Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# ২৭ শে শাওয়াল, ১৪৪২ হিজরি | ০৯ ই জুন ২০২১ ঈসায়ী |

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# ২৭ শে শাওয়াল, ১৪৪২ হিজরি | ০৯ ই জুন ২০২১ ঈসায়ী |

    উইঘুর মুসলিমদের জাতিগত নিধন: আগামী ২০ বছরে কমে যাবে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ

    উইঘুর মুসলিমদের জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য চীনের নাস্তিক সরকার কঠোর নীতি গ্রহণ করেছে। তাতে জিনজিয়াং প্রদেশে সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের জনসংখ্যা আগামী ২০বছরে এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

    জার্মানির একজন গবেষক সম্প্রতি এক নতুন বিশ্লেষণের মাধ্যমে এই তথ্য তুলে ধরেছেন।

    এই বিশ্লেষণে বলা হয়েছে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য চীন সরকার যে আঞ্চলিক নীতি গ্রহণ করেছে তাতে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের জিনজিয়াং-এ বসবাসরত সংখ্যালঘুদের জনসংখ্যা আগামী ২০ বছরে ২৬ লাখ থেকে ৪৫ লাখ পর্যন্ত কমে যেতে পারে।

    জিনজিয়াং প্রদেশে জোরপূর্বক জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য কিছু পশ্চিমা দেশও চীনকে গণহত্যার জন্য অভিযুক্ত করেছে।

    জিনজিয়াং প্রদেশে চীন সরকারের দমন-পীড়নের কারণে উইঘুর এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর জনসংখ্যার উপর প্রভাব বিশ্লেষণ করেছেন জার্মানির গবেষক অ্যাডরিন জেনজ।

    চীনে সরকারের নতুন নীতির আগে দেশটির গবেষকরা ধারণা করেছিলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে জিনজিয়াং প্রদেশে এক কোটি ত্রিশ লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে।

    কিন্তু চীন সরকারের নতুন দমন-পীড়নের কারণে জিনজিয়াং প্রদেশে আগামী জনসংখ্যা হতে পারে ৮৬ লাখ থেকে এক কোটি পাঁচ লাখ।

    জার্মান গবেষক মি. জেনজ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, উইঘুর মুসলিমদের বিষয়ে চীন সরকারের যে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা রয়েছে সেটি উঠে এসেছে এই গবেষণায়।

    মি. জেনজ তাঁর রিপোর্টে বলেছেন, ২০১৯ সালের মধ্যে জিনজিয়াং কর্তৃপক্ষ সেখানকার চারটি সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর উপর জবরদস্তি-মূলক জন্মনিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা করে।

    এজন্য সন্তান জন্মদানে সক্ষম ৮০ শতাংশ নারীকে জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য নানা ধরণের সার্জারি এবং বন্ধ্যাত্বকরণ কর্মসূচী নেয় হয়।

    বিশেষজ্ঞরা ধারনা করছেন, জিনজিয়াং প্রদেশে চীন প্রায় ১০ লাখ উইঘুর মুসলিম এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের আটকে রেখেছে। এর উদ্দেশ্যে হচ্ছে তাদের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ করা।

    খবরে বলা হচ্ছে, চীনের মূলধারার হান জনগোষ্ঠিকে জিনজিয়াং-এর কিছু এলাকায় বসবাসের জন্য স্থানান্তর করা হয়েছে।

    জার্মান গবেষক মি. জেনজ-এর বিশ্লেষণে বলা হচ্ছে, চীন সরকারের নতুন নীতির কারণে জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের জনসংখ্যা কমলেও হান জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়বে।

    চীনের সরকারি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সাল থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে জিনজিয়াং প্রদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ে জন্মহার প্রায় ৪৯ শতাংশ কমেছে।

    গত সপ্তাহে চীন সরকার ঘোষণা করেছে যে এখন থেকে দম্পতিরা তিনটি পর্যন্ত সন্তান নিতে পারবে।

    চীনে আদমশুমারির তথ্য অনুযায়ী দেশটিতে জন্মহার ব্যাপকভাবে কমে যাবার তথ্য প্রকাশিত হবার পরে সরকার এই ঘোষণা দিয়েছে।

    তবে জিনজিয়াং প্রদেশের সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে চীনের ভিন্ন নীতি দেখা গেছে। ফাঁস হওয়া বিভিন্ন তথ্যে দেখা যাচ্ছে, জন্মনিয়ন্ত্রণের কোটা ছাড়িয়ে গেলে নারীদের আটকে রাখা হচ্ছে কিংবা শাস্তি দেয়া হচ্ছে।

    জার্মান গবেষক মি. জেনজ এর আগে যে রিপোর্ট দিয়েছিলেন সেখানে বলা হয়েছে, জিনজিয়াং প্রদেশে সংখ্যালঘু গর্ভবতী নারীরা যদি গর্ভপাত করাতে রাজী না হয় তাহলে তাদের আটকে রাখার হুমকি দেয়া হচ্ছে। অনেক নারীকে জন্মনিয়ন্ত্রণে বাধ্য এবং জোরপূর্বক তাদের বন্ধ্যা করা হচ্ছে।

    তবে চীন এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলছে, উইঘুর মুসলিমদের টার্গেট করে সেখানে কিছু করা হচ্ছে না।

    সার্বিকভাবে দেশে জন্মনিয়ন্ত্রণের যে নীতি গ্রহণ করা হয়েছে তার প্রভাব জিনজিয়াং-এর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপরও পড়েছে।

    এছাড়া সে অঞ্চলে মানুষের আয় বৃদ্ধি এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ সহজলভ্য হওয়ায় জন্মহার কমেছে বলে চীন দাবি করছে।

    এক বিবৃতিতে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলছে, সেখানে গণহত্যার যে কথা বলা হচ্ছে সেটি 'পুরোপুরি ননসেন্স'।

    চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আমেরিকা এবং পশ্চিমা দেশগুলোতে যে চীন-বিরোধীরা রয়েছে এটি তাদের উদ্দেশ্যমূলক প্রচারণা। তারা সবসময় চীন-ভীতিতে ভোগে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

    বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, এই গবেষণা এবং এর পদ্ধতির বিষয়টি তারা বিভিন্ন গবেষকদের কাছে পাঠিয়েছিলেন, যারা জনসংখ্যা, জন্মনিয়ন্ত্রণ এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে।

    জার্মান গবেষক মি. জেনজ-এর নতুন এই গবেষণাকে তারা ভালো হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    দীর্ঘ ২১ বছর ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন জর্ডান নাগরিক

    দখলদার ইসরাইলি কারাগারে দীর্ঘ ২১ বছর বন্দী জীবন কাটানোর পর জর্ডান নাগরিক আব্দুল্লাহ আবু জাবের অবশেষে মুক্তি পেলেন।

    আব্দুল্লাহর পরিবার সূত্রে জানা যায়, ৮ ই জুন, মঙ্গলবার ইসরাইলি প্রশাসন তাকে মুক্তি দিয়েছে।

    আব্দুল্লাহর কাজিন ও সমাজ কর্মী মুস্তফা আবু জাবের সংবাদ সংস্থা আনাদুলু এজেন্সীকে জানান, কারামুক্ত আব্দুল্লাহকে রাজধানী আম্মানের বাক্কা শরনার্থী শিবিরে তার বাসস্থানে পাঠানো হবে।

    জর্ডানের রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল আল মামলাকা টিভিতে মুক্তির পর আব্দুল্লাহ সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ইসরাইলি কারাগারের বাকী বন্দীদের মুক্তকরণের অনুরোধ করেন।

    আব্দুল্লাহ জানান, ইসরাইলি কারাগারে তার বন্দীত্ব জীবন খুবই দুর্বিষহ ছিলো।

    ফিলিস্তিন বংশোদ্ভূত আব্দুল্লাহ দখলদার ইসরাইলি জেলে জর্ডানের নাগরিক হিসাবে পুরনো কয়েদিদের মধ্যে অন্যতম।
    ২০০০ সালের পূর্বে ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে ফিলিস্তিনের অধিকৃত অঞ্চলে কাজের সন্ধানে আসা আব্দুল্লাহ দখলদার ইহুদিদের আক্রোশের শিকার হয়ে ইসরাইলি কারাগারে বন্দী হন।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      “ম্যাক্রোঁবাদ নিপাত যাক” বলেই ম্যাক্রোঁর গালে থাপ্পড়

      ফ্রান্সের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে সরকারি সফরে গিয়ে লজ্জাজনক এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে দেশটির ইসলাম বিদ্বেষী প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাঁক্রো। সরকারি এই সফরে ভক্ত-শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এক যুবক ম্যাঁক্রোর গালে সজোরে থাপ্পর মারেন। মুহূর্তের মধ্যে এই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে যায়।

      এক ভিডিওতে দেখা যায়, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ভ্যালেন্স শহরের বাইরের টেইন-ই হারমিটেট এলাকায় সরকারি সফরের সময় ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে হাত মেলাতে যায় প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ। এ সময় সামনের উচু প্রতিবন্ধকতার বিপরীত দিক থেকে এক যুবকের দিকে প্রেসিডেন্ট হাত বাড়িয়ে দিলে ওই যুবক ম্যাক্রোঁর গালে সজোরে থাপ্পড় মারেন।

      ফরাসী গণমাধ্যম বলছে, এ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দু’জনকে আটক করেছে আইনশৃঙ্খলবাহিনী। প্রেসিডেন্টকে থাপ্পড় মারার সময় ওই যুবক চিৎকার করে বলেন, ‘ম্যাক্রোঁবাদ নিপাত যাক।’
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        আবারও বসবাসের অযোগ্য শহরের তালিকায় রয়েছে ঢাকা

        বসবাসের অযোগ্য শহরের তালিকায় আবারও নাম লেখাল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। বিশ্বের বাসযোগ্য শহরের নতুন তালিকা প্রকাশ করেছে দ্য ইকোনমিস্টের সিস্টার কোম্পানি ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ)। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শহরের ওপর জরিপ চালিয়েছে সংস্থাটি। তালিকায় ১৪০টি দেশের নাম প্রকাশ করা হয়েছে।

        বসবাসের যোগ্য শহরগুলোর তালিকায় ১৪০টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থার ১৩৭। অর্থাৎ ঢাকা মোটেও বসবাসের যোগ্য শহর নয়। এর আগেও শহরটি বসবাসের অযোগ্য শহরের তালিকায় জায়গা নিয়েছে।




        ২০২১ সালের সর্বশেষ এই জরিপে বসবাসের যোগ্য শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড। দ্বিতীয় ওসাকা, তৃতীয় অ্যাডিলেড, চতুর্থ টোকিও এবং পঞ্চম ওয়েলিংটন, ৬ষ্ঠ পার্থ, সপ্তম জুরিখ, অষ্টম জেনেভা, নবম মেলবোর্ন ও দশম স্থানে রয়েছে ব্রিসবেন।

        অর্থাৎ বসবাসযোগ্য শীর্ষ ১০টি শহরের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের দুটি, জাপানের দুটি, অস্ট্রেলিয়ার চারটি এবং সুইজাল্যান্ডের দুটি শহর রয়েছে।

        করোনা মহামারির কারণে বসবাসযোগ্য শহরের তালিকায় এবার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। ২০১৮ সাল থেকে অস্ট্রিয়ার রাজধানী ভিয়েনা এই তালিকায় শীর্ষে ছিল। কিন্তু এবার শীর্ষ দশ শহরের মধ্যে স্থানই পায়নি ভিয়েনা। ২০১৯ সালে ভিয়েনার সঙ্গে একই পয়েন্টে নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থান ছিল অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন।

        এদিকে, এর আগের বছর বসবাসের যোগ্য শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল ১৩৮তম। সে হিসেবে এবার ঢাকার অবস্থার একধাপ এগিয়েছে বলা যায়। তবে এই তালিকাও সন্তোষজনক নয় বলে উল্লেখ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

        ইআইইউ-এর জরিপ অনুযায়ী বসবাসযোগ্য শহরের তালিকায় একেবারে শেষে রয়েছে সিরিয়ার দামেস্ক শহর। এই শহরের অবস্থান ১৪০তম। অর্থাৎ যুদ্ধ-বিধ্বস্ত শহরটি একেবারেই বসবাসের অযোগ্য।

        অপরদিকে বসবাসের যোগ্য শহরের তালিকায় ঢাকার চেয়ে কিছুটা ভালো অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। শহরটির অবস্থান ১৩৪। এছাড়া ১৩৫তম অবস্থানে লিবিয়ার ত্রিপোলি, ১৩৬তম আলজেরিয়ার আলজিয়ার্স, ১৩৮তম পাপুয়া নিউগিনির পোর্ট মোরেসবি এবং ১৩৯তম অবস্থানে রয়েছে নাইজেরিয়ার লাগোস।

        উল্লেখ্য বিশ্বের ১৪০টি দেশের সংস্কৃতি, জলবায়ু, পরিবেশ, শিক্ষা, অবকাঠামো, স্বাস্থ্য ও জীবনযাপনের মানের ওপর ভিত্তি করে ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের বৈশ্বিক বাসযোগ্য শহরের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          'ইসলাম ম্যাপ' প্রকাশের পর থেকে বাড়ছে বর্ণবাদী হামলা, বিপদে অস্ট্রিয়ার ৮ লক্ষ মুসলিম

          মুসলমানদের আশঙ্কাই সত্যি হল। দেশে ইসলামোফোবিয়া প্রচারের ফল হাতে নাতে পেতে শুরু করেছে অস্ট্রিয়ার উগ্র ডানপন্থী প্রশাসন। মনে মনে বেশ খুশি অনুভব করছেন দেশটির চ্যান্সেলর সেবাস্তিয়ান কার্জ। কারণ দিনের শেষে বাজিমাত করেছে তার উগ্র জাতীয়তাবাদী ইসলামোফোবিক অ্যাজেন্ডা। পথে ঘাটে ইসলামকে বদনাম করার সরকারি কায়দা এতদিনে কাজে এসেছে। বিগত মাসে বিতর্কিত ইসলাম ম্যাপ প্রকাশ এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত মসজিদগুলির বাইরে ক্ষুব্ধ দাড়িওয়ালা এক মুসলিমের পোস্টার টাঙিয়ে দেওয়ার পর থেকেই ক্রমাগত হামলার শিকার হতে শুরু করেছেন সংখ্যালঘুরা। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে, ইইউভুক্ত দেশ অস্ট্রিয়ায় ইসলাম বিরোধিতা কতটা উগ্র রূপ ধারণ করতে চলেছে আগামী দিনগুলিতে।
          শনিবার*দেশটির*এক*মুসলিম*সংগঠনের*প্রধান*বলেন, *******’ইসলাম*ম্যাপ’*প্রকাশ*করার*পর*থেকেই*বর্ণবিদ্ বেষী*হামলা*নাটকীয়*ভাবে*বৃদ্ধি*পেয়েছে।*ইসলামিক*রেলি জিয়স*কমিউনিটি*ইন*অস্ট্রিয়ার*প্রেসিডেন্ট*উমিত*ভুরাল ের*কথায়, *******'মুসলিমদের*ওপর*হামলার*সংখ্যা*বৃদ্ধি*পেয়েছে। *আমাদের*মসজিদগুলির*বাইরে*কুৎসিত*চিহ্ন*টাঙিয়ে*দেওয়া *হচ্ছে।*আমরা*বলেছি*এই*ওয়েবসাইটটিকে*যত*দ্রুত*সম্ভব* বন্ধ*করতে,*কারণ*এটা*বিপজ্জনক।*আমি*দু:খিত,*আমাদের*স ব*উদ্বেগ*সত্যি*প্রমাণ*হয়েছে।’*২৭*তারিখে*অস্ট্রিয়ার *সরকার*তাদের*ইসলাম*ম্যাপে*৬০০টি*মসজিদের*নাম*ও*ঠিকা না*প্রকাশ*করার*পর*থেকেই*দেশে*সক্রিয়*হয়ে*ওঠে*বর্ণবি দ্বেষী*দলগুলি।*এরপর*তারা*মুসলিমদের*বেছে*বেছে*টার্গ েট*করছে।*বিগত*দু’দিনে*রাজধানী*অস্ট্রিয়ায়*হেনস্থার* শিকার*হয়েছেন*বেশকয়েকজন*মুসলিম।*এ*বিষয়ে*ভুরাল*বলছেন , *******’স্পষ্ট*দেখতে*পাচ্ছি*যে*মুসলিমদের*সঙ্গে*আলা দা*আচরণ*করা*হচ্ছে।*আমরা*যদি*এদেশের*স্বীকৃত*ধর্ম*হই *তাহলে*আমাদেরও*বাকি*১৫টি*ধর্মের*মতো*সমান*অধিকার*রয় েছে।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            “ম্যাক্রোঁবাদ নিপাত যাক” বলেই ম্যাক্রোঁর গালে থাপ্পড়
            একটি আন্তর্জাতিক থাপ্পড়। সারা বিশ্ব দেখছে যে, কিভাবে নবীর দুশমনরা লাঞ্ছিত হয়।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              বুশের জন্য জুতা, আর ম্যক্রোর জন্য থাপ্পর!!! বেশ ভাল। তবে এর জন্য আরেকটু প্রয়োজন ছিল, কমপক্ষে সেন্ডেল..

              Comment

              Working...
              X