Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১০ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৭ হিজরি || ০২রা ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১০ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৭ হিজরি || ০২রা ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে হত্যার পর পদ্মায় ভাসিয়ে দিলো বিএসএফ



    চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ওয়াহেদপুর সীমান্তে দুই বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যার পর লাশ পদ্মা নদীতে ফেলে দিয়েছে বিএসএফ। গত ৩০ নভেম্বর রাত দু্ইটার দিকে আন্তর্জাতিক পিলার ৭৬ থেকে ৭৭ নম্বরের মাঝামাঝি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) বিষয়টি স্বীকার না করলেও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও একাধিক সূত্র জানিয়েছে, তাদের পিটিয়ে মেরে পদ্মায় ফেলে দিয়েছে ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। একই সঙ্গে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    এদিকে পালিয়ে ফিরে আসা দুই ব্যবসায়ীর উদ্ধৃতি দিয়ে উপজেলার পাঁকা ইউনিয়নের সাত নম্বর ওয়ার্ড সদস্য রফিক উদ্দিন দুজনকে পিটিয়ে মেরে নদীতে ফেলে দেয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

    তারা হলেন- শিবগঞ্জ উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের গাইপাড়া গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছেলে ইব্রাহিম রিংকু (২৮) ও পাঁকা ইউনিয়নের শ্যামপুর গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে মমিন মিয়া (২৯)।

    স্থানীয়রা জানায়, ৩০ নভেম্বর রাত ২টার দিকে বাংলাদেশের ওয়াহেদপুর বিওপির পাশ দিয়ে সীমান্তে গরু আনতে যান ৪/৫ জনের একটি দল। এ সময় ভারতের নিমতিতা বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা মমিন ও রিংকুকে পিটিয়ে হত্যা করে পদ্মা নদীতে ভাসিয়ে দেয়। বাকিরা পালিয়ে আসে। তারা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পারে, আটক দুজনকে বেধড়ক পিটিয়ে মেরে পদ্মা নদীতে ফেলে দিয়েছে ভারতের নিমতিতা ৭১ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা।

    অন্যদিকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের বাড়িতে বিভিন্ন মাধ্যমে খোঁজ নেওয়া হলে পরিবারের পক্ষ থেকে তাদের সন্তানরা কোথায় আছে তা জানাতে সম্মত হয়নি। তবে তারা ০১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ি ফেরেনি। মমিনের দুই প্রতিবেশী নাম না প্রকাশ করার শর্তে তাদের ভারতীয় স্বজনের উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, তাদের পিটিয়ে মেরে পদ্মায় লাশ ভাসিয়ে দেওয়া হয়েছে। আইনি হয়রানির ভয়ে প্রকাশ্যে কেউ এ নিয়ে কথা বলতে নারাজ।


    তথ্যসূত্র:
    ১। দুই বাংলাদেশিকে হত্যার পর পদ্মায় ফেললো বিএসএফ
    https://tinyurl.com/bd5pxrwm
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    পিলখানা হত্যাকাণ্ড: জড়িত ভারতীয়দের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের দাবি




    পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের আলোকে জড়িত ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ও ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)। সোমবার (১ ডিসেম্বর) ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম, জিএস এস এম ফরহাদ ও এজিএস মুহা. মহিউদ্দিন খান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

    বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে ২০০৯ সালের ২৫–২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সম্পৃক্ততা, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা এবং সেনাবাহিনী ও বিজিবিকে দুর্বল করার উদ্দেশ্য প্রকাশ পেয়েছে। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর দেশের মুক্তিকামী ছাত্র-জনতা দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে গভীর উদ্বেগে নিমজ্জিত হয়েছে।

    কমিশনের প্রতিবেদনে জানা যায়, ঘটনার সময় ৯২১ জন ব্যক্তি ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে, যাদের মধ্যে ৬৭ জনের কোনো নথিভুক্ত প্রস্থান বা অবস্থানসংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায়নি। তারা কী উদ্দেশ্যে এসেছিল, কোথায় গিয়েছিল এবং কীভাবে বাংলাদেশ ত্যাগ করেছিল, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর অনুপস্থিত। স্বাধীন দেশের ভূখণ্ডে বিদেশি নাগরিকদের এমন গোপন উপস্থিতি এবং তাদের ‘অদৃশ্য’ হয়ে যাওয়া রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর এক উচ্চমাত্রার হুমকি।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পূর্ণাঙ্গ বিচার নিশ্চিত করতে স্বাধীন ট্রাইব্যুনাল গঠন করে বিচারকার্য পরিচালনা করতে হবে। কমিশনের প্রতিবেদনের আলোকে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রধান সমন্বয়কারী শেখ ফজলে নূর তাপস, হত্যাকাণ্ডে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ প্রদানকারী খুনি হাসিনাসহ এই ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত যাদের নাম প্রতিবেদনে এসেছে, তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে সুষ্ঠু আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

    পাশাপাশি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এই ঘটনায় সেই সময়ের ভারতীয় প্রশাসনের ভূমিকা, ৯২১ জনের প্রবেশ এবং ভারত থেকে আসা নথিহীন ৬৭ জনের বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক তদন্ত অবিলম্বে শুরু করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিজিবিকে দুর্বল করার উদ্দেশ্যে পরিচালিত পরিকল্পিত এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ভারত থেকে আসা ব্যক্তিবর্গ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় কূটনৈতিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।


    তথ্যসূত্র:
    ১। পিলখানা হত্যাকাণ্ড: জড়িত ভারতীয়দের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের দাবি
    https://tinyurl.com/34wzdut
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মদ তৈরির কারখানা, আটক ২



      চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসে লিজ দেওয়া জমিতে বাংলা মদ তৈরির একটি গোপন কারখানায় অভিযান চালিয়ে এক নারীসহ দুজনকে আটক করা হয়েছে। ক্যাম্পাসের জীববিজ্ঞান অনুষদের পেছনে গ্রিনহাউস এলাকার ব্রিজের উত্তর পাশের জমিতে গড়ে তোলা কারখানাটিতে এই অভিযান চালায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ।

      গতকাল (০১ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কাননসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মোস্তফা কামালের নেতৃত্বে একটি দল এই অভিযান পরিচালনা করে। তিন ঘণ্টা ধরে চলা অভিযানে আটক দুজনের মধ্যে একজন হলেন সুমন চাকমা। তার সঙ্গে আটক নারীর পরিচয় পাওয়া যায়নি।

      জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জমিটি লিজ নিয়েছে বখতিয়ার ফকির নামের এক ব্যক্তি। সেই লিজের জমিতে ১৫ বছর ধরে চাষাবাদ করে সুমন চাকমা। এই জমিতে একটি ছোট বেড়ার ঘরে সে থাকে। তার ঘরের সামনে দুটি গোয়ালঘর, আর পেছনের লম্বা বারান্দায় বাংলা মদ বানানোর গোপন কারখানা গড়েছে সে।

      জীববিজ্ঞান অনুষদের পুকুরপাড় এলাকায় নিয়মিত বহিরাগত ব্যক্তিদের আনাগোনা এবং কিছু শিক্ষার্থীর ঘনঘন যাতায়াতে সন্দেহ হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বিভাগ বিষয়টি পর্যবেক্ষণ শুরু করে। পরে নিশ্চিত তথ্য পাওয়ার পর গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর, নিরাপত্তা দলের সুপারভাইজারসহ সাত-আটজনের একটি দল অভিযান পরিচালনা করে সুমনের বাড়ি ঘিরে ফেলে। অভিযানে প্রায় ৩০ লিটার বাংলা মদভর্তি একটি ড্রাম, ৫ লিটারের একটি ডেকচি, আরও ৫ লিটার বোতলজাত মদসহ বিপুল পরিমাণ মদ তৈরির উপকরণ উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি মদ বিক্রির হিসাব-নিকাশসংবলিত বেশ কিছু নোটবুক জব্দ করা হয়েছে। বন্য শূকর, হরিণ, বন্য মুরগিসহ বিভিন্ন বন্য প্রাণী শিকার করে মাংস বিক্রির কথাও জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে সুমন।

      তথ্যসূত্র:
      ১। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গোপন মদ তৈরির কারখানা, আটক ২
      https://tinyurl.com/3pfxa893
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        হঠাৎ স্লোগান দিতে দিতে পিলখানায় ঢুকেছিল ২৫ জন যুবলীগ কর্মী



        ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিকেল চারটা থেকে পাঁচটার দিকে বা ২৬ ফেব্রুয়ারি বিকালে নিউ মার্কেট গেইট দিয়ে হঠাৎ একটি মিছিল প্রবেশ করে। তারা ‘বিডিআর জনতা ভাই ভাই’ স্লোগান দিতে দিতে ভিতরে প্রবেশ করে। প্রায় ২০-২৫ জন ছিল এ দলে। মাগরিবের আজানের সময় তারা আবার বের হয়ে যায়। জাতীয় স্বাধীন কমিশনকে দেওয়া ৮৫ নম্বর সাক্ষী মেজর সৈয়দ মনিরুল ইসলাম তার জবানবন্দিতে এসব কথা বলেছে।

        তার জবানবন্দিতে আরো উঠে এসেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সাড়ে সাতটা থেকে ৮টার দিকে কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স ভেতরে ঢুকতে দেখেন। ওই অ্যাম্বুলেন্সগুলো বিডিআরের অ্যাম্বুলেন্স ছিল না। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে সেগুলো ভিআইপি কনভয়ের মতো বের হয়ে যায়।

        সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ—বিজিবি) সদর দপ্তরে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনার প্রকৃত চিত্র উঠে এসেছে জাতীয় স্বাধীন কমিশনকে দেওয়া সাক্ষীদের জবানবন্দিতে। বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় আওয়ামী লীগ জড়িত এবং মূল সমন্বয়কারী ফজলে নূর তাপস বলে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে ওই ঘটনা তদন্তের জন্য গঠিত কমিশন।

        শেখ ফজলে নূর তাপস ফোনে একটি ছেলেকে নির্দেশ দিয়েছিল মিছিল সংগঠিত করে বিডিআরে প্রবেশ করাতে। ফোন কলটি ডিজিএফআই রেকর্ড করেছিল। পরবর্তীতে হাজারীবাগের একটি বাসা থেকে ছেলেটিকে ধরা হয়। বয়স আনুমানিক ২১-২২ বছর, পাতলা গড়নের, নাম জুয়েল। মেজর মনির তাকে ধরে। লে. কর্নেল মোয়াজ্জেম নির্দেশ দিয়েছিলেন তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য টিএফআইতে নিতে, কিন্তু লে. কর্নেল সালেহ নির্দেশে মেজর মনির তাকে র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর করে। কমিশনে দেওয়া ৮৫ নম্বর সাক্ষী মেজর সৈয়দ মনিরুল ইসলাম তার জবানবন্দিতে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

        এই সাক্ষী কমিশনকে আরো জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ছেলেটি স্বীকার করে যে তাপসের নির্দেশেই সে মিছিল নিয়ে ভেতরে ঢুকেছিল। প্রথমে তার সঙ্গে বেশি লোক না থাকলেও বের হওয়ার সময় অনেক লোক ছিল। জুয়েল জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছিল যে মিছিলে যুবলীগের লোকজন অংশ নিয়েছিল। এ তথ্য মেজর মনির লে. কর্নেল সালেহকে জানায়। পরে কর্নেল আলমাস রাইসুল গনি একটি ওভারঅল রিপোর্ট তৈরি করেন যেখানে ফ্যাক্ট, ইনসিডেন্ট ও ফাইন্ডিংস আকারে সবকিছু উল্লেখ করা হয়। সেই লেখাটি সরকারের পক্ষে ছিল না এবং মেজর মনির মনে করে যে এ রিপোর্ট দেওয়ার পর কর্নেল আলমাস রাইসুল গনির অবস্থান দুর্বল হয়ে যায়।

        জবানবন্দিতে আরো উঠে এসেছে, ২৭ ফেব্রুয়ারি সকালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল হাকিম আজিজ ও মেজর মনির এপিসি নিয়ে ভিতরে ঢুকে। গেইট থেকে প্রায় দুইশত গজ ভিতরে যাওয়ার পর তারা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক সিদ্দিককে দেখে। মেজর জেনারেল তারেক সিদ্দিক এপিসি নিয়ে ভিতরে প্রবেশ করার কারণে প্রচণ্ড ক্ষোভে ব্রিগেডিয়ার হাকিমকে গালিগালাজ করে।

        প্রসঙ্গত, ‘বিডিআর বিদ্রোহ’ বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় তৎকালীন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তর পিলখানায় বিদ্রোহী জওয়ানদের হামলায় নিহত হন ৫৭ সেনা কর্মকর্তা। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাবেক ফ্যাসিস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে গতবছরের ১৯ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটরের কার্যালয়ে অভিযোগ করা হয়েছে। মইন ইউ আহমেদ পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সময় সেনাপ্রধান ছিল।


        তথ্যসূত্র:
        ১। পিলখানা হত্যাকাণ্ডের আগে জুয়েলকে ফোনে যে নির্দেশনা দিয়েছিলেন তাপস
        https://tinyurl.com/4ra2rcfu
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          নামাজ পড়ে সৈনিকদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করত শেখ ফজলে নূর তাপস


          ‘ঝাড়ুদার আব্দুল হাকিম অন্তত তিন দিন দেখেছে যে, শেখ ফজলে নূর তাপস ডিএডি তৌহিদের সঙ্গে এবং আরও কিছু সৈনিকদের সঙ্গে নামাজ আদায় করে মসজিদের ভিতরে গোপন বৈঠক করছে।’

          ঢাকার পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনে ২৫ নম্বর কয়েদি সাক্ষীর জবানবন্দিতে এ তথ্য উঠে এসেছে। এই সাক্ষীর জবানবন্দিতে আরো উঠে এসেছে, ফজলে নূর তাপস মাঝে মাঝে ভোট চাইতে পিলখানায় আসত এবং ভোটের দিনও পিলখানায় এসেছিল। ভোটের দিন অনেক সৈনিকসহ ঝাড়ুদার আব্দুল হাকিমকেও জড়িয়ে ধরে নৌকা মার্কায় ভোট দিতে অনুরোধ করেছে।


          তথ্যসূত্র:
          ১। নামাজ পড়ে সৈনিকদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করতেন তাপস
          https://tinyurl.com/mry8e9c9
          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X