Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ নিউজ# ০৭ই জিলহজ্জ, ১৪৪২ হিজরি | ১৮ই জুলাই ২০২১ ঈসায়ী|

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ নিউজ# ০৭ই জিলহজ্জ, ১৪৪২ হিজরি | ১৮ই জুলাই ২০২১ ঈসায়ী|

    আওয়ামীলীগের ছত্রছায়ায় বেপরোয়া কিশোর গ্যাংয়ের হাতে জিম্মি ঢাকাবাসী

    রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠা বেপরোয়া কিশোর গ্যাংয়ের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ঢাকাবাসী। তুচ্ছ ঘটনায় কিশোর গ্যাং কর্তৃক খুন, জখম, হানাহানি আজ বাংলাদেশের নিত্যদিনের ঘটনা।

    স্কুলের গণ্ডি না পেরোনো কিশোর গ্যাংয়ের অনেক সদস্য দুর্ধর্ষ অপরাধী হিসাবে তালিকাভুক্ত। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় তাদের কেউ কেউ আবার যুক্ত চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসায়। অভিভাবকদের শাসন বিহীন সামাজিক অবক্ষয়ে বেড়ে উঠা এসব যুবকরা ইভটিজিং আর বখাটেপনায়ও দারুণ সিদ্ধহস্ত।

    জানা যায়, প্রতিটি কুখ্যাত কিশোর গ্যাংয়ের পেছনে ত্বাগুত আওয়ামিলীগের প্রত্যক্ষ সমর্থন রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও অপরাধ জগত নিয়ন্ত্রণে ত্বাগুত আওয়ামিলীগ নেতারা এসব কিশোর গ্যাং লালন-পালন করে থাকে।

    আওয়ামিলীগ সম্পাদক মোরশেদ কামাল ঢাকার কলাবাগান এলাকায় সক্রিয় কিশোর গ্যাং জসিম গ্রুপকে শেল্টার দেন। আর হাজারীবাগের সক্রিয় কিশোর গ্যাং লাভলেন ও বাংলা গ্রুপকে শেল্টার দেন ছাত্রলীগ নেতা তপু।

    জানা যায়, বেইলি কিং রন বা রন গ্রুপের লিডার সামিউল হক ওরফে রন এলাকায় প্রভাবশালী হিসাবে পরিচিত। সে মহল্লায় ১০/২০ জন সঙ্গী নিয়ে বিভিন্ন অলিগলিতে মহড়া দেয়। এ সময় তারা পথচারীদের উত্ত্যক্ত করে, নারীদের অশালীন মন্তব্য করে।

    রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরী, মগবাজার এবং শান্তিনগর এলাকায় সক্রিয় কিশোর গ্যাং বেইলি কিং রন বা রন গ্রুপের পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে ১৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ। উল্লেখ্য, যুবলীগ নেতা মাসুদের বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসা পরিচালনায় স্থানীয় থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।

    আর টিএসসি, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় মাদকসেবন, বখাটেপনা ও ছিনতাইয়ে জড়িত অলি গ্রুপের প্রধান পৃষ্ঠপোষক অলি গাজী হচ্ছে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের টিএসসি ইউনিটের নেতা।

    তাছাড়াও কিশোর গ্যাংয়ের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষক হিসাবে জড়িত আছে কলাবাগান থানা যুবলীগের যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম ভূঁইয়া ও হাজারীবাগ থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রবিন।

    রাজধানীর মুগদা এলাকায় সক্রিয় কিশোর গ্যাং চাঁন যাদু গ্রুপের পৃষ্ঠপোষক হিসাবে আছেন ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া রাজা।

    তাছাড়াও সিটি করপোরেশনের ৭২নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি হাজী বিপ্লবও নিজ স্বার্থে কিশোর গ্যাং লালনপালন করেন।

    আর রাজধানীর কলাবাগান থানার আশপাশ, বারেক হোটেল এবং ভূতের গলি এলাকায় সক্রিয় হচ্ছে জসিমের জসিম গ্রুপ। এদের বিরুদ্ধে ইভটিজিং, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগ আছে।

    কুখ্যাত জসিম গ্রুপের পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ কামাল এবং কলাবাগান থানা যুবলীগের যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম। এদের আশ্রয়-প্রশ্রয়েই গ্রুপের বেশির ভাগ সদস্য অপরাধ কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। এলাকায় মারামারি থেকে শুরু করে ছিনতাই-চাঁদাবাজিও করে তারা।

    হাজারীবাগ এলাকায় ৫টি কিশোর গ্যাং তালিকাভুক্ত। এর মধ্যে দুর্ধর্ষ প্রকৃতির একটি হচ্ছে ফরিদের লাভলেন গ্রুপ এবং অপরটি বাংলা গ্রুপ। এর সদস্যদের অনেকেই ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং মারামারিতে সিদ্ধহস্ত। এদের বেশির ভাগই বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী।

    সাখাওয়াত হোসেন ওরফে বাংলা সৈকতের বাংলা গ্রুপের সদস্যদের দেখা যায় জরিনা সিকদার বালিকা উচ্চবিদ্যালয় এবং বাংলা সড়ক এলাকায়। উল্লেখ্য, লাভলেন এবং বাংলা গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বে ইয়াছিন আরাফাত নামের কিশোর নিহত হয়। ২০১৯ সালের ২৯ জুন তার লাশ পাওয়া যায়।

    হাজারীবাগ থানা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রবিনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে আজিমের পারফেক্স গ্যাং স্টার নামের একটি গ্রুপ। এছাড়া কোম্পানিঘাট এলাকায় সক্রিয় রয়েছে শেখর সুমনের সুমন গ্রুপ। সুমন ২২ নম্বর ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য।

    হাজারীবাগ পার্ক, চৌধুরীবাড়ি মোড়, ষড়কুঞ্জ, বাড্ডা নগর পানির ট্যাং এলাকার নিয়ন্ত্রণ রয়েছে জনির লাড়া দে গ্রুপের হাতে।

    রাজধানীর ফকিরাপুল, আরামবাগ ও আশপাশের এলাকায় শেখ সাদ আহম্মেদের মিম গ্রুপ সক্রিয়।

    মুগদা এলাকায় সক্রিয় ৬টি কিশোর গ্যাংয়ের মধ্যে ১ নম্বরে আছে লিমন ওরফে চাঁনের চান-যাদু গ্রুপ। তাছাড়াও মুগদায় সক্রিয় আছে অপুর ডেভিল কিং ফুল পার্টি। এছাড়া উত্তর মুগদা, ঝিলপাড় ও আশপাশ এলাকায় সক্রিয় কিশোর গ্যাং শাহনেওয়াজ ওরফে জিসানের জিসান গ্রুপ। গ্রুপের বেশির ভাগ সদস্যরা ছিনতাই ও চাঁদাবাজিতে জড়িত। এছাড়া এলাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে রেসিং, ইভটিজিং ও অহেতুক মারামারিতে জড়িত অনেকে।

    উত্তর ও দক্ষিণ মান্ডা এলাকায় সক্রিয় কিশোর গ্যাং মশিউর রহমান ওরফে প্লাবনের বিচ্ছু বাহিনী। ৭২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি হাজী বিপ্লব জিসান গ্রুপটির পৃষ্ঠপোষক।

    রামপুরা এলাকার হাজীপাড়া, বালুর মাঠ ও আশপাশের এলাকায় সক্রিয় আকিল হোসেনের আকিল ও অন্নয় গ্রুপ।

    শাহজাহানপুর আবুজর গিফারী কলেজ এলাকায় সক্রিয় কিশোর গ্যাং শরিফ উদ্দিন ওরফে নিবিড়ের নিবিড় গ্রুপ।

    সবুজবাগ ২ নম্বর রোড ও তাজ স্কুলের আশপাশে সক্রিয় মাসুদ গ্রুপ।

    উল্লেখ্য, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎকে পেছনে ফেলে অপরাধ জগতে পা বাঁড়ানো এসব কিশোর গ্যাংরা ত্বাগুত আওয়ামিলীগ ক্যাডারদের দ্বারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে লালিত পালিত হয়।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

  • #2
    ফিলিস্তিনিদের ১১টি বাড়ি গুড়িয়ে দিয়েছে দখলদার ইসরাইলি সৈন্যরা

    দখলদার ও অভিশপ্ত ইসরাইলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ১১ টি বাড়ি গুড়িয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি মুসলিমদের মূল্যবান ব্যবহৃত সামগ্রী ছিনিয়ে নিয়েছে।

    ইহুদিবাদী দখলদার ইসরাইলী সৈন্যরা গত ১৪ জুলাই বুধবার ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ পশ্চিম তীরের উত্তরপূর্ব রামাল্লায় "আল কাব্বুন" বেদুঈন সম্প্রদায়ের ১১ টি মুসলিম বসতি গুড়িয়ে দিয়েছে।

    স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, দখলদার ইসরাইলি সৈন্যরা ফিলিস্তিনিদের ঘরবাড়ি ধ্বংসের পাশাপাশি মুসলিমদের ট্রাক, ট্রাক্টর, পানির ট্যাংক, সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদনের যন্ত্রাংশসহ বিভিন্ন ব্যবহার্য সামগ্রী ছিনতাই করে নিয়ে গেছে।

    উল্লেখ্য, অনেক ফিলিস্তিনি মুসলিম পরিবার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দখলদার ইসরাইলি সৈন্যদের নিয়ন্ত্রিত "ফায়ারিং জোন" বা ইহুদি সৈন্য কর্তৃক সীমাবদ্ধ অঞ্চলে বসবাস করেন, যেখানে অবৈধ ইসরাইলি প্রশাসন ফিলিস্তিনি মুসলিমদের সচরাচর বসবাসের অনুমতি দেয় না।

    ইসরাইলি সৈন্যদের প্রাত্যহিক সামরিক প্রশিক্ষণে ব্যবহৃত অত্র অঞ্চলে কেউ বসবাস করলে শাস্তিস্বরূপ দখলদার ইসরাইলি সৈন্যরা বাড়িঘর গুড়িয়ে দেয়, অতি প্রয়োজনীয় অবকাঠামো বাজেয়াপ্ত করে প্রাকৃতিক গুহায় থাকতে বাধ্য করে।

    উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেম সহ অবরুদ্ধ পশ্চিম তীরের ২৫৬টি অবৈধ কলনী ও বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে প্রায় ৭ লক্ষ ইহুদি জোড়পূর্বক বসবাস করছে। আন্তর্জাতিক আইন মতে, মুসলিম অধ্যুষিত ফিলিস্তিনে এসব ইহুদি বসতি সম্পূর্ণ অবৈধ।
    আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

    Comment


    • #3
      শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ অনুষ্ঠানে বৃদ্ধকে ঘুষি মারলো আওয়ামী সন্ত্রাসী কাদের মির্জা

      নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার আলোচিত মেয়র আবদুল কাদের মির্জার এক অসহায় বৃদ্ধকে ঘুষি মারার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে কাদের মির্জা।

      শুক্রবার (১৬ জুলাই) সকালে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে অসহায় ও হতদরিদ্রদের মাঝে শাড়ি ও লুঙ্গি বিতরণের সময় ওই বৃদ্ধকে ঘুষি মারে কাদের মির্জা।

      কাদের মির্জার ২০ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডের ফেসবুক লাইভের মধ্যে ১৭ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের সময় দেখা যায়, মেয়র আবদুল কাদের মির্জা এক বৃদ্ধকে শাড়ি দিয়েছেন। বৃদ্ধ শাড়িটি পরিবর্তন করতে চাইলে কাদের মির্জা তার বুকে ঘুষি মেরে সরিয়ে দেয়।

      এদিকে বৃদ্ধকে ঘুষি মারার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে।

      আসিবুল হোসেন নামে আরেক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেছেন, উপহার দেওয়ার নাম করে এ কেমন বর্বরতা? বৃদ্ধ মানুষদের ওপর এ কেমন অত্যাচার? তার একের পর এক অপকর্মের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়ার কি কেউ নেই?
      আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

      Comment


      • #4
        করোনাকালে সংসার চালাতে তিন মাসের শিশুকে ৪৫ হাজার টাকায় বিক্রি

        ৪৫ হাজার টাকায় নিজের সন্তান বিক্রি করার অমানবিক ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার নগদাশিমলা ইউনিয়নের সৈয়দপুর পূর্বপাড়া গ্রামের দিন মজুর শাহআলম ও রাবেয়া দম্পতির তিন পুত্র সন্তান। রাবেয়া বলেন, দিন মজুর স্বামী শাহআলমের কামাইরোজগারে পাঁচজনের সংসার চলেনা। করোনায় কয়েকমাস ধরে শাহআলম বেকার।

        সংসারে বেশ কিছু ঋণ রয়েছে। পাওনাদারেরা প্রতিদিনই সেজন্য তাগাদা দিচ্ছিলো। এরই মধ্যে স্বামী শাহআলম গাজায় আসক্ত হয়ে পড়ে। এমতাবস্থায় পাওনা টাকা পরিশোধ এবং সংসারের অনটনের দরুন তিন মাস বয়সী আলহাজকে বাইশকাইল গৈজারপাড়া গ্রামের সবুজ মিয়া ও স্বপ্না দম্পতির নিকট গত ১৬ দিন আগে ৪৫ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন।

        গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন বলেন, সবুজ ও স্বপ্না দম্পতিও নিঃসন্তান। তারা শাহআলম-রাবেয়া দম্পতির অনটনের সুযোগ নিয়ে টাকার বিনিময়ে শিশুটি কিনে নেয়।
        আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

        Comment


        • #5
          নারীদের হিজাব নিষিদ্ধ করল জার্মানির আদালত

          ইউরোপের একটি শীর্ষ আদালত কর্মস্থলে মুসলিম নারীদের হিজাব নিষিদ্ধের আদেশ দিয়েছে। খবর আরব নিউজের।

          জার্মানির একটি আদালত বৃহস্পতিবার ওই আদেশ দেন।দেশটির দুই মুসলিম নারীর দায়ের করা মামলায় ওই রায় প্রদান করে আদালত।

          আদালতের দ্বারস্থ হওয়া ওই দুই মুসলিম নারীকে হিজাব পড়ায় চাকরিচ্যুৎ করা হয়। এর প্রতিকার পেতে তারা আদালতে গেলে প্রতিষ্ঠানের পক্ষেই রায় দেয় জার্মানির ওই আদালত।

          রায়ে আদালত আরও বলে, কর্মস্থলে নিজের অবয়ব ঢেকে রাখা আইনবিরোধী কাজ। সেবাদানকারীকে অবশ্যই মুখমণ্ডল খোলা রাখতে হবে।

          রাজনৈতিক বা ধর্মীয় কারণে কোনোভাবেই কর্মক্ষেত্রে নিজের মুখ ঢেকে রাখা যাবে না। এ ক্ষেত্রে নিয়োগদানকারী প্রতিষ্ঠান চাইলে ওই কর্মীকে ছাটাই করতে পাড়বে বলে আদেশে বলা হয়।

          ওই দুই মুসলিম নারী জার্মানির হ্যামবার্গে একটি শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রে কাজ করতেন। হিজাব পড়ার কারণে সম্প্রতি তাদের চাকরিচ্যুৎ করা হয়।

          এর আগে ২০১৭ সালে লুক্সেমবার্গে অবস্থিত ইউরোপীয় আদালত এক আদেশে বলেন, কর্মক্ষেত্রে মাথায় স্কার্ফসহ ধর্মীয় পরিচয় বহন করে এমন কিছু পড়া যাবে না। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ওই রায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম সংগঠনগুলো বিক্ষোভ মিছিল করেছিলো।
          আপনাদের নেক দোয়ায় আমাদের ভুলবেন না। ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট: alfirdaws.org

          Comment


          • #6
            জাযাকুমুল্লাহ।
            আল্লাহ তায়ালা সকল মুসলিম মুমিনদের উত্তম সহায়ক হোন।
            আর আমাদের ঈমানী জযবা আরো বাড়িয়ে দিন। আমীন

            Comment

            Working...
            X