আবারো ফিরে এসেছে শাহবাগী নাস্তিকেরা : ইসলামকে অবমাননা করে গাওয়া গান ভাইরাল!
শাহবাগে আবারো গণজমায়েত শুরু করেছে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকেরা। কথিত 'সহিংসতা বিরোধী প্রতিবাদ' এর আড়ালে তারা নাস্তিক্যবাদের প্রচার এবং ইসলামের অবমাননা করে বেড়াচ্ছে। এবার তারা মুসলিমদের মাঝে তারা হিউম্যানিজম ও ইন্টারফেইথের আড়ালে ইসলামবিদ্বেষী আদর্শ প্রবেশ করানোর অপতৎপরতাও চালাচ্ছে।
শাহবাগে কথিত 'সহিংসতা বিরোধী কনসার্ট'- এ হজ্জ্বের তালবিয়াকে অবমাননা করে গান গেয়েছে 'মেঘদল' নামক একটি ব্যান্ড। শুধু যে হজ্বের তালবিয়ার সাথেই বিদ্রুপ করা হয়েছে তাই নয়, বরং ইসলামের কালিমাকেও কটাক্ষ করেছে এই নাস্তিকরা। এই গানের শেষের দিকে একটি প্যারা হলো - "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মানুষ কুরবানি মাশাআল্লাহ!"
এই অংশ দ্বারা তারা ইসলামের কালিমাকে বিদ্রুপ করেছে। শুধু তাই নয় বরং এই অংশ দ্বারা তারা ইসলামকে বিকৃতভাবে উপস্থাপনও করেছে। এই অংশ দ্বারা তারা বোঝাতে চেয়েছে যে এক আল্লাহ্*'র জন্য মানুষ হত্যা করে মুসলিমরা।
এই জঘন্য গানটি করেছে 'মেঘদল' নামের অখ্যাত একটা ব্যান্ড। এটা কেবল আমাদের ধর্মের নির্দিষ্ট কিছু শব্দ আবৃত্তি করেছে এমন যে তা না।বরং তাদের এটা একটা গান। গানের নাম 'ওম'। গানটায় অন্য ধর্মের কথা বলা থাকলেও ভাইরাল হয়েছে কেবল মুসলিমদের লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক অংশটুকু। আজ থেকে ১৬ বছর আগে 'ওম' গানটা কম্পোজিশনের মাধ্যমে এই মেঘদল ব্যান্ডের যাত্রা হয়।
২০০০ সালে তিন বন্ধু- শিবু, সুমন ও উজ্জ্বল একসঙ্গে গান করত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং চারুকলার বিভিন্ন কনসার্টে। বিভিন্ন ইস্যুতে চারুকলা থেকে সামাজিক কিংবা সরকারবিরোধী নাচগান ও অভিনয়ে যেসব প্রোগ্রাম হয় সেগুলোতে তারা ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতি চরম বিদ্বেষ প্রকাশ করতে থাকে এসব গানের মাধ্যমে। ২০০৫-এ উজ্জ্বলের অনুরোধে ব্যান্ডের সাথে যুক্ত হয় এম জি কিবরিয়া। ‘ওম’ কম্পোজিশনটি দিয়ে মূলত শুরু হয় মেঘদলের যাত্রা। ‘ওম’ গানটার প্রাথমিক ধারণা তিন নাস্তিক বন্ধুর, সেটার সাথে উজ্জ্বল যুক্ত করে লিরিক।
উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে একের পর এক আঘাত করে এই দেশকে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরার প্রেক্ষাপট তৈরি করছে এই শাহবাগী। যাতে বাংলাদেশের ইমেজ এতে নষ্ট হয় এবং বাংলার মুসলমানদের উপর কথিত 'সাম্প্রদায়িকতা' রুখতে বিদেশিরা এদেশে আগ্রাসন চালায়।
তথ্যসূত্র :
-------
১। মূল সূত্র :
shorturl.at/hxJSY
২। ভিডিও লিংক
৩। গানের লিরিক্স
shorturl.at/cvxD8
shorturl.at/rvDGO
শাহবাগে আবারো গণজমায়েত শুরু করেছে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকেরা। কথিত 'সহিংসতা বিরোধী প্রতিবাদ' এর আড়ালে তারা নাস্তিক্যবাদের প্রচার এবং ইসলামের অবমাননা করে বেড়াচ্ছে। এবার তারা মুসলিমদের মাঝে তারা হিউম্যানিজম ও ইন্টারফেইথের আড়ালে ইসলামবিদ্বেষী আদর্শ প্রবেশ করানোর অপতৎপরতাও চালাচ্ছে।
শাহবাগে কথিত 'সহিংসতা বিরোধী কনসার্ট'- এ হজ্জ্বের তালবিয়াকে অবমাননা করে গান গেয়েছে 'মেঘদল' নামক একটি ব্যান্ড। শুধু যে হজ্বের তালবিয়ার সাথেই বিদ্রুপ করা হয়েছে তাই নয়, বরং ইসলামের কালিমাকেও কটাক্ষ করেছে এই নাস্তিকরা। এই গানের শেষের দিকে একটি প্যারা হলো - "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, মানুষ কুরবানি মাশাআল্লাহ!"
এই অংশ দ্বারা তারা ইসলামের কালিমাকে বিদ্রুপ করেছে। শুধু তাই নয় বরং এই অংশ দ্বারা তারা ইসলামকে বিকৃতভাবে উপস্থাপনও করেছে। এই অংশ দ্বারা তারা বোঝাতে চেয়েছে যে এক আল্লাহ্*'র জন্য মানুষ হত্যা করে মুসলিমরা।
এই জঘন্য গানটি করেছে 'মেঘদল' নামের অখ্যাত একটা ব্যান্ড। এটা কেবল আমাদের ধর্মের নির্দিষ্ট কিছু শব্দ আবৃত্তি করেছে এমন যে তা না।বরং তাদের এটা একটা গান। গানের নাম 'ওম'। গানটায় অন্য ধর্মের কথা বলা থাকলেও ভাইরাল হয়েছে কেবল মুসলিমদের লাব্বাঈক আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক অংশটুকু। আজ থেকে ১৬ বছর আগে 'ওম' গানটা কম্পোজিশনের মাধ্যমে এই মেঘদল ব্যান্ডের যাত্রা হয়।
২০০০ সালে তিন বন্ধু- শিবু, সুমন ও উজ্জ্বল একসঙ্গে গান করত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং চারুকলার বিভিন্ন কনসার্টে। বিভিন্ন ইস্যুতে চারুকলা থেকে সামাজিক কিংবা সরকারবিরোধী নাচগান ও অভিনয়ে যেসব প্রোগ্রাম হয় সেগুলোতে তারা ইসলাম ও মুসলিমদের প্রতি চরম বিদ্বেষ প্রকাশ করতে থাকে এসব গানের মাধ্যমে। ২০০৫-এ উজ্জ্বলের অনুরোধে ব্যান্ডের সাথে যুক্ত হয় এম জি কিবরিয়া। ‘ওম’ কম্পোজিশনটি দিয়ে মূলত শুরু হয় মেঘদলের যাত্রা। ‘ওম’ গানটার প্রাথমিক ধারণা তিন নাস্তিক বন্ধুর, সেটার সাথে উজ্জ্বল যুক্ত করে লিরিক।
উদ্দেশ্যমূলকভাবে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের ধর্মীয় অনুভূতিতে একের পর এক আঘাত করে এই দেশকে একটি সাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরার প্রেক্ষাপট তৈরি করছে এই শাহবাগী। যাতে বাংলাদেশের ইমেজ এতে নষ্ট হয় এবং বাংলার মুসলমানদের উপর কথিত 'সাম্প্রদায়িকতা' রুখতে বিদেশিরা এদেশে আগ্রাসন চালায়।
তথ্যসূত্র :
-------
১। মূল সূত্র :
shorturl.at/hxJSY
২। ভিডিও লিংক
৩। গানের লিরিক্স
shorturl.at/cvxD8
shorturl.at/rvDGO
Comment