সিলেটে ১২ বছরের মুসলিম বাচ্চা মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে হিন্দু পুরোহিত

সিলেটের বিয়ানীবাজারে ১২ বছর বয়সী এক মুসলিম মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে এক হিন্দু পুরোহিত। গত শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিয়ানীবাজারের কালিবাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীর পরিবার ঘটনার ০৩দিন পর সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) জানতে পারে। নিকৃষ্ট ওই হিন্দু পুরোহিতের নাম সন্দিপ পাল। সে স্থানীয় একটি টেইলার্সের মালিক।
এই ঘটনা একাধিক সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমেও নিশ্চিত হওয়া গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। এছাড়াও স্থানীয় মেডিকেল রিপোর্টে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই ১২ বছর বয়সী মুসলিম মেয়েকে কাপড় দেওয়ার কথা বলে নিজের দোকানে ডেকে নেয় ওই হিন্দু। এরপর জোরপূর্বক তার তাঁর হাত ও মুখ বেঁধে ফেলে। হাত ও মুখ বেঁধে ১২ বছর বয়সী ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে নরপশু সন্দিপ পাল। এই সময় ওই মুসলিম কিশোরী চিৎকার করার চেষ্টা করলে কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলে সে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাতে আরও জানা যায়, জুমার নামাজ শেষে ওই পথে যাওয়ার সময় দুই মুসল্লি ওই মুসলিম কিশোরীর চিৎকারের আওয়াজ শুনে এগিয়ে এসে দেখে দোকানের শাটার লাগানো। পরে তারা দোকানে শাটার খুলে হাতেনাতে ধরে নরপশু সন্দিপ পালকে।
ভুক্তভোগীর পরিবার স্থানীয় না হওয়ায়। এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য ভুক্তভোগীর পরিবারকে হুমকি ও চাপ প্রয়োগ করছে স্থানীয় প্রভাবশালী হিন্দুদের একটি অংশ।
জোরপূর্বক বর্বর বিকৃত কায়দায় এই ধর্ষণকাণ্ডের পরও মূলধারার মিডিয়ায় কোনও সংবাদই প্রকাশ করা হয়নি। অথচ মুসলিমদের পান থেকে চুন খসলেই বড় বড় কয়েক কলাম লেখা হয়। দেশের সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে কথিত বুদ্ধিজীবীরাও কোনও আওয়াজ তোলেনি।
উল্লেখ্য, এর আগেও এক মুসলিম মেয়েকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে একটি বাড়ীতে আটকে রেখে টানা এক সপ্তাহ যাবত ধর্ষণ করে এক হিন্দু যুবক।
তথ্যসূত্র:
-https://tinyurl.com/c4cdkev6

সিলেটের বিয়ানীবাজারে ১২ বছর বয়সী এক মুসলিম মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে এক হিন্দু পুরোহিত। গত শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিয়ানীবাজারের কালিবাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীর পরিবার ঘটনার ০৩দিন পর সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) জানতে পারে। নিকৃষ্ট ওই হিন্দু পুরোহিতের নাম সন্দিপ পাল। সে স্থানীয় একটি টেইলার্সের মালিক।
এই ঘটনা একাধিক সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমেও নিশ্চিত হওয়া গেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম। এছাড়াও স্থানীয় মেডিকেল রিপোর্টে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হয়।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই ১২ বছর বয়সী মুসলিম মেয়েকে কাপড় দেওয়ার কথা বলে নিজের দোকানে ডেকে নেয় ওই হিন্দু। এরপর জোরপূর্বক তার তাঁর হাত ও মুখ বেঁধে ফেলে। হাত ও মুখ বেঁধে ১২ বছর বয়সী ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে নরপশু সন্দিপ পাল। এই সময় ওই মুসলিম কিশোরী চিৎকার করার চেষ্টা করলে কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলে সে।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাতে আরও জানা যায়, জুমার নামাজ শেষে ওই পথে যাওয়ার সময় দুই মুসল্লি ওই মুসলিম কিশোরীর চিৎকারের আওয়াজ শুনে এগিয়ে এসে দেখে দোকানের শাটার লাগানো। পরে তারা দোকানে শাটার খুলে হাতেনাতে ধরে নরপশু সন্দিপ পালকে।
ভুক্তভোগীর পরিবার স্থানীয় না হওয়ায়। এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য ভুক্তভোগীর পরিবারকে হুমকি ও চাপ প্রয়োগ করছে স্থানীয় প্রভাবশালী হিন্দুদের একটি অংশ।
জোরপূর্বক বর্বর বিকৃত কায়দায় এই ধর্ষণকাণ্ডের পরও মূলধারার মিডিয়ায় কোনও সংবাদই প্রকাশ করা হয়নি। অথচ মুসলিমদের পান থেকে চুন খসলেই বড় বড় কয়েক কলাম লেখা হয়। দেশের সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে কথিত বুদ্ধিজীবীরাও কোনও আওয়াজ তোলেনি।
উল্লেখ্য, এর আগেও এক মুসলিম মেয়েকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে একটি বাড়ীতে আটকে রেখে টানা এক সপ্তাহ যাবত ধর্ষণ করে এক হিন্দু যুবক।
তথ্যসূত্র:
-https://tinyurl.com/c4cdkev6
Comment