Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ০৯ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৭ হিজরি || ১লা ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ০৯ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৭ হিজরি || ১লা ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    নভেম্বর মাসে দখলদার ভারতীয় বাহিনীর হাতে এক নারীসহ ৪ কাশ্মীরি মুসলিম শহীদ, গ্রেফতার ২৮১৯ জন


    ভারত কর্তৃক অবৈধভাবে অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরে গত নভেম্বর মাসে এক নারীসহ চার কাশ্মীরি মুসলিমকে শহীদ করেছে দখলদার ভারতীয় বাহিনীর সদস্যরা। কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের রিসার্চ সেকশনের তথ্য অনুযায়ী, শহীদদের মধ্যে দুজন নিহত হয়েছেন ভারতীয় বাহিনীর ভুয়া এনকাউন্টারে। অন্যদিকে, ১০ নভেম্বর দিল্লি বিস্ফোরণের ঘটনায় দুই কাশ্মীরি মারা গিয়েছিলেন, অপরদিকে ১৪ নভেম্বর শ্রীনগরের নওগাম থানার ভিতরে একটি সন্দেহজনক বিস্ফোরণে আরও নয়জন কাশ্মীরি নিহত এবং ৩২ জন আহত হয়েছিল।

    এই সময়কালে, ভারতীয় সেনাবাহিনী, পুলিশ, আধাসামরিক বাহিনী, বিশেষ তদন্ত সংস্থা (এসআইএ) এবং জাতীয় তদন্ত সংস্থা (এনআইএ) এর কর্মীরা ৪৭১টি ঘেরাও তল্লাশি অভিযান এবং বাড়িতে অভিযান চালানোর সময় কমপক্ষে ২,৮১৯ জন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার এবং জিজ্ঞাসাবাদ করে – যাদের বেশিরভাগ ছিল রাজনৈতিক কর্মী, তরুণ, ছাত্র, ডাক্তার এবং মহিলা। চিকিৎসকসহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (ইউএপিএ) এবং জননিরাপত্তা আইন (পিএসএ) এর মতো কালো আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ অভিযান চলাকালীন তারা কাশ্মীরি মুসলিমদের তিনটি বাড়িও গুড়িয়ে দেয়।


    তথ্যসূত্র:
    1. Indian forces martyr four Kashmiris in November
    https://kmsnews.org/kms/2025/12/01/i...-november.html
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    পূর্বাচলে প্লট জালিয়াতি মামলায় হাসিনার ৫, রেহানার ৭ ও টিউলিপের ২ বছর কারাদণ্ড



    পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি মামলায় ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ৫ বছর, তার বোন শেখ রেহানার ৭ বছর এবং শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিককে ২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

    সোমবার (০১ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এর বিচারক মো. রবিউল আলম এ রায় ঘোষণা করে।

    এছাড়া এ মামলায় অপর ১৪ আসামিকেও ৫ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। তিন জনকেই এক লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে শেখ রেহানার নামে পূর্বাচলের প্লটের বরাদ্দ বাতিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

    দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এ মামলা দায়ের করে গত ১৩ জানুয়ারি। ইতিপূর্বে দুদকের ৩টি মামলায় শেখ হাসিনাকে ২১ বছর সাজা দেয়া হয়। এ মামলায় শুধু রাজউক কর্মচারি খুরশীদ আলম কারাগারে রয়েছে; বাকি আসামি ১৬ জন সবাই পলাতক রয়েছে।

    দুদক সূত্র জানায়, শেখ রেহানার বিরুদ্ধে পূর্বাচল প্রকল্পে অনিয়ম করে ১০ কাঠা প্লট নেয়ার অভিযোগে এ বছরের ১৩ জানুয়ারি মামলা দায়ের করা হয়। তদন্ত শেষে ১০ মার্চ ১৭ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় তদন্ত কর্মকর্তা আফনান জান্নাত কেয়া। এরপর গত ৩১ জুলাই আদালত আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে। এ মামলায় মোট ৩২ জন সাক্ষ্য দিয়েছে।

    রেহানার প্লট দুর্নীতি মামলার অন্য আসামিরা হল- সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক একান্ত সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সিনিয়র সহকারী সচিব পূরবী গোলদার, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন-২) অলিউল্লাহ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. সাইফুল ইসলাম সরকার, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, সাবেক সদস্য (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, সদস্য (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ) তন্ময় দাস, সাবেক সদস্য (পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন, সাবেক সদস্য (উন্নয়ন) অবসরপ্রাপ্ত মেজর প্রকৌশলী সামসুদ্দীন আহমদ চৌধুরী, সাবেক পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি ২) মো. নুরুল ইসলাম, রাজউকের উপপরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) নায়েব আলী শরীফ এবং সহকারী পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি-৩) মাজহারুল ইসলাম।


    তথ্যসূত্র:
    ১। এক মামলায় হাসিনার ৫, রেহানার ৭ ও টিউলিপের ২ বছর কারাদণ্ড
    https://tinyurl.com/2asn3u94
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      গাজীপুরে সিকিউরিটি গার্ডকে হাত-পা বেঁধে হত্যা



      গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল এলাকায় মোবাইল ফোন টাওয়ারের সিকিউরিটি গার্ডের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে স্থানীয় পূবাইল থানা পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হাত-পা বেঁধে হত্যা করা হয়েছে।

      ভিকটিম ওই গার্ডের নাম মীর আলতাব হোসেন (৬৫)। তিনি গাজীপুর মহানগরীর ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের মেঘডুবী গ্রামের মৃত মীর কাজিমুদ্দিন মাস্টারের ছেলে।

      সোমবার (১ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর মেঘডুবী ডাক্তার বাড়ি এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারের ভেতরে তার হাত-পা বাঁধা লাশ দেখতে পায় ছেলে সবুজ।

      এর আগে মোবাইল টাওয়ার প্রতিষ্ঠানের লোকজন আলতাবকে ফোনে না পেয়ে তার ছেলেকে বিষয়টি জানায়। পরে সে ঘটনাস্থলে এসে তার বাবার হাত-পা বাঁধা লাশ দেখতে পায়।


      তথ্যসূত্র:
      ১। সিকিউরিটি গার্ডকে হাত-পা বেঁধে হত্যা, লাশ উদ্ধার
      https://tinyurl.com/4x7esv25
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        টেকনাফে চায়ের দোকান থেকে অস্ত্রের মুখে ৬ কিশোর অপহরণ



        অস্ত্রধারীদের নিরাপদ জোনে পরিণত হয়েছে কক্সবাজার জেলার টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়ন। রোববার (৩০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বাহারছড়ায় চায়ের দোকানে আড্ডা দেয়ার সময় অস্ত্রের মুখে ৬ কিশোরকে অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে গেছে ডাকাত দল। টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শীলখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

        অপহৃত কিশোররা হলেন টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ড দক্ষিণ শীলখালীর অছিউর রহমানের ছেলে মো. মামুন (১৪), আবুল কাসেমের ছেলে আনোয়ার হোসেন (১৬), মো. ইসলামের ছেলে গিয়াস উদ্দিন (১৭), হাসান আলীর ছেলে আবু বক্কর ছিদ্দিক (১৪), আইয়ুব আলীর ছেলে মো. শাহিন (১৫), মো. আব্দুল্লাহর ছেলে মো. ইসমাইল (১৪)। তবে অপহৃতদের মধ্যে মো. শাহিন ও মো. ইসমাইল কৌশলে পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে।

        বাহারছড়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হাফেজ আহমদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সন্ধ্যায় শিশু-কিশোররা খেলাধুলা শেষে চায়ের দোকানে আড্ডা দেয়ার সময় পাহাড় থেকে নেমে আসা ১০-১২ জন অস্ত্রধারী ডাকাত তাদের ছয়জনকে জিম্মি করে গহিন পাহাড়ের দিকে নিয়ে যায়।

        শীলখালীর বাসিন্দা আজিজ উল্লাহ জানান, বঙ্গোপসাগর ও পাহাড় বেষ্টনীর এই বাহারছড়া ইউনিয়নে চুরি, ডাকতি, অপহরণ, মুক্তিপণ নিত্যদিনের ঘটনা। এখানকার মানুষ বর্তমানে চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। টেকনাফের পাহাড়সংলগ্ন গ্রামের একটি চায়ের দোকানে বসা ৬ কিশোরকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করেছে সশস্ত্র ডাকাতরা। তবে অপহৃতদের মধ্যে দুইজন কৌশলে পালিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে বলে জানা গেছে।

        খবর পেয়ে পুলিশ ও স্থানীয়রা পাহাড়ে অভিযান চালায়। তবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।


        তথ্যসূত্র:
        ১। চায়ের দোকান থেকে অস্ত্রের মুখে ৬ কিশোর অপহরণ
        https://tinyurl.com/y3k8as4u
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          বাংলাদেশে এইচআইভিতে আক্রান্ত ৪০ শতাংশই সমকামী: গবেষণা



          বাংলাদেশে এইচআইভি (এইডস) আক্রান্তের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিশেষ করে তরুণ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই সংক্রমণের হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, আক্রান্তদের মধ্যে প্রায় ৪০ শতাংশই সমকামী। অন্যদিকে প্রায় সমান সংখ্যক মানুষ বিদেশ থেকে এ রোগ নিয়ে আসে। সোমবার (১ ডিসেম্বর) বিশ্ব এইডস দিবস উপলক্ষে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সচেতনতা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছেন।

          সম্প্রতি রাজধানীতে এক যুবক এলার্জি পরীক্ষার সময় এইডস আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়। সে জানায়, সমকামিতায় জড়িত হওয়ায় তার এই পরিণতি হয়েছে। যুবক আরও বলেছে, ‘একটি ভুলের জন্য সারাজীবন পস্তাতে হয়। আমি চাই, কেউ আমার মতো ভুল পথে না হাঁটে।’

          ঢাকার সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে বর্তমানে এইডস রোগীদের চিকিৎসা করা হচ্ছে। চলতি বছর এখানে প্রায় ৩০০ রোগী চিকিৎসা নিয়েছে এবং বর্তমানে ভর্তি আছে ১২ জন। সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আরিফুল বাসার বলেন, ‘রোগীরা খুব খারাপ অবস্থায় হাসপাতালে আসে। অন্যান্য রোগও থাকে, তবে সেগুলোর জন্য পর্যাপ্ত ল্যাব সাপোর্ট নেই।’

          পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দেশে এইডসে আক্রান্ত হয়েছে ১৪৩৮ জন এবং মারা গেছেন ১৯৫ জন। ২০২৩ সালে আক্রান্ত হয়েছিলেন ১২৭৬ জন, মৃত্যু হয়েছে ২৬৬ জনের।

          তথ্যসূত্র:
          ১। এইচআইভিতে আক্রান্ত ৪০ শতাংশই সমকামী: গবেষণা
          https://tinyurl.com/2s4up76c
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত



            প্রতিবেশী দেশ ভারত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত বলে মন্তব্য করেছে এ ঘটনায় তদন্তের জন্য গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন। রোববার (৩০ নভেম্বর) কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান ও অন্যান্য সদস্যরা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই প্রতিবেদন জমা দেয়।

            এসময় প্রধান উপদেষ্টা বলেছে, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জাতি দীর্ঘদিন ধরে অন্ধকারে ছিলো। আপনারা সত্য উদ্‌ঘাটনে যে ভূমিকা রেখেছেন জাতি তা স্মরণে রাখবে। জাতির পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’

            কমিশন প্রধান ফজলুর রহমান বলেন, তদন্তকাজ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও ত্রুটিমুক্ত করার স্বার্থে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব বজায় রাখা হয়েছে। তিনি বলেন, তদন্তে বিডিআর হত্যাকাণ্ডে বহিঃশক্তির সরাসরি সম্পৃক্ততা ও তৎকালীন ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সরাসরি জড়িত থাকার শক্তিশালী প্রমাণ মিলেছে। এসময় কমিশনের ফাইন্ডিংস সম্পর্কে জাহাঙ্গীর কবির তালুকদার জানায়, এই ঘটনা কিছু বাহ্যিক ও প্রকৃত কারণ বের করেছে কমিশন। তিনি বলেন, এই হত্যাকাণ্ড পরিকল্পিত এবং এর পেছনে প্রধান সমন্বয়কের ভূমিকা পালন করেছিল তৎকালীন সংসদ সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপস।

            তিনি জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতদের রক্ষা করতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ সরাসরি ভূমিকা রেখেছে। তারা ২০-২৫ জনের একটি মিছিল নিয়ে পিলখানায় ঢুকেছে এবং বের হবার সময় সেই মিছিলে দুই শতাধিক মানুষ ছিলো। তিনি বলেন, পুরো ঘটনাটি সংঘটিত করার ক্ষেত্রে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘গ্রিন সিগন্যাল’ ছিলো। তিনি এই ঘটনার দায় নিরূপণের ক্ষেত্রে বলেন, দায় তৎকালীন সরকার প্রধান থেকে শুরু করে সেনাপ্রধানেরও। এই ঘটনাকে রাজনৈতিকভাবে সমাধানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পুলিশ ও র‍্যাব এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোরও রয়েছে চরম ব্যর্থতা।


            তথ্যসূত্র:
            ১। বিডিআর হত্যাকাণ্ডে ভারত জড়িত
            https://tinyurl.com/36dev3h4

            নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

            Comment


            • #7
              গাজীপুরে সিকিউরিটি গার্ডকে হাত-পা বেঁধে হত্যা




              গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল এলাকায় মোবাইল ফোন টাওয়ারের সিকিউরিটি গার্ডের হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে স্থানীয় পূবাইল থানা পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে তাকে হাত-পা বেঁধে হত্যা করা হয়েছে।

              ভিকটিম ওই গার্ডের নাম মীর আলতাব হোসেন (৬৫)। তিনি গাজীপুর মহানগরীর ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের মেঘডুবী গ্রামের মৃত মীর কাজিমুদ্দিন মাস্টারের ছেলে।

              সোমবার (১ ডিসেম্বর) সকালে নগরীর মেঘডুবী ডাক্তার বাড়ি এলাকায় মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ারের ভেতরে তার হাত-পা বাঁধা লাশ দেখতে পায় ছেলে সবুজ।

              এর আগে মোবাইল টাওয়ার প্রতিষ্ঠানের লোকজন আলতাবকে ফোনে না পেয়ে তার ছেলেকে বিষয়টি জানায়। পরে সে ঘটনাস্থলে এসে তার বাবার হাত-পা বাঁধা লাশ দেখতে পায়।

              তথ্যসূত্র:
              ১। সিকিউরিটি গার্ডকে হাত-পা বেঁধে হত্যা, লাশ উদ্ধার
              https://tinyurl.com/4x7esv25
              নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

              Comment


              • #8
                পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের পর সেনা অভিযান হলে ভারতের হামলার হুমকি ছিলো



                বিডিআর বিদ্রোহের নামে সংঘটিত বর্বরতম হত্যাযজ্ঞের সময় সেনা অভিযান হলে ভারতের হামলার হুমকি ছিলো। রোববার (৩০ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেয়া তদন্ত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।

                প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দলগতভাবে জড়িত আওয়ামী লীগ। এর মুল সমন্বয়কারী ছিলে আওয়ামী লীগ দলীয় তৎকালীন এমপি শেখ ফজলে নূর তাপস। বিডিআর বিদ্রোহের নামে সংঘটিত ঘটনাটি ছিলো একটি পূর্বপরিকল্পিত ও বর্বরতম হত্যাকাণ্ড। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই হত্যাকাণ্ডের সবুজ সংকেত দিয়েছিল। তৎকালীন সেনাপ্রধান মঈন ইউ আহমদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। ওই ঘটনায় ভারতের সরাসরি জড়িত থাকার শক্তিশালী প্রমাণ পাওয়া গেছে। ভারতের হুমকিতে ঘটনার পর পিলখানায় অভিযান করা যায়নি। জেনারেল মঈন তার সাক্ষ্যে ‘অভিযান চালাতে গেলে ভারত বাংলাদেশের ওপর হামলা চালাবে’ উল্লেখ করেছে।

                পিলখানা ট্র্যাজেডি তদন্তে গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। কমিশনের প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান ও অন্য সদস্যরা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রধান উপদেষ্টার কাছে রিপোর্ট জমা দেওয়ার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার সময় কমিশন তাদের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। পাশাপাশি প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

                বিডিআর বিদ্রোহের পরিকল্পনাটি দীর্ঘ মেয়াদী উল্লেখ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ওয়ান ইলেভেনের সময়কালে বিডিআরের ডাল-ভাত কর্মসূচিতে সেনাবাহিনীর কর্তকর্তাদের ওপর জোয়ানদের ক্ষোভ, প্রেষণে সেনা কর্মকর্তাদের বিডিআরে দায়িত্ব পালনের বিরোধীতা, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিডিআরের অভ্যন্তরীন বিরোধের এই বিদ্রোহ হয়েছে। এর সাথে প্রতিবেশি দেশের ইন্ধন ছিলো বলেও প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

                উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় বিডিআরের সদর দপ্তরে বিদ্রোহ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তৎকালীন ডিজি মেজর জেনারেল শাকিল আহমদসহ ৫৭জন সেনা কর্মকর্তা নিহত হয়। এই ঘটনায় দুইটি মামলায় বিডিআর সদস্যদের সাজা হলেও নেপথ্যের নায়করা ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। এই রহস্য উদঘাটন ও দোষীদের চিহ্নিত করতেই এই তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়।

                প্রতিবেদন গ্রহণকালে প্রধান উপদেষ্টা জানায়, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জাতি দীর্ঘদিন ধরে অন্ধকারে ছিলো। আপনারা সত্য উদ্‌ঘাটনে যে ভূমিকা রেখেছেন জাতি তা স্মরণে রাখবে। এই প্রতিবেদনে শিক্ষণীয় বহু বিষয় এসেছে। এটি জাতির জন্য মূল্যবান সম্পদ হয়ে থাকবে।

                তথ্যসূত্র:
                ১। সেনা অভিযান হলে ভারতের হামলার হুমকি ছিলো
                https://tinyurl.com/ykc26r3f

                নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

                Comment

                Working...
                X