল পূর্ব জেরুজালেম দখল করে নেয়। পরে ১৯৮০ সালে তারা পুরো শহরটি সংযুক্ত করে নেয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. Palestinians accuse Israel of destroying Islamic artifacts under Jerusalem’s Al-Aqsa Mosque
    https://tinyurl.com/yrrtsbr2
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    দখলদার ইহুদিবাদী বাহিনীর হামলায় পশ্চিম তীরে আহত ছয় ফিলিস্তিনি



    ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েলের অব্যাহত সন্ত্রাস ও বর্বরতার শিকার হচ্ছে নিরপরাধ ফিলিস্তিনিরা। ৩১ আগস্ট, রবিবার সন্ধ্যায় হেবরনের দক্ষিণে আল-ফওয়ার শরণার্থী শিবিরে দখলদার ইসরায়েলি সেনাদের গুলিবর্ষণে অন্তত চারজন ফিলিস্তিনি আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে। একই সময়ে অবৈধ বসতি স্থাপনকারী ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীরা এক দম্পতির ওপর হামলা চালিয়ে আহত করে।

    রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম প্যালেস্টাইন টিভি জানায়, ইহুদিবাদী দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী হঠাৎ করেই আল-ফওয়ার শরণার্থী শিবিরে ঢুকে নির্বিচারে গুলি চালায় এবং টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় চারজন আহত হন। পরে প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি নিশ্চিত করে যে আহতদের মধ্যে দুই শিশু রয়েছে, যাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

    অন্যদিকে, মাসাফের ইয়াত্তা অঞ্চলের খিল্লেত আল-দাবা গ্রামে দখলদার ইহুদিবাদী বসতি-দখলদাররা এক ফিলিস্তিনি দম্পতিকে হামলা করে গুরুতর আহত করে। বসতি-বিরোধী কর্মী অসামা মাখমারা তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আনাদোলুকে বলেন, হামলার সময় দখলদার ইসরায়েলি সেনারা গ্রাম থেকে আরও তিন ফিলিস্তিনিকে আটক করেছে।

    পশ্চিম তীরে ইহুদিবাদী দখলদার বাহিনীর নৃশংসতায় নিহত ও আহতের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত পশ্চিম তীরে ১,০১৬ ফিলিস্তিনি নিহত এবং ৭,০০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন। বিশেষভাবে নারী ও শিশুদের ওপর হামলার ঘটনা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে।

    তথ্যসূত্র:
    1. 6 Palestinians injured by Israeli army fire, illegal settlers in occupied West Bank
    https://tinyurl.com/2jxb7bmf
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গাজায় আবারো ‘নিজেদের গুলিতে’ নিহত এক দখলদার ইসরায়েলি সেনা



      গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যেই এবার নিজেদের গুলিতে প্রাণ হারাল এক দখলদার ইসরায়েলি সেনা। গাজায় আগ্রাসন চালাতে গিয়ে ভুলবশত নিজেদের ছোড়া গুলিতে (ফ্রেন্ডলি ফায়ার) এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৩২ জন ইসরায়েলি দখলদার সেনা নিহত হয়েছে। সর্বশেষ এই ঘটনাটি আবারো দখলদার বাহিনীর অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ও সমন্বয়ের বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে।

      টাইমস অব ইসরায়েলর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩০ আগস্ট, শনিবার দক্ষিণ গাজায় এই ঘটনা ঘটে। দখলদার কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, রিজার্ভ সেনা সদস্য অ্যারিয়েল লুবলিনার নিজের বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়। চলমান আগ্রাসনে এই ঘটনা দখলদার সেনাদের জন্য এক দুঃখজনক অধ্যায় হিসেবে যুক্ত হয়েছে।

      নিহত সেনা অ্যারিয়েল লুবলিনার ইসরায়েলি বাহিনীতে (আইডিএফ) সার্জেন্ট ফার্স্ট ক্লাস পদে কর্মরত ছিল। সে প্রায় ১০ বছর আগে ব্রাজিল ছেড়ে ইসরায়েলে চলে আসে। তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।

      প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, গাজায় চলমান অভিযানে এখন পর্যন্ত অন্তত ৯০০ ইসরায়েলি সেনা প্রাণ হারিয়েছে। আহতের সংখ্যা ইতোমধ্যেই কয়েক হাজার ছাড়িয়েছে। যদিও হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে বহুগুণ বেশি কিন্তু নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে ইহুদিবাদী দখলদার পক্ষ বরাবরের মত এ সংক্রান্ত তথ্য গোপন করে আসছে।

      দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী তাদের ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত সংখ্যা গোপন করলেও, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সূত্রে জানা গেছে যে গাজায় ইহুদিবাদী সৈন্যদের মৃত্যু ও আহতের সংখ্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলোও স্বীকার করেছে যে, প্রতিরোধ যোদ্ধাদের ও ইসলামিক জিহাদের প্রতিরোধ কৌশল তাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

      তথ্যসূত্র:
      1. IDF reservist killed in suspected friendly fire incident in southern Gaza
      https://tinyurl.com/2vcde3df
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        ভিডিও || ভারতে তিন মুসলিম যুবককে নির্মমভাবে পিটিয়েছে হিন্দুত্ববাদীরা


        ভারতের উত্তর প্রদেশের হাপুর জেলার পরতাপুর এলাকায় তিন মুসলিম যুবককে নির্মমভাবে পিটিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা। ধর্মীয় পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পরই তাদের ওপর এ হামলা চালানো হয়। হামলার সময় মুসলিম যুবকদের ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে বাধ্য করা হয়।

        ভারতীয় গণমাধ্যম মাকতুম মিডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৬ আগস্ট কাজ শেষে বাড়ি ফেরার সময় ওয়াসিম, রিজওয়ান ও আমির নামের এই তিন যুবকের পথ আটকায় কয়েকজন হিন্দুত্ববাদী। লোহার রড ও লাঠিসোটা হাতে তারা প্রথমে তাদের নাম জানতে চায়। মুসলিম নাম শুনেই তাদের ওপর হামলা চালানো হয়।

        হামলার এক ফাঁকে দুই যুবক আমির এবং রিজওয়ান কোনওভাবে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়, আর তৃতীয় যুবক ওয়াসিমকে হিন্দুত্ববাদীরা বেঁধে নির্মমভাবে মারধর করে। হামলার ঘটনায় ওয়াসিম গুরুতর আহত হন এবং তাকে জরুরি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। রিজওয়ান ও আমিরও মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন।

        ভুক্তভোগীদের পরিবার পিলখুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। তারা অভিযুক্তদের নামও উল্লেখ করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন দীপক, নিখিল, জে.জে. কবর ও পঙ্কজ। অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে পরিবারগুলো।

        এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যেও তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। গ্রামবাসীরা বলছেন, এই ধরনের হামলা তাদের মধ্যে ভয় সৃষ্টি করেছে। তারা পুলিশের কাছে দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

        ভিডিওটি আর্কাইভ থেকে দেখুন:
        https://archive.org/details/three-youth.mp-4

        তথ্যসূত্র:
        1. “We were asked our names,” say Muslim men attacked in Hapur, forced to chant Jai Shri Ram
        https://tinyurl.com/49kk7fjs
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত অন্তত ৫০০, ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়েছে পুরো গ্রাম



          আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় এলাকা কুনার প্রদেশে শক্তিশালী ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও প্রায় ১০০০ জন।

          ১ সেপ্টেম্বর এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড।

          সংবাদমাধ্যমটি বলছে, আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে গভীর রাতে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কুনার প্রদেশ। আফগান তথ্য মন্ত্রণালয় তুর্কি সংবাদ সংস্থা আনাদোলুকে জানিয়েছে, সেখানে অন্তত ৫০০ জন নিহত এবং ১০০০ জন আহত হয়েছেন।

          মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৬.০। জালালাবাদের পূর্ব-উত্তরপূর্বে ২৭ কিলোমিটার দূরে এবং ভূগর্ভের ৮ কিলোমিটার গভীরে এর উৎপত্তি হয়।

          ইউএসজিএস আরও জানায়, প্রধান কম্পনের পর একই এলাকায় আরও দুটি আফটারশক আঘাত হানে, যার মাত্রা ছিল ৫.২। নানগারহার জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, আহতদের স্থানীয় আঞ্চলিক হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।

          ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের মুখপাত্র মাওলানা জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ হাফিযাহুল্লাহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স বার্তা বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে আজকের রাতের ভূমিকম্পে আমাদের কয়েকটি পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে প্রাণহানি ও সম্পদের ক্ষতি হয়েছে।’

          তিনি আরও জানান, স্থানীয় প্রশাসন ও বাসিন্দারা উদ্ধারকাজে অংশ নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় ও পার্শ্ববর্তী প্রদেশগুলো থেকে সহায়ক দল ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছে।


          তথ্যসূত্র:
          1. Earthquake wreaks havoc in Afghanistan’s Kunar province; at least 500 dead, and over 1,000 injured
          https://tinyurl.com/y7w8jdac
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            অধিকৃত পশ্চিম তীরে নতুন বসতি স্থাপন করেছে দখলদার ইসরায়েল



            অধিকৃত পশ্চিম তীরের হেবরন শহরে কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো একটি নতুন ইহুদি বসতি স্থাপন করেছে দখলদার ইসরায়েল। ‘আভিয়াদ’ নামক এই নতুন পাড়া হেব্রনের দক্ষিণে বেনি নাইম জংশনের কাছে গড়ে তোলা হয়েছে, যেখানে ইতোমধ্যেই ১০টি দখলদার ইসরায়েলি পরিবার বসতি স্থাপন করেছে। ৩১ আগস্ট, রবিবার তুরস্কভিত্তিক গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।

            ইসরায়েল হায়োম সংবাদপত্র জানিয়েছে, আভিয়াদ বসতিটি এমন একটি কৌশলগত এলাকায় নির্মিত হয়েছে, যা হেব্রনকে দক্ষিণের অবৈধ বসতিগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত করে। পাশাপাশি, এটি নেগেভ মরুভূমি পর্যন্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের মধ্যে সম্ভাব্য সংযুক্তি বিচ্ছিন্ন করতে ভূমিকা রাখবে।

            কিরিয়াত আরবা কাউন্সিলের মতে, এই বসতির লক্ষ্য হলো হেব্রন থেকে নেগেভ পর্যন্ত ফিলিস্তিনি ভূমির ভৌগোলিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা এবং আশপাশের বসতিগুলোর সংযোগ জোরদার করা।

            আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের সমস্ত বসতি অবৈধ হিসেবে বিবেচিত, যা চতুর্থ জেনেভা কনভেনশনেরও লঙ্ঘন – যেখানে দখলদার শক্তিকে তার নিজস্ব নাগরিকদের দখলকৃত অঞ্চলে স্থানান্তর করতে নিষেধ করা হয়েছে।

            এই বসতি স্থাপনের ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে যখন দখলদার ইসরায়েলি নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা ফিলিস্তিনকে সম্ভাব্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির প্রেক্ষিতে পশ্চিম তীরে দখল সম্প্রসারণসহ নানা পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।


            তথ্যসূত্র:
            1. New Israeli settlement established in occupied West Bank: Report
            https://tinyurl.com/uz7tbjax
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে ৮০ ফিলিস্তিনি শহীদ


              ​দিনে দিনে নৃশংসতার সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরায়েলি সেনারা। বেসামরিকদের লক্ষ্য করে প্রতিনিয়তই বাড়ছে হত্যাযজ্ঞ। গাজার বাড়িঘর থেকে শুরু করে শরণার্থী শিবির সর্বত্রই চলছে নারকীয় তাণ্ডব। ৩১ আগস্ট, রবিবার ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বর্বর ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৮০ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। এর মধ্যে ৩১ জনই ছিলেন ক্ষুধার্ত মানুষ যারা ত্রান সহায়তা নিতে গিয়ে বর্বর ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারান।

              গাজার চিকিৎসা সূত্রের বরাতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার মোট ৮০জন শহীদদের লাশ বিভিন্ন হাসপাতালে পৌঁছায়। এর মধ্যে আল-শিফা হাসপাতালে ৭ জন, শেখ রাদওয়ান ক্লিনিকে ৫ জন, আল-আউদা হাসপাতালে ৯ জন, আল-আকসা হাসপাতালে ১৪ জন এবং নাসের হাসপাতালে ২৫ জনের মৃতদেহ আনা হয়।

              সবচেয়ে হৃদয়বিদারক বিষয় হলো—এই শহীদদের মধ্যে ৩১ জন ছিলেন মানবিক সহায়তার সন্ধানে থাকা সাধারণ মানুষ। তীব্র ক্ষুধা, ওষুধের অভাব ও অবরোধের মধ্যে তারা ত্রাণ নিতে গিয়েছিলেন; কিন্তু দখলদার বাহিনী তাদের সরাসরি গুলি করে হত্যা করে।

              একইসাথে, বর্বর ইসরায়েলি বাহিনী অ্যাম্বুলেন্স ও উদ্ধারকারী দলগুলোকেও বাধা দিয়েছে, ফলে আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া সম্ভব হয়নি। এর ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে শঙ্কা রয়েছে।

              গাজার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া দখলদার ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলের গণহত্যা এবং মার্কিন মদদে পরিচালিত এই আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৬৩,৪৫৯ ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছে, আহত হয়েছে ১,৬০,২৫৬ জন, এবং ১১,০০০ এরও বেশি মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। লক্ষাধিক পরিবার গৃহহীন হয়ে ত্রানের অভাবে দুর্ভিক্ষে ভুগছে, যেখানে বহু শিশু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছে।

              তথ্যসূত্র:
              1. 80 Palestinians killed, including 31 aid seekers, by Israeli targeting in Gaza
              https://tinyurl.com/4fywntyy
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                আরও এক কাশ্মীরি মুসলিমের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল দখলদার ভারত



                কাশ্মীরে দমননীতি আরও কঠোর করেছে দখলদার ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। অপরাধী আখ্যা দিয়ে আরও এক কাশ্মীরি মুসলিমের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল দখলদার ভারত।

                ৩১ আগস্ট কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিস এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, পুঞ্চ জেলার মান্ডি তহসিলের চাপরিয়ান গ্রামের বাসিন্দা মুহাম্মদ আজমের সাত মারলা জমি বাজেয়াপ্ত করেছে ভারতীয় পুলিশ। তাকে ঘোষিত অপরাধী আখ্যা দিয়ে ফৌজদারি আইনের আওতায় এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

                এর আগে, পুলওয়ামা জেলার রত্নিপোরা এলাকায় গুলজার আহমদ দার নামে আরও এক ব্যক্তির একটি দ্বি-তলা বাড়ি সিল করে দেয় পুলিশ। বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরো আইন বা ইউএপিএ-এর অধীনে এ সম্পত্তি সিলগালা করা হয়।

                ভারতীয় কর্মকর্তারা ঘোষণা দিয়েছে যে, সংশ্লিষ্ট সম্পত্তি আর বিক্রি, ভাড়া বা হস্তান্তর করা যাবে না এবং কোনো নিয়ম ভাঙলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

                তথ্যসূত্র:
                1. More properties of Kashmiris seized in Poonch, Pulwama under draconian laws
                https://tinyurl.com/3dpaxnne
                নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                Comment


                • #9
                  আ.লীগ ও হাসিনাকে ফেরাতে অনলাইনে ফের সক্রিয় সিআরআই



                  অন্তর্বর্তী সরকার, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপির বিরুদ্ধে একের পর এক সাইবার আক্রমণের পেছনে কাজ করছে আওয়ামী লীগের সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (সিআরআই)। আক্রমণ থেকে রেহাই পাচ্ছে না শীর্ষ রাজনীতিবিদ, উপদেষ্টা ও সামরিক-বেসামরিক আমলাসহ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে থাকা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) দিয়ে তৈরি ভিডিও ক্লিপ, বেনামি ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে সিআরআই এক ধরনের সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

                  এক কথায়, জুলাই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করে দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা মেশিন হিসাবে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি, যা এখন পরিচালিত হচ্ছে ভারত থেকে।

                  গণমাধ্যম সূত্র জানায়, প্রধানত তিনটি লক্ষ্য সামনে রেখে এই মুহূর্তে কাজ করছে সিআরআই। প্রথমত— অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করা। দ্বিতীয়ত— যেকোনো মূল্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভন্ডুল করা এবং তৃতীয়টি হচ্ছে— বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির বিরুদ্ধে জনমত তৈরিসহ গণ-অভ্যুত্থানের সব শক্তির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ফিরিয়ে আনা। এজন্য প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করা হচ্ছে।

                  প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের শুরুতে সরকার গঠনের পর ২০১০ সালে সিআরআই’র কার্যক্রম শুরু হয়। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ছিল প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা। কিন্তু বাস্তবে গোপনে নানা জায়গা থেকে পরিচালিত হতো সিআরআই’র কার্যক্রম।

                  জানা গেছে, ক্ষমতা হারানোর প্রাথমিক ধকল কাটিয়ে উঠে গত তিন মাস থেকে ফের সক্রিয় হয়েছে সিআরআই। তবে এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা ও কাজে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর আগে দীর্ঘদিন সিআরআই’র মূল দায়িত্বে ছিল এই মুহূর্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় বসবাসরত হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। এছাড়াও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ শেখ পরিবারের একাধিক সদস্য প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি বোর্ডে রয়েছে।

                  অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগের গবেষণা, তথ্য কার্যক্রম পরিচালনা, নীতিনির্ধারণ, প্রচার-প্রচারণার কাজের কথা বলা হলেও আদতে সিআরআই এখন ভিন্ন কাজ করছে। শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে আওয়ামী কালচারাল ফ্যাসিস্ট যাদের বলা হয়, তাদের সংগঠিত করে কাজে লাগানোর প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। এজন্য এ তালিকার টকশোর জনপ্রিয় মুখ, সিনিয়র সাংবাদিক, ইউটিউবার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার বুদ্ধিজীবীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। সিআরআই’র দিল্লির এই কার্যালয় থেকেই এসব ছদ্মবেশী কালচারাল ফ্যাসিস্টদের নানা কৌশলে কাজে লাগাতে বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে একে অপরের মুখোমুখি দাঁড় করানো, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত করার নামে লুকিয়ে থাকা আওয়ামী কালচারাল শক্তিকে জড়ো করা, বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিকে চরম প্রতিপক্ষ হিসাবে সঙ্ঘাত সংঘর্ষে জড়ানো এবং সর্বোপরি, সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাঙ্গনে বড় ধরনের সঙ্ঘাত-সহিংসতা সৃষ্টি করে দেশকে চরম অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাওয়া। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে সঙ্গে আওয়ামী লীগের সব শক্তিকে ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা। সবশেষে সুযোগ বুঝে একসঙ্গে কমপক্ষে ২০ লাখ কর্মী-সমর্থক জড়ো করে ঢাকা অ্যাটাক অথবা যমুনা ঘেরাও কর্মসূচি দেওয়া।

                  এ কাজে প্রজন্ম ৭১, মঞ্চ ৭১, ব্রিগেড ৭১, নিউক্লিয়াস ৭১, মুক্তিবাহিনী ৭১, হিস্টোরি অব আগস্ট, নয়া সংগ্রাম ২৫, প্রত্যাবর্তনস-০২, বঙ্গবন্ধু-৭১ এবং জয়বাংলা ব্রিগেডসহ এরকম শতাধিক ফেসবুক আইডি, ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলকে প্রোপাগান্ডা প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।


                  তথ্যসূত্র:
                  ১. হাসিনাকে ফেরাতে ৩ লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে সিআরআই
                  https://tinyurl.com/bddrv2vt
                  নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                  Comment


                  • #10
                    মধুমতি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে বহাল তবিয়তে শেখ পরিবারের সদস্যরা


                    ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরও বেসরকারি মধুমতি ব্যাংকে এখনো শক্ত অবস্থানে রয়েছে শেখ পরিবার। ব্যাংকটির পরিচালক পদে রয়েছে শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল ও মামাতো ভাইয়ের ছেলে শেখ ফজলে নূর তাপস।

                    সরকার পতনের পর থেকেই তারা পলাতক রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে তারা ব্যাংকের কোনো বোর্ড সভায় উপস্থিত ছিল না। অথচ বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো পরিচালক টানা তিনটি বোর্ড সভায় বা তিন মাসের বেশি সময় অনুপস্থিত থাকলে তার পদ শূন্য হওয়ার কথা। কিন্তু দীর্ঘদিন অনুপস্থিতির পরও ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বরং মধুমতি ব্যাংকের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর বারবার তাদের ছুটি বাড়িয়ে পরিচালক পদে বহাল থাকার সুযোগ করে দিচ্ছে। উল্লেখ্য, হুমায়ূন কবীর আবার তাপসের স্ত্রীর আত্মীয় (বোনজামাই)।

                    গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বহু ব্যাংকের পরিচালক আত্মগোপনে রয়েছে। তাদের অধিকাংশই বিদেশে চলে গেছে। এসব পরিচালক নানা কৌশলে ব্যাংকের পর্ষদে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। কেউ কেউ বিদেশে বসে অনলাইনে সভায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের পর অনলাইনে অংশগ্রহণের সুযোগ বাতিল করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে অনেকেই হোয়াটসঅ্যাপ ও ই-মেইলে ছুটি নিয়ে মাসের পর মাস পার করে দিচ্ছে।

                    মধুমতি ব্যাংকের কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, গত ১৩ মাস ধরে ব্যাংকের পরিচালক শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল ও শেখ ফজলে নূর তাপস বোর্ড সভায় অংশ নিচ্ছে না। নিয়ম অনুযায়ী, কোনো পরিচালক পরপর তিনটি সভায় বা তিন মাস অনুপস্থিত থাকলে তার পদ বাতিল হওয়ার কথা। কিন্তু চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর তাদের ছুটি অনুমোদনের মাধ্যমে পদে বহাল রাখছে। দুই পরিচালক ছুটির আবেদন ই-মেইল ও হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাঠান। কখনো কখনো ছুটির আবেদন ছাড়াই তাদের ছুটি বাড়ানো হয়।

                    ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীরের এক কোটি ৫৫ লাখ ৮ হাজার ৫০০টি শেয়ার রয়েছে। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান শেখ সালাউদ্দিন জুয়েলের রয়েছে দুই কোটি ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৪৭৫টি এবং শেখ ফজলে নূর তাপসের চার কোটি ৬৫ লাখ ২৫ হাজার ৫০০টি শেয়ার।

                    তথ্যসূত্র:
                    ১. শেখ পরিবারের সদস্যরা বহাল মধুমতি ব্যাংকে
                    https://tinyurl.com/25kn5s6k
                    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                    Comment


                    • #11
                      ০৩ টি ফিশিং বোটসহ ১৮ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি



                      কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন থেকে ৩টি ফিশিং বোটসহ ১৮ মাঝিকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। সেন্ট মার্টিনের ছেঁড়াদ্বীপ-সংলগ্ন পূর্ব সীমান্ত দিয়ে সাগরে মাছ ধরার সময় নৌকাসহ জেলেদের ধরে নিয়ে যায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি। সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) বেলা ২টার দিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সেন্ট মার্টিন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) ফয়জুল ইসলাম।

                      ইউপি চেয়ারম্যান গণমাধ্যমকে জানান, সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) ভোররাত ৪টার দিকে আরাকান আর্মি বাংলাদেশের জলসীমায় ঢুকে ফিশিং বোটগুলোসহ জেলেদের নিয়ে যায়। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের গলাচিপা এলাকার আবু তাহের, আলমগীর ও আবছার উদ্দীনের মালিকানাধীন তিনটি ফিশিং বোটে ৬ জন করে ১৮ জন মাঝিমাল্লা রয়েছে।

                      অপহৃত জেলেরা হলেন সেন্ট মার্টিন গলাচিপা ৭ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার বাসিন্দা আবু তাহের মাঝি, মনি উল্লাহ, রহমতউল্লাহ, আবু বক্কর, সৈয়দ উল্লাহ, রফিক, আবছার মাঝি, মো. তাহের, মতলব, হাফেজ আহমদ, মো. আমিন, সালাউদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, আলমগীর মাঝি, আব্দুর রহিম, মো. আলম, সাব্বির ও তৈয়ুব।


                      তথ্যসূত্র:
                      ১. সেন্ট মার্টিন থেকে ৩টি ফিশিং বোটসহ ১৮ মাঝিকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
                      -https://tinyurl.com/fbwz9xp3
                      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                      Comment

                      Working...
                      X