Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ১২ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৭ হিজরি || ০৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ১২ ই জুমাদাল আখিরাহ, ১৪৪৭ হিজরি || ০৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশি তরুণকে গুলি করে হত্যা করেছে বিএসএফ



    লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে সবুজ মিয়া (৩০) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

    বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোরে উপজেলার জগতবেড় ইউনিয়নের শমসেরনগর সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

    নিহত সবুজ মিয়া জগতবেড় ইউনিয়নের পচাভান্ডার গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।

    স্থানীয় বাসিন্দা ও সীমান্ত সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ভোরে তিস্তা ব্যাটালিয়ন-৬১ বিজিবির অধীনস্থ শমশেরনগর সীমান্তের মেইন পিলার ৮৬৪/৫ এর বিপরীতে ভারতের অভ্যন্তরে কেনাকাটা নামক স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

    পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সীমান্তে এমন একটি ঘটনার খবর পেয়েছি। তবে বিজিবি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। শুনেছি এ ঘটনায় বিজিবি ও বিএসএফের কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে পারে।

    তথ্যসূত্র:
    ১. পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
    https://tinyurl.com/2d3z53ym​
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    পিলখানায় সেনাদের হত্যা পরিকল্পনার বৈঠকে ছিল সোহেল তাজ: কমিশনের প্রতিবেদন



    পিলখানায় সংঘটিত বর্বর হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন প্রায় ১১ মাস তদন্ত শেষে গত ৩০ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করে। এই কমিশনের প্রধান হলেন মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ওই ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হয়।

    তদন্ত কমিশনের ৩৬০ পৃষ্ঠার মূল প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্যারিস্টার তাপসের বাসায় আওয়ামী লীগ নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিমের উপস্থিতিতে বিডিআর সদস্যদের একাধিক বৈঠক হয়। একটি বৈঠকে অফিসারদের জিম্মি করার পরিকল্পনার কথা জানানো হয়, পরে তা পরিবর্তন করে হত্যার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ ও শেখ হাসিনার ফুফাতো ভাই শেখ সেলিমের উপস্থিতিতে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার ২৪ জনের একটি দল বৈঠকে অংশ নেয়। সেখানে সেনা কর্মকর্তাদের হত্যা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং তাপসকে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টদের নিরাপদে পালিয়ে যেতে সহায়তার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

    পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একাধিক বৈঠকে উপস্থিত ছিল আওয়ামী লীগের নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, লেদার লিটন ও তোরাব আলী। এসব পরিকল্পনা সম্পর্কে ৪৪ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের সিও কর্নেল শামস অবগত ছিল এবং তাপস তৎকালীন শেখ হাসিনার কাছ থেকে সিদ্ধান্তের অনুমোদন নেওয়ার দায়িত্বে ছিল।

    সাধারণ বিডিআর সদস্যদের ডাল-ভাত কর্মসূচি নিয়ে ক্ষোভকে উসকে দিয়ে বিডিআর বিদ্রোহ সৃষ্টি করার মাধ্যমে মূল পরিকল্পনা দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের হত্যার মিশন বাস্তবায়ন করা হয়। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিডিআরের কিছু সদস্যের সাথে শেখ তাপস, শেখ সেলিমসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে। বাসা, অফিস, মসজিদেও এ রকম কিছু বৈঠক হয় বলে সাক্ষ্যপ্রমাণে বেরিয়ে এসেছে। বাস্তবায়ন ও হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্যে বিডিআর সদস্যদের মধ্যে বিপুল অর্থ বিতরণ করা হয়েছিল।

    তদন্তে উঠে আসে, সংসদ সদস্য গোলাম রেজা ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সকালে পিলখানা এলাকায় আলাউদ্দিন নাসিম, সাবেক এমপি মোর্শেদ, শেখ সেলিম ও ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তাকে দেখেছেন।

    তথ্যসূত্র:
    https://tinyurl.com/5t3esef5
    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ফেনী কলেজে হিজাব নিয়ে কটুক্তিকারী হিন্দু শিক্ষকের দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ



      ফেনী সরকারি কলেজের এক নারী শিক্ষার্থীকে হিজাব নিয়ে হেনস্তা, পর্দা সম্পর্কে কটূক্তি, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডের ঘটনায় অভিযুক্ত সহযোগী অধ্যাপক বিপ্লব কুমার শীলের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে টালবাহানা ও তাকে বাঁচানোর অপচেষ্টার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

      বুধবার (৩ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সাধারণ মানুষ অংশ নেয়।

      মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা জানায়, একজন শিক্ষকের কাছ থেকে নৈতিকতা, শিষ্টাচার ও সম্মান পাওয়ার কথা। কিন্তু বিপ্লব কুমার শীল বারবার তা লঙ্ঘন করেছে। নারী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে কটূক্তি, পর্দা নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য এবং দায়িত্বে অবহেলার মতো গুরুতর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে উঠেছে।

      তারা আরও বলেন, তদন্ত প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত করে অভিযুক্ত শিক্ষককে রক্ষার চেষ্টা চলছে, যা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিবেশ অস্থির করে তুলছে এবং ভুক্তভোগীদের মধ্যে আরও শঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে।

      মানববন্ধনে অংশ নেওয়া এক শিক্ষার্থী বলেন, আমরা শিক্ষককে সম্মান করি, কিন্তু যিনি শিক্ষার্থীদের সম্মান দেন না, তার কোনোভাবেই শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা উচিত নয়। আরেক শিক্ষার্থী বলেন, বিচার না হলে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।

      বক্তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে নিরপেক্ষ তদন্ত, অভিযুক্ত বিপ্লব কুমার শীলের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের দাবি জানান।

      উল্লেখ্য যে, সাম্প্রতিক সময়ে ফেনী সরকারি কলেজের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক বিপ্লব কুমার শীলের বিরুদ্ধে মুসলিম শিক্ষার্থীদের হিজাব নিয়ে কটূক্তি, শিক্ষার্থীদের প্রতি অশালীন ভাষা ব্যবহার এবং নারী শিক্ষার্থীদের সম্পর্কে অনুপযুক্ত মন্তব্যসহ একাধিক অসদাচরণের অভিযোগ উত্থাপন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এসব অভিযোগের পর থেকেই তার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে আসছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

      তথ্যসূত্র:
      ১। ছাত্রী হেনস্তা ও হিজাব নিয়ে কটুক্তি, ফেনী কলেজে বিপ্লব শীলের শাস্তির দাবি
      https://tinyurl.com/5n6rz7bv
      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        নোয়াখালীতে বিআরটিসির ২টি বাসে আগুন দিলো দুর্বৃত্তরা




        নোয়াখালীর সদর উপজেলার সোনাপুরে বিআরটিসি ডিপোতে থাকা দুটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে বাস দুটি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

        বৃহস্পতিবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করে সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.কামরুল ইসলাম। এর আগে, বুধবার (০৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার সোনাপুর বিআরটিসির ডিপোতে এ ঘটনা ঘটে।

        স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের ন্যায় সোনাপুর বিআরটিসি ডিপোতে ২১টি বাস ছিল। রাত প্রায় আড়াইটার দিকে দুটি বাসে আগুন দিয়ে দুর্বৃত্তরা সটকে পড়ে। তাৎক্ষণিক স্থানীয় এলাকাবাসী ও মাইজদী ফায়ার স্টেশনের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এর মধ্যে গুলবাহার’ ও ‘মালতি’ নামের নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে চলাচলকারী দুটি বাসের উপরের অংশ আগুনে পুড়ে যায়। অন্যটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।


        তথ্যসূত্র:
        ১। নোয়াখালীতে বিআরটিসির ২ বাসে অগ্নিসংযোগ
        https://tinyurl.com/yc5c38ez
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment

        Working...
        X