লাশ হস্তান্তরে ত্বাগুত ওসির ঘুষ দাবি, স্বজনদের মারধর
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ থানার ওসি মো. মহিবুল্লাহ অপমৃত্যুর লাশ হস্তান্তরে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবির পাশাপাশি নিহতের স্বজনদের মারধরসহ আটক করেছে।
নিহতের স্বজনরা সাংবাদিকদের জানান, আমাদের সঙ্গে সেদিন রাতে যা যা হয়েছে আমরা তাই বলেছি, পুলিশ তা ভিডিও করেছে।
উল্লেখ্য, বরগুনার বেতাগীতে আমড়া পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে আবুল বাশার নামের এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহতাবস্থায় পার্শ্ববর্তী মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে মির্জাগঞ্জ থানায় অবহিত করে।
পরে পুলিশ হাসপাতালে এসে নিহতের স্বজনদের থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে লাশ হস্তান্তর বাবদ ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করে মির্জাগঞ্জ থানার ওসি মো. মহিববুল্লাহ।
নিহতের স্বজনরা ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় পুলিশ জোরপূর্বক লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিয়ে যেতে চায়। তখন নিহতের স্বজনরা তাদের বাধা দিতে চাইলে পুলিশ স্বজনদের মারধর করে। লাশ নিয়ে শুরু হয় টানাহেঁচড়া।
উক্ত ঘটনায় মির্জাগঞ্জ থানার এসআই সাইফুল ইসলাম নিহতের দুই স্ত্রী নাজমা ও হাওয়া বেগমকে বর্বর ভাবে মারধর করে।
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ থানার ওসি মো. মহিবুল্লাহ অপমৃত্যুর লাশ হস্তান্তরে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবির পাশাপাশি নিহতের স্বজনদের মারধরসহ আটক করেছে।
নিহতের স্বজনরা সাংবাদিকদের জানান, আমাদের সঙ্গে সেদিন রাতে যা যা হয়েছে আমরা তাই বলেছি, পুলিশ তা ভিডিও করেছে।
উল্লেখ্য, বরগুনার বেতাগীতে আমড়া পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে আবুল বাশার নামের এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহতাবস্থায় পার্শ্ববর্তী মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে মির্জাগঞ্জ থানায় অবহিত করে।
পরে পুলিশ হাসপাতালে এসে নিহতের স্বজনদের থানায় ডেকে নিয়ে গিয়ে লাশ হস্তান্তর বাবদ ২০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করে মির্জাগঞ্জ থানার ওসি মো. মহিববুল্লাহ।
নিহতের স্বজনরা ঘুষ দিতে অস্বীকার করায় পুলিশ জোরপূর্বক লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিয়ে যেতে চায়। তখন নিহতের স্বজনরা তাদের বাধা দিতে চাইলে পুলিশ স্বজনদের মারধর করে। লাশ নিয়ে শুরু হয় টানাহেঁচড়া।
উক্ত ঘটনায় মির্জাগঞ্জ থানার এসআই সাইফুল ইসলাম নিহতের দুই স্ত্রী নাজমা ও হাওয়া বেগমকে বর্বর ভাবে মারধর করে।
Comment