বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আসসালামু আলাইকুম। দাওয়াহ ইলাল্লাহ ফোরামে আপনাকে স্বাগতম।
আপনার আসল ইমেইল এড্রেস দিয়ে এখানে আইডি খুলবেন না। আগে আসল ইমেইল আইডী দিয়ে থাকলে সেটাও পরিবর্তন করুন।
পাসওয়ার্ড ও ইমেইল এড্রেস পরিবর্তনের জন্য Settings - Edit Email and Password এ ক্লিক করুন।
আমাদের বর্তমান আইপি এড্রেসঃ https://82.221.139.185
***
বাংলা না দেখা গেলে, এখানে ক্লিক করুন
*****
ফোরামে সদস্য হতে চাইলে এখানে রেজিষ্টার করুন
*****
ফোরামের অনিওন এড্রেসঃ dawah4m4pnoir4ah.onion
*****
Announcement
Collapse
No announcement yet.
76 দিনে গড়াল কাশ্মিরী মুসলিমদের আযাদী আন্দোলন ............
টিপু সুলতান ভাইকে আল্লাহ্ কবুল করুন।আমরা আপনার দ্বারা অনেক উপকৃত হচ্ছি।
আল্লাহ্ আপনাকে হেফাজত করুন।
আখি টিপু সুলতান!আপনার প্রতি একটি আবদার।দয়া করে “জঙ্গি” শদ্বের মত পবিত্র শদ্বটি আকাঁটা,মালাউন, নাপাক হিন্দুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেননা।এটা ওদেরকে মানায়না।এ শদ্বটা শুধু আমাদের।আমরা এই শব্দটি নিয়ে গর্ব করি।
জাজকাল্লাহ।
আল্লাহ্ আপনার হায়াতে বরকত দান করুন।
টিপু সুলতান ভাইকে আল্লাহ্ কবুল করুন।আমরা আপনার দ্বারা অনেক উপকৃত হচ্ছি।
আল্লাহ্ আপনাকে হেফাজত করুন।
আখি টিপু সুলতান!আপনার প্রতি একটি আবদার।দয়া করে “জঙ্গি” শদ্বের মত পবিত্র শদ্বটি আকাঁটা,মালাউন, নাপাক হিন্দুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেননা।এটা ওদেরকে মানায়না।এ শদ্বটা শুধু আমাদের।আমরা এই শব্দটি নিয়ে গর্ব করি।
জাজকাল্লাহ।
আল্লাহ্ আপনার হায়াতে বরকত দান করুন।
ভালো তো ! তাহলে টেরর শব্দটার ব্যাপারে কী বলবেন? এটাও কি আমাদের পবিত্র শব্দ , যেটা হিন্দুদের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা যাবে না ?!
আমাদের পরিচয় কি একটাই নয় যে, আমরা মুজাহিদ ?!
ভালো তো ! তাহলে টেরর শব্দটার ব্যাপারে কী বলবেন? এটাও কি আমাদের পবিত্র শব্দ , যেটা হিন্দুদের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা যাবে না ?!
আমাদের পরিচয় কি একটাই নয় যে, আমরা মুজাহিদ ?!
আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি যে, জঙ্গি শদ্বটি মহাবীরদের উপাধি হিসেবে ব্যবহার হত।তৎকালীন যুগে ক্রুসেডারা যখন শামে আক্রমন করেছিল এবং মুসলমানদেরকে কচু কাঁটা করছিল তখন মুসলিমদের রক্ষা করার জন্য এক মহাবীরের আবির্ভাব হয়েছিল।তিনি ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে এমন লড়াই পরিচালনা করেছিলেন যে আজও ওরা তার কথা ভুলতে পারেনি।তিনি হলেন নুরুদ্দিন জঙ্গি (রঃ)!
জঙ্গি শব্দটি তার উপাধি ছিল।বর্তমানে তার নামে শামে জিহাদরত একটি দলের নাম করণ করা হয়েছে।ইতিহাসে এমন অনেক মুসলিম বীর খুঁজে পাওয়া যাবে যাদের উপাধি ছিল জঙ্গি।যেমন ঢাকার মতিঝিল এলাকায় রয়েছে পীর জঙ্গি (রঃ)এর মাজার।তিনিও এক মহাবীর ছিলেন ।এদেশে এসেছিলেন জিহাদ করতে।
আমাদের পরিচয় কি একটাই নয় যে, আমরা মুজাহিদ
তাহলে পলাশী ভাই !মুক্বাতিল শব্দের ব্যাপারে আপনি কী বলবেন?যারা কিতাল করে তাদেরকে মুক্বাতিল বলে।
জঙ্গি শব্দটি ফার্সি জঙ্গ শব্দ থেকে এসেছে।জঙ্গ অর্থ যুদ্ধ জঙ্গি অর্থ যোদ্ধা।জিহাদ,ক্বিতাল ,জঙ্গ সমার্থক শব্দ।
জিহাদ=কিতাল=জঙ্গ=যুদ্ধ
মুজাহিদ=মুক্বাতিল=জঙ্গি=যোদ্ধা
টেরর শব্দটা আমরা আমাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবোনা।কারণ এটা মূলেই একটি খারাপ শব্দ।এটা কুফফারদের জন্য খাস।
কিন্তু জঙ্গি শব্দটি মূলে খারাপ নয় তা কাফেররা মুসলিম বীরদের উপাধিকে গালিতে পরিণত করেছে। যেমন মৌলবাদ শব্দটি ওরা আমাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে।মিডিয়ার মাধ্যমে মোল্লা-মৌলভী শব্দ দুটি বর্তমান সমাজে যেমন ওরা শ্রুতিকটূ শব্দে পরিণত করেছে ঠিক তদ্রুপ জঙ্গি শব্দটিকে সন্ত্রসী শব্দের সমার্থক শব্দে রূপান্তনর করেছে।
এছাড়াও পলাশী ভাই! মুজাহিদদের পরিচয় কি একের মাঝে সীমাবদ্ধ রাখা যায়?রাখলে কোথায়?আমরা যে,বনের হিংস্র পশুর সাথে মুজাহিদদের তুলনা দেই!
যেমনঃ সিংহ , সিংহ শাবক,শার্দুল,সীমান্ত ঈগল ইত্যাদি ।মুজাহিদরা কি ওদের মত হিংস্র?তাহলে কেন মুজাহিদদেরকে এনামে ডাকা হয়?
আশা করি বিষয়টি আপনি বুঝতে পেরেছেন ।
জাজাকাল্লাহ্!
আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি যে, জঙ্গি শদ্বটি মহাবীরদের উপাধি হিসেবে ব্যবহার হত।তৎকালীন যুগে ক্রুসেডারা যখন শামে আক্রমন করেছিল এবং মুসলমানদেরকে কচু কাঁটা করছিল তখন মুসলিমদের রক্ষা করার জন্য এক মহাবীরের আবির্ভাব হয়েছিল।তিনি ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে এমন লড়াই পরিচালনা করেছিলেন যে আজও ওরা তার কথা ভুলতে পারেনি।তিনি হলেন নুরুদ্দিন জঙ্গি (রঃ)!
জঙ্গি শব্দটি তার উপাধি ছিল।বর্তমানে তার নামে শামে জিহাদরত একটি দলের নাম করণ করা হয়েছে।
নুরুদ্দীন রাহিমাল্লাহর নামের শেষের শব্দটা কিন্তু জঙ্গি নয় বরং জিংকী । আর এই আরবী জিংকী শব্দের অর্থ কিন্ত জঙ্গি বা যোদ্ধা নয়। বাঙ্গালীরা নুরুদ্দীন রাহিমাহুল্লার নামের শেষের জিংকী শব্দটাকে বিকৃত করে লেখে নুরুদ্দীন জঙ্গি । এটা কিন্তু একটা খারাপ কাজ। আমরা সবাই উনার নামটা এভাবে লিখবো- “নুরুদ্দীন জিংকী ”
যাইহোক আমরাই মুজাহিদ, মুক্বাতিল, মুরহিব, আমরাই মৌলবাদী, মোল্লার দল, জঙ্গি......। এগুলো সবই আমাদের বিশেষণ, আমরা গর্বিত যে আমাদের তাই বলা হচ্ছে, যা আমাদের হওয়া উচিত। কিছু নামধারী নির্বোধ আলেম বলে, না না আমরা সন্ত্রাসী নই...আমরা শান্তিপ্রিয় মুসলিম। এরা ইরহাবকে মানেই না। অথচ আল্লাহ সুবহানু তায়ালা তো তাঁর শত্রু এবং আমাদের শত্রুর বিরুদ্ধে ইরহাব করতে বলেছেন। ইরহাব মানেই তো সন্ত্রাস...দেখেন না এক উসামার ভয়ে কুফফারের মাঝে কেমন অবস্থা হয়েছে?? অবশ্যই আমরা তাই হবো, যা একজন মুসলিমের হওয়া উচিত। চাই কুফফার যাই বলুক। আমরা ইরহাব ও কিতালের মাধ্যমেই একজন শান্তিপ্রিয় মুসলিম।
বর্বর হিংস্র হায়েনার বিষাক্ত থাবায় আমাদের মা-বোন আর ভাইদের রক্তে ভেসে যাচ্ছে আমাদেরই নিজ ভূমি। আর তুমি........তবুও তুমি বসে থাকবে ? জেনে রেখো! তোমাকে অবশ্যই এ নির্যাতিত উম্মার রবের সামনে দাঁড়াতে হবে।
হে আল্লাহ ! আপনি কাশ্মীরের মাটিকে জিহাদের ঘাঁটি বানিয়ে দিন।
শহীদেরর সিক্ত রক্তে উর্বর করে দিন।
পরাধীনতা,লাঞ্চনা ও অপমানের বিরুদ্ধে সারা হিন্দের মুসলমানদের কে জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ার তৌফিক দিন।
প্রতিবাদের এই আগুন যেন আর না নিভে।
Comment