Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# ২৫ শে শাওয়াল, ১৪৪২ হিজরি | ০৭ ই জুন ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# ২৫ শে শাওয়াল, ১৪৪২ হিজরি | ০৭ ই জুন ২০২১ ঈসায়ী |

    জম্মু-কাশ্মীরে নতুন করে ব্যাপক সেনা মোতায়েন, বড় কিছু ঘটার ইঙ্গিত

    কাশ্মীরের উত্তরে এবং জম্মুর কিছু এলাকায় বিপুল সংখ্যক আধাসামরিক বাহিনী পৌঁছেছে। এতে স্থানীয় মুসলিমদের মধ্যে উদ্বেগের জন্ম নিয়েছে।

    ২০১৯ সালে এই অঞ্চলের বিশেষ মর্যাদাকে বাতিল করা এবং দুটি আলাদা ইউনিয়নে বিভক্ত হওয়ার পর এই প্রথম এতো বিপুল পরিমান সেনা এই অঞ্চলে মোতায়েন করা হলো।

    স্থানীয়রা বলছেন, এই অঞ্চলে এমন বিপুল সংখ্যক সেনা মোতায়েন বড় কিছু ঘটারই ইঙ্গিত বহন করে। তাই এ নিয়ে উদ্বেগের জন্ম হয়েছে।

    সূত্র: এনডিটিভি
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে ধরে নিয়ে গেছে ইসরায়েল
    ১৯৬৭ সালের মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধের সময় থেকে এই পর্যন্ত প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে ধরে নিয়ে গেছে পৃথিবীর বিষফোঁড়া অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল। এর মধ্যে বন্দী অবস্থায় কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছে ২২৬ জন ফিলিস্তিনি।

    শনিবার (৫ জুন) ফিলিস্তিনের স্থানীয় একটি বেসরকারি সংস্থা এ তথ্য জানিয়েছে।

    এক বিবৃতিতে ‘বন্দি এবং সাবেক বন্দি’ বিষয়ক (ডিটেইনি অ্যান্ড এক্স ডিটেইনি) কমিশন জানিয়েছে, এই ১০ লাখ ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ১৭ হাজার নারী এবং ৫০ হাজার শিশু। এছাড়া দখলদার ইসরায়েল ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ৫৪ হাজার প্রশাসনিক ‘গ্রেফতারি’ পরোয়ানা জারি করেছে। এই প্রশাসনিক গ্রেফতারি পরোয়ানা নীতির ফলে বিচার এবং অভিযোগ গঠন ছাড়াই দখলদার ইসরায়েল আটককৃতদের বন্দিত্বের মেয়াদ বাড়াতে পারে।

    দখলদার সেনাদের হাতে আটককৃত সবাই বিভিন্ন ধরনের শারীরিক, মানসিক নির্যাতন এবং নিষ্ঠুর আচরণের অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে সংস্থাটির বিবৃতিতে।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      চাঁদা প্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় মালাউন পুলিশ কর্তৃক ছাদ থেকে ফেলে মুসলিম হত্যা

      ভারতের উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরে মালাউন পুলিশের দাবিকৃত চাঁদা না দিতে পারায় এক মুসলিম ব্যবসায়ীকে নির্যাতন করে বাড়ির ছাদ থেকে ফেলে হত্যা করেছে হিন্দুত্ববাদী পুলিশ প্রশাসন।

      নিহত মুহাম্মাদ আক্বিল কুরেশির মেয়ে আলফিয়া (৫) জানায়,"উত্তর প্রদেশের বুলন্দশহরের মোর্চি ওয়ালি গলির নিজ বাড়ির ছাদ থেকে পুলিশ তার বাবাকে বাড়ির ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে হত্যা করেছে।"

      সংবাদ প্রতিবেদকে আলফিয়া, পিতা আক্বিল হত্যার ঘটনাস্থলে নিয়ে গিয়ে সরেজমিনে দেখিয়ে দেয়, হত্যার সময় তার বাবার এক পা এখানে ছিল, আরেক পা ঐখানে ছিল আর পুলিশ ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়ার সময় আক্বিলের মাথা এভাবে ছিল। ঘটনাটি গত মে মাসের ২৩ বা ২৪ তারিখ মধ্যরাতে আনুমানিক ১ টার দিকে ঘটে। আর মাংস বিক্রেতা আক্বিল কুরেশি (৪২) ঘটনার তিন দিন পর, গত ২৭ মে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

      মালাউন প্রশাসন হত্যাকাণ্ডটি ধামাচাপা দিতে জানায়,"পুলিশের একটি দল গরু হত্যা মামলায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে আক্বিলকে সে রাতে গ্রেফতার করতে গিয়েছিল।"

      নিহতের পরিবার জানায়, আক্বিলের কাছে পুলিশ টাকা দাবি করে, কিন্তু আক্বিল তা প্রদানে ব্যর্থ হওয়ায় উত্তেজিত পুলিশ নির্যাতন করে তাকে বাড়ির তিনতলা ছাদ থেকে ফেলে দেয়।

      নিহতের এক প্রতিবেশী জানান, আক্বিলের বেশির ভাগ আঘাত মাথায় লেগেছে। ফলে অনুমান করা হচ্ছে তিনি প্রথমে মাথায় চোট পেয়েছেন।

      প্রতিবেশির আরেকজন প্রশ্ন ছুড়ে দেন, "কেউ যদি ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে, তবে মাথার পরিবর্তে প্রথমে তার পা মাটিতে আঘাত পাবে, ঠিক?"

      আক্বিল কুরেশির বড় মেয়ে সুমাইয়া ও স্ত্রী শাহানা সাংবাদিকদের নিকট পুনরায় ব্যক্ত করেন, টাকা দিতে প্রত্যাখ্যান করায় পুলিশ আক্বিলকে বাড়ির ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছে।

      ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী দুই মেয়ে আলফিয়া, সুমাইয়া ও স্ত্রী শাহানা ঘটনাটি ঘটার ঐ সময় বাড়ির ছাদেই তখন অবস্থান করছিলেন।

      নিহতের পরিবার জানায়, মালাউন পুলিশ আক্বিলের কাছে প্রায়ই টাকা চেয়ে নিতো।
      স্ত্রী শাহানা বলেন,"মালাউন পুলিশ আমার স্বামীর কাছে প্রায়ই টাকা চাইলে, তিনি ভয়ে ভয়ে তাদেরকে টাকা দিয়ে দিতেন। কিন্তু তিনি এর বিস্তারিত কারণ আমাদের জানাতেন না।"

      আক্বিলের মেয়ে সুমাইয়া জানায়, সে রাতে মালাউন পুলিশ বাড়ির ছাদ থেকে তার বাবাকে ফেলে দিতে সে দেখেছে।

      "সে রাতে পুলিশ বাবার কাছে টাকা চায়। যখন তিনি তা দিতে প্রত্যাখ্যান করেন, তখন পুলিশ পিস্তলের বাট দিতে বাবার মাথায় প্রচন্ড আঘাত করতে থাকে। তারপর পুলিশ বাবার পা ধরে টেনে নিয়ে বাড়ির ছাদ থেকে তাকে ফেলে দেয়। তারপর পুলিশ চলে যায়।"

      প্রত্যক্ষদর্শী শাহানা জানান,"মালাউন পুলিশ আক্বিলকে চারদিক থেকে প্রথমে ঘিরে ধরে, এবং জামার কলার চেপে ধরে পিস্তলের বাট দিয়ে তার মাথায় সজোড়ে আঘাত করতে থাকে। তারপর বাড়ির ছাদ থেকে তারা তাকে ফেলে দেয়।"

      স্ত্রী শাহানা আরো বলেন,"মালাউন পুলিশ দরজায় ঠকঠক করায় আমি দরজা খুলে দেই। তাদের মধ্যে কয়েকজন পুলিশ বাড়ির বাইরে গেইট থেকে এসেছিল, আর কেউ কেউ বাড়ির ছাদে উঠছিল। আমার মেয়েরা তখন বাড়ির ছাদে ছিল। তারা তাদের বাবাকে ছাদ থেকে ফেলে দিতে দেখে ভয়ে কাঁদছিল। উত্তেজিত পুলিশ মেয়েদের কান্না না থামালে তাদেরকেও বাবার মতো ছাদ থেকে ফেলে দেয়ার হুমকি দেয়। পুলিশ আমার সাথেও দুর্ব্যবহার করেছে।"

      ভুক্তভোগীর পরিবার বাড়ির ছাদ থেকে প্রতিবেশির বাসায় ফেলে দেয়া আক্বিলের কাছে গিয়ে দেখে আক্বিলের শরীর থেকে অঝোরে রক্ত ঝড়ছে। আহতাবস্থায় আক্বিলকে তারা ঠেলাগাড়িতে করে হাসপাতালে নিতে চেষ্টা করে। মুমূর্ষু অবস্থায় আক্বিলকে অর্ধেক রাস্তা ঠেলাগাড়িকে করে ও বাকি পথ সাইকেলে করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

      নিহতের স্ত্রী শাহানা জানান,"আক্বিলের কাছে মালাউন পুলিশ প্রায়ই টাকা চাইতো। কোভিড ১৯ লকডাউনের কারণে আক্বিলের আয়-রোজগার বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমরা অনেক কষ্ট করে সংসার চালাচ্ছিলাম।"

      শাহানা আরো জানান, পরিবারের একমাত্র কর্মক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে তিনি ও তার চার মেয়ে ও এক ছেলেকে নিয়ে বেঁচে থাকা আরো দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে।

      নিহত আক্বিলের শ্বাশুড়ি সাংবাদিককে বলেন,"ঘরটি দেখুন। এখানে অল্প জায়গা আছে। আর জায়গাটি আবদ্ধ। বাড়িতে একটিই মাত্র কক্ষ আর ছাদে মাথা গুজার অল্প জায়গা আছে। যদি আমার মেয়ের জামাই পুলিশের দাবী অনুযায়ী দাগি আসামী হতো, তবে তার কি বাংলো বাড়ির মতো উন্নত আবাসন থাকতো না?"

      উল্লেখ্য, নিহত আক্বিলের খুর্জা নগর এলাকায় একটি ছোট মাংসের দোকান ছিল। তিনি গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ রুপির মতো উপার্জন করতেন।

      নিহতের পরিবার জানায় তারা গত ২৭ শে মে আক্বিলের মৃত্যুর দিনই ভারতের সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট বাড়ির ছাদ থেকে ফেলে দেয়া ও মাথায় পিস্তলের বাট দিয়ে আঘাত করায় সম্পৃক্ত পুলিশ জওয়ান সুনীল, গৌরভ, দীলেন্দ্র, ফরিদ ও অন্যান্যদের নামে দরখাস্ত করেছেন।

      দরখাস্তটির অনুলিপি থেকে জানা যায়, হিন্দুত্ববাদী পুলিশ তিন তলা বাড়ির ছাদ থেকে আক্বিলকে ফেলে দেয়। আর ২৭ মে বৃহস্পতিবার রাতে আক্বিলের মৃত্যু ঘটে। দরখাস্তে দোষী পুলিশদের চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা ও ভুক্তভোগী পরিবারটিকে আর্থিক সাহায্য প্রদানের অনুরোধ করা হয়।

      মানবাধিকার সংস্থা "ইউনিয়ন ফর সিভিল লিবার্টিজ" গত ১ জুন মঙ্গলবার ভারতীয় মানবাধিকার কমিশনের নিকট "পুলিশের নৃশংসতা" আমলে আনতে একটি পত্র পাঠিয়েছে।

      নিহতের পরিবারটি আক্বিল হত্যার ন্যায়বিচার কামনা করে। স্ত্রী শাহানা আক্বিল হত্যায় দোষী পুলিশের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি পিতৃহীন পাঁচ সন্তানদের ক্লেশহীন ভবিষ্যৎ কামনা করেন।
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        রাজপথ কাঁপানো ছাত্রলীগ নেতা এখন অসহায় দিনমজুর

        এক সময় তার ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীও সমর্থকরা। সরকার বিরোধী আন্দোলনে তিনি ছিলেন মিছিলের অগ্রভাগে। বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে দলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন। সহ্য করতে হয়েছে জুলম আর নির্যাতন। তাই লেখাপড়াও শেষ করতে পারেননি। মিছিলের অগ্রভাগে থেকে এভাবেই শ্লোগান দিয়ে রাজপথ কাঁপাতেন মো. সেলিম খন্দকার।

        তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি দীর্ঘ বছর এ দায়িত্ব দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন। বর্তমানে সব কিছু যেন তার জীবনে অতীত হয়ে আছে। জীবন জীবিকার তাগিদে তিনি এখন দিনমজুরের কাজ করে দিনাতিপাত করছেন।

        সাবেক এ ছাত্রলীগ নেতা সেলিম খন্দকার সীমান্তবর্তী মোগড়া ইউনিয়নের বাউতলা গ্রামের কৃষক নূরুল হক খন্দকার ওরফে দারগা আলীর ছেলে। তিনি ১৯৯০ সালের পরে ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে যোগ দেন। তৎকালীন সময়ে সীমান্ত এলাকার এক অজপাড়াগাঁ থেকে শহরে ছুটে এসে নিয়মিত মিছিল, সভা সমাবেশে অংশগ্রহণ করতেন। তার রাজনীতিতে সক্রিয় কর্মকাণ্ডের কারণে স্বল্প সময়ের তিনি দলের মধ্যে একজন জনপ্রিয় কর্মী হয়ে উঠেন।

        একপর্যায়ে তিনি কাউন্সিলের মাধ্যমে মোগড়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি হন। সরকার বিরোধী আন্দোলনে রাজপথে থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। বর্তমানে সাবেক এ নেতা অভাবের তাড়নায় দিনমজুরের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন। স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ ৪ জনের সংসার তার। পরিবারের সদস্যদের মুখে অন্ন জোগাতে কখনো নির্মাণ শ্রমিক, কখনো মালামাল লোড-আনলোড, আবার কখনো ইটভাটার শ্রমিকের কাজ করছেন তিনি।

        তার থাকার দু’চালা টিনের ঘরটি ও ভাঙাচোরা। বৃষ্টি হলে টিনের চাল দিয়ে ঘরে পানি ঢুকে পড়ছে। সেই ভাঙাচোরা ঘরের মধ্যেই স্ত্রী সন্তান নিয়ে কোনো রকমে দিন যাপন করছেন সাবেক এ ছাত্রনেতা।

        সেলিম খন্দকার বলেন,* শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে ছিলাম। তখনকার সময় রাজনীতি করা খুবই কঠিন কাজ ছিল। সরকার বিরোধী আন্দোলনে অনেক জুলুম নির্যাতন সহ্য করেছি কিন্তু বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি থেকে সরে যাইনি। একপর্যায়ে ইউনিয়ন ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছি।

        তিনি আরো বলেন, নানা কারণে আজ আমরা যেন হারিয়ে যেতে বসেছি। যার কারণে আজ অর্থাভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে অসহায় অবস্থায় জীবনযাপন করতে হচ্ছে। গরিব কৃষকের ঘরে জন্ম নেয়ায় ইচ্ছাশক্তি থাকার পরও লেখাপড়া বেশি করতে পারিনি। তাই এখন দিনমজুরের কাজ করে সংসার চালাতে হচ্ছে। যেদিন কাজ থাকে সেদিন আহার জোটে। আর যেদিন কাজ থাকে না সেদিন উপোস থাকতে হয়। তাছাড়া এখন বয়স হয়েছে, বেশি পরিশ্রমের কাজ করতে কষ্ট হয়।

        উল্লেখ্য, তার অব্স্থা থেকে বর্তমানের ছাত্রলীগ নেতাদের অনেক কিছু শেখার আাছে। যারা ক্ষমতার দাপটে অহরহ অন্যায় কাজ করে চলছে। দলীয় রাজনীতির অন্ধ অনুকরণে উলামায়ে কেরামের সাথে বেয়াদবি করছে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          রাজপথ কাঁপানো ছাত্রলীগ নেতা এখন অসহায় দিনমজুর
          বর্তমান ছাত্রলীগের সকল সদস্যদের এ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। তাগুত সরকারের পক্ষ নিয়ে আর কত গুণ্ডামি করবে! এখনও সময় আছে ফিরে আসার! না হয়,পরিণতি কিন্তু ভয়াবহ হবে।
          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

          Comment


          • #6
            শহিদ বাড়িয়ায় লীগের কিছু নরাধম আলিমদের বিরুদ্ধে কুরুচির পূর্ণ শ্লোগান দিয়ে রাস্তাঘাট গরম করেছে। শহরের মেইন কেন্দ্রে তারা আলিমদের নিয়ে গালাগালির মিছির করেছে। এরা আবার নিজেদের মুসলিম দাবী করে! এরা কিছু টাকা পয়সার জন্যই এগুলো করে যাচ্ছে। এরা জানে না কুলাঙ্গার এমপি নিজের সার্তের(স্বার্থের) জন্য এদের ব্যবহার করে যাচ্ছে।
            ان المتقین فی جنت ونعیم
            سورة الطور

            Comment

            Working...
            X