ঢাকার খিলগাঁওয়ে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত যুবক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন ‘আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য’ শরিফুল ওরফে সাকিব বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শরিফুল বিভিন্ন সময়ে সাকিব, শরিফ, সালেহ, আরিফ ও হাদী নাম ব্যবহার করে পরিচয় গোপন করে আসছিল। সে অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের সরাসরি অংশ নেয়। তাকে ধরিয়ে দিতে পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।”
শনিবার রাত ২টার দিকে খিলগাঁও মেড়াদিয়া বাঁশপট্টি এলাকায় গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে ‘সন্ত্রাসীদের’ গোলাগুলিতে ওই যুবক নিহত হন বলে পুলিশের ভাষ্য।
খিলগাঁও থানার এসআই নীরেন্দ্র নাথ পাল সকালে ওই ‘বন্দুকযুদ্ধের’ খবর দেওয়ার সময় জানিয়েছিলেন, নিহতের বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। তবে তার নাম-পরিচয় সে সময় জানাতে পারেননি তিনি।
নিহতের পরিচয় কীভাবে পাওয়া গেল জানতে চাইলে মাশরুকুর রহমান খালেদ বলেন, “অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা গেছে। এর আগে গ্রেপ্তার আনসারুল্লা সদস্যদের কাছ থেকেও তার বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে।”
ব্লগার, প্রগতিশীল লেখক, প্রকাশক হত্যায় জড়িত সন্দেহভাজন যে ছয় জঙ্গি সদস্যকে ধরিয়ে দিতে পুলিশ মাসখানেক আগে পুরস্কার ঘোষণা করেছিল, তাদের মধ্যে শরিফুল দ্বিতীয় জন যার সন্ধান পাওয়ার খবর দিল পুলিশ।
এর আগে গত ১৫ জুন একই দলের সদস্য সুমন হোসেন পাটোয়ারি ওরফে সিহাব ওরফে সাকিব ওরফে সাইফুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শুদ্ধস্বরের প্রকাশক আহমেদুর রশীদ টুটুল হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে
গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার মাশরুকুর রহমান খালেদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শরিফুল বিভিন্ন সময়ে সাকিব, শরিফ, সালেহ, আরিফ ও হাদী নাম ব্যবহার করে পরিচয় গোপন করে আসছিল। সে অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের সরাসরি অংশ নেয়। তাকে ধরিয়ে দিতে পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।”
শনিবার রাত ২টার দিকে খিলগাঁও মেড়াদিয়া বাঁশপট্টি এলাকায় গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে ‘সন্ত্রাসীদের’ গোলাগুলিতে ওই যুবক নিহত হন বলে পুলিশের ভাষ্য।
খিলগাঁও থানার এসআই নীরেন্দ্র নাথ পাল সকালে ওই ‘বন্দুকযুদ্ধের’ খবর দেওয়ার সময় জানিয়েছিলেন, নিহতের বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। তবে তার নাম-পরিচয় সে সময় জানাতে পারেননি তিনি।
নিহতের পরিচয় কীভাবে পাওয়া গেল জানতে চাইলে মাশরুকুর রহমান খালেদ বলেন, “অভিজিৎ রায় হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সিসিটিভি ফুটেজে তাকে দেখা গেছে। এর আগে গ্রেপ্তার আনসারুল্লা সদস্যদের কাছ থেকেও তার বিষয়ে তথ্য পাওয়া গেছে।”
ব্লগার, প্রগতিশীল লেখক, প্রকাশক হত্যায় জড়িত সন্দেহভাজন যে ছয় জঙ্গি সদস্যকে ধরিয়ে দিতে পুলিশ মাসখানেক আগে পুরস্কার ঘোষণা করেছিল, তাদের মধ্যে শরিফুল দ্বিতীয় জন যার সন্ধান পাওয়ার খবর দিল পুলিশ।
এর আগে গত ১৫ জুন একই দলের সদস্য সুমন হোসেন পাটোয়ারি ওরফে সিহাব ওরফে সাকিব ওরফে সাইফুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। শুদ্ধস্বরের প্রকাশক আহমেদুর রশীদ টুটুল হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে
Comment