উত্তরপ্রদেশের মালাউন প্রশাসন ভেঙ্গে দিয়েছে দিল্লির রোহিঙ্গা ক্যাম্প
দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তের কাছে রোহিঙ্গাদের একটি অস্থায়ী ক্যাম্প ভেঙে দিয়েছে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন। গৃহহীন অসংখ্য পরিবার।
মদনপুর খাদারের রোহিঙ্গা শিবিরে কিছুদিন আগেই আগুন লেগেছিল। ক্যাম্পের অধিবাসীদের বক্তব্য ছিল, বার বার তাদের ক্যাম্পে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি সেই ক্যাম্পের লাগোয়া উত্তর প্রদেশের সেচ দফতরের জমিতে তৈরি হওয়া শিবির বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ক্যাম্পের ভিতর তৈরি করা একটি অস্থায়ী মসজিদও ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
উত্তরপ্রদেশ ইরিগেশন বিভাগ এই অপারেশন চালিয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জেলা শাসক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ”কোনো মসজিদ ভাঙা হয়নি। মসজিদের মতো দেখতে কোনো কাঠামো সেখানে ছিল না। কেবলমাত্র টেন্টগুলিই ভাঙা হয়েছে।” স্থানীয় বাসিন্দাদের অবশ্য দাবি, একটি টেন্টের ভিতরেই মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল।
সমাজকর্মীদের বক্তব্য, ক্যাম্প ভেঙে দেওয়ার পরে অন্তত ১৬টি পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। তারা রাস্তার ধারে বসবাস করতে শুরু করেছে।
ওই ক্যাম্পে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের বক্তব্য, তাদের আর যাওয়ার জায়গা নেই। বাধ্য হয়েই তারা অস্থায়ী টেন্ট তৈরি করে থাকছিলেন। কোনোরকম আগাম বার্তা না দিয়ে টেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। তাদের বহু জিনিস নষ্ট হয়েছে।
সূত্র: পিটিআই, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তের কাছে রোহিঙ্গাদের একটি অস্থায়ী ক্যাম্প ভেঙে দিয়েছে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন। গৃহহীন অসংখ্য পরিবার।
মদনপুর খাদারের রোহিঙ্গা শিবিরে কিছুদিন আগেই আগুন লেগেছিল। ক্যাম্পের অধিবাসীদের বক্তব্য ছিল, বার বার তাদের ক্যাম্পে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সম্প্রতি সেই ক্যাম্পের লাগোয়া উত্তর প্রদেশের সেচ দফতরের জমিতে তৈরি হওয়া শিবির বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ক্যাম্পের ভিতর তৈরি করা একটি অস্থায়ী মসজিদও ভেঙে দেওয়া হয়েছে।
উত্তরপ্রদেশ ইরিগেশন বিভাগ এই অপারেশন চালিয়েছে। দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লির জেলা শাসক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ”কোনো মসজিদ ভাঙা হয়নি। মসজিদের মতো দেখতে কোনো কাঠামো সেখানে ছিল না। কেবলমাত্র টেন্টগুলিই ভাঙা হয়েছে।” স্থানীয় বাসিন্দাদের অবশ্য দাবি, একটি টেন্টের ভিতরেই মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল।
সমাজকর্মীদের বক্তব্য, ক্যাম্প ভেঙে দেওয়ার পরে অন্তত ১৬টি পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে। তারা রাস্তার ধারে বসবাস করতে শুরু করেছে।
ওই ক্যাম্পে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের বক্তব্য, তাদের আর যাওয়ার জায়গা নেই। বাধ্য হয়েই তারা অস্থায়ী টেন্ট তৈরি করে থাকছিলেন। কোনোরকম আগাম বার্তা না দিয়ে টেন্ট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। তাদের বহু জিনিস নষ্ট হয়েছে।
সূত্র: পিটিআই, ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
Comment