Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১৮ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি || ১০ নভেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১৮ জুমাদাল উলা, ১৪৪৭ হিজরি || ১০ নভেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী​​

    মুন্সিগঞ্জে বিএনপির দু’পক্ষের দ্বন্দ্বে গুলিতে যুবক নিহত



    মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লাকান্দি ইউনিয়নের চরডুমুরিয়া গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে আরিফ মীর (৩৫) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় তার চাচাতো ভাই ইমরান গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হয়েছে।

    সোমবার (১০ নভেম্বর) সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আতিক মল্লিক ও ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওহিদ মোল্লার অনুসারী শাহ কামাল গ্রুপ এবং ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আওলাদ হোসেনের অনুসারী আরিফ মীর গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলছিল।

    সোমবার সকালে আরিফ ও ইমরান ঘর থেকে বের হওয়ার পর শাহ কামালের নেতৃত্বে একদল সশস্ত্র ব্যক্তি তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে দুজনই গুলিবিদ্ধ হয়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক আরিফকে মৃত ঘোষণা করে। গুরুতর আহত ইমরানকে পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

    মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. রুহুল আমিন বলেন, ‘দুজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়। এর মধ্যে আরিফ হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই মারা যায়। অপরজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।’

    বিষয়টি নিশ্চিত করে মুন্সিগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইফুল আলম বলেছে, ‘ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’

    তথ্যসূত্র:
    1. মোল্লাকান্দিতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১
    https://tinyurl.com/mrxhhpdd
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    ময়মনসিংহে মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১



    ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলায় বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলাকালে এক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু হয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছে।

    গত ৯ নভেম্বর বিকেল ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ছাত্রদল নেতার নাম তানজিম আহমেদ আবিদ।

    স্থানীয়রা জানায়, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এম ইকবাল হোসেন ও মনোনয়ন বঞ্চিত তায়েবুর রহমান হিরন গ্রুপের সমর্থকদের মধ্যে বিকেলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে তানজিম। পরে তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেল কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।

    তবে চিকিৎসকদের দাবি, নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ঘটনাস্থলেই তিনি স্ট্রোক করে মারা গেছেন। বিস্তারিত জানতে ময়নাতদন্তের পর রিপোর্ট আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।


    তথ্যসূত্র:
    1. মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে প্রাণ গেল ছাত্রদল নেতার
    https://tinyurl.com/dm7sa25e
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      রাজধানীতে দুটি বাসে হঠাৎ আগুন দিলো দুর্বৃত্তরা


      রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় দুটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। দুটি বাসই ভিক্টর পরিবহনের। কে বা কারা কী উদ্দেশ্যে আগুন দিয়েছে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

      আজ ভোরে (১০ নভেম্বর) দুটি বাসে অগ্নিকাণ্ডের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। ফায়ার সার্ভিসের মোট ৪টি ইউনিট দুটি বাসের আগুন নিয়ন্ত্রণ আনে। ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ এসব তথ্য জানিয়েছেন।

      তিনি জানান, ভোর ৫টা ৪০ মিনিটে আমাদের কাছে সংবাদ আসে রাজধানীর মেরুল বাড্ডা ও শাহজাদপুর এলাকায় ভিক্টর পরিবহনের দুটি বাসে আগুন দেয়া হয়েছে। পরে আমাদের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে বাসে কিভাবে আগুন লেগেছে তা আমরা জানি না। এখনও আমাদের কাছে এ বিষয়ে কোনো সংবাদ বা তথ্য আসেনি। এ ছাড়া কেউ হতাহত হয়েছে এমন তথ্য পাওয়া যায়নি।

      তথ্যসূত্র:
      1. রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
      https://tinyurl.com/4s6y4wnn
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        বিদেশের একমাত্র সামরিক ঘাঁটি থেকে চুপিসারে সৈন্য সরালো ভারত



        বিদেশে ভারতের একমাত্র পূর্ণাঙ্গ সামরিক ঘাঁটি ছিল তাজিকিস্তানের আয়নি বিমানঘাঁটি। কিন্তু সেখান থেকে অনেকটা চুপিসারে সৈন্য ও সরঞ্জাম সরিয়ে নিয়েছে নয়াদিল্লি। প্রায় দুই দশক ধরে এই ঘাঁটি মধ্য এশিয়ায় ভারতের কৌশলগত উপস্থিতির একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক ছিল।

        ৯ নভেম্বর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ‘দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’। প্রতিবেদনে জানানো হয়, তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবে থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আয়নি বিমানঘাঁটি মূলত সোভিয়েত আমলে নির্মিত হয়েছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর এটি জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। ২০০২ সালে তাজিক সরকারের সঙ্গে চুক্তি করে ভারত প্রায় ৮০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ঘাঁটিটি সংস্কার করে।

        ভারতীয় সীমান্ত সড়ক সংস্থার মাধ্যমে এর রানওয়ে ৩ হাজার ২০০ মিটার পর্যন্ত সম্প্রসারণ করে যুদ্ধবিমান ও ভারী পরিবহন প্লেন চলাচলের উপযোগী করা হয়।

        ঘাঁটিটি আফগানিস্তানের ওয়াখান করিডর থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে, যা পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর ও চীনের শিনজিয়াং প্রদেশের সংযোগস্থল। এই অবস্থান ভারতের জন্য অত্যন্ত কৌশলগত ছিল, বিশেষ করে পাকিস্তান ও চীনের ওপর নজরদারি এবং আফগানিস্তান–মধ্য এশিয়া অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের ক্ষেত্রে।

        ২০২২ সালে নীরবে আয়নি ঘাঁটি থেকে সৈন্য ও সামরিক সরঞ্জাম প্রত্যাহার শুরু করে ভারত। ওই সময় তাজিক সরকারের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় এবং তারা নতুন করে লিজ নবায়নে আগ্রহ দেখায়নি। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, রাশিয়া ও চীনের চাপেই ভারতকে লিজ নবায়নের অনুমতি দেয়নি তাজিকিস্তান।

        ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় ঘাঁটিটি ২০২২ সালে তাজিকিস্তান সরকারের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়।

        আয়নি ছিল ভারতের একমাত্র পূর্ণাঙ্গ বিদেশি ঘাঁটি, যা তাকে মধ্য এশিয়ায় সামরিক উপস্থিতি ও প্রভাবের সুযোগ দিয়েছিল। ওয়াখান করিডর এবং শিনজিয়াং অঞ্চলের কাছাকাছি অবস্থানের কারণে ঘাঁটিটি থেকে আফগানিস্তান, চীন ও পাকিস্তানের সীমান্ত এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারির সুবিধা মিলতো। ফলে, ভারত এখন ওই অঞ্চলে প্রভাব হারাতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।


        তথ্যসূত্র:
        1. India withdraws from Ayni airbase: What is it, how does this impact the country?
        https://tinyurl.com/9kffs9kr
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বুথিডং কারাগারে রোহিঙ্গাদের ওপর অমানবিক নির্যাতন চালাচ্ছে আরাকান আর্মি



          আরাকানের বুথিডং শহর দখলের পর থেকে সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর ভয়াবহ দমন–পীড়ন চালাচ্ছে। স্থানীয় সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীদের তথ্যমতে, এএ–র হাতে আটক রোহিঙ্গা নাগরিকদের বুথিডং কারাগারে অমানবিক নির্যাতন করা হচ্ছে।

          গত ৬ নভেম্বর ‘রোহিঙ্গা খবর’-এর এক প্রতিবেদনে জানা যায়, বয়স বা লিঙ্গ নির্বিশেষে শুধুমাত্র সন্দেহের ভিত্তিতে রোহিঙ্গাদের আটক করছে এএ সশস্ত্র সদস্যরা। যাদের তারা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পৃক্ত বা সহযোগী মনে করছে, তাদের ওপর চলছে নির্যাতন। আটক ব্যক্তিদের কোনো বিচারিক প্রক্রিয়া, আইনজীবীর সহায়তা বা পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। বর্তমানে বুথিডং কারাগার পরিণত হয়েছে এক ভয়াবহ নির্যাতনকেন্দ্রে।

          বন্দিদের কারাগারে নিতে দেওয়া হয় কেবল একটি পোশাক। দিনে একবার অল্প খাবার দেওয়া হয়, যার ফলে অপুষ্টি, রোগ–ব্যাধি ও দুর্বলতা নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছে। চর্মরোগ, ডায়রিয়া, জ্বর–বমিসহ নানা অসুখে অনেকেই ভুগছেন। চিকিৎসা কিংবা ওষুধের কোনো ব্যবস্থা নেই। অসুস্থদের কেবল একটি প্যারাসিটামল দিয়ে বলা হয় ‘অপরাধীদের জন্য চিকিৎসা নেই’। চিকিৎসার অভাবে বহু বন্দি মৃত্যুবরণ করেছেন; রাতের আঁধারে তাদের লাশ গোপনে সরিয়ে ফেলা হয় বলে জানা গেছে।

          প্রতি ১৫ দিনে একবার গোসলের অনুমতি মেলে, তবে গোসল শেষে বাধ্য হয়ে পরতে হয় সেই ভেজা পোশাকই। বন্দিদের সারারাত জেগে থাকতে বাধ্য করা হয়; ঘুমালে বা নির্দেশ না মানলে তাদের নির্মমভাবে প্রহার করা হয়। এএ–র সদস্যরা প্রায়ই কারাগারে ঢুকে লাঠি, লোহার রড ও ঘুষি দিয়ে বন্দিদের মাথা–মুখে আঘাত করে বলে জানা গেছে।

          পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। ফলে বন্দিদের জীবিত না মৃত সে খবর পরিবারগুলো জানতে পারছে না। গরম ও বৃষ্টির মধ্যে খোলা আকাশের নিচে বন্দিদের দিন কাটছে এক মানবেতর অবস্থায়।

          স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুথিডং কারাগারে বর্তমানে দেড় হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা আটক আছেন, যারা প্রতিদিন আরাকান আর্মির সন্ত্রাস, নির্যাতন ও বর্বরতার শিকার হচ্ছেন।

          তথ্যসূত্র:
          1. Rohingya Civilians Tortured and Detained in Buthidaung Prison, Witnesses Say
          https://tinyurl.com/mpsa7n3j
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            কাশ্মীর জুড়ে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান, একদিনে ৫০০ এর বেশি মুসলিম গ্রেফতার



            ভারতীয় দখলদার বাহিনী আবারও কাশ্মীরে ভয়াবহ দমন অভিযান চালিয়েছে। স্বাধীনতাকামী কাশ্মীরিদের দমন ও ভয় দেখানোর লক্ষ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় শ্রীনগর, ইসলামাবাদ, সোপোর, কুলগাম, হান্দওয়ারা ও আশপাশের এলাকায় নির্বিচারে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৫০০-রও বেশি নিরীহ নাগরিককে আটক করেছে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী।

            গত ৯ নভেম্বর কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অভিযানে ঘরবাড়ি ঘেরাও করে তল্লাশি চালানো হয় এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

            ভারতীয় বাহিনীর দাবি আটক ব্যক্তিরা কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী নেতা-কর্মীদের আত্মীয়স্বজন বা স্বাধীনতাকামীদের প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যক্তি। তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, দখলদার বাহিনী নিরীহ বেসামরিক মুসলিমদের ‘সন্ত্রাসী সহযোগী’ আখ্যা দিয়ে নির্বিচারে গ্রেফতার করছে।

            অভিযানের সময় বহু বাড়িতে ডিজিটাল ডিভাইস, মোবাইল ফোন ও ব্যক্তিগত নথিপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

            তথ্যসূত্র:
            1. Fresh wave of raids, detentions sweeps across Kashmir Valley
            https://tinyurl.com/4966hmxs
            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              বিদেশের একমাত্র সামরিক ঘাঁটি থেকে চুপিসারে সৈন্য সরালো ভারত

              আলহামদুলিল্লাহ!
              ভারতের কাপুরুষ, স্বার্থলোভী,হিংসুক, নিমকহারাম,নির্বোধ, মুর্তিপূজারি, হতভাগা, জাহান্নামের কীট , নাপাক মুশরিকদের পতনের যেকোন খবর শুনলে ভালো লাগে, ওরা আল্লাহর দুনিয়ায় থেকে আল্লাহর সাথেই বিদ্রোহ করে বেড়াচ্ছে, আল্লাহর ওলীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, জাহান্নামের আগুন ওদের জন্য নিশ্চিত যদি মুসলমানদের ধর্ম গ্রহণ না করে ওরা মারা যায় ।
              আখের, বিজয়ী তো আল্লাহর বাহিনীই হবে বিযনিল্লাহ!

              Comment

              Working...
              X