মাগুরায় মসজিদে নামাজে দাঁড়ানোর সময় শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা
মাগুরার* *মুহাহম্মদপুর উপজেলায় মসজিদে নামাজে দাঁড়ানোর মুহূর্তে এক শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন।
শনিবার রাত ১১টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
শনিবার বিকালে আসরের নামাজে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নেওয়ার সময় পূর্ব বিরোধের জেরে উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের পলাশবাড়িয়া উত্তর-পূর্বপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষকের নাম মো. পাখি মাস্টার (৫৫)। তিনি পলাশবাড়িয়া গ্রামের মৃত আব্দুল হক মোল্যার ছেলে ও পলাশবাড়িয়া পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
পুলিশ স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছু দিন ধরে পাখি মাস্টারের সঙ্গে একই গ্রামের মৃত মুন্নাফ মোল্যার ছেলে বাঁশি মোল্যার বিরোধ চলে আসছিল।
শনিবার বিকালে আসরের নামাজ আদায় করতে মসজিদে যায় পাখি মাস্টার। মসজিদে একা নামাজ আদায় করতে গেছে জানতে পেরে একই গ্রামের রবিউল মোল্যা এবং বাঁশি মোল্যা একই সময়ে মসজিদে প্রবেশ করে।
নামাজে দাঁড়ানোর মুহূর্তে পাখি মাস্টারকে পেছন থেকে জাপটে ধরে ফেলে মসজিদের ভেতরে বাটাম দিয়ে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
মাস্টারের চিৎকার শুনে পার্শ্ববর্তী লোকজন দ্রুত ছুটে আসেন। তখন রবিউল মোল্যা ও বাঁশি মোল্যা তাকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পাখি মাস্টারকে গুরুতর আহতাবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় রাত ১১টার দিতে তিনি মারা যান।
মাগুরার* *মুহাহম্মদপুর উপজেলায় মসজিদে নামাজে দাঁড়ানোর মুহূর্তে এক শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন।
শনিবার রাত ১১টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
শনিবার বিকালে আসরের নামাজে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নেওয়ার সময় পূর্ব বিরোধের জেরে উপজেলার পলাশবাড়ী ইউনিয়নের পলাশবাড়িয়া উত্তর-পূর্বপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষকের নাম মো. পাখি মাস্টার (৫৫)। তিনি পলাশবাড়িয়া গ্রামের মৃত আব্দুল হক মোল্যার ছেলে ও পলাশবাড়িয়া পূর্বপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
পুলিশ স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বেশ কিছু দিন ধরে পাখি মাস্টারের সঙ্গে একই গ্রামের মৃত মুন্নাফ মোল্যার ছেলে বাঁশি মোল্যার বিরোধ চলে আসছিল।
শনিবার বিকালে আসরের নামাজ আদায় করতে মসজিদে যায় পাখি মাস্টার। মসজিদে একা নামাজ আদায় করতে গেছে জানতে পেরে একই গ্রামের রবিউল মোল্যা এবং বাঁশি মোল্যা একই সময়ে মসজিদে প্রবেশ করে।
নামাজে দাঁড়ানোর মুহূর্তে পাখি মাস্টারকে পেছন থেকে জাপটে ধরে ফেলে মসজিদের ভেতরে বাটাম দিয়ে বেধড়ক পেটাতে থাকে।
মাস্টারের চিৎকার শুনে পার্শ্ববর্তী লোকজন দ্রুত ছুটে আসেন। তখন রবিউল মোল্যা ও বাঁশি মোল্যা তাকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পাখি মাস্টারকে গুরুতর আহতাবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় রাত ১১টার দিতে তিনি মারা যান।
Comment