সন্ত্রাসী বিএসএফ-এর গুলিতে নিহত আরও এক বাংলাদেশি মুসলিম।
দিন দিন লাগামহীন হচ্ছে হিন্দুত্ববাদী ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। সীমান্তে বাংলাদেশি মুসলিমদের গুলি করে হত্যা করাকে যেন স্বাভাবিক নিয়ম বানিয়ে ফেলেছে তারা।
এজন্য বাংলাদেশের মেরুদণ্ডহীন রাজনীতিবিদদের ‘অতি ভারত তোষণের’ চরিত্রই দায়ী।
আবারো কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাংলাদেশি এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে, তার নাম সহিবর রহমান(৪০)। শুক্রবার রাত ১টার দিকে আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার ১০৫৪/২এস এর পাশে দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের কাউনিয়ারচর সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। খবর – সমকাল।
একের পর এক সীমান্ত হত্যার ঘটনায় বরাবরই নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশের এম.পি মন্ত্রীরা। প্রয়াত এক মন্ত্রী তো এমন মন্তব্যও করেছিলো যে- সীমান্ত হত্যা একটি সাধারণ ঘটনা, এমন ঘটনা অতীতেও ঘটেছে আর ভবিষ্যতেও ঘটতে পারে!
অথচ আমাদের চেয়ে দরিদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্র নেপাল; এবছর তাদের সীমান্তে এক নেপালি নাগরিককে হত্যার পর প্রতিবাদের মুখে ভারত সরকার ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়। সে তুলনায় আমাদের রাজনৈতিকরা সীমান্ত হত্যার ঘটনায় একেবারেই নির্লিপ্ত ভূমিকা পালন করে থাকে।
এবিষয়ে ভারতীয়রা নানান সময় বিভিন্ন আশ্বাস দিলেও সীমান্তে নিরীহ মুসলিম হত্যা বন্ধে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষকেই কোন কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
এমন পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন ইসলামিক চিন্তাবীদগণ মনে করছেন, হিন্দুত্ববাদী ভারতের চূড়ান্ত পতন ব্যতীত সীমান্তে নিরীহ মুসলিম হত্যা বন্ধের দ্বিতীয় কোন কার্যকরী উপায় নেই।
দিন দিন লাগামহীন হচ্ছে হিন্দুত্ববাদী ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। সীমান্তে বাংলাদেশি মুসলিমদের গুলি করে হত্যা করাকে যেন স্বাভাবিক নিয়ম বানিয়ে ফেলেছে তারা।
এজন্য বাংলাদেশের মেরুদণ্ডহীন রাজনীতিবিদদের ‘অতি ভারত তোষণের’ চরিত্রই দায়ী।
আবারো কুড়িগ্রামের রৌমারী সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাংলাদেশি এক যুবককে গুলি করে হত্যা করেছে, তার নাম সহিবর রহমান(৪০)। শুক্রবার রাত ১টার দিকে আন্তর্জাতিক সীমানা পিলার ১০৫৪/২এস এর পাশে দাঁতভাঙ্গা ইউনিয়নের কাউনিয়ারচর সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। খবর – সমকাল।
একের পর এক সীমান্ত হত্যার ঘটনায় বরাবরই নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে বাংলাদেশের এম.পি মন্ত্রীরা। প্রয়াত এক মন্ত্রী তো এমন মন্তব্যও করেছিলো যে- সীমান্ত হত্যা একটি সাধারণ ঘটনা, এমন ঘটনা অতীতেও ঘটেছে আর ভবিষ্যতেও ঘটতে পারে!
অথচ আমাদের চেয়ে দরিদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্র নেপাল; এবছর তাদের সীমান্তে এক নেপালি নাগরিককে হত্যার পর প্রতিবাদের মুখে ভারত সরকার ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়। সে তুলনায় আমাদের রাজনৈতিকরা সীমান্ত হত্যার ঘটনায় একেবারেই নির্লিপ্ত ভূমিকা পালন করে থাকে।
এবিষয়ে ভারতীয়রা নানান সময় বিভিন্ন আশ্বাস দিলেও সীমান্তে নিরীহ মুসলিম হত্যা বন্ধে এখন পর্যন্ত কোন পক্ষকেই কোন কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
এমন পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন ইসলামিক চিন্তাবীদগণ মনে করছেন, হিন্দুত্ববাদী ভারতের চূড়ান্ত পতন ব্যতীত সীমান্তে নিরীহ মুসলিম হত্যা বন্ধের দ্বিতীয় কোন কার্যকরী উপায় নেই।
Comment