Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ || ০৩ রজব, ১৪৪৭ হিজরি || ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ || ০৩ রজব, ১৪৪৭ হিজরি || ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ ঈসায়ী

    বাংলাদেশে ‘জঙ্গি’ ন্যারেটিভের গডফাদার প্রথম আলো, আর তার দোসর ডেইলি স্টার সেসব ন্যারেটিভ বিদেশিদের গিলিয়েছে: হেফাজতে ইসলাম


    সম্প্রতি, প্রথম আলোর অফিসে ভাঙচুরের অভিযোগ এনে সরকারি বাহিনী অনেক তাওহীদি জনতা ও আলেমদের গ্রেফতার করেছে! প্রথম আলোর আলেম ওলামা বিদ্বেষী কর্মকাণ্ডে ২৩ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ অফিশিয়াল বিবৃতি প্রদান করে।
    বিবৃতিতে বল হয়, মার্কিন ওয়ার অন টেরর-এর সিপাহী ও ভারতপন্থী পত্রিকা হিসেবে সমালোচিত প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার অভিযোগে কোনো নিরীহ সমালোচনাকারীকে গ্রেপ্তার বা নির্যাতন করা যাবে না জানিয়ে কড়া বিবৃতি দিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান।

    বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, আমরা আগেও বলেছি, মার্কিন ওয়ার অন টেরর-এর সিপাহী ও ভারতপন্থী হিসেবে সমালোচিত ও নিন্দিত প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাষা সহিংস হওয়া আমরা সমর্থন করি না। কিন্তু পত্রিকা দুটিতে হামলার অভিযোগে কোনো নিরীহ সমালোচনাকারীকে গ্রেপ্তার কিংবা তুলে নিয়ে হয়রানি বা নির্যাতন করা যাবে না। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে যারা নিরীহ সমালোচনাকারী, তাদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় ভারতপন্থী পত্রিকা দুটির ওপর বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার ক্ষোভবাড়বে বৈ কমবে না। এছাড়া প্রধান উপদেষ্টার প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে শুধু একজনের পরিচয়ে তার প্রাক্তন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা মাদরাসার নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত শয়তানির আমরা তীব্র নিন্দা জানাই।

    তাঁরা আরো বলেন, ফ্যাসিস্ট আমলে আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান গ্রেপ্তার হলে প্রথম আলো সেটির ‘ন্যায্যতা’ উৎপাদনে সম্পাদকীয় ছাপিয়েছিল। ২০১৩ সালে শাহবাগের ফ্যাসিবাদের পক্ষে দালালি করা পত্রিকাটির সম্পাদক মতিউর রহমান সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াকে ‘চ্যালেঞ্জ’ বলে উল্লেখ করেছে। সম্ভবত সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে তার পত্রিকা ওয়ান ইলেভেনের মতো গণবিরোধী ফ্রেমিং ও বয়ান প্রতিষ্ঠা করতে এখন ব্যর্থ হচ্ছে। কৌতুকের বিষয়, চব্বিশের ২৬ জুলাই ডেইলি স্টারে এক কলামে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতাকে দমনে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারকে সহায়তা করতে উদগ্রীব সম্পাদক মাহফুজ আনাম আজ কোনো কোনো জুলাই নায়কের ‘কমরেড’ বনে গেছে!

    হেফাজত নেতারা বলেন, নিকট অতীতে দিগন্ত টিভি বন্ধ করে শত শত সাংবাদিককে নিমিষে বেকার করে দেয়া হয়েছিল; সংগ্রাম পত্রিকার অফিস ভাঙচুর করে প্রবীণ সম্পাদক আবুল আসাদকে লাঞ্ছিত করে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল; নয়া দিগন্তের অফিসে আগুন দেয়া হয়েছিল। সেসময় সুশীল নাগরিক সমাজ প্রতিবাদে রাস্তায় নামলে আজকে তারা নৈতিক প্রশ্নের মুখোমুখি হতেন না।

    তাঁরা আরো বলেন, বাংলাদেশে ‘জঙ্গি’ ন্যারেটিভের গডফাদার প্রথম আলো। আর তার দোসর ডেইলি স্টার সেসব ন্যারেটিভবিদেশিদের গিলিয়েছে। এভাবে পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে এদেশের অগণিত আলেম, মাদরাসাছাত্র ও ধর্মপ্রাণ তরুণকে ‘জঙ্গিবাদে’র তকমা দিয়ে জেল-জুলুমের সম্মতি উৎপাদন করা হয়েছিল। এর দায় পত্রিকা দুটি কখনো এড়াতে পারে না। ওয়ান ইলেভেনের সময় পত্রিকা দুটির গণবিরোধী ভূমিকা আজও আমাদের জন্য সতর্কতা। প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নিছক গণমাধ্যম নয়, বরং এদেশে দিল্লির সাউথ ব্লকের এজেন্ডা ও বিশেষ মতাদর্শিক রাজনীতির ফুটসোলজার হিসেবে ভাড়া খাটা প্রতিষ্ঠান। তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশপন্থী ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ জারি থাকবে ইনশাআল্লাহ।


    তথ্যসূত্র:

    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

  • #2
    মগবাজারে দুর্বৃত্তদের বোমা হামলায় যুবক নিহত



    রাজধানীর মগবাজারে দুর্বৃত্তদের ছোড়া বোমার বিস্ফোরণে সিয়াম নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মগবাজার মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভের সামনে ফ্লাইওভারের নিচে এ ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যার দিকে ফ্লাইওভারের ওপর থেকে নিচের দিকে একটি বোমা নিক্ষেপ করা হয়। বোমাটি বিস্ফোরিত হলে ঘটনাস্থলেই সিয়াম গুরুতর আহত হন। পরে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু হয়।

    ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদ আলম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ফ্লাইওভারের ওপর থেকে বোমাটি নিচে নিক্ষেপ করা হয়েছে। বোমা নিক্ষেপের কারণ এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

    নিহতের স্বজনরা জানান, সিয়াম একটি বেসরকারি ফ্যাক্টরিতে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার সময় তিনি ওই এলাকায় অবস্থান করছিলেন। প্রথমে তার পরিচয় নিশ্চিত করা না গেলেও পরে স্বজনরা এসে তাকে শনাক্ত করেন।

    খবর পেয়ে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এলাকা ঘিরে ফেলে। ঘটনার পরপরই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। তবে বোমা নিক্ষেপের পর দুর্বৃত্তরা দ্রুত পালিয়ে যায়।


    তথ্যসূত্রঃ


    নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদঃ সাত দেশের ভারতীয় দূতাবাসের সামনে শিখদের বিক্ষোভ আজ




      ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও জুলাই বিপ্লবের অন্যতম সংগঠক শরীফ ওসমান হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে সাতটি দেশের ভারতীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে পাঞ্জাবের স্বাধীনতাকামী শিখ সম্প্রদায়ের একাংশ।

      ২৪ ডিসেম্বর(বুধবার) ওইসব দেশের স্থানীয় সময় দুপুর ১২টায় ভারতীয় দূতাবাসগুলোর সামনে বিক্ষোভ করবেন তারা।

      আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা শিখস ফর জাস্টিসের (এসএফজে) জেনারেল কাউন্সেল গুরপতওয়ান্ত সিং পান্নুন এক ভিডিও বার্তায় এই ঘোষণা দেন।

      পান্নুন জানান, ঢাকা, পাকিস্তানের ইসলামাবাদ, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, ইতালির মিলান, কানাডার টরন্টো ও ভ্যাঙ্কুভার এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি শহরে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে এই বিক্ষোভ করবে শিখ জনগোষ্ঠী। এ সময় কনস্যুলেটগুলো বন্ধ করার দাবি জানাবেন তারা।

      শিখ নেতা পান্নুন বলেন, ‘বুধবার নিজ নিজ স্থানীয় সময় অনুযায়ী দুপুর ১২টায় আমরা ভারতীয় কনস্যুলেটগুলো বন্ধ করার কর্মসূচি পালন করব, যাতে বাংলাদেশে ছাত্রনেতাদের বিরুদ্ধে ভারতের সরকারের হত্যার পরিকল্পনাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরা যায় এবং মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার উৎখাতের পরিকল্পনার বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আসে।’

      তিনি বলেন, ‘শিখস ফর জাস্টিস বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের গুপ্তহত্যার পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক পরিসরে তুলে ধরতে যাচ্ছে। ভারত ইতোমধ্যেই ওসমান হাদিকে হত্যা করেছে। আমরা কর্মসূচি হিসেবে ভারতীয় দূতাবাসগুলো বন্ধ করে দেওয়ার ডাক দিয়েছি। কারণ এগুলোকে আমরা ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা র-এর কেন্দ্র বলে মনে করি। এখান থেকেই হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা হয়।’

      এই শিখ নেতা বলেন, ‘একইভাবে আমরা ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে দায়ী করছি। সে ই ওসমান হাদিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছে, হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছেন। এই দূতাবাস থেকেই হত্যাকাণ্ড, গুপ্তচরবৃত্তি ও নজরদারির কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ কারণে আমরা ঢাকা, ইসলামাবাদ, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন, যুক্তরাজ্যের লন্ডন, ইতালির মিলান, কানাডার টরন্টো ও ভ্যাঙ্কুভার এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসি থেকে একযোগে কর্মসূচির ডাক দিচ্ছি।’


      তথ্যসূত্রঃ

      নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        এনটিএমসি বিলুপ্ত করে, নজরদারি কার্যক্রমকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে রেখে টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশ পাশ



        প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশের সংশোধন প্রস্তাব পাশ করেছে উপদেষ্টা পরিষদ, যাতে রাষ্ট্রের নজরদারি কাঠামোতে ‘গঠনমূলক’ পরিবর্তন আনা হয়েছে।

        এতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেন্টার বা এনটিএমসি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিচারিক ও জরুরি আইনানুগ ইন্টারসেপশনের বা নজরদারির প্রয়োজনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘সেন্টার ফর ইনফরমেশন সাপোর্ট’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

        উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এসব সংশাধনীর প্রস্তাব পাশ হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রেস উইং।

        বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নতুন সংশোধনীতে স্পিচ অফেন্স সম্পর্কিত নিবর্তনমূলক ধারা পরিবর্তন করে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ এর ধারাবাহিকতায় কেবল সহিংসতার আহ্বানকেই অপরাধের আওতাভুক্ত রাখা হয়েছে।

        যদিও সংশোধনী অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা, জরুরি প্রাণরক্ষার প্রয়োজনে, বিচারিক বা তদন্তের প্রয়োজন এবং আন্তঃসীমান্ত সংক্রান্ত কাজে সুনির্দিষ্ট কার্যপদ্ধতি অনুসরণ করে আইনানুগ ইন্টারসেপশন করতে পারবে।

        সংশোধনীতে বলা হয়েছে, সিম ও ডিভাইস রেজিস্ট্রেশনের তথ্য ব্যবহার করে কোনো নাগরিককে নজরদারি বা অযথা হয়রানি করাকে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ করা হয়েছে।

        প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বা টেলিযোগাযোগ সেবা কখনোই বন্ধ করা যাবে না এমন বিধান রাখা হয়েছে।

        প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং মোবাইল অপারেটরদের অর্থায়নে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই’র ভবনে গঠিত হয় ন্যাশনাল মনিটরিং সেন্টার – এনএমসি। পরে ২০১৩ সালে তা নাম বদলে এনটিএমসি হয়।

        তথ্যসূত্র
        https://tinyurl.com/3mnes848
        নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত ও ত্রিপুরায় আজও বাংলাদেশ বিরোধী বিক্ষোভ



          গত কয়েকদিনের মতো (২৪ ডিসেম্বর) বুধবারও ভারতের কয়েকটি জায়গায় বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখিয়েছে বিজেপিসহ আরো কয়েকটি সংগঠন।
          এদিন একটি বিক্ষোভ হয়েছে ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত চেকপোস্ট পেট্রাপোলে। পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী আগেই ঘোষণা করেছিল যে, বুধবার তারা সীমান্তে প্রতীকী প্রতিবাদ দেখাবে। সেই অনুযায়ী পেট্রাপোলে হাজির হয়েছিল বিজেপি সমর্থকরা।

          বাংলাদেশের ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবককে হত্যার বিরুদ্ধে তারা স্লোগান যেমন দিয়েছে, তেমনই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনুসের কুশপুত্তলিকাও পোড়ানো হয়।

          বিজেপির স্থানীয় নেতাকর্মীরাই পেট্রাপোলের ওই বিক্ষোভে হাজির হয়েছিলেন। তবে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ অবশ্য সীমান্তের কিছুটা দূরেই আটকিয়ে দেয় বিক্ষোভকারীদের।

          আবার কলকাতা লাগোয়া হাওড়াতেও বিক্ষোভ করেছে বিজেপির কর্মীরা। কলকাতার প্রতীক যে বিখ্যাত হাওড়া ব্রিজ তার আগেই পুলিশ ব্যারিকেড করে রেখেছিল বিজেপি কর্মীদের আটকাতে। সেই ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করা হয়।

          পরে বিজেপিকর্মীরা হাওড়া ব্রিজ অবরোধ করে। তারাও বাংলাদেশে, তাদের কথায় হিন্দুদের ওপরে কথিত অত্যাচারের অভিযোগতুলে এর বিরুদ্ধে স্লোগান দেন।

          অন্যদিকে ত্রিপুরা থেকে খবর পাওয়া গেছে যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে আগরতলায় বিক্ষোভ করছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।


          তথ্যসূত্রঃ


          নিয়মিত খবর পড়তে ভিজিট করুনঃ https://alfirdaws.org

          Comment

          Working...
          X