আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ফিলিস্তিনের বন্দি ও স্বাধীনতা সংস্থা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালের অক্টোবর মাস থেক তৃতীয় ইন্তিফাদার পর থেকে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ইসরাইলি সেনারা ২৯৫ জন ফিলিস্তিনি নারীকে বন্দি করেছে।
ফিলিস্তিনের বন্দি ও স্বাধীনতা সংস্থার প্রধান আব্দুল নাসের ফারওয়ানা বলেন, চলতি বছরের শুরু থেকে যায়নবাদীদের হাতে ৩৩ জন ফিলিস্তিনি নারী বন্দি হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ১৯৬৭ সাথে খেকে এ পর্যন্ত যায়নবাদীদের হাতে ১৫ হাজার ফিলিস্তিনি নারী বন্দি হয়েছে। বর্তমানে ৫৬ জন নারী যায়নবাদীদের কারাগারে বন্দি রয়েছে। যাদের মধ্যে ১৬ নারীর বয়স ১৮ নিচে।
এসকল বন্দিদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক নির্যাতন, নির্জন কারাবাস, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ থেকে বঞ্চিত রাখা, মেডিকেল সেবার অবহেলা এবং আপত্তিকর নিরীক্ষা করা হচ্ছে।
ফারওয়ানা আরও বলেন, বন্দিদের আল-দামুন এবং হিশারুন কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। সেখানে তারা গরম এবং ঠাণ্ডা সমস্যার সম্মুখীন রয়েছে। বন্দিদের শীতকালের উপযুক্ত পোশাক ও জুতা দেয়া হচ্ছে না।
এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফিলিস্তিনি নারীদের ইসরাইলি নারী ফৌজদারি অপরাধীদের সেলের পাশে রাখা হয়েছে। সেখানে তাদের উচ্চস্বরে চিৎকার, মারামারি, অপমান ও লাঞ্ছনা সহ্য করতে হয়। এছাড়াও তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেয়া হচ্ছে না।
এসকল বন্দিদের মধ্যে অনেক বন্দি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু সেখানে তাদের কোন উপযুক্ত চিকিৎসা করা হচ্ছে না।
(আওয়ার ইসলাম)
ফিলিস্তিনের বন্দি ও স্বাধীনতা সংস্থার প্রধান আব্দুল নাসের ফারওয়ানা বলেন, চলতি বছরের শুরু থেকে যায়নবাদীদের হাতে ৩৩ জন ফিলিস্তিনি নারী বন্দি হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ১৯৬৭ সাথে খেকে এ পর্যন্ত যায়নবাদীদের হাতে ১৫ হাজার ফিলিস্তিনি নারী বন্দি হয়েছে। বর্তমানে ৫৬ জন নারী যায়নবাদীদের কারাগারে বন্দি রয়েছে। যাদের মধ্যে ১৬ নারীর বয়স ১৮ নিচে।
এসকল বন্দিদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক নির্যাতন, নির্জন কারাবাস, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ থেকে বঞ্চিত রাখা, মেডিকেল সেবার অবহেলা এবং আপত্তিকর নিরীক্ষা করা হচ্ছে।
ফারওয়ানা আরও বলেন, বন্দিদের আল-দামুন এবং হিশারুন কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। সেখানে তারা গরম এবং ঠাণ্ডা সমস্যার সম্মুখীন রয়েছে। বন্দিদের শীতকালের উপযুক্ত পোশাক ও জুতা দেয়া হচ্ছে না।
এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফিলিস্তিনি নারীদের ইসরাইলি নারী ফৌজদারি অপরাধীদের সেলের পাশে রাখা হয়েছে। সেখানে তাদের উচ্চস্বরে চিৎকার, মারামারি, অপমান ও লাঞ্ছনা সহ্য করতে হয়। এছাড়াও তাদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেয়া হচ্ছে না।
এসকল বন্দিদের মধ্যে অনেক বন্দি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু সেখানে তাদের কোন উপযুক্ত চিকিৎসা করা হচ্ছে না।
(আওয়ার ইসলাম)
Comment