Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৩ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি || ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৩ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি || ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    ডা. জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর বাতিল করল অন্তর্বর্তী সরকার



    আবারও নতজানু পররাষ্ট্র নীতির প্রমাণ দিল ডা. ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। গণহত্যাকারী হাসিনা ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়দাতা ভারতের মন রক্ষার্থে ডা. জাকির নায়েককে (হাফিযাহুল্লাহ) বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ৪ নভেম্বর (মঙ্গলবার) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, জাকির নায়েক বাংলাদেশে এলে প্রচুর জনসমাগম হবে। জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে প্রচুর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের প্রয়োজন হবে। জাকির নায়কের ঢাকায় আসাকে কেন্দ্র করে এই মুহূর্তে এত সদস্য সেখানে মোতায়েনের সুযোগ নেই।

    মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, সবাই এখন নির্বাচনমুখী। জাতীয় নির্বাচনের পর তিনি ঢাকায় আসতে পারেন। তবে নির্বাচনের আগে নয়!

    স্পার্ক ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণে আগামী ২৮ ও ২৯ নভেম্বর দুই দিনের সফরে বাংলাদেশে আসার পরিকল্পনা করেছিলেন ডা. জাকির নায়েক।

    এদিকে, ডা. জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবে এ খবর শোনা মাত্রই তার সফর বানচাল করতে তৎপর হয়ে ওঠে নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন। এমনকি, তিনি যদি ঢাকায় পৌঁছান, তবে অবিলম্বে তাকে আটক করে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার অদ্ভুত আহ্বানও জানায় ভারত।

    গত ৩০ অক্টোবর এক সংবাদ সম্মেলনে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানায়, ‘জাকির নায়েক একজন পলাতক আসামি এবং তিনি ভারতে ওয়ান্টেড। আমরা আশা করি, যেখানেই তিনি যান না কেন, সংশ্লিষ্ট দেশ তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে এবং আমাদের নিরাপত্তা উদ্বেগের বিষয়গুলো বিবেচনায় নেবে।’

    এ প্রেক্ষাপটে গত ২ নভেম্বর বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম জানায়, ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আহ্বান বাংলাদেশ সরকারের নজরে এসেছে জানিয়ে সে বলে, ‘ভারতের মন্তব্য আমরা লক্ষ্য করেছি। আমরা মনে করি, কোনো দেশের পলাতক ব্যক্তিকে আশ্রয় দেওয়া উচিত নয়।’ তবে সে এও জানায়, বিষয়টি আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী বিবেচনা করা হবে।

    প্রথমদিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অবস্থানকে ভারতের প্রতি কৌশলী প্রতিক্রিয়া হিসেবে দেখা হচ্ছিল। কিন্তু সর্বশেষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সবাইকে অবাক করে জাকির নায়েকের বাংলাদেশে সফরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।


    তথ্যসূত্র:
    1. জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
    https://tinyurl.com/4ywh4e48
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় চাঁদপুরে বিক্ষোভ



    চাঁদপুরের পুরানবাজারে ইসকন সদস্য কর্তৃক আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে কটুক্তির অভিযোগে হেফাজতে ইসলাম চাঁদপুর জেলা শাখা ও স্থানীয় তৌহিদী জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    গতকাল (৪ নভেম্বর) বাদ যোহর পুরানবাজার লোহারপুল এলাকায় এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি হযরত মাওলানা লিয়াকত হোসাইন, সহ-সভাপতি মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, ফারুক মুহাম্মদ নোয়াইম, মাওলানা ইলিয়াস ফরিদী এবং সদর থানার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা গাজী নুরে আলম।

    এছাড়া সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন হাফেজ কারী আব্দুর রশিদ, মাওলানা আশেক এলাহী, মাওলানা খলিলুর রহমান ও বেলাল হোসাইনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

    বক্তারা বলেন, চাঁদপুরের মানুষ ধর্মপ্রাণ ও শান্তিপ্রিয়। এই ঘটনায় কেউ যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা না করে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল পুরানবাজার বড় মসজিদের সামনে গিয়ে দোয়া ও মুনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয়।

    উল্লেখ্য, গত ৩ নভেম্বর রাতে চাঁদপুর শহরের পুরানবাজার এলাকা থেকে জয় বর্মণ নামের এক যুবককে আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে আটক করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

    তথ্যসূত্র:
    1. আল্লাহ ও রাসূলকে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় চাঁদপুরে বিক্ষোভ
    https://tinyurl.com/2fh68vvu
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ডা. জাকির নায়েকের বাংলাদেশ সফর বাতিল করল অন্তর্বর্তী সরকার

      সাংস্কৃতিক বিশ্লেষকদের মতে বাংলাদেশে স্বাধীনতা নিয়ে লেখা গানের সংখ্যা কমবেশ ৫ শত এবং কবিতার সংখ্যা কমবেশ ১৫ শত। বাস্তবে পরাধীন থেকেও স্বাধীনতা নিয়ে এত পরিমাণ মাতামাতি পৃথিবীর কোনো জাতি করে কি না তা অজানা।

      ডা. জাকির নায়েক ইস্যুটি কথিত স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরও পরাধীনতার নগ্ন প্রমাণ উপস্থাপন করেছে দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর সামনে।

      বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্য নাকি ছিল বিদেশি আধিপত্য থেকে মুক্তি। কিন্তু আজকের বাস্তবতা প্রমাণ করে যে, পরাধীনতার শেকল এখনো অটুট কেবল মনিব ভিন্ন।

      আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকদের মতে, ফ্যাসিস্ট হাসিনাসহ পতিত আওয়ামিলীগের ১২ হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মী ও তাঁদের পরিবারকে ভারত আশ্রয় দিয়েছে।

      এই হাসিনা ও আওয়ামিলীগ কারা? যারা প্রকাশ্যেই বাংলাদেশের ২ হাজার মানুষকে হ/ত্যা করেছে এবং ত্রিশ হাজার মানুষকে কোনো না ভাবে আহত করেছে, যার অনেকে চিরতরে পঙ্গু। যারা হাজার হাজার মানুষকে গুম করেছে খুন করেছে। যারা জীবিত মানুষের পেট চিরে পাথর ভরে নদিতে ভাসিয়ে দিয়েছে।

      অথচ ভারত এদের প্রকাশ্যেই আশ্রয় দিচ্ছে।

      বাংলাদেশের আদালতে দোষী সাব্যস্ত অনেক অপরাধীকে ভারত নিজ আশ্রয়ে রেখে একই সময়ে ডা. জাকির নায়েককে বাংলাদেশে প্রবেশে আপত্তি জানায়। আর বাংলাদেশ সরকার সেই ভারতের আপত্তির প্রতি সম্মান জানিয়ে জাকির নায়েকের সফর বাতিল করে।

      অজুহাত দেয় নিরাপত্তার। এটা নিছক নিরাপত্তার অজুহাত নয়—বরং এর দ্বারা প্রমাণ যে, হাসিনা নেই তো কী হয়েছে, এখনো ভারতের পছন্দ-অপছন্দই বাংলাদেশ সরকারের সিদ্ধান্তের মাপকাঠি। প্রশ্নটা তাই জোরালো হয়ে ফিরে আসে, বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ নীতিনির্ধারণ কি ঢাকায় হয়, না কি দিল্লির অনুমোদনেই কার্যকর হয়?

      ডা. জাকির নায়েকের বিরোধিতা ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, যদিও আমরা নিশ্চিতভাবেই জানি যে এখানে সরকারই জালিম ও অপরাধী এবং জাকির সম্পূর্ণ নির্দোষ।ডা. জাকিরের একমাত্র অপরাধ হলো তিনি সত্যিকারভাবেই মুসলিম।

      ডা. জাকির নায়েকের সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো বিরোধ নেই। ভারত যার সঙ্গে শত্রুতা করবে বাংলাদেশও কি তাকে শত্রু বিবেচনা করবে? তাহলে কি বাংলাদেশ সরকার এই দেশকে ভারতের কোনো অঙ্গরাজ্য মনে করে?

      সরকারের বক্তব্য হলো তার প্রতি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঝুঁকি আছে। এই ভাষা আসলে নিজ অযোগ্যতার স্পষ্ট স্বীকারোক্তি। একটা রাষ্ট্র যদি একজন অতিথির নিরাপত্তা দিতে না পারে, তবে সেটা আর কিভাবে রাষ্ট্র থাকে? সাধারণ মানুষের কাছে এই যুক্তি খুবই হাস্যকর ও অপমানজনক।

      বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রায় ২,৩০,০০০–২,৪০,০০০।
      নৌবাহিনী প্রায় ২৫,০০০–৩০,০০০
      বিমানবাহিনী: প্রায় ২০,০০০–২৫,০০০
      বিজিবি প্রায় ৭০,০০০–৮০,০০০
      র‌্যাব প্রায় ১০,০০০–১২,০০০
      পুলিশ প্রায় ২,১৫,০০০–২,২৫,০০০
      আনসার প্রায় ৫০,০০০+ (স্থায়ী)
      ভিডিপি: প্রায় ৫০,০০,০০০+ (অংশকালীন/প্রশিক্ষিত)
      কোস্ট গার্ড: প্রায় ৪,০০০–৬,০০০
      সশস্ত্র পুলিশ ব্যাটালিয়ন (APBn): প্রায় ১৩,০০০+

      এতসংখ্যক ফোর্স থাকা একটা রাষ্ট্র একজন অতিথিকে নিরাপত্তা দিতে পারবে না? এত আত্মসম্মানহীন কথা এত নীচ ও ইতরশ্রেণির কথা একটা রাষ্ট্র কিভাবে বলে?

      এই বাহিনিগুলোর কি কোনো আত্মসম্মান নেই? একটা বাহিনী এগিয়ে এসে সরকারকে বলতে পারল না যে আমরা দায়িত্ব নেবো ডা. জাকিরের নিরাপত্তার?

      এরা কি কেউ মায়ের বুকের দুধ পান করেনি?

      সরকার মাঝে মাঝে ভারতবিরোধী সাজার জন্য কিছু অভিনয় করে, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। দেশের স্বার্থ যেখানে ভারতীয় স্বার্থের বিপরীতে দাঁড়ায়, সেখানে সরকার চুপ থাকে। বরং বারবার তোষণের উদাহরণ তুলে ধরে তারা নিজের ভারতপ্রেমী অবস্থান পরিষ্কার করে দিয়েছে।

      প্রতিবছর দুর্গাপূজার সময় কোটা বাড়িয়ে পদ্মা ইলিশ ভারতে পাঠানো হয়। অথচ বাংলাদেশে তখন সাধারণ মানুষ মাছের দাম আকাশচুম্বী করে কষ্টে থাকে।

      তিস্তা চুক্তি দাবি করলে বারবার থামিয়ে দেওয়া হয়, কিন্তু বিদ্যুৎ ও ট্রানজিটে ভারতীয় স্বার্থ দ্রুত পূরণ করে দেওয়া হয়।

      সীমান্ত বিরোধে বারবার বাংলাদেশকেই ছাড় দিতে হয়, নদির পানি প্তবাহে ভারতের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ অব্যাহত থাকে।

      দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নীতিতেও ভারতীয় গোয়েন্দা তৎপরতা ও পরামর্শ বাস্তবায়ন হয় বলে বহু রিপোর্টেই উঠে আসে।

      সার্বভৌম কোনো রাষ্ট্রের কাছে এটি লজ্জাজনক বাস্তবতা। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের কাছে অবনত হয়ে থাকতে হয়, আর সেটাকে কূটনীতি বলা হয়!

      ড. জাকির নায়েকের আগমন ঠেকানোর সিদ্ধান্ত সেই নতজানু মনোভাবেরই সর্বশেষ উদাহরণ। স্বাধীনতা শুধুমাত্র একটা রাষ্ট্রীয় সীমানা থাকাকে বলে না, বরং সেই সীমানার মধ্যে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সক্ষমতাই স্বাধীনতার প্রথম স্তর। রাষ্ট্র যদি অন্যের নির্দেশে চলে, তবে মানচিত্রে স্বাধীন হলেও বস্তুত তা পরাধীন।

      আমাদের দেশে কবে সেই ছেলে হবে?
      কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?

      কবে আসবে আমাদের মুহাম্মাদ বিন কাসিম যে আমাদেরকে আবার সত্যিকার স্বাধীনতা এনে দেবে?​

      ~~ফেসবুক থেকে সংগৃহীত~~
      বছর ফুরিয়ে যাবে এতো রিসোর্স আছে https://gazwah.net সাইটে

      Comment


      • #4
        Originally posted by Al-Firdaws View Post
        আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় চাঁদপুরে বিক্ষোভ



        চাঁদপুরের পুরানবাজারে ইসকন সদস্য কর্তৃক আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে কটুক্তির অভিযোগে হেফাজতে ইসলাম চাঁদপুর জেলা শাখা ও স্থানীয় তৌহিদী জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

        গতকাল (৪ নভেম্বর) বাদ যোহর পুরানবাজার লোহারপুল এলাকায় এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

        সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হেফাজতে ইসলাম চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি হযরত মাওলানা লিয়াকত হোসাইন, সহ-সভাপতি মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, ফারুক মুহাম্মদ নোয়াইম, মাওলানা ইলিয়াস ফরিদী এবং সদর থানার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা গাজী নুরে আলম।

        এছাড়া সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন হাফেজ কারী আব্দুর রশিদ, মাওলানা আশেক এলাহী, মাওলানা খলিলুর রহমান ও বেলাল হোসাইনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

        বক্তারা বলেন, চাঁদপুরের মানুষ ধর্মপ্রাণ ও শান্তিপ্রিয়। এই ঘটনায় কেউ যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা না করে, সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল পুরানবাজার বড় মসজিদের সামনে গিয়ে দোয়া ও মুনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয়।

        উল্লেখ্য, গত ৩ নভেম্বর রাতে চাঁদপুর শহরের পুরানবাজার এলাকা থেকে জয় বর্মণ নামের এক যুবককে আল্লাহ ও রাসূল (ﷺ)-কে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে আটক করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

        তথ্যসূত্র:
        1. আল্লাহ ও রাসূলকে নিয়ে কটুক্তির ঘটনায় চাঁদপুরে বিক্ষোভ
        https://tinyurl.com/2fh68vvu
        মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মত একজন মহান রাসূলের অবমাননা করা হবে। অথচ এর প্রতিবাদ মিটিং ও মিছিলের মাধ্যমে করা হবে। এটার থেকে বড় লাঞ্ছনা আমাদের জন্য কিছু হতে পারে না। এর প্রতিবাদ হত্যা ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে না। সুতরাং প্রতিটি জায়গায় নিজস্ব ‌এমন একটি জামাত তৈরি হওয়া প্রয়োজন যারা নিজস্ব উদ্বেগে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম , আল্লাহ এবং কুরআন মাজিদ ও হাদিস শরীফ ও ইসলামের সম্মান রক্ষায় নিয়োজিত থাকবে।

        Comment


        • #5
          কবে আসবে আমাদের মুহাম্মাদ বিন কাসিম যে আমাদেরকে আবার সত্যিকার স্বাধীনতা এনে দেবে?​
          কোনো বিন কাসিম আসার আশায় না থেকে আমরা নিজেরাই যেন একেকজন মুহাম্মদ বিন কাসিম হতে পারি, সেই তাওফিক যেন আল্লাহ আমাদের দেন।
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            তাগুত সরকার সুধু লোক পরিবর্তন হইসে ইন্ডিয়ার পৌত্তলিক সরকারের এখনও পা চাটে। ইসকনের জাহান্নামের কিট ওদের পাওনা সময় মত বুঝিয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।

            Comment

            Working...
            X