চাঁদা না পেয়ে গরু ব্যবসায়ীকে আ.লীগ নেতার গুলি করে হত্যা
চাঁদা না পেয়ে ফেনীর সুলতানপুরে শাহজালাল (২৭) নামে এক গরু ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম ও তার ক্যাডার বাহিনী।
বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে সুলতানপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজসংলগ্ন আহসান মিয়ার বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শাহজালাল কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার সাগুলি গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে। অভিযুক্ত আবুল কালাম ফেনী পৌরসভার কাউন্সিলর ও ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
জানা গেছে, খুনের ঘটনার পর ব্যবসায়ীর লাশ স্থানীয় একটি পুকুরে ডুবিয়ে রাখা হয়। পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে সাগর নামে একজনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতি বছরের মত গরু ব্যবসায়ী শাহজালাল ১৫টি গরু কিশোরগঞ্জ থেকে গাড়ি বোঝাই করে এনে বিক্রির জন্য বাড়ির সামনে রাখে। এক পর্যায়ে তার কাছে চাঁদা দাবি করেন কাউন্সিলর আবুল কালামসহ তার তিন সহযোগী। টাকা না পেয়ে কালামের নেতৃত্বে গরুগুলো ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেন।
এ সময় শাহজালালের চিৎকারে তার চাচাতো ভাই আল আমিন ঘর থেকে বের হয়। শাহজালালকে ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ করলে আল আমিনকেও মারধর করেন তারা। পরে আল আমিনের স্ত্রী সুমি কালামের হাতে পায়ে ধরে আল আমিনকে ছাড়িয়ে নেয়।
এরপর কাউন্সিলর ও তার সহযোগীরা শাহজালালকে মোটরসাইকেলযোগে তুলে নিয়ে যায়। তাকে গুলি করে হত্যার পর পাশ্ববর্তী একটি পুকুরে লাশ ফেলে পালিয়ে যায় তারা।
চাঁদা না পেয়ে ফেনীর সুলতানপুরে শাহজালাল (২৭) নামে এক গরু ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করেছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম ও তার ক্যাডার বাহিনী।
বৃহস্পতিবার রাত ৩টার দিকে সুলতানপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজসংলগ্ন আহসান মিয়ার বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শাহজালাল কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ থানার সাগুলি গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে। অভিযুক্ত আবুল কালাম ফেনী পৌরসভার কাউন্সিলর ও ৬ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
জানা গেছে, খুনের ঘটনার পর ব্যবসায়ীর লাশ স্থানীয় একটি পুকুরে ডুবিয়ে রাখা হয়। পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে সাগর নামে একজনকে আটক করেছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতি বছরের মত গরু ব্যবসায়ী শাহজালাল ১৫টি গরু কিশোরগঞ্জ থেকে গাড়ি বোঝাই করে এনে বিক্রির জন্য বাড়ির সামনে রাখে। এক পর্যায়ে তার কাছে চাঁদা দাবি করেন কাউন্সিলর আবুল কালামসহ তার তিন সহযোগী। টাকা না পেয়ে কালামের নেতৃত্বে গরুগুলো ছিনতাইয়ের চেষ্টা করেন।
এ সময় শাহজালালের চিৎকারে তার চাচাতো ভাই আল আমিন ঘর থেকে বের হয়। শাহজালালকে ছেড়ে দেওয়ার অনুরোধ করলে আল আমিনকেও মারধর করেন তারা। পরে আল আমিনের স্ত্রী সুমি কালামের হাতে পায়ে ধরে আল আমিনকে ছাড়িয়ে নেয়।
এরপর কাউন্সিলর ও তার সহযোগীরা শাহজালালকে মোটরসাইকেলযোগে তুলে নিয়ে যায়। তাকে গুলি করে হত্যার পর পাশ্ববর্তী একটি পুকুরে লাশ ফেলে পালিয়ে যায় তারা।
Comment