প্রধান শিক্ষিকা বেত্রাঘাত করলেন এক সহকর্মীকে। শুধু বেত্রাঘাতই নয়; মুখভর্তি থুথুও নিক্ষেপ করলেন সহকর্মীর মুখে। গাজীপুর মহানগরের টঙ্গী এরশাদ নগর টিডিএইচ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে যান ওই স্কুল শিক্ষিকা। এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির অন্য সব শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যেও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনার বিচার দাবি করছেন এলাকাবাসীও।
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, গত বৃহস্পতিবার চতুর্থ শ্রেণীর সমাজ বিষয়ের কাশে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট পরে যান সহকারী শিক্ষিকা ঝর্ণা বেগম। দেরিতে কাশে ঢোকার কারণে তার মুখের ওপর মুখভর্তি থুথু নিক্ষেপ করেন প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা বেগম। এসময় ঝর্ণাকে বেত্রাঘাতও করেন তিনি। সাধারণ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সামনে প্রধান শিক্ষিকার এ ধরনের আচরণে লজ্জায় হতভম্ব হয়ে পড়েন শিক্ষিকা ঝর্ণা বেগম। ঘটনার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সর্বত্রই আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। সাধারণ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা ছাড়াও এলাকার সাধারণ মানুষও ঘটনাটির নিন্দা জানান।
তবে এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকার সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন। এ ব্যাপারে শিক্ষিকা ঝর্ণা বেগমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার আমি রোজা ছিলাম। কাশের কারণে যথাসময়ে জোহরের নামাজ আদায় করতে পারিনি। বেলা ২টায় কোনমতে ছয় রাকাত নামাজ আদায় করে দ্রুত কাশে যাই। নামাজের কারণে প্রায় ১০ মিনিট দেরি হয়। কাশে যাওয়ার সময় প্রধান শিক্ষিকা অশালীন ভাষায় বকাঝকা করছিলেন। নামাজের কারণে একটু দেরি হয়েছে বলতেই প্রধান শিক্ষিকার মুখে আগে থেকে জমা করে রাখা মুখভর্তি থুথু আমার মুখের ওপর নিক্ষেপ করেন এবং হাতে থাকা বেত দিয়ে পর পর দু’টি আঘাত করেন। এ ব্যাপারে তিনি লজ্জায় কোথাও অভিযোগ করেননি বলেও জানান।http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/136188
প্রত্যক্ষদর্শী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান, গত বৃহস্পতিবার চতুর্থ শ্রেণীর সমাজ বিষয়ের কাশে নির্ধারিত সময়ের ১০ মিনিট পরে যান সহকারী শিক্ষিকা ঝর্ণা বেগম। দেরিতে কাশে ঢোকার কারণে তার মুখের ওপর মুখভর্তি থুথু নিক্ষেপ করেন প্রধান শিক্ষিকা রাশেদা বেগম। এসময় ঝর্ণাকে বেত্রাঘাতও করেন তিনি। সাধারণ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সামনে প্রধান শিক্ষিকার এ ধরনের আচরণে লজ্জায় হতভম্ব হয়ে পড়েন শিক্ষিকা ঝর্ণা বেগম। ঘটনার খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে সর্বত্রই আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে। সাধারণ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা ছাড়াও এলাকার সাধারণ মানুষও ঘটনাটির নিন্দা জানান।
তবে এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকার সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন। এ ব্যাপারে শিক্ষিকা ঝর্ণা বেগমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার আমি রোজা ছিলাম। কাশের কারণে যথাসময়ে জোহরের নামাজ আদায় করতে পারিনি। বেলা ২টায় কোনমতে ছয় রাকাত নামাজ আদায় করে দ্রুত কাশে যাই। নামাজের কারণে প্রায় ১০ মিনিট দেরি হয়। কাশে যাওয়ার সময় প্রধান শিক্ষিকা অশালীন ভাষায় বকাঝকা করছিলেন। নামাজের কারণে একটু দেরি হয়েছে বলতেই প্রধান শিক্ষিকার মুখে আগে থেকে জমা করে রাখা মুখভর্তি থুথু আমার মুখের ওপর নিক্ষেপ করেন এবং হাতে থাকা বেত দিয়ে পর পর দু’টি আঘাত করেন। এ ব্যাপারে তিনি লজ্জায় কোথাও অভিযোগ করেননি বলেও জানান।http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/136188
Comment