উম্মাহ নিউজ# ৮ই জিলক্বদ, ১৪৪২ হিজরি | ১৯শে জুন ২০২১ ঈসায়ী |

[Al-Firdaws News]

প্রতিটি উপজেলায় মালাউনদের মডেল মন্দির নির্মাণ করার দাবি

দেশের প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল মন্দির নির্মাণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। শনিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।

মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছে, ‘২০২১-২২ অর্থবছরে হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য জনসংখ্যা অনুপাতে ২ হাজার ২৫৮ কোটি ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ করতে হবে এবং অতিরিক্ত ৫ হাজার কোটি টাকার থোক বরাদ্দ দিতে হবে, যা দিয়ে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল মন্দির নির্মাণ করতে হবে।’

অন্যান্য দাবি তুলে ধরে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেছে, রথযাত্রায় এক দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে। হিন্দু ধর্মীয় বিধিবিধানের কোনো ধরনের পরিবর্তন করা যাবে না, করতে দেয়া হবেও না।

সংবাদ সম্মেলনে একটি সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে একজনকে পূর্ণ মন্ত্রী নিয়োগের দাবি জানানো হয়। আগামী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে এসব দাবি বাস্তবায়নের সুস্পষ্ট ঘোষণা না দিলে হিন্দু সম্প্রদায় সারাদেশের প্রত্যেক জেলা-উপজেলায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানায় মালাউন গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক।

[আফ্রিদি]

হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব মালাউন গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক -কে

হত্যা করার জন্য কি কোন লোন উলফ মুজাহিদ ভাই নেই ?

[Hamja Ibn Abdul muttalib]

কুফরি শাসনব্যবস্থা ধ্বংস হোক। কুফরি শাসনব্যবস্থা যতদিন বাকি আছে কুফরও বাকি আছে।

[Al-Firdaws News]

বান্দরবানে মসজিদের সামনে নওমুসলিম ইমামকে গুলি করে হত্যা



বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলায় মোহাম্মদ ওমর ফারুক (৪৫) নামে নওমুসলিম ইমামকে মসজিদের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টায় উপজেলার আলেক্ষ্যং ইউনিয়নের তুলা ঝিড়ি পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, এশার নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বের হলে পথে তাকে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।

জানা গেছে, নিহত ফারুক নওমুসলিম ছিলেন। তিনি ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের একজন সদস্য ছিলেন। এরপর কয়েক বছর আগে ইসলাম ধর্মগ্রহণ করেন তিনি। তুলাঝিড়িতে অস্থায়ী একটি মসজিদে ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন।

[ASFAQ SALAM]

দেশটাকে তারা এখন ভিন্ন দেশ ভাবে না, তারা এখন ভারতের অঙ্গরাজ্য মনে করে। তাইতো তারা এমন সব কথা বলে যাচ্ছে। আসলে তাদের আবার চাপাতি থেরাপী দিতে হবে, নইলে তাদের ঘারের(ঘাড়ের) রগ দিন দিন বেঁকেই যাবে।

[আবু যুবাইর]

এদেশে হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন এখন জনসম্মুখে প্রকাশমান। তারপরেও কি বাংলার মুসলিমরা জাগবে না? হিন্দের যুদ্ধের প্রস্তুতি নেবে না?