Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ২২ রবিউল আখির, ১৪৪৭ হিজরি || ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ২২ রবিউল আখির, ১৪৪৭ হিজরি || ১৫ অক্টোবর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    গাজায় ত্রাণ প্রবেশে বাধা, প্রতিশ্রুতি দিলেও রাফাহ ক্রসিং বন্ধ রেখেছে দুর্বৃত্ত ইসরায়েল


    গাজায় ত্রাণ প্রবেশে নতুনভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দখলদার ইসরায়েল। প্রতিশ্রুতি দিলেও খোলা হচ্ছে না মিশর সীমান্তবর্তী রাফাহ ক্রসিং। জিম্মিদের মরদেহ ফেরত দিতে বিলম্ব হওয়ার অজুহাতে গাজায় ত্রাণপ্রবাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনার এবং মিশরের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংও বন্ধের হুমকি দিয়েছে দুর্বৃত্ত ইসরায়েল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, আপাতত গাজায় মাত্র ৩শ’ ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকার অনুমতি দেবে দখলদার ইসরায়েল। এর আগে, যেখানে অন্তত ৬শ’ ট্রাক প্রবেশ করতে দিতে রাজি হয়েছিল দুর্বৃত্ত ইসরায়েল। সমসংখ্যক ত্রাণবাহী ট্রাকের দাবি জানিয়েছিল জাতিসংঘও। এর পাশাপাশি, কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া গাজায় জ্বালানি কিংবা গ্যাস প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অপরদিকে, বর্তমানে গাজায় প্রবেশের অপেক্ষায় প্রায় ২ লাখ মেট্রিক টন ত্রাণ আটকে আছে বিভিন্ন সীমান্তে।

    এর আগে, যুদ্ধবিরতির আগেই হামাস মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোকে জানায়, তারা কিছু জিম্মির মরদেহের সন্ধান হারিয়ে ফেলেছে। এর কারণ, জিম্মিদের কবরের ব্যাপারে যারা জানতেন তাদের হত্যা করা হয়েছে এবং হামলার কারণে ওই স্থানের নকশাই বদলে গেছে।

    কিন্তু দুর্বৃত্ত ইসরায়েল এ বিলম্বের জন্য হামাসকে ইচ্ছাকৃতভাবে দোষারোপ করে কঠোর প্রতিক্রিয়া জানায়। তারা ঘোষণা দেয়, গাজায় প্রবেশের অনুমতি পাওয়া ত্রাণবাহী ট্রাকের সংখ্যা দিনে ৬০০ থেকে কমিয়ে ৩০০ করা হবে। পাশাপাশি মিসর সীমান্তের রাফাহ ক্রসিংও অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়, যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির লঙ্ঘন।


    তথ্যসূত্র:
    1. Israel imposes new Gaza aid restrictions, keeps Rafah crossing closed
    https://tinyurl.com/muxufzpa
    2. Israel Says It’s Halving Aid Into Gaza After Receiving Last 20 Living Captives
    https://tinyurl.com/24uyfauk
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ‘অপারেশন মুভ আর্থ’, আসাদ সরকারের গণকবর সরানোর গোপন অভিযান



    সিরিয়ার পলাতক আসাদ সরকার দু’বছর ধরে গোপনে এক বিশাল অভিযানে হাজার হাজার লাশ গণকবর থেকে তুলে মরুভূমির গভীরে নতুন স্থানে সরিয়ে নিয়েছিল। সম্প্রতি রয়টার্সের এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এমন ভয়াবহ তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।

    ‘অপারেশন মুভ আর্থ’ নামে পরিচিত এই অভিযানে রাজধানী দামেস্কের উত্তরে কুতাইফাহ এলাকার একটি কুখ্যাত গণকবর থেকে মৃতদেহগুলো ট্রাকে করে নিয়ে যাওয়া হয় ধুমাইর মরুভূমির একটি গোপন স্থানে। এর উদ্দেশ্য ছিল গণহত্যা ও গোপন মৃত্যুদণ্ডের প্রমাণ ধ্বংস করা। ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত চলে এই অভিযান।

    রয়টার্সের তদন্তে জানা গেছে, সিরিয়ার সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে আসাদ সরকার রাতের অন্ধকারে প্রতি সপ্তাহে চার রাত ছয় থেকে আটটি ট্রাক ভর্তি মৃতদেহ ও মাটি কুতাইফাহ থেকে মরুভূমির ওই স্থানে নিয়ে যেত।

    সংবাদ সংস্থাটির তদন্তে অংশ নেন ১৩ জন প্রত্যক্ষদর্শী। যাদের মধ্যে ছিলেন ট্রাকচালক, প্রকৌশলী, বুলডোজারচালক এবং এক সাবেক রিপাবলিকান গার্ড কর্মকর্তা। তারা সবাই জানান, অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল সরকারের অপরাধের প্রমাণ মুছে ফেলা এবং আন্তর্জাতিক মহলে আসাদের ভাবমূর্তি পুনর্গঠন করা।

    রয়টার্স বলছে, ধুমাইর মরুভূমির ওই নতুন গণকবরটিতে অন্তত ৩৪টি বিশাল গর্ত রয়েছে, যার প্রতিটি প্রায় দুই কিলোমিটার লম্বা। এটি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ চলাকালে সবচেয়ে বড় গণকবরগুলোর একটি বলে ধারণা করা হচ্ছে। সাক্ষ্য অনুযায়ী, সেখানে দশ হাজারেরও বেশি মানুষের দেহ থাকতে পারে।

    ২০১৪ সালে এক মানবাধিকার কর্মী কুতাইফাহ গণকবরের ছবি স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশ করলে প্রথমবারের মতো এটির অস্তিত্ব প্রকাশ পায়। তবে ২০১৮ সালের শেষ দিকে, যখন আসাদ গৃহযুদ্ধে বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে, তখনই সিদ্ধান্ত হয় গণকবরটি সরানোর।

    এক সাবেক সেনা কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, ‘আসাদ চেয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তার ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে। তাই পুরনো অপরাধের চিহ্ন মুছে ফেলাই ছিল লক্ষ্য। ’অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০২১ সালের মধ্যে কুতাইফাহর ১৬টি গণকবর সম্পূর্ণ খালি করে ফেলা হয়।

    মানবাধিকার সংস্থাগুলোর হিসাব অনুযায়ী, সিরিয়ার যুদ্ধের সময় ১ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি মানুষ আসাদের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে নিখোঁজ হন। তাদের অনেকেই এই ধরনের গণকবরে সমাহিত করা হয়েছে।

    কবর স্থানান্তরের সঙ্গে জড়িত ড্রাইভার, প্রকৌশলী এবং অন্যান্যরা বলেছেন, গোপন অভিযানের সময় কথা বলার অর্থ ছিল নিশ্চিত মৃত্যু। একজন ড্রাইভার জানিয়েছেন, ‘কেউ তখন আদেশ অমান্য করতো না। কারণ করলে তারও সেই গর্তে যেতে হতো।’

    তথ্যসূত্র:
    1. Exclusive: Assad government secretly moved mass grave to cover up killings, Reuters investigation finds
    https://tinyurl.com/2nhse9ps
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গাজায় ত্রাণ প্রবেশে বাধা, প্রতিশ্রুতি দিলেও রাফাহ ক্রসিং বন্ধ রেখেছে দুর্বৃত্ত ইসরায়েল



      গাজায় ত্রাণ প্রবেশে নতুনভাবে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দখলদার ইসরায়েল। প্রতিশ্রুতি দিলেও খোলা হচ্ছে না মিশর সীমান্তবর্তী রাফাহ ক্রসিং। জিম্মিদের মরদেহ ফেরত দিতে বিলম্ব হওয়ার অজুহাতে গাজায় ত্রাণপ্রবাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনার এবং মিশরের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংও বন্ধের হুমকি দিয়েছে দুর্বৃত্ত ইসরায়েল। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

      প্রতিবেদনে বলা হয়, আপাতত গাজায় মাত্র ৩শ’ ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকার অনুমতি দেবে দখলদার ইসরায়েল। এর আগে, যেখানে অন্তত ৬শ’ ট্রাক প্রবেশ করতে দিতে রাজি হয়েছিল দুর্বৃত্ত ইসরায়েল। সমসংখ্যক ত্রাণবাহী ট্রাকের দাবি জানিয়েছিল জাতিসংঘও। এর পাশাপাশি, কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া গাজায় জ্বালানি কিংবা গ্যাস প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। অপরদিকে, বর্তমানে গাজায় প্রবেশের অপেক্ষায় প্রায় ২ লাখ মেট্রিক টন ত্রাণ আটকে আছে বিভিন্ন সীমান্তে।

      এর আগে, যুদ্ধবিরতির আগেই হামাস মধ্যস্থতাকারী দেশগুলোকে জানায়, তারা কিছু জিম্মির মরদেহের সন্ধান হারিয়ে ফেলেছে। এর কারণ, জিম্মিদের কবরের ব্যাপারে যারা জানতেন তাদের হত্যা করা হয়েছে এবং হামলার কারণে ওই স্থানের নকশাই বদলে গেছে।

      কিন্তু দুর্বৃত্ত ইসরায়েল এ বিলম্বের জন্য হামাসকে ইচ্ছাকৃতভাবে দোষারোপ করে কঠোর প্রতিক্রিয়া জানায়। তারা ঘোষণা দেয়, গাজায় প্রবেশের অনুমতি পাওয়া ত্রাণবাহী ট্রাকের সংখ্যা দিনে ৬০০ থেকে কমিয়ে ৩০০ করা হবে। পাশাপাশি মিসর সীমান্তের রাফাহ ক্রসিংও অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়, যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির লঙ্ঘন।

      তথ্যসূত্র:
      1. Israel imposes new Gaza aid restrictions, keeps Rafah crossing closed
      https://tinyurl.com/muxufzpa
      2. Israel Says It’s Halving Aid Into Gaza After Receiving Last 20 Living Captives
      https://tinyurl.com/24uyfauk
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন : বাড়ি ফেরা ৯ ফিলিস্তিনিকে শহীদ করল সন্ত্রাসী ইসরায়েল


        মার্কিন মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরুর পর প্রথম বড় ধরনের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে। গাজা শহরের উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণ খান ইউনিসে নিজেদের বাড়িতে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করা কমপক্ষে নয়জন ফিলিস্তিনিকে সন্ত্রাসী ইসরায়েলি সৈন্যরা গুলি করে শহীদ করেছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল-জাজিরা।

        ১৪ অক্টোবর, মঙ্গলবার গাজা সিটির পৃথক দুই স্থানে সন্ত্রাসী ইসরয়েলি বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় তাদের। প্রতিবেদনে জানানো হয়, গাজা সিটি হয়ে নিজ নিজ বাসায় ফিরছিলেন ফিলিস্তিনিরা। এ সময়েই ওই হামলার ঘটনা ঘটে।

        মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। তারা জানায়, নিহতদের গাজার আল-আহলি ও আল-নাসের হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

        ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত গাজায় দখলদার ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনে কমপক্ষে ৬৭ হাজার ৯১৩ জন শহীদ ও এক লাখ ৭০ হাজার ১৩৪ জন আহত হয়েছেন।

        তথ্যসূত্র:
        1. Updates: Israel kills at least 9 Palestinians in Gaza despite ceasefire
        https://tinyurl.com/bdhukeph
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          সীমান্ত সংঘর্ষের মাঝে আফগান শরণার্থীদের ওপর দমনপীড়ন তীব্র করেছে পাকিস্তানি পুলিশ



          সম্প্রতি আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ চলাকালীন পাকিস্তানে অবস্থানরত আফগান শরণার্থীদের ওপর দমন-পীড়ন তীব্র করেছে পাক সরকার। পুলিশি হয়রানি, গ্রেপ্তার ও উচ্ছেদের ঘটনা আগের থেকে বেড়েছে বলে অভিযোগ করেছেন আফগান শরণার্থীরা। এর ফলে হাজার হাজার বাস্তুচ্যুত পরিবারের মধ্যে ভয় ও অনিশ্চয়তা আরও বাড়ছে।

          ১৫ অক্টোবর আফগান গণমাধ্যম খামা প্রেস জানিয়েছে, সীমান্ত উত্তেজনার পর ইসলামাবাদ ও পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ বাড়িওয়ালাদের নির্দেশ দিয়েছে যেন বৈধ ভিসা ছাড়া আফগানদের বাড়ি ভাড়া না দেয়া হয়।

          রাওয়ালপিন্ডিতে পরিবারের সঙ্গে বসবাসকারী প্রাক্তন আফগান সেনা কর্মকর্তা রহিমুল্লাহ রেডিও আজাদীকে বলেন, ‘সীমান্ত সংঘর্ষের পর জীবন ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠেছে। গত রাতে আমার বাড়িওয়ালা আমাকে ভিসা না থাকায় বাড়ি ছেড়ে দিতে বলেছে। পুলিশ টহল বৃদ্ধি পেয়েছে, আর বাড়িওয়ালারা সর্বত্র আফগানদের জোর করে বের করে দিচ্ছে।’

          কোয়েটা থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, পাকিস্তানি পুলিশ আফগান অভিবাসীদের ধরতে ট্রাক মোতায়েন করছে। হাজারা টাউনের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, পুলিশ ঘরে ঘরে তল্লাশি চালাচ্ছে, দোকান ও বাড়িঘর তল্লাশি করছে এবং কাগজপত্র ছাড়া লোকদের আটক করছে।

          কোয়েটার বাসিন্দা তাইয়েবা হুসেইনি বলেন, ‘পরিস্থিতি অনলাইনে যা দেখা যাচ্ছে তার চেয়েও খারাপ। রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, আর অনথিভুক্ত আফগান বলে যে কাউকে সন্দেহ করা হচ্ছে, তাদের আটক করা হচ্ছে।’

          আফগান শরণার্থীরা পাকিস্তান সরকার এবং জাতিসংঘের কাছে চাপ বন্ধ করে তাদের ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। অনেকেই বলছেন যে বৈধ কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হলে তাদের নির্বাসন বা আটকের আশঙ্কা রয়েছে।

          কাবুল ও পাকতিকা প্রদেশে সীমান্ত সংঘর্ষ এবং পাকিস্তানি বিমান হামলার পর এই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ইসলামাবাদ সতর্ক করেছে যে, দেশে অবৈধভাবে বসবাসরত আফগান শরণার্থীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

          পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ বলেছে, ‘আফগানিস্তানের পরিস্থিতি বদলে গেছে। আফগান শরণার্থীদের পাকিস্তানে অবস্থান অবশ্যই শেষ করতে হবে।’ গত সপ্তাহে জারি করা একটি সরকারি নির্দেশে দশটি আফগান শরণার্থী শিবির বন্ধ করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে, এবং সম্পদ রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

          তথ্যসূত্র:
          1. Afghan Refugees in Pakistan Report Rising Police Abuse and Arrests After Border Tensions
          https://tinyurl.com/ymkkt8y2
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            যুদ্ধবিরতি আলোচনার মাঝেই কাবুলে পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত-আহত বেসামরিক মানুষ


            টোলোনিউজের সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের কিছু এলাকায় বিমান হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান।
            এই হামলায় একাধিক বেসামরিক নাগরিক নিহত ও আহত হয়েছেন বলে জানানো হলেও, এখন পর্যন্ত হতাহতের সঠিক সংখ্যা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

            সূত্র জানায়, চলমান যুদ্ধবিরতি আলোচনা চলাকালীনই এই হামলা চালানো হয়। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আগেও একাধিকবার পাকিস্তান নিজেই দিয়েছে।

            তথ্য অনুযায়ী, শুরুতে পাকিস্তান একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দিলেও পরে জানায়, যুদ্ধবিরতি কার্যকর থাকবে মাত্র ৪৮ ঘণ্টা। সূত্রমতে, এই আচরণ যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গের সামিল।


            তথ্যসূত্র
            https://tinyurl.com/mcd7u6b2
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment

            Working...
            X