Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ৬ রবিউল আখির, ১৪৪৭ হিজরি || ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ৬ রবিউল আখির, ১৪৪৭ হিজরি || ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    ভারতে উত্তরপ্রদেশে মুসলিম শিশুকে খুন করে গাছে ঝুলিয়ে দিলো হিন্দুত্ববাদীরা



    ভারতের উত্তরপ্রদেশের আজমগড়ে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মুসলিম বিদ্বেষী বিজেপি কর্মীরা মাত্র ৭ বছর বয়সী এক মাদ্রাসা পড়ুয়া শিশুকে খুন করে বস্তায় ভরে গাছে ঝুলিয়ে রাখে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, শিশুটির দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন ছিল, গলা কাটা অবস্থায় পাওয়া যায় এবং কপালে তিলক আঁকা ছিল।

    এ হত্যাকাণ্ডকে নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভারতীয় হিন্দুত্ববাদীরা অভিযুক্তদের প্রশংসা করে আপত্তিকর ও মুসলিম বিদ্বেষী মন্তব্য করেছে। কেউ লিখেছে, ‘এক মোল্লা কমলো’, আবার অনেকে শিশুটিকে ‘সন্ত্রাসী’ বলে অভিহিত করে মাদ্রাসায় ‘বোমা বানানো শিখে’ এমন মিথ্যা দাবি ছড়িয়েছে, অন্য একজন মন্তব্যে বলেছে, ‘এমন সাপদের দ্রুত দেশ থেকে মুছে ফেলতে হবে।’

    গত ২৮ সেপ্টেম্বর দ্য অবজারবার পোস্ট এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিকেলে শিশুটি বাড়ির বাইরে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয়। শিশুর পরিবার প্রথমে ভেবেছিল সে বন্ধুদের সঙ্গে আছে, কিন্তু রাত গভীর হলে উদ্বেগ বাড়তে থাকে। পরে পরিবারটি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করলেও পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়নি। পরদিন ভোরে বাড়ির পাশের একটি গাছে বস্তাবন্দি অবস্থায় শিশুটির লাশ ঝুলতে দেখা যায়।

    এ ঘটনায় অভিযুক্ত বিজেপি কর্মী মান্তু নিগম ও শলিন্দ্র নিগম গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্তে পারিবারিক বিরোধ ও ব্যবসায়িক ঈর্ষার কথা উঠে এসেছে, তবে শিশুটির পরিবার বলছে এটি ধর্মীয় বিদ্বেষ থেকে করা হয়েছে।

    নিহতের বাবা শাহাব-এ-আলম শোকে বিধ্বস্ত হয়ে বলেছেন, ‘আমরা তাকে চিরতরে হারিয়ে ফেলেছি।’ শিশুটির চাচা শওকিন আলম পুলিশি ভূমিকার সমালোচনা করে বলেন, ‘যদি তারা দ্রুত খুঁজত, হয়তো আমাদের শিশু এখনো বেঁচে থাকত’।


    তথ্যসূত্র:
    1. “He Was Just A Child Unaware Why They Hated Him:” Family Shattered As Hate Crime Claims Life of Seven-Year-Old Muslim Boy In Azamgarh
    https://tinyurl.com/yxt8yf2m
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    আধিপত্য বিস্তার নিয়ে যুবদলের দুই গ্ৰুপের সংঘর্ষে নিহত ০১


    নরসিংদী সদর উপজেলার আলোকবালীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে সাদেক মিয়া নামে এক যুবদল কর্মী নিহত হয়েছে। এ সময় আহত হয়েছে ১০ জন।

    স্থানীয়রা গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, চরাঞ্চলের আলোকবালীতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহ আলম চৌধুরী ও সদ্য বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম মিয়ার মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এই বিরোধের জেরে গত ১৮ সেপ্টেম্বর কাইয়ুম মিয়ার সমর্থক ইদন মিয়া নিহত হয়। পরদিন ১৯ সেপ্টেম্বর কাইয়ুম বাহিনীর হামলায় শাহ আলম গ্রুপের সমর্থক ফেরদৌসী আক্তার মারা যায়। এরপর থেকে কাইয়ুম মিয়ার সমর্থকরা বাড়িছাড়া হয়ে যায়। প্রায় ১০ দিন বাড়িছাড়া থাকার পর (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর সাড়ে পাঁচটায় কাইয়ুম বাহিনীর সমর্থকরা এলাকায় উঠতে চাইলে শাহ আলম বাহিনী স্থানীয় আওয়ামী লীগের আসাদ উল্ল্যাহ ও দিপু গ্রুপের সহায়তায় তাদের প্রতিহত করতে গুলি চালায়। এতে আলোকবালী ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাদেক মিয়া নিহত হয়। আহত হয় ১০ জন।

    তথ্যসূত্র:
    ১.আলোকবালীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবদল নেতা নিহত
    -https://tinyurl.com/yh4xx4hy
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      পার্বত্য চট্টগ্রামে চিহ্নিত সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে ‘দেশদ্রোহী’ ঘোষণাপূর্বক সামরিক নিরাপত্তা বাড়াতে হবে: হেফাজতে ইসলাম


      খাগড়াছড়ির গুইমারায় সেনাবাহিনীর ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী ইউপিডিএফ-এর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান।

      রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দেয়া বিবৃতিতে তারা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষায় পার্বত্য চট্টগ্রামে সামরিক নিরাপত্তা পদক্ষেপ আরো বাড়াতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছেন।

      তারা বলেন, আমরা খাগড়াছড়ির গুইমারায় সেনাবাহিনীর ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী ইউপিডিএফ-এর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। ধর্ষকদের অবশ্যই দৃষ্টান্তমূলক বিচার হতে হবে, কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে বিচার দাবির আড়ালে খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি বাঙালিদের স্থাপনা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক ভাঙচুর এবং কর্তব্যরত সেনা-সদস্যদের ওপর একের পর এক আক্রমণ হয়েছে।

      আমরা দেখেছি, সেনাবাহিনী যথেষ্ট ধৈর্য ও সংযমের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও আধিপত্যবাদী ইন্ডিয়ার ভাড়াটে সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ পার্বত্য চট্টগ্রামকে অশান্ত করে তুলেছে। এদেশের একদল ইন্ডিয়াপন্থী বামও সহিংসতার উসকানি দিচ্ছে, যা নিন্দনীয়।

      হেফাজত নেতারা বলেন, ইউপিডিএফসহ অন্যান্য পাহাড়ি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন দেশের সার্বভৌমত্ববিরোধী তৎপরতা ছাড়াও নিয়মিতভাবে অপহরণ, চাঁদাবাজি, গুম-খুন ও মুক্তিপণ আদায়সহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত।

      তাদের কারণে পাহাড়ে স্থানীয় বাঙালি ও নৃতাত্ত্বিক নাগরিক সবাই অতিষ্ঠ। ভূমিপুত্র বাঙালি ও ভৌগোলিক নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত সেনাবাহিনীকে ‌’শত্রু’ বানিয়ে ফায়দা নিতে চায় ইন্ডিয়ার মদদপুষ্ট বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। সেখানে স্থানীয় বাঙালি ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর সবাই পাহাড়ি ও বাংলাদেশি নাগরিক।

      কোনো বিভেদ-বিদ্বেষ প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। ইউপিডিএফসহ চিহ্নিত বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোকে ‘দেশদ্রোহী’ হিসেবে ঘোষণাপূর্বক নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকা পার্বত্য চট্টগ্রাম ঘিরে আমাদের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা কৌশলপত্র প্রণয়ন করা সময়ের দাবি।

      তথ্যসূত্র:
      ১.পার্বত্য চট্টগ্রামে সামরিক নিরাপত্তা বাড়াতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
      -https://tinyurl.com/yt4rdatm
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করতে সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ ও জেএসএসকে একত্রিত করছে ভারত



        খাগড়াছড়িতে এক মারমা কিশোরী ধর্ষণের কথিত অভিযোগ তুলে চলছে ব্যাপক অরাজকতা। শহরে প্রশাসনিক তৎপরতা বাড়ানোয় গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সহিংসতা। এরই অংশ হিসেবে রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) দিনভর জেলার গুইমারা এলাকাসহ আশপাশের এলাকায় বাঙালিদের বাড়িঘর ও স্থাপনায় হামলা হচ্ছে। সংঘর্ষে তিনজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এ সহিংসতা পুরো পার্বত্যাঞ্চল, এমনকি গোটা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে বলে জানা গেছে।

        জানা গেছে, পাহাড় অশান্ত করতে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত হচ্ছে। হাত আছে বিশেষ মহলেরও। তারা ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এবার স্থানীয় দুটি সশস্ত্র ও বিবদমান সংগঠন ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)’ ও ‘ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টকে (ইউপিডিএফ)’ ঐক্যবদ্ধ করছে। আর পুরো বিষয়টি তত্ত্বাবধান করছে ভারত। যার মধ্যস্থতায় আছে প্রতিবেশী দেশটির রাজধানী দিল্লিতে বসবাসরত দিঘিনালার এক কথিত বৌদ্ধ ভিক্ষু বা ধর্মগুরু।

        এই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে খাগড়াছড়িতে ওই সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগকে কেন্দ্র করে চলমান অস্থিরতায় জেএসএস (সন্তু) গ্রুপের প্রতি ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে নামার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে আরেক সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফ।

        স্থানীয় কয়েকটি সূত্র গণমাধ্যমকে জানায়, এই আহ্বান শুধু আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। মূলত ভারতের মধ্যস্থতায় কয়েক মাস আগেই বিবাদমান দুই পক্ষের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে সমঝোতা হয়ে গেছে। দীর্ঘদিন ধরে ভ্রাতৃঘাতী সংঘাতে জড়িত দুই পক্ষের তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলতে ধর্ষণের অভিযোগকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

        তারা আরো জানা যায়, চলতি বছরের ৩ থেকে ১০ মের মধ্যে জেএসএসের তাত্ত্বিক নেতা সন্তু লারমা আর ইউপিডিএফের দুই শীর্ষ নেতার মধ্যে দুই দফায় সমঝোতা বৈঠক হয় দিল্লিতে। গত ২৭ জুলাই ওই গোপন বৈঠকের খবর প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যম ‘আমার দেশ’। বৈঠকে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর এক কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিল। এতে দুই পক্ষকেই আশ্বস্ত করা হয় যে, কোনো ইস্যুকে কেন্দ্র করে অস্থিরতা ছড়িয়ে দিতে সহিংসতায় নেপথ্যে থেকে অর্থনৈতিক ও লজিস্টিক সহায়তা করবে দেশের বিভিন্ন এলাকায় গা-ঢাকা দিয়ে থাকা আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। চাঞ্চল্যকর ওই খবর পেয়ে প্রকাশের পরও সরকারের উদাসীনতা আর প্রশাসনের পর্যাপ্ত প্রস্তুতির অভাবে দুই মাসের মধ্যে ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে।

        সহিংসতার নেপথ্যে থাকা ব্যক্তিদের পরিকল্পনা আছে খাগড়াছড়ির পর একদিনে রাঙামাটি ও বান্দরবানে কথিত এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। একইসঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রামে বসবাসরত পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মানুষদেরও মাঠে নামানো হবে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নামানোর টার্গেট রয়েছে কথিত এই আন্দোলনের নেপথ্যের কারিগরদের। এসব কর্মসূচি থেকে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে উসকানি দিয়ে ছাত্রসমাজকে বিভ্রান্ত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জোর তৎপরতা চলছে।

        উস্কানি ছড়ানো হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে

        পার্বত্য চট্টগ্রামের এ ঘটনায় অপপ্রচার ছড়ানো হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অযাচিতভাবে টেনে আনা হচ্ছে দেশের নিরাপত্তা বাহিনীকে। ইতোমধ্যে সেনাবাহিনীকে টার্গেট করে নেতিবাচক প্রচার চালানো অর্ধশতাধিক ফেসবুক পেইজ ও অ্যাকাউন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। যার অধিকাংশই পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে। এসব পেজ থেকেই গত এক বছর ধরে সরকারের বিরুদ্ধে গুজব ছড়ানো ও পতিত আওয়ামী লীগের পক্ষে জনমত গঠনে কাজ করা হচ্ছে।

        গত এক সপ্তাহ ধরে তারা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়কে বিভ্রান্ত করতে সক্রিয় রয়েছে। রাঙামাটি চাকমা সার্কেলের চিফ ব্যারিস্টার দেবাশীষ রায়ের দ্বিতীয় স্ত্রী ইয়ান ইয়ান রাখাইন তার ফেসবুক আইডি থেকে উস্কানিমূলক পোস্ট প্রচার করছে। একইভাবে কানাডা প্রবাসী প্রজ্ঞা তাপস চাকমা (ফেসবুক আইডি PT Chakma) সেনাবাহিনীর ক্যাম্প ঘেরাও করার মতো উস্কানিমূলক পোস্ট দিয়ে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সম্প্রদায়কে উত্তেজিত করার অপচেষ্টা চালিয়ে আসছে।


        তথ্যসূত্র:
        ১.ভারতের ইশারায় এক হচ্ছে জেএসএস-ইউপিডিএফ
        -https://tinyurl.com/mpfrjmzu
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X