বিদেশি ইসলামি গোষ্ঠীকে সীমান্তচৌকিতে হামলার জন্য দায়ী করেছে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, বাইরের ইসলামি গোষ্ঠী দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে এবং তাদের অর্থায়নেই ওই হামলা চালিয়েছে একদল লোক।
এদিকে সীমান্তচৌকিতে হামলায় হতাহতের পর বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বহু লোক ভিটেমাটি ছেড়ে সরে পড়ছে।
রাখাইন রাজ্যে হঠাৎ করে শুরু হওয়া এই সহিংসতা অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রপন্থী সরকারের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে। ক্ষমতা নেওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই এই অস্থিরতা ও সহিসংতার মুখে পড়তে হচ্ছে সু চির সরকারকে। কিন্তু রোহিঙ্গা ও অন্যান্য মুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়নের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচনার মুখে পড়েছে সু চি ও তাঁর সরকার।
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থিন কিউর কার্যালয় থেকে গত শুক্রবার দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আকামুল মুজাহিদীন’ নামে একটি সংগঠন বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মংডু শহরের সীমান্তচৌকিতে ৯ অক্টোবরের হামলা চালিয়েছে। হামলায় ৯ জন পুলিশ সদস্যসহ ১৪ জন নিহত হন। সীমান্ত ছাউনিতে হামলার পর অনেক অস্ত্র এবং ১০ হাজারের বেশি গোলাবারুদ ছিনিয়ে নিয়ে গেছে হামলাকারীরা। আট হামলাকারীকে হত্যা ও দুজনকে আটক করা হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আটক হামলাকারীদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে জানা গেছে, স্বল্প পরিচিত আকামুল মুজাহিদীন সংগঠনটি তরুণদের ধর্মীয় উগ্রপন্থার দিকে আকৃষ্ট করছে। তারা বিদেশ থেকে অর্থায়ন পাচ্ছে। দলের নেতা হিসেবে ৪৫ বছর বয়স্ক হাভিস্তোহারের নাম উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি পাকিস্তানে তালেবানদের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। তিনি প্রায়ই বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী একটি গ্রামে যান। সেখানে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সংগঠন থেকে অর্থসহায়তা পান। পাকিস্তানি এক নাগরিক সেখানে গিয়ে সংগঠনের নতুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেন।
সরকার দাবি করেছে, ইসলামিক স্টেট (আইএস), তালেবান ও আল-কায়েদার মতো এই সংগঠনটিও তাদের ভিডিও ইন্টারনেটে সম্প্রচার করে এবং এর মাধ্যমে তরুণদের আকৃষ্ট করে। এখন মংডুতে আকামুল মুজাহিদীনের ৪০০ বিদ্রোহী সক্রিয় রয়েছে। রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে নতুন এই সংগঠনের।
এদিকে সীমান্তচৌকিতে হামলায় হতাহতের পর বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বহু লোক ভিটেমাটি ছেড়ে সরে পড়ছে।
রাখাইন রাজ্যে হঠাৎ করে শুরু হওয়া এই সহিংসতা অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন গণতন্ত্রপন্থী সরকারের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে। ক্ষমতা নেওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই এই অস্থিরতা ও সহিসংতার মুখে পড়তে হচ্ছে সু চির সরকারকে। কিন্তু রোহিঙ্গা ও অন্যান্য মুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়নের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হওয়ায় আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচনার মুখে পড়েছে সু চি ও তাঁর সরকার।
মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট থিন কিউর কার্যালয় থেকে গত শুক্রবার দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আকামুল মুজাহিদীন’ নামে একটি সংগঠন বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মংডু শহরের সীমান্তচৌকিতে ৯ অক্টোবরের হামলা চালিয়েছে। হামলায় ৯ জন পুলিশ সদস্যসহ ১৪ জন নিহত হন। সীমান্ত ছাউনিতে হামলার পর অনেক অস্ত্র এবং ১০ হাজারের বেশি গোলাবারুদ ছিনিয়ে নিয়ে গেছে হামলাকারীরা। আট হামলাকারীকে হত্যা ও দুজনকে আটক করা হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আটক হামলাকারীদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে জানা গেছে, স্বল্প পরিচিত আকামুল মুজাহিদীন সংগঠনটি তরুণদের ধর্মীয় উগ্রপন্থার দিকে আকৃষ্ট করছে। তারা বিদেশ থেকে অর্থায়ন পাচ্ছে। দলের নেতা হিসেবে ৪৫ বছর বয়স্ক হাভিস্তোহারের নাম উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি পাকিস্তানে তালেবানদের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। তিনি প্রায়ই বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী একটি গ্রামে যান। সেখানে তিনি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সংগঠন থেকে অর্থসহায়তা পান। পাকিস্তানি এক নাগরিক সেখানে গিয়ে সংগঠনের নতুন সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেন।
সরকার দাবি করেছে, ইসলামিক স্টেট (আইএস), তালেবান ও আল-কায়েদার মতো এই সংগঠনটিও তাদের ভিডিও ইন্টারনেটে সম্প্রচার করে এবং এর মাধ্যমে তরুণদের আকৃষ্ট করে। এখন মংডুতে আকামুল মুজাহিদীনের ৪০০ বিদ্রোহী সক্রিয় রয়েছে। রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে নতুন এই সংগঠনের।
Comment