বিশুদ্ধ মানহাজে জিহাদি আন্দোলন কখনোই ফলাফল শূন্য হয় না। যার পরিণাম সর্বাদাই উম্মাহর কল্যাণ বয়ে আনে। মুজাহিদগণ হামেশা ঈমানের বলে বলীয়ান থাকেন, তগুত-কাফেরদের কাছে নিজের আদর্শকে কক্ষনো পদদলিত করেন না। দেরিতে হলেও তাঁরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেন। পক্ষান্তরে যে আন্দোলন হয় ঈমান বিধ্বংসী গণতন্ত্রের আদলে তা কিছু সময় আওয়াজ করেই ফলাফল শূন্য এক হাহাকার পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটায়। ক্ষোভ পরিণত হয় হতাশার দহনে। আপনি যদি গণতান্ত্রিক হরতাল, মিছিল, মিটিং, মানববন্ধন প্রভৃতি ফলাফল শূন্য পাশ্চাত্যের পচা আন্দোলনের প্রতি লক্ষ্য করেন, তবে দেখবেন- পরিণামে আন্দোলনকারী আরও বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। পুনরায় ঘুরে দাঁড়ানোর হিম্মত হারিয়ে কেবল নির্যাতিত হয়ে নয়া নয়া কর্মসূচীর ঘোষণার মাঝেই ক্ষান্ত থাকে। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশে যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে গণতান্ত্রিক কুফরি ব্যবস্থায় হাবুডুবু খাচ্ছে, লক্ষ-কোটি আম জনসাধারণকে পদভ্রষ্টতায় ডুবিয়ে রেখে ইসলামের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগের নজরনা পেশ করছে, তাদের অবস্থা দেখুন- একের পর এক উল্লেখযোগ্য নেতাকে ফাঁসি দিচ্ছে। আর তারা ফাঁসির পর দু'দিন ব্যাপী হরতাল, তিন দিন ব্যাপী...!!! আচ্ছা! এর দ্বারা তাদের শত্রুপক্ষ কতটুকু ভীত সন্ত্রস্ত হলো? এমন কি হয়েছে, একজনের ফাঁসির পর ডাকা হরতালের একশানে পরবর্তীতে ভয়ে শত্রুরা অন্যদের ফাঁসি দিতে সামান্য একটুও ভেবে দেখেছে? সাবধান! ফাঁসি দিও না। তারা আরও কঠিন হরতাল ডেকে বসবে? কয়জন নেতা কর্মী এমন কথা বলে মন্ত্রীবর্গ তথা তগুত পরিষদকে সতর্ক করেছে? আর জিহাদের ভূমির দিকে তাকিয়ে দেখুন! মুজাহিদদের মিডিয়া থেকে নিউজ জেনে অংক কষে দেখুন! তগুত কাফেরদের দম্ভ-দাপট ক্রমশ চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। মহান আল্লাহর মেহেরবানীতে মুজাহিদদের তামকীন দ্রুততার সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইনশাআল্লাহ্*! উম্মাহ চূড়ান্ত বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে। গন্তব্য সামান্য দূরে; সফর চায় আরও দৃঢ়তা। বিগত ১৩০ দিনেরও অধিক সময় ধরে কাশ্মীরে হিংস্র মোদী সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের উপর যে নৃশংস তাণ্ডব চালিয়েছে, এতে মুসলিমদের ঝরে পড়া প্রতিটি রক্ত কণিকার বদলা মুজাহিদগণ আদায় করেই ছাড়বে। আদ দামুদ দাম...রক্তের বদলে রক্তের বন্যা বয়ে দিতে রণ সাজে সজ্জিত মুজাহিদগণ অচিরেই মোদীদের দুয়ারে আঘাত হানবে। আমরা কখনোই এ আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক ফলাফল শূন্য গুটি কয়েক দিনের কর্মসূচীর মাঝে সীমাবদ্ধ রাখবো না। অবশ্যই গযওয়াতুল হিন্দ হবে। মুশরিকদের শিকলে আবদ্ধ করে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে আসা হবে। এ প্রতিশ্রুতি আমাদের সত্য নাবী মহা কমান্ডার মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসালামই দিয়েছেন। কে আছে যে নিজেকে মুসলিম ভাববে, আর এই মহা সত্য ভবিষ্যৎবাণীকে অস্বীকার করবে?
Announcement
Collapse
No announcement yet.
কাশ্মীর! তোমার মাঝে প্রবাহিত রক্তের কি কোনো মূল্য নেই?
Collapse
X
-
কাশ্মীর! তোমার মাঝে প্রবাহিত রক্তের কি কোনো মূল্য নেই?
বিশুদ্ধ মানহাজে জিহাদি আন্দোলন কখনোই ফলাফল শূন্য হয় না। যার পরিণাম সর্বাদাই উম্মাহর কল্যাণ বয়ে আনে। মুজাহিদগণ হামেশা ঈমানের বলে বলীয়ান থাকেন, তগুত-কাফেরদের কাছে নিজের আদর্শকে কক্ষনো পদদলিত করেন না। দেরিতে হলেও তাঁরা চূড়ান্ত বিজয় লাভ করেন। পক্ষান্তরে যে আন্দোলন হয় ঈমান বিধ্বংসী গণতন্ত্রের আদলে তা কিছু সময় আওয়াজ করেই ফলাফল শূন্য এক হাহাকার পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটায়। ক্ষোভ পরিণত হয় হতাশার দহনে। আপনি যদি গণতান্ত্রিক হরতাল, মিছিল, মিটিং, মানববন্ধন প্রভৃতি ফলাফল শূন্য পাশ্চাত্যের পচা আন্দোলনের প্রতি লক্ষ্য করেন, তবে দেখবেন- পরিণামে আন্দোলনকারী আরও বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। পুনরায় ঘুরে দাঁড়ানোর হিম্মত হারিয়ে কেবল নির্যাতিত হয়ে নয়া নয়া কর্মসূচীর ঘোষণার মাঝেই ক্ষান্ত থাকে। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশে যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠার নামে গণতান্ত্রিক কুফরি ব্যবস্থায় হাবুডুবু খাচ্ছে, লক্ষ-কোটি আম জনসাধারণকে পদভ্রষ্টতায় ডুবিয়ে রেখে ইসলামের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগের নজরনা পেশ করছে, তাদের অবস্থা দেখুন- একের পর এক উল্লেখযোগ্য নেতাকে ফাঁসি দিচ্ছে। আর তারা ফাঁসির পর দু'দিন ব্যাপী হরতাল, তিন দিন ব্যাপী...!!! আচ্ছা! এর দ্বারা তাদের শত্রুপক্ষ কতটুকু ভীত সন্ত্রস্ত হলো? এমন কি হয়েছে, একজনের ফাঁসির পর ডাকা হরতালের একশানে পরবর্তীতে ভয়ে শত্রুরা অন্যদের ফাঁসি দিতে সামান্য একটুও ভেবে দেখেছে? সাবধান! ফাঁসি দিও না। তারা আরও কঠিন হরতাল ডেকে বসবে? কয়জন নেতা কর্মী এমন কথা বলে মন্ত্রীবর্গ তথা তগুত পরিষদকে সতর্ক করেছে? আর জিহাদের ভূমির দিকে তাকিয়ে দেখুন! মুজাহিদদের মিডিয়া থেকে নিউজ জেনে অংক কষে দেখুন! তগুত কাফেরদের দম্ভ-দাপট ক্রমশ চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। মহান আল্লাহর মেহেরবানীতে মুজাহিদদের তামকীন দ্রুততার সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইনশাআল্লাহ্*! উম্মাহ চূড়ান্ত বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে। গন্তব্য সামান্য দূরে; সফর চায় আরও দৃঢ়তা। বিগত ১৩০ দিনেরও অধিক সময় ধরে কাশ্মীরে হিংস্র মোদী সন্ত্রাসীরা মুসলিমদের উপর যে নৃশংস তাণ্ডব চালিয়েছে, এতে মুসলিমদের ঝরে পড়া প্রতিটি রক্ত কণিকার বদলা মুজাহিদগণ আদায় করেই ছাড়বে। আদ দামুদ দাম...রক্তের বদলে রক্তের বন্যা বয়ে দিতে রণ সাজে সজ্জিত মুজাহিদগণ অচিরেই মোদীদের দুয়ারে আঘাত হানবে। আমরা কখনোই এ আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক ফলাফল শূন্য গুটি কয়েক দিনের কর্মসূচীর মাঝে সীমাবদ্ধ রাখবো না। অবশ্যই গযওয়াতুল হিন্দ হবে। মুশরিকদের শিকলে আবদ্ধ করে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে আসা হবে। এ প্রতিশ্রুতি আমাদের সত্য নাবী মহা কমান্ডার মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসালামই দিয়েছেন। কে আছে যে নিজেকে মুসলিম ভাববে, আর এই মহা সত্য ভবিষ্যৎবাণীকে অস্বীকার করবে?
Last edited by Abdullah Ibnu Usamah; 11-17-2016, 08:29 PM.سبيلنا سبيلنا الجهاد الجهاد
طريقنا طريقنا الجهاد الجهادTags: None
-
আমি বলবো না, কাশ্মীরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে পড়েছে। কক্ষনো না; যেখানে দাম্ভিক মুশরিকরা শির উঁচু করে পদচারণা করছে, সে স্থান কিভাবে মুসলিমদের জন্য স্বাভাবিক হতে পারে? তবে আশা রাখছি, সেখানকার মুসলিমদের ইদানিংকার আন্দোলন হয়তো নতুন ভাবে ভিন্ন আঙ্গিকে শুরু করার প্রত্যয়ে পুনর্বার গণ বিস্ফোরণে মোড় নিবে। দুয়া করছি, তারা মুজাহিদ ভাইদের সাথে একত্রিত হয়ে জিহাদের পথে পা বাড়াবেন। ইনশাআল্লাহ্* কাশ্মীর বিষয়ক নিউজ যথারীতি জানানো হবে।Last edited by Abdullah Ibnu Usamah; 11-17-2016, 08:32 PM.سبيلنا سبيلنا الجهاد الجهاد
طريقنا طريقنا الجهاد الجهاد
-
Originally posted by Ustad Ahmad Faruq View Postজাযাকাল্লাহু খাইরান।
বাস্তবতা তুলে ধরার জন্যে।Last edited by Abdullah Ibnu Usamah; 11-18-2016, 02:45 PM.سبيلنا سبيلنا الجهاد الجهاد
طريقنا طريقنا الجهاد الجهاد
Comment
Comment