Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমি এই সরকারি খুতবা মসজিদের মিম্বারে পড়াব না

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমি এই সরকারি খুতবা মসজিদের মিম্বারে পড়াব না

    জুমার নামাজে সরকারি খুৎবা পড়তে অস্বীকার করায় এক ইমামকে আটক করেছে পুলিশ। নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার নরোত্তমপুর ইউনিয়নের বানদত্ত বাজার জামে মসজিদে শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।

    আটক হওয়া ওই মসজিদের ইমামের নাম হাফেজ বেলাল হোসেন। তিনি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহি ইউনিয়নের চরকলমি গ্রামের নবী আলমের ছেলে।

    সূত্র জানায়, মসজিদের জুমার নামাজে ওই ইমাম সাহেবকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রদত্ত খুতবা পড়ানোর অনুরোধ করে স্থানীয় আওয়ামী সমর্থক মুক্তিযোদ্ধা নজির আহমদ ও সায়েদুল হক মেম্বার। ইমাম সাহেব তখন বললেন, আমি এই সরকারি খুতবা মসজিদের মিম্বারে পড়াব না।

    এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থকরা তাকে মিম্বার থেকে ধরে এনে আটকে রেখে বেদম মারপিট করে। পরে কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুমী পুলিশকে খবর দিয়ে ওই ইমামকে সোপর্দ
    করে।
    পরে মসজিদের মুয়াজ্জিন জুমার নামাজের ইমামতি করেন।

    কবিরহাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোক্তার হোসেন জানান, অভিযুক্ত হাফেজ বেলালকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • #2
    লাথি মার! ঐ তাগুতি খুতবায়!!!
    দ্বীনকে আপন করে ভালোবেসেছে যারা,
    জীবনের বিনিময়ে জান্নাত কিনেছে তারা।

    Comment


    • #3
      Ya allah...........

      Comment


      • #4
        নাহী আনিল মুনকার হিসেবে এখন কুকুর লীগের নেতা গুলোরে চাপাতি ব্যবহার করা দরকার।
        মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
        রোম- ৪৭

        Comment


        • #5
          আল্লাহু আকবার!!! আল্লাহু আকবর!!! আল্লাহু আকবার!!!
          এভাবে আরও কয়েকজন ইমাম দাড়ানো দরকার। এভাবে ২/১ জন করে এই আওয়মী ত্বগুতী বাহিনীর বিরুদ্ধে দাড়ালে হয় সরকার এই খুতবা বন্ধ করতে বাধ্য হবে অথবা ইমাম-আলেমদের পক্ষ থেকে কঠোর আন্দোলন শুরু হবে। পাশাপাশি ২/৪ জন ইমাম শাহাদাত বরন হলে দেশের পরিস্থিতি ইনশাআল্লাহ আমাদের পক্ষে চলে আসবে। এমনকি ৫ই মে এর মতো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
          কারণ দেশের বেশিরভাগ মানুষ এই খৃুতবার ঘোর বিরোধী এমন কি অধিকাংশ আলেম এই খুতবা দেয় মুলত চাকুরী বাচাঁনোর জন্য, যদি এই আন্দোলনের সুয়োগ পায় তবে সকল আলেম-ওলামারা সহ সকল সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

          Comment


          • #6
            প্রচন্ড ঈমানী শক্তি যাদের আছে শুধু তারাই পারবে পরিণামের চিন্তা না করে এই দাজ্জালী আদেশকে লাথি মেরে উড়িয়ে দিতে । আর নোয়াখালীর মানুষদের মধ্যে ঈমানী চেতনা অন্যান্য এলাকার তুলনয়া একটু বেশীই।
            সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য যিনি এখনো উম্মাহর মধ্যে এই ধরণের ঈমানী গায়রাত ওয়ালা ব্যাক্তিদের বিদ্ধমান রেখেছেন যারা পারলে দাজ্জালের রক্ত চক্ষুকে উপড়ে ফেলে।
            ইয়া রাহমান ! বিশ্বের নির্য়াতিত মুসলিমদেরকে সাহায্য করুন। তাগুতদেরকে পরাজিত করুন। আমিন।

            Comment


            • #7
              আসলে দিন দিন পরিস্থিতি এমন হচ্ছে যে,উম্মাহ দুই শিবিরে বিভক্ত হয়ে পরছে। একটা ফুস্তাতু ইমান,লা নিফাকা ফিহ- ঈমানদারদের শিবির জাতে কোন নিফাক থাকবেন না।আরেকটা ফুস্তাতু নিফাক-নিফাকের বাহিনী যাতে ইমান থাকবে না।
              কুফফার সরকার মুসলমান ও আলেম উলামাদেরকে এই কঠিন পরিক্ষার সম্মুক্ষীন করে দিয়েছে।
              তাই,এই কঠিন পরীক্ষায় অটল থাকাই আমাদের কাজ। আল্লাহ তায়ালা উলামাদেরকে অটল রাখুন। বাতিলের বিরুধে হুংকার দিতে প্রস্তুত করুন। ইমানী চেতনা জাগিয়ে তুলুন।

              Comment


              • #8
                হাজারো লাখো সালাম সেই ঈমানি চেতনায় উদ্দিপ্ত ইমাম সাহেব কে, কতজন ভয়ে বিক্রি হয়ে বিকৃতির স্বীকার হচ্ছেন।আর ঈমাম আহমাদ ইবনে হাম্বালের উসওয়া অবলম্বন কারি এই ইমাম তাগুতের কাছে বন্দি , কিন্তু মিম্বারে রাসুলে সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামেঃযেখান থেকে;
                وما ينطق عن الهوى ان هو الا وحى يوحى
                (তিনি নিজ খেয়াল মত কিছু বলেন না যা বলেন আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহি কৃত বিষয় ই বলেন)
                ان اتبع الا ما يوحى الى
                আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়।
                এই মিম্বারে বসে মিম্বারের অমার্যাদা করেন নি, আল্লাহর ফরমায়েশ ছাড়া আর কারো ফরমায়েশ না মেনে মিম্বারের সম্মান রক্ষা করেছেন। আল্লাহ তায়ালা তার সম্মান মার্যাদা অবশ্যই বাড়িয়ে দিবেন ইনশাআল্লাহু তায়ালা।
                সত্যিকার আলেমের দায়িত্বঃ
                انما يخشى الله من عباده العلماء
                আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমগনই আল্লাহকে ভয়করে,
                الَّذِينَ يُبَلِّغُونَ رِسَالاتِ اللَّهِ وَيَخْشَوْنَهُ وَلا يَخْشَوْنَ أَحَداً إِلَّا اللَّهَ
                যারা আল্লাহর পয়গাম সমূহ পৌছে দেয় এবং তাকে ভয় করে আর আল্লাহছাড়া কাহাকেও ভয় করে না।
                يَاأَيُّهَا الرَّسُولُ بَلِّغْ مَا أُنزلَ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ وَإِنْ لَمْ تَفْعَلْ فَمَا بَلَّغْتَ رِسَالَتَه
                হে রাসুল! আপনার প্রতি যা নাযিল করা হয়েছে তা(হুবহু সব)পৌছি দিন যদি তা(হুবহু সব পৌছানোর কাজ) না করেন তাহলে আল্লাহর পয়গাম পৌছালেন না। অর্থাৎ কোন কিছু বাদ দিয়ে অথবা পরিবর্তন করে শুধু সুবিধার তাবলিগ করলে এটা নবি ওয়ালা কাজ হবেনা।
                وَلَقَدْ نَعْلَمُ أَنَّكَ يَضِيقُ صَدْرُكَ بِمَا يَقُولُونَ
                আমি জানি অবশ্যই তাদের বক্তব্যে আপনার মন কুন্ঠিত হচ্ছে,
                فَلَعَلَّكَ تَارِكٌ بَعْضَ مَا يُوحَى إِلَيْكَ وَضَائِقٌ بِهِ صَدْرُكَ
                হয়তো আপনি আপনার প্রতি ওহী কৃত কিছু বাদ দিবেন এবং এগুলোর কারনে আপনার মন অপ্রসহ্ন
                اتَّبِعْ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِنْ رَبِّكَ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ وَأَعْرِضْ عَنِ الْمُشْرِكِينَ
                আপনার প্রতি যা ওহি করা হয়েছে তার অনুসরন করুন এবং মুশরিকদের(অত্যাচার) উপেক্ষা করুন।
                وَلَئِنِ اتَّبَعْتَ أَهْوَاءَهُمْ بَعْدَ مَا جَاءَكَ مِنَ الْعِلْمِ مَا لَكَ مِنَ اللَّهِ مِنْ وَلِيٍّ وَلا وَاقٍ
                আপনার প্রতি যে জ্ঞান এসেছে তার পরো যদি আপনি তাদের খেয়াল খুশি অনুসরন করেন আপনার জন্য আল্লাহর পক্ষথেকে না কোন কোন বন্ধু আর না কোন রক্ষাকারি থাকবে।
                إن تطع أكثر من في الأرض يضلوك عن سبيل الله
                যদি পৃথিবীর অধিক সংখ*্যকের অনুসরন কর তারা তোমাকে আল্লাহুর পথ থেকে বিচ্যুত করে দিবে।
                أن رجلا سأل النبي صلى الله عليه و سلم وقد وضع رجله في الغرز : أي الجهاد أفضل قال كلمة حق عند سلطان جائر
                قال الشيخ الألباني : صحيح سنن النسائي (7/ 161)
                এক ব্যক্তি রাসুল সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করে শ্রেষ্ট জিহাদ কোনটি তিনি বলেন অত্যাচারি শাসকের সন্মোখে হক্ব কথাবলা।
                حدثني أبو علي الحافظ ، أنا أحمد بن محمد بن عمر بن بسطام المروزي ، ثنا أحمد بن سيار ، ومحمد بن الليث ، قالا : ثنا رافع بن أشرس المروزي ، ثنا حفيد الصفار ، عن إبراهيم الصايغ ، عن عطاء ، عن جابر رضي الله عنه ، عن النبي صلى الله عليه وسلم قال : " سيد الشهداء حمزة بن عبد المطلب ، ورجل قال إلى إمام جائر فأمره ونهاه فقتله " " قال الحاكم :صحيح الإسناد ، ولم يخرجاه " *
                وكذاصححه السيوطي والالباني
                রাসুল সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন যে,শ্রেষ্ট শহীদ হামযা বিন আব্দুলমুত্তালিব এবং সেই ব্যক্তি যে জালেম নেতার কাছে গিয়ে তাকে আদেশ নিষেধ করলো ফলে সে তাকে হত্যা করে দিল।
                لا يحقرن أحدكم نفسه أن يرى أمر الله فيه مقال ثم لا يقوله, فيقول الله ما يمنعك أن تقول فيه ؟ فيقول رب خشيت الناس, فيقول: فأنا أحق أن يخشى" ورواه أيضاً عن عبد الرزاق عن الثوري عن زبيد عن عمرو بن مرة. ورواه ابن ماجه
                কেহ যেন নিজেকে এই অবস্থার মত নিচে না ফেলে যে আল্লাহর বিধানের বিষয়ে দেখতে পাচ্ছে কথা বলা প্রয়োজন তার পরো কথা না বলেই থাকলো।তাহলে আল্লাহ তায়ালা তাকে জিজ্ঞেস করবেন এই বিষয়ে কথা বলতে তোমাকে কিসে বাধা দিয়েছে তখন সে যবাব দিবে আয় মাবুদ মানুষের ভয় করতে ছিলাম,আল্লাহবলবেন আমাকে ভয় পাওয়া বেশি আবশ্যক ছিল।
                আল্লাহ কি তাঁর বান্দার পক্ষে যথেষ্ট নন? অথচ তারা আপনাকে আল্লাহর পরিবর্তে অন্যান্য উপাস্যদের ভয় দেখায়। আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন, তার কোন পথপ্রদর্শক নেই।ন
                وَجَاءَ فِرْعَوْنُ وَمَنْ قَبْلَهُ وَالْمُؤْتَفِكَاتُ بِالْخَاطِئَةِ فَعَصَوْا رَسُولَ رَبِّهِمْ فَأَخَذَهُمْ أَخْذَةً رَابِيَةً
                ফেরাউন এবং তার পুর্বসূরি এবং উলটানো বস্তির অধিবাসিরা বড় ভুল করেছেঃকারন তারা তাদের রবের রাসুলেলের অবাধ্য হয়েছে ফলে তিনি তাদের কে বড় ভাবে পাকড়াও করলেন।
                আসা করি ওদের পাকড়াওয়ের সময় ঘনিয়ে এসেছে, আল্লাহ তায়ালার নিয়ম হলো আল্লাহর পক্ষথেকে সত্য বহন কারি দূতদের সাহায্য করা, এমন ভাবে প্রককাশ্যে আ রো কয়েকজন জানবাজ দৃঢ়চেতা ঈমানদার আলেম দাঁড়িয়ে গেলে আল্লাহ তায়ালা দ্বীনের জন্য জীবনোৎসর্গ কারিদের জাগিয়ে দিবেন,তখন আল্লাহর সাহায্য ধন্য এই আবাবীলের সামনে ক্ষমতার হস্তিতে আরোহি চর্বিত তৃণখন্ডে পরিণত হবে ইনশাআলাহু তায়ালা।গতকাল রুশ সেতভল্লোক কয়েকবার পৃথীবি ধংশঃকরার পরিমান অস্ত্রথাকা সত্যেও নিরস্ত্র প্রায় আফগানি সাধাসিধে পাগড়ি ধারিদের কাছে মার খেয়ে জখম চাটতে চাটতে ফিরে যায়নি কি?আজ আমেরিকা বাবাজির কি অবস্থা ? কোন যুদ্ধে জয়লাভ করছেন? লাখ লাখ মুসলিমের রক্ত ঝরানোর কিছু সাধ আস্বাধন করা সুরু হয়ে যায়নি কি? ভেবেছিলেন মুসলিমদের ঘরে আগুন দিয়ে নিজেরা নিরাপদে আলুপুড়ে খবেন আর আপন ঘরে নাকডেকে ঘুমাবেন! এবার Laon wff

                Comment


                • #9
                  -----------------
                  Last edited by Ahmad Faruq M; 07-25-2016, 08:42 AM.

                  Comment


                  • #10
                    হে আল্লাহ ! এই দেশের আলেমদের দৃষ্টিকে এই খতিবের মত হলেও খুলে দিন
                    আমিন !
                    আসলে আওয়ামি কুত্তা লিগের থেকে এরচেয়ে বেশি আর আসা করা যায়
                    shahin2016

                    Comment


                    • #11
                      vai,khutbata ki karo kache ache,jodi thake sondhan din,

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ এই তাগুতী সরকারের নির্যাতন থেকে সবাইকে হেফাজত করুন ।

                        এই সেই খুৎবা



                        ডাউনলোড লিংক

                        Comment


                        • #13
                          এটা নিয়ে প্রচারণা চালান, তাগুত সরকারের মুখোশ খুলে দিন জনসম্মুখে ।
                          সালাউদ্দিনের ঘোড়া
                          তাওহীদ ও জ্বিহাদের বাণী প্রচারে অবিচল

                          Comment

                          Working...
                          X