ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে, ভারতীয় সেনাবাহিনী রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাধ্যেমে ১৯৮৯ সালের জানুয়ারী মাস থেকে এ পর্যন্ত ৯৪,২৯০ জন কাশ্মীরীকে হত্যা করেছে এর মধ্যে ৭,০৩৮ জনকে কারাগারে হত্যা করা হয়।
মঙ্গলবারে অনুষ্ঠিত বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের এক রিসার্স রিপোর্টে বলা হয় এই হত্যাকান্ডের ফলে ২২,৮০৬ নারী বিধবা হয়েছেন এবং ১০৭,৫৪৫ জন শিশু এতিম হয়েছে।
এই রিপোর্টে আরও বলা হয় ভারতীয় সেনাবাহিনী দ্বারা ১০,১৬৭ জন নারী ধর্ষনের শিকার হয় এবং ১০৬,০৫০ টি বাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয়।
এ রিপোর্ট আরো জানায় ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং পুলিশ দ্বারা প্রায় ৮,০০০ মানুষ গুমের শিকার হয়।
এ রিপোর্টে গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা হয় গত সাত বছরে ভারতীয় পুলিশ তথাকথিত জননিরাপত্তা আইনের (draconian law Public Safety Act) অধিনে প্রায় ১,০০০ এর উপরে ছাত্র, যুবক এবং স্বাধীনতাকামী হুররিয়াত নেতাদের গ্রেফতার করেছে এর মধ্যে মাসাররাত আলমও রয়েছেন।
হুররিয়াতের বর্ষিয়ান নেতা সাইয়েদ আল গিলানীকে গৃহবন্দি করা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ২৩৫ দিন অতিবাহিত হয়েছে এমনকি এ সময়ের মধ্যে তাকে জুমার নামাজও পড়তে দেয়া হয়নি।
অন্য নেতাদের মধ্যে সাব্বির আহমেদ শাহ, মুহাম্মাদ ইয়াসিন মালিক, নাঈম আহমেদ খান, জাফর আকবার ভাট, আছিয়া আন্দ্রাবি এবং অন্যান্যদের মধ্যে কাউকে গৃহবন্দি অথবা কাউকে জেলে বন্দি করে রাখা হয়েছে এবং তাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহনের অধিকার হরণ করা হয়েছে।
Reference:
http://www.kmsnews.org/
http://www.bdnow.net/newsdetail/detail/200/204286
মঙ্গলবারে অনুষ্ঠিত বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে কাশ্মীর মিডিয়া সার্ভিসের এক রিসার্স রিপোর্টে বলা হয় এই হত্যাকান্ডের ফলে ২২,৮০৬ নারী বিধবা হয়েছেন এবং ১০৭,৫৪৫ জন শিশু এতিম হয়েছে।
এই রিপোর্টে আরও বলা হয় ভারতীয় সেনাবাহিনী দ্বারা ১০,১৬৭ জন নারী ধর্ষনের শিকার হয় এবং ১০৬,০৫০ টি বাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয়।
এ রিপোর্ট আরো জানায় ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং পুলিশ দ্বারা প্রায় ৮,০০০ মানুষ গুমের শিকার হয়।
এ রিপোর্টে গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করা হয় গত সাত বছরে ভারতীয় পুলিশ তথাকথিত জননিরাপত্তা আইনের (draconian law Public Safety Act) অধিনে প্রায় ১,০০০ এর উপরে ছাত্র, যুবক এবং স্বাধীনতাকামী হুররিয়াত নেতাদের গ্রেফতার করেছে এর মধ্যে মাসাররাত আলমও রয়েছেন।
হুররিয়াতের বর্ষিয়ান নেতা সাইয়েদ আল গিলানীকে গৃহবন্দি করা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ২৩৫ দিন অতিবাহিত হয়েছে এমনকি এ সময়ের মধ্যে তাকে জুমার নামাজও পড়তে দেয়া হয়নি।
অন্য নেতাদের মধ্যে সাব্বির আহমেদ শাহ, মুহাম্মাদ ইয়াসিন মালিক, নাঈম আহমেদ খান, জাফর আকবার ভাট, আছিয়া আন্দ্রাবি এবং অন্যান্যদের মধ্যে কাউকে গৃহবন্দি অথবা কাউকে জেলে বন্দি করে রাখা হয়েছে এবং তাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহনের অধিকার হরণ করা হয়েছে।
Reference:
http://www.kmsnews.org/
http://www.bdnow.net/newsdetail/detail/200/204286
Comment