সোমালিয়া | ক্রুসেডার কেনিয়ান সেনাদের বিমান হামলায় ৫ শিশু ও মায়ের মৃত্যু
দক্ষিণ সোমালিয়ার জিযু রাজ্যে গত বৃহস্পতিবার রাতে বিমান হামলা চালায় ক্রুসেডার কেনিয়ান সেনাবাহিনী। বর্বরোচিত এই হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন নিরপরাধ এক নারী এবং তার নিষ্পাপ শিশু। আহত হয়েছে আরো ৪ শিশু পাশ্চাত্যের পদলেহী সোমালি মুরতাদ সরকারও এই হামলার কথা স্বীকার করে এর নিন্দা করেছে। তাদের ভাষ্যমতে, বিমানগুলো জিযু রাজ্যের দুটি শহরে বে-পরোয়াভাবে হামলা চালিয়েছে।
উল্লেখ্য, কেনিয়ান সেনারা সোমালিয়ায় আগ্রাসন চালানোর পর আফ্রিকান ইউনিয়ন মিশন ইন সোমালিয়া (AMISOM) এর ছত্রছায়ায় বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সোমালিয়ায় শরীয়াহ ক্বায়েম রুখতে আশ-শাবাব মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে।
বিমান হামলায় নিহত শিশুর পিতার ভাষ্য অনুযায়ী, হামলার আগে তিনি বাড়ির বাইরে ছিলেন। হামলার খবর পেয়ে তিনি এসে দেখেন তার বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং তার স্ত্রী ও সন্তান নিহত হয়েছে। তার অপর ২ ছেলে ও ২ মেয়েকে খুঁজতে গিয়ে দেখেন বিমান হামলায় তারাও আহত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, তার বাড়িতে বোমা হামলা চালিয়ে বিমানগুলো অন্য গ্রামের দিকে ছুটে গিয়ে সেখানেও তান্ডব চালায় এবং কয়েকটি কমিউনিকেশন টাওয়ার ধ্বংস করে দেয়।
কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর এক মুখপাত্র 'যিবোরাহ কিয়োকো' সাংবাদিকদের কাছে কোনো মন্তব্য না করে তাদেরকে AMISOM এর কাছে যেতে বলে। শনিবার AMISOM এক বিবৃতিতে জানায়, তারা ঘটনাটি দেখেছে এবং এ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছে। এসব গুরুত্বহীন মন্তব্য দিয়ে এই হত্যাকান্ডকে ধামাচাপা দেবার চেষ্টা চালাচ্ছে জাতিসংঘ।
দক্ষিণ সোমালিয়ার জিযু রাজ্যে গত বৃহস্পতিবার রাতে বিমান হামলা চালায় ক্রুসেডার কেনিয়ান সেনাবাহিনী। বর্বরোচিত এই হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন নিরপরাধ এক নারী এবং তার নিষ্পাপ শিশু। আহত হয়েছে আরো ৪ শিশু পাশ্চাত্যের পদলেহী সোমালি মুরতাদ সরকারও এই হামলার কথা স্বীকার করে এর নিন্দা করেছে। তাদের ভাষ্যমতে, বিমানগুলো জিযু রাজ্যের দুটি শহরে বে-পরোয়াভাবে হামলা চালিয়েছে।
উল্লেখ্য, কেনিয়ান সেনারা সোমালিয়ায় আগ্রাসন চালানোর পর আফ্রিকান ইউনিয়ন মিশন ইন সোমালিয়া (AMISOM) এর ছত্রছায়ায় বর্বরতা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা সোমালিয়ায় শরীয়াহ ক্বায়েম রুখতে আশ-শাবাব মুজাহিদীনদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছে।
বিমান হামলায় নিহত শিশুর পিতার ভাষ্য অনুযায়ী, হামলার আগে তিনি বাড়ির বাইরে ছিলেন। হামলার খবর পেয়ে তিনি এসে দেখেন তার বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং তার স্ত্রী ও সন্তান নিহত হয়েছে। তার অপর ২ ছেলে ও ২ মেয়েকে খুঁজতে গিয়ে দেখেন বিমান হামলায় তারাও আহত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, তার বাড়িতে বোমা হামলা চালিয়ে বিমানগুলো অন্য গ্রামের দিকে ছুটে গিয়ে সেখানেও তান্ডব চালায় এবং কয়েকটি কমিউনিকেশন টাওয়ার ধ্বংস করে দেয়।
কেনিয়ার সামরিক বাহিনীর এক মুখপাত্র 'যিবোরাহ কিয়োকো' সাংবাদিকদের কাছে কোনো মন্তব্য না করে তাদেরকে AMISOM এর কাছে যেতে বলে। শনিবার AMISOM এক বিবৃতিতে জানায়, তারা ঘটনাটি দেখেছে এবং এ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছে। এসব গুরুত্বহীন মন্তব্য দিয়ে এই হত্যাকান্ডকে ধামাচাপা দেবার চেষ্টা চালাচ্ছে জাতিসংঘ।
Comment